কোর্ট ইনসাইড

আদালতের ড্রেসকোড পরিবর্তনে আলোচনায় বসছেন প্রধান বিচারপতি

প্রকাশ: ০৬:৩৩ পিএম, ১১ মে, ২০২৩


Thumbnail

সারা দেশে তাপপ্রবাহের কারণে আদালতে শুনানির সময় আইনজীবী-বিচারকদের কালো কোট ও গাউনে পরিবর্তন আনা যায় কিনা সে বিষয়ে জ্যেষ্ঠ বিচারপতিদের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।

শনিবার (১৩ মে) সকাল ১১টায় এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।

বৃহস্পতিবার (১১ মে) এমন তথ্য জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান।  

তিনি জানান, দেশব্যাপী তাপপ্রবাহের কারণে আদালতে মামলা শুনানিকালে পরিধেয় পোশাকের বিষয়ে প্রধান বিচারপতি ১৩ মে (শনিবার) সকাল ১১টায় সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতিদের সঙ্গে আলোচনা করবেন।

এর আগে, গত ১৮ এপ্রিল উচ্চ তাপমাত্রার প্রেক্ষাপটে আইনজীবী ও বিচারকদের জন্য গ্রীষ্ম ও শীতকালীন ভিন্ন ভিন্ন ড্রেস কোড নির্ধারণের জন্য প্রধান বিচারপতি বরাবর আবেদন করা হয়।  

ইমেলযোগে সুপ্রিম কোর্টের দুইজন আইনজীবী ও একটি সংস্থার পক্ষ থেকে এ আবেদন করা হয়েছিল।  

আবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ মূলত একটি গ্রীষ্মকাল প্রধান দেশ। বছরের প্রায় আট মাস উচ্চ তাপমাত্রা বিরাজমান থাকে। বাংলাদেশে আইনজীবীদের আদালতে পরিধানের জন্য সিভিল রুলস অ্যান্ড অর্ডারস, ক্রিমিনাল রুলস অ্যান্ড অর্ডারস, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ রুলস ১৯৭৩ এবং আপিল বিভাগের রুলস ১৯৮৮ তে শীত এবং গ্রীষ্মকালে একই ধরনের পোশাক পরিধানের কথা বলা হয়েছে। বর্তমানে প্রচলিত আইনজীবীদের পোশাকটি মূলত ব্রিটিশ ভাবধারা এবং আবহাওয়া বিবেচনায় নির্ধারণ করা হয়েছিল। কালের বিবর্তে আবহাওয়ার ব্যাপক পরিবর্তন হওয়ায় বর্তমানে বাংলাদেশ একটি গ্রীষ্ম প্রধান দেশ হিসেবে পরিগণিত হয়েছে। কিন্তু আইনজীবীদের কল্যাণ এবং পেশাগত দায়িত্ব পালনের সুবিবেচনায় পোশাকের কোন পরিবর্তন করা হয়নি।  

ফলে সারা দেশের হাজার হাজার আইনজীবী প্রতি বছরের মার্চ মাস থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত উচ্চমাত্রার গরম আবহাওয়ার কারণে নিদারুণ, অসহনীয়, অবর্ণনীয়, শারীরিক এবং মানসিক কষ্ট সহ্য করে পেশাগত দায়িত্ব পালন করে লাখো লাখো বিচারপ্রার্থীকে আইনি সেবা দিয়ে আসছেন।

একই সঙ্গে নিম্ন ও উচ্চ আদালতের বিচারকরা একই ধরনের পোশাক পরিধান করায় অবর্ণনীয় কষ্ট সহ্য করে যাচ্ছেন।  

অতিরিক্ত গরমে নিয়ম অনুযায়ী কালো কোট, গাউন, কলার, ব্যান্ড/টাই পরিধানের কারণে প্রতিবছর বহু সংখ্যক আইনজীবী হিট স্ট্রোকে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন ও অনেক আইনজীবী অসুস্থ হয়ে পড়েন।  

তীব্র গরম এবং তাপপ্রবাহের কারণে অনেক বয়স্ক আইনজীবী আদালতে যেতে পারেন না। ফলে অনেক আইনজীবী পেশাগত মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।  

আবেদনে আরও বলা হয়, ইতোপূর্বে করোনা মহামারির সময়ে প্রধান বিচারপতির নির্দেশনা মোতাবেক ড্রেস কোড পরিবর্তন করা হয়েছিল ও তাতে আদালতের বিচারকার্য বা আইনজীবীদের পেশাগত কোন অসুবিধা হয়নি।

তাই আইনজীবী, বিচার প্রার্থী, বিচারক এবং বিচার বিভাগের সার্বিক কল্যাণের স্বার্থে আইনজীবীদের প্রচলিত পোশাকের পরিবর্তন আবশ্যক বিধায় বিষয়টি সুবিবেচনায় নিয়ে আইনজীবী এবং বিচারকদের জন্য গ্রীষ্ম ও শীতকালীন ভিন্ন ভিন্ন ড্রেস কোড নির্ধারণের আবেদন জানানো হয়।  

ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির, ল' অ্যান্ড লাইফ ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের পক্ষে ব্যারিস্টার মো. কাউছার ও আইনজীবী বায়েজীদ হোসাইন এ আবেদন করেন।

আদালত   ড্রেসকোড   প্রধান বিচারপতি  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

আন্দালিব রহমান পার্থ ৫ দিনের রিমান্ডে

প্রকাশ: ০৫:৩৮ পিএম, ২৫ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। 

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্টেট মো. সুলতান সোহাগ উদ্দীনের আদালতে এ রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক আবু সাইদ তাকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন।

এর আগে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সেতু ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বনানী থানার মামলায় আজ বৃহস্পতিবার তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনে উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে ব্যারিস্টার পার্থের বিরুদ্ধে। এর প্রেক্ষিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

বিজেপি   আন্দালিব রহমান পার্থ   কোটা আন্দোলন   ডিএমপি  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

নাইকো দুর্নীতি মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণ ২০ আগস্ট

প্রকাশ: ০১:৪৭ পিএম, ২৫ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ২০ আগস্ট ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) খালেদা জিয়ার আইনজীবী হান্নান ভূঁইয়া জানান, গত ২৩ জুলাই কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থাপিত অস্থায়ী ঢাকার বিশেষ জজ আদালত- এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমানের আদালতে মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ধার্য ছিল। এদিন আদালত সাক্ষ্য গ্রহণের নতুন দিন ধার্য করেন।

এর আগে গত বছরের ১৯ মার্চ একই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

২০০৭ সালে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলাটি দায়ের করে দুদক। দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেছিলেন। ২০০৮ সালের মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদক আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়।

বাকিরা হলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী কে এম মোশাররফ হোসেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

এর মধ্যে কে এম মোশাররফ হোসেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় মামলার দায় হতে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

দুদকের অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে সরকারে থাকাকালে খালেদা জিয়াসহ বেশ কয়েকজন ক্ষমতার অপব্যবহার করে কানাডার কোম্পানিটিকে অবৈধভাবে গ্যাস অনুসন্ধান উত্তোলনের সুবিধা পাইয়ে দেয়। অভিযোগপত্রে আসামিদের বিরুদ্ধে প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়।


নাইকো   দুর্নীতি   মামলা   সাক্ষ্য  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা চলবে: হাইকোর্ট

প্রকাশ: ০৩:৫৮ পিএম, ২৪ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের মামলায় অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী . মুহাম্মদ ইউনূসের আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে এক বছরের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করতে বিচারিক আদালতকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

বুধবার (২৪ জুলাই) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকতার বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশ দেন।

আদালতে . ইউনূসের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। এর আগে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের মামলায় অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী . মুহাম্মদ ইউনূস। আবেদনে অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল চাওয়া হয়।

গত ১২ জুন গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের মামলায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান নোবেলজয়ী . মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।


ইউনূস   বিরুদ্ধ   মামলা   হাইকোর্ট  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

বুধ ও বৃহস্পতিবার বিচারকাজ চলবে, অফিস ১১-৩টা

প্রকাশ: ০৯:২৬ পিএম, ২৩ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

বুধ এবং বৃহস্পতিবার (২৪ ও ২৫ জুলাই) আদালতের কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট।

মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আপিল বিভাগ, হাইকোর্ট ও নিম্ন আদালতে বিচারকাজ চলবে।

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে রাজধানীসহ সারা দেশে তাণ্ডব শুরু হলে শুক্রবার (১৯ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টা থেকে রোববার (২১ জুলাই) সকাল ১০টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করে সরকার। তবে এর মধ্যেই রোববার নজিরবিহীনভাবে বসে আদালত। এদিন কোটা সংস্কার করে রায় দেন আপিল বিভাগ।   

রোববার থেকে আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত সারা দেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে জনপ্রসাশন মন্ত্রণালয়। এরপর অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ বাড়ানো হয়। যদিও প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টার জন্য কারফিউ শিথিল করা হয়েছিল।

এ ধারাবাহিকতায় বুধ ও বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ঢাকাসহ আশপাশের ৪ জেলায় কারফিউ শিথিল থাকবে বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া বাকি জেলাগুলোর সিদ্ধান্ত নেবে জেলা প্রশাসন।

এদিকে বুধবার থেকে সরকারি-বেসরকারি অফিস বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত খোলা রাখার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে জনপ্রসাশন মন্ত্রণালয়। আগামী দুই দিন (বুধ ও বৃহস্পতিবার) বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চার ঘণ্টা করে সব বাণিজ্যিক ব্যাংকও খোলা থাকবে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত এ সময়সূচিতেই ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু থাকবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।


সুপ্রিম কোর্ট   বিচারকাজ   জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

রোববার সকালেই লিভ টু আপিল দ্রুত শুনানির চেষ্টা

প্রকাশ: ০৪:৫২ পিএম, ১৮ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেছেন, কোটা বাতিল চেয়ে লিভ টু আপিল দ্রুত শুনানি করতে সরকারের পক্ষ থেকে আমাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আমরা রোববার সকালেই আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল দ্রুত শুনানির জন্য মেনশন করব। আশা করছি জনগুরুত্ব বিবেচনায় আদালত আমাদের আবেদন গ্রহণ করবেন। শুনানিতে আমরা হাইকোর্টের রায় বাতিল চাইব।

বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল দায়ের করেছে দুই শিক্ষার্থী।

বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় দুই শিক্ষার্থীর পক্ষে অ্যাডভোকেট শাহ মঞ্জুরুল হক লিভ টু আপিল দায়ের করেন।

দুই শিক্ষার্থী হলেন-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আল সাদী ভূঁইয়া ও উর্দু বিভাগের শিক্ষার্থী আহনাফ সাঈদ খান।

গত মঙ্গলবার প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল দায়ের করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। লিভ টু আপিলে হাইকোর্টের রায় বাতিল চাওয়া হয়েছে। 


রোববার   সকাল   আপিল   বিভাগ   লিভ   টু   আপিল   দ্রুত   শুনানি   চেষ্টা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন