ক্লাব ইনসাইড

ঈদ উপলক্ষে যে বার্তা দিলো ছাত্রলীগ

প্রকাশ: ১১:২৮ এএম, ০৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঢাকা ছাড়তে শুরু করেছে নগরবাসী। এ সময় ঘরে ফেরা এসব মানুষের নিরাপদ যাত্রা কামনা করে শুভেচ্ছাবার্তা দিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।

রোববার (৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান এই শুভেচ্ছা বার্তা দেন।

শুভেচ্ছাবার্তায় নেতারা বলেন, ‘বাংলাদেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার অবিকল্প সারথি, বাংলার মানুষের ভাষা-ভাত-ভোটের অধিকার আদায়ে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর, বৈশ্বিক উন্নয়ন অর্থনীতির রোল মডেল, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রক্ত-কর্ম-নীতি-আদর্শের উত্তরসূরি, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের’ রূপকার ও ‘স্মার্ট বাংলাদেশের’ স্বপ্নদ্রষ্টা, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী শহীদের রক্তস্নাত সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সবাইকে জানাচ্ছে প্রীতি ও শুভেচ্ছা।’

নেতারা বলেন, দেশরত্ন শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্ব ও সুপরিকল্পিত-সামগ্রিক-সমন্বিত-টেকসই উন্নয়ন অগ্রযাত্রার ফলে প্রধান এই উৎসবে বিপুলসংখ্যক মানুষের ঈদযাত্রা আগের চেয়ে অনেক সহজ, নির্বিঘ্ন ও নিরাপদ হয়েছে। এক্সপ্রেসওয়ে, নতুন হাইওয়ে, ৪ ও ৬ লেনের মহাসড়ক, নতুন সেতু, সম্প্রসারিত রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা, জলপথ ও আকাশপথে রুট ও ট্রিপের সংখ্যাবৃদ্ধি, ইন্টারচেঞ্জ, ওভারপাস-আন্ডারপাস, নদীর তলদেশে টানেল ইত্যাদি কারণে কোটি মানুষ স্বল্প সময়ে, আনন্দঘন পরিবেশে তাদের পরিবার-পরিজন-প্রিয়জনের কাছে ছুটে চলেছে।

তারা আরও বলেন, এমতাবস্থায়, নিরাপদ ঈদযাত্রার মাধ্যমে পরিবার-প্রিয়জনের কাছে নিশ্চিন্তে পৌঁছাতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সাধারণ জনতা, ছাত্রসমাজ, তরুণ প্রজন্ম সবাইকে ট্রাফিক আইন যথাযথভাবে মেনে চলার আহ্বান জানাচ্ছে। উৎসবমুখর নীড়ে ফেরার এই যাত্রাপথে সড়কে অসচেতনতা-উত্তেজনায় অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনাজনিত কারণে যেন এক বিন্দু রক্তও না ঝরে, একটি জীবনও যেন অকালে শেষ হয়ে না যায়, আনন্দ যেন অশ্রুতে পরিণত না হয় সে কারণে সবাইকে সচেতন-সচেষ্ট থাকার আহ্বান জানাচ্ছে। মোটর বাইক চালানোর সময় হেলমেট পরিধান করা, নির্ধারিত গতি মানা, দুইজনের অধিক সংখ্যা না হওয়া, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাথে রাখা, প্রতিযোগিতা না করা ইত্যাদি নিয়ম পালনের অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

ছাত্রলীগের শীর্ষ এই দুই নেতা আরও বলেন, ঈদের ছুটিতে নিজ-নিজ এলাকায় থাকাকালীন ছাত্রসমাজ ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মীরা যেন সামাজিক নানামুখী কর্মকাণ্ড যেমন: অসহায়ের মাঝে ঈদসামগ্রী বিতরণ, খেলাধূলা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান, মাদক-জুয়া-সন্ত্রাস বিরোধী সচেতনতা তৈরি ইত্যাদির সাথে জড়িত হয় সে আহ্বান জানাচ্ছে বাংলাদেশ।


ঈদুল ফিতর   ছাত্রলীগ  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

জীবন নিয়ে শঙ্কার কথা জানালেন বুয়েটের ছাত্ররাজনীতি প্রত্যাশী ১৫ শিক্ষার্থী

প্রকাশ: ১০:০৩ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সামাজিক অবমাননা ও কালচারাল র‍্যাগিংয়ের প্রেক্ষিতে প্রেরিত অভিযোগের তদন্ত, নিয়মতান্ত্রিক ছাত্ররাজনীতি চালু এবং ক্যাম্পাসে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে মানববন্ধন করেছেন বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্ররাজনীতি প্রত্যাশী ১৫ শিক্ষার্থী।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেল ৪ টায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এক সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য বরাবর এ দাবি জানান তারা। বুয়েটে আগামী একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার আগে দাবিগুলোর বাস্তবায়ন চান তারা।

লিখিত বক্তব্যে শিক্ষার্থীরা জানান, ক্যাম্পাসে বিভিন্ন সময় একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর দ্বারা আমরা প্রায়ই অনলাইন ও সরাসরি হেনস্তা ও অপমানের শিকার হয়েছি। সুনামগঞ্জে আটক ২৪ বুয়েট শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলায় আদালতের সুষ্ঠু বিচার চেয়ে গত বছররের ৬ আগস্ট মানববন্ধন করেছিলাম। মানববন্ধনে দাঁড়ানোর কারণে ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র ও ব্যাচের শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে সকলকে ডেকে জবাবদিহিতা চাওয়া হয়। ক্যাম্পাসে কিছু মানুষের অসংলগ্ন আচরণ আমাদের অপমানের সামিল। হলে সিট বাতিল অথবা টার্ম বহিষ্কার এর ভীতি প্রদর্শন করে অরিত্র ঘোষ এবং মিশু দত্তকে আনুমানিকভাবে রাত ১১ টা থেকে ভোর ৪টা পর্যন্ত আহসান উল্লাহ হলের কমন রুমে এবং মাঠে জবাবদিহিতা চাওয়া হয়।

সামাজিকভাবে হেনস্থার কথা উল্লেখ করে তারা বলেন, রাতে একসাথে কাচ্চি খাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এসেছিল বলে মিথ্যাচার করায় আমরা অভিযোগ জানিয়েছিলাম। সিএসবি (কারেন্ট স্টুডেন্ট অফ বুয়েট) নামক একটি ফেসবুক গ্রুপে নাম ছাড়া পোস্ট দিয়ে ভিত্তিহীনভাবে আমাদেরকে অপরাধী বানিয়ে মব জাস্টিস শুরু করে। এ নিয়ে অভিযোগ দিলে প্রশাসন আশ্বাস দিয়ে কোনোরূপ তদন্ত রিপোর্ট বা দোষীদের উপর শান্তি আরোপ করেনি। সামাজিকভাবে আমাদেরকে হেনস্তা করে সব গ্রুপ, ক্লাব ও খেলাধুলা, ডিপার্টমেন্টের অনুষ্ঠানসহ সাংস্কৃতিক অঙ্গন থেকে বের করে দেয়। এক পর্যায়ে আমাদের সাথে স্টাডি ম্যাটেরিয়ালস শেয়ার না করার জন্য ঘোষণা করে একটি দল এবং কেউ যদি না মানে তাকেও হেনস্তা করে হবে এমন হুমকি পর্যন্ত দেয়া হয়। এই গ্রুপের এডমিন কারা এবং তাদের উদ্দেশ্য খতিয়ে দেখার দাবি জানান তারা।

শিক্ষার্থীদের পূর্ব অভিযোগ উল্লেখ করে তারা বলেন, বুয়েট ক্যাম্পাসে হিজবুত তাহরিরের মতো মৌলবাদী সংগঠন যে সক্রিয় তার সত্যতা বুয়েটের সিসিটিভি ফুটেজ দেয়। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে বিষয়টি তদন্ত করে পরিচয় বের করে ক্যাম্পাস থেকে বের করে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়ার অনুরোধ জানায় তারা। এছাড়া টাঙ্গুয়ার হাওরে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের সাথে সংযুক্ত মামলায় জামিনে থাকা আসামীদের কেসের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সাময়িক বহিষ্কারের দাবি জানায় তারা।

বুয়েট   ছাত্ররাজনীতি   সংবাদ সম্মেলন  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

জবির প্রথম বহিরাঙ্গণ কার্যক্রম পরিচালক ড.আব্দুল মালেক


Thumbnail

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) বহিরাঙ্গণ কার্যক্রম পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মালেক।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. আইনুল ইসলাম স্বক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম সংবিধির ৮ (৭) ধারা মোতাবেক সিন্ডিকেটের অনুমোদন সাপেক্ষে আগামী দুই বছরের জন্য সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মালেকে বহিরাঙ্গণ কার্যক্রম হিসেবে নিযুক্ত করা হলো। বিধি মোতাবেক তিনি সুযোগ সুবিধা পাবেন। আগামী ১মে থেকে এই আদেশ কার্যকর হবে। 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়   অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মালেক  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

কুবি উপাচার্যের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ

প্রকাশ: ০৫:৪২ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষক সমিতির কর্মসূচি চলাকালে শিক্ষকদের উপর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ এবং প্রক্টর সহ মোট ২০ জন হামলা করেছে বলে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ আবু তাহের।

 

রবিবার (২৮ এপ্রিল) মধ্যরাতে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানায় এই অভিযোগ দায়ের করা হয়। 

 

এতে বিবাদী হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এফ এম আবদুল মঈন, কোষাধ্যক্ষ মোঃ আসাদুজ্জামান ও প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী। এছাড়াও ছাত্রলীগের সাবেক নেতাদের মধ্যে রয়েছেন আমিনুর রহমান বিশ্বাস, রেজা-ই-এলাহী, মাসুদ আলম, ইকবাল হোসাইন খান, পার্থ সরকার, বিপ্লব চন্দ্র দাস, ইমরান হোসাইন, মুশফিকুর রহমান খান তানিম, রকিবুল হাসান রকি, মেহেদী হৃদয়, ফয়সাল হাসান, এম নুর উদ্দিন হোসাইন, অনুপম দাস বাঁধন, আরিফুল হাসান খান বাপ্পী, ইমাম হোসাইন মাসুম। বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছে রাকিব হোসেন ও দ্বীপ চৌধুরী।

 

শিক্ষক সমিতির সভাপতি আবু তাহের অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করেন, নিজ কার্যালয়ে প্রবেশের সময় উপাচার্য এএফএম আবদুল মঈন সহকারী অধ্যাপক মোঃ মুর্শেদ রায়হান এর পেটে ঘুষি মারেন এবং পেছন দিক থেকে কনুই দিয়ে আঘাত করেন। এরপর তার সঙ্গে থাকা সন্ত্রাসীরা মুর্শেদ রায়হান এর পেটে ঘুষি মেরে প্রশাসনিক ভবনের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে। একই সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ মোকাদ্দেস উল ইসলাম এর মুখে সজোরে ঘুষি মারেন। এরপর তারা সকলে মিলে মার্কেটিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাহফুজুর রহমানকে সজোরে ধাক্কা দিয়ে শারীরিক আঘাত করে। এ সময় আরো অন্তত ২০জন শিক্ষক হামলার শিকার হন। উপাচার্য কার্যালয়ে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোঃ আসাদুজ্জামান উক্ত বহিরাগত সন্ত্রাসীদের শিক্ষক সমিতির কার্যালয়ে হামলা ও তালা দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। 

 

অভিযোগে আরো উল্লেখ করা হয়, পরবর্তী সময়ে বহিরাগত সন্ত্রাসীরা শিক্ষক লাউঞ্জে হামলা করে এবং প্রশাসনিক ভবনের বাইরে অবস্থানরত শিক্ষকদের উপর পুনরায় হামলা চালায়। সন্ত্রাসীরা এ পর্যায়ে অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ শামিমুল ইসলামকে সজোরে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয় এবং উপর্যুপরি শারীরিক হামলা করে। পরবর্তী সময়ে অধ্যাপক শামিমুল ইসলামসহ লোকপ্রশাসন বিভাগের জান্নাতুল ফেরদৌস, ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মাহমুদুল করিম বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে চিকিৎসা গ্রহণের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় সন্ত্রাসীরা পুনরায় তাদের উপর শারীরিক হামলা করে। এ সময় প্রক্টোরিয়াল বডি ও কতিপয় শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষকদের নানাভাবে হুমকি ধমকি প্রদান করেন। এভাবে শিক্ষকদের উপর হামলা ও হুমকি ধমকির ফলে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা নিজেদের এবং পরিবারের সদস্যদের জীবনের ব্যাপক নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। 

অভিযোগের বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান বলেন, 'গতকাল রাতে আমরা প্রায় ৫০ জন শিক্ষক থানায় অভিযোগ করে এসেছি। গতকাল আমাদের শান্তিপূর্ণ অবস্থানে উপাচার্য স্যার নিজে সন্ত্রাসী স্বরূপ হয়ে আমাদের শিক্ষকদের উপর হামলা করেছেন। উপাচার্য-কোষাধ্যক্ষের নেতৃত্বে বারংবার বহিরাগত সন্ত্রাসী দিয়ে আমাদের উপর হামলা করিয়েছে। এমতাবস্থায় আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে আমরা উপাচার্য, ট্রেজারার, প্রক্টরসহ অভিযোগের ২০ জনকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।'


কুবি   উপাচার্য   শিক্ষক সমিতি   মামলা  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

বৃষ্টি প্রার্থনায় ইবিতে ইস্তিসকার নামাজ আদায়


Thumbnail ইবিতে বৃষ্টি প্রার্থনায় ইস্তিসকার নামাজ আদায়

চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। তপ্ত রোদে পুড়ছে সারাদেশ। ব্যাহত হচ্ছে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। দীর্ঘদিন বৃষ্টি না হওয়ায় ফসল নিয়ে বিপাকে পড়ছে কৃষকরাও। আর এই তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি পেতে ও মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতের বৃষ্টি কামনায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সালাতুল ইস্তিসকার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুটবল মাঠে নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অংশ নেন। নামাজ শেষে সবাই মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে এই তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি এবং বৃষ্টির প্রার্থনা করে কান্নায় ভেঙে পড়েন সবাই।

নামাজ ও মোনাজাত পরিচালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পেশ ইমাম কাম খতিব আশরাফ উদ্দীন খান। এই আয়োজনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় ধর্মতত্ত্ব অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আ ব ম ছিদ্দিকুর রহমান আশ্রাফী।

নামাজে আল-কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. নাছির উদ্দিন মিঝি, আল-হাদিস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সভাপতি ও লালন শাহ হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. আকতার হোসেন, একই বিভাগের অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক ড. ময়নুল হক, বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. রেজওয়ানুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক আব্দুল হান্নান শেখ, ড. আলীনূর রহমান, ড. রুহুল আমিন ও বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. রহমান হাবিবসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কয়েক শ' শিক্ষার্থী অংশ নেন।


ইবি   ইস্তিসকার নামাজ   বৃষ্টি   তাপপ্রবাহ  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

তীব্র তাপদাহ উপেক্ষা করেই চবিতে চলবে ক্লাস-পরীক্ষা

প্রকাশ: ১২:৪৮ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

তীব্র তাপদাহ উপেক্ষা করে আগামী ৩০ এপ্রিল থেকে সশরীরে যাবতীয় শ্রেণী কার্যক্রম ও পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) কর্তৃপক্ষ।

রবিবার (২৮ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট ও ডিনদের নিয়ে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবু তাহের, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সেকান্দর চৌধুরী, বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও সিন্ডিকেট সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এবিষয়ে উপ-উপাচার্য (প্রশাসনিক) অধ্যাপক ড. মোঃ সেকান্দর চৌধুরী বলেন, দেশের চলমান দাবদাহ বিবেচনা করে আগামী ৩০ এপ্রিল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস ও পরীক্ষা সশরীরে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।


চবি   শ্রেণী কার্যক্রম   পরীক্ষা   তীব্র তাপদাহ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন