নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:৩৩ এএম, ১৫ মার্চ, ২০২১
রাজধানীর রমনা এলাকায় আগামী ১৬ মার্চ থেকে টেলিফোনের সকল পুরাতন নম্বর পরিবর্তন করে নতুন নম্বর সংযোজন করা হবে। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার মীর মোহাম্মদ মোরশেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মীর মোহাম্মদ মোরশেদ জানান, উন্নত ও আধুনিক সেবা নিশ্চিতের লক্ষ্যে রাজধানীর রমনা এলাকার টেলিফোনের এক্সচেঞ্জের পুরনো সাত ডিজিটের নম্বরগুলো পরিবর্তন করা হবে। পুরনো নম্বরের পরিবর্তে বিটিসিএলের নতুন স্থাপিত এক্সচেঞ্জের ১১ ডিজিটের নম্বর প্রতিস্থাপন করা হবে।`
তিনি আরো বলেন, রমনা এলাকায় প্রায় ২০ থেকে ২৪ হাজার টেলিফোনের সংযোগ রয়েছে। প্রতিদিন ২৫০ থেকে ৩০০টি সংযোগের নম্বর পরিবর্তন করা হবে। এই কাজের জন্য হয় তো ১৫ থেকে ২০ দিন সময় লাগবে। এরপর টেলিফোন সেবা আগের মতো ভালোভাবে চলবে। এ সময়ে টেলিফোন সেবা কিছুটা বিঘ্ন হতে পারে। প্রতিদিন কাজ শেষে আমরা গ্রাহকদের জানিয়ে দেব। মূলত এ কাজটির ফলে গ্রাহকদেরই বেশি উপকার হবে।`
বিটিসিএল সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার থেকে শুরু হবে কাজটি। নতুন নম্বর প্রতিস্থাপনের সময় গ্রাহকদের পুরনো নম্বরের শেষ ডিজিটগুলোর সঙ্গে মিল রেখে নতুন নম্বর বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। পুরনো ও নতুন টেলিফোন নম্বরের তালিকা বিটিসিএলের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। এছাড়া নম্বর পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে গ্রাহককে নতুন নম্বরটি ফোনকলের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
নম্বর পরিবর্তনের বিষয়ে যেকোনো সময় বিটিসিএলের কল সেন্টারে (১৬৪০২) ফোন করে জানা যাবে। অথবা অফিস সময়ে ০২২২৩৩৮৪৯৯৯ এবং ০২২২৩৩৫৫০০০ নম্বরে ফোন করে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।