কোর্ট ইনসাইড

হত্যার ২২ বছর পর ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

প্রকাশ: ০১:২৬ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে আব্দুর রহমান নামের এক ব্যক্তিকে হত্যার প্রায় ২২ বছর পর ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে পঞ্চাশ হাজার টাকা করে জরিমানা এবং অনাদায়ে আরো দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন। সাজাপ্রাপ্তরা পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের বাসিন্দা। তাদের মধ্যে দুই আসামি পলাতক রয়েছেন। নিহত আব্দুর রহমানও একই গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, পূর্ব শত্রুতার জেরে ২০০২ সালের ২২ নভেম্বর রাতে পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের সামসুদ্দিনের ছেলে আব্দুর রহমানকে ধানের জমি থেকে ধরে আসামি আলমের বাড়িতে নিয়ে যায় অন্য আসামিরা। এরপর সেখানে আটকে রেখে তাকে নির্মমভাবে বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মারধর করে এবং পা দিয়ে বুক ও পেটে আঘাত করে হত্যা করে।

এ ঘটনায় নিহতের ভাই আব্দুল বারিক মুন্সী বাদী হয়ে পাঁচবিবি থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে বিজ্ঞ আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন। 


আদালত   কারাদণ্ড  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

কনডেম সেল নিয়ে হাইকোর্টের রায় স্থগিত

প্রকাশ: ০৫:০৪ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

আসামিদের মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে বন্দি রাখা যাবে না বলে ১৩ মে ঐতিহাসিক রায় দেন হাইকোর্ট। 

বুধবার(১৫ মে) আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত হাইকোর্টের ওই আদেশ ২৫ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত করেছেন। এই সময়ের মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষকে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করতে বলা হয়েছে। 

আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির।

১৪ মে আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় হাইকোর্টের এই রায় স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।

গত ১৩ মে মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে বলা হয়, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির আপিল, রিভিউ, রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনার ধাপগুলো নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কনডেম সেলে রাখা যাবে না। বর্তমানে মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে সারা দেশে যত আসামিকে কনডেম সেলে রাখা হয়েছে তাদের দুই বছরের মধ্যে ক্রমান্বয়ে সাধারণ সেলে রাখার কথা বলা হয়েছে রায়ে।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির ও অ্যাডভোকেট আসাদ উদ্দিন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

উল্লেখ্য, গত বছর ১২ ডিসেম্বর মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা কেন বেআইনি হবে না এবং কেন জেলকোডের ৯৮০ বিধি অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, এই মর্মে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়।

বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানি শেষে মামলাটি রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন।


কনডেম সেল   হাইকোর্ট   রায়   স্থগিত  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

সার আত্মসাত করা মামলায় সাবেক এমপি পোটনসহ ৫ জন কারাগারে

প্রকাশ: ০১:১২ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

৫৮১ কোটি টাকার সার আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় আত্মসমর্পণ করে নরসিংদী-২ আসনের সাবেক এমপি কামরুল আশরাফ খান পোটনসহ পাঁচজনের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১৫ মে) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

এ মামলার অপর আসামিরা হলেন- ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পোটন ট্রেডার্সের মহাব্যবস্থাপক মো. শাহাদত হোসেন নিপু ও মো. নাজমুল আলম বাদল, পোটন ট্রেডার্সের উত্তরবঙ্গ প্রতিনিধি সোহরাব হোসেন এবং খুলনা ও নওয়াপাড়ার প্রতিনিধি মো. আতাউর রহমান।

এর আগে, গত বছরের ২৬ নভেম্বর দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ সংস্থাটির উপপরিচালক মো. রফিকুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। ২০২১ সালের ১ নভেম্বর থেকে ২০২২ সালের ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে আত্মসাতের এ ঘটনা ঘটে। তাদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ২০২১-২২ অর্থবছরের বিদেশ থেকে ইউরিয়া সার সরবরাহের জন্য আমদানি করলেও চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে চুক্তির সার বাফার গুদামে না দিয়ে ৫৮১ কোটি ৫৮ লাখ ৯ হাজার ৬৪ টাকার ৭১ হাজার ৮০১ টন ৩১ কেজি সার আত্মসাৎ করেছেন।

এতে আরও বলা হয়, কামরুল আশরাফ খানের মালিকানাধীন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পোটন ট্রেডার্সের ৫০ দিনের মধ্যে সার গুদামে পৌঁছে দেওয়া কথা ছিল। সেটা না করে সার ট্রানজিটে রয়েছে বলে বিসিআইসিকে মিথ্যা তথ্য দেন।


নরসিংদী-২ আসন   সাবেক এমপি   কামরুল আশরাফ খান পোটন   দুদক  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

নাইকো দুর্নীতি মামলায় পরবর্তী সাক্ষ্য ১১ জুন

প্রকাশ: ০১:৫৬ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১১ জুন দিন ধার্য করেছেন আদালত। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত ঢাকার নবম (অস্থায়ী) বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমানের আদালত এ দিন ধার্য করেন। এদিন খালেদা জিয়ার পক্ষে তার আইনজীবী জিয়া উদ্দিন জিয়া হাজিরা দেন।

এদিন জব্দ তালিকার সাক্ষী আব্দুল বাকী আদালতে সাক্ষ্য দেন। এরপর আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জেরা করেন। তবে আব্দুল বাকীর জেরা শেষ হয়নি। আদালত আংশিক জেরা ও পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১১ জুন দিন ধার্য করেন, বলে জানিয়েছেন খালেদা জিয়ার আইনজীবী হান্নান ভূঁইয়া।

এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন- তৎকালীন মুখ্য সচিব কামাল উদ্দীন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউসুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।

অপরদিকে আসামিদের মধ্যে সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মৃত্যুবরণ করায় তাদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।

২০০৭ সালে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলাটি করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেছিলেন দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম।


নাইকো দুর্নীতি   মামলা   খালেদা জিয়া  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

হাইকোর্টে ক্ষমা চাইলেন বিএনপি নেতা আলাল

প্রকাশ: ০১:২৩ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিচার বিভাগের রায় ও বিচারকের পদোন্নতি নিয়ে বিরূপ মন্তব্যের ঘটনায় হাইকোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল।

মঙ্গলবার (১৪ মে) বিচারপতি মো. ইকবাল কবীর ও বিচারপতি মো. আক্তারুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চে হাজির হয়ে তিনি ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এছাড়াও, তিনি ভবিষ্যতে বক্তব্য দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকবেন বলে লিখিত আবেদনে বলেছেন। আদালত এ বিষয়ে এক সপ্তাহ পর আদেশ দেবেন।

আলালের পক্ষে আদালতে শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি ও সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন।

এর আগে, বিচার বিভাগের রায় ও বিচারকের পদোন্নতি নিয়ে মন্তব্য করায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তাকে তলব করেন উচ্চ আদালত। মঙ্গলবার (১৪ মে) সশরীরে উপস্থিত হতে বলা হয় তাকে। 

গত ২৫ এপ্রিল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইউটিউবে আলালের প্রচারিত বক্তব্যের ভিডিও ক্লিপ প্রধান বিচারপতির নজরে আনেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী। পরে প্রধান বিচারপতির আদেশ অনুসারে বিষয়টি হাইকোর্টের এ বেঞ্চে উপস্থাপন করা হয়। পরে এ বিষয়ে আদেশ দেন হাইকোর্ট।

আদালত বলেছেন, ভিডিও ক্লিপে আদালত অবমাননাকর মন্তব্য রয়েছে। ওই বক্তব্যের মাধ্যমে তিনি (সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল) সুপ্রিম কোর্টের নির্দিষ্ট বিচারপতি ও পুরো বিচার বিভাগকে অবমাননা করেছেন।


হাইকোর্ট   বিএনপি   সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে সরকারের আপিল

প্রকাশ: ১২:০৩ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

আসামিদের মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে বন্দি রাখা যাবে না বলে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

মঙ্গলবার (১৪ মে) অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন এ তথ্য জানিয়ে বলেন, হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করবে।

এর আগে, সোমবার (১৩ মে) মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। 

এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। দীর্ঘ সাড়ে তিন ঘণ্টাব্যাপী রায় ঘোষণা করা হয়।

রায়ে বলা হয়, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির আপিল, রিভিউ, রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনার ধাপগুলো নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কনডেম সেলে রাখা যাবে না। বর্তমানে মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে সারা দেশে যত আসামিকে কনডেম সেলে রাখা হয়েছে তাদের দুই বছরের মধ্যে ক্রমান্বয়ে সাধারণ সেলে রাখার কথা বলা হয়েছে রায়ে।

তবে, বিশেষ কারণে (স্বাস্থ্যগত কারণ, সংক্রামক রোগ) কোনো ব্যক্তিকে নির্জন কক্ষে রাখতে পারবে কারা কর্তৃপক্ষ। সেক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির উপস্থিতিতে শুনানি হতে হবে।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির ও অ্যাডভোকেট আসাদ উদ্দিন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

উল্লেখ্য, গত বছর ১২ ডিসেম্বর মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিদের কনডেম সেলে বন্দি রাখা কেন বেআইনি হবে না এবং কেন জেলকোডের ৯৮০ বিধি অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, এই মর্মে জারি করা রুলের শুনানি শেষ হয়।

বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানি শেষে মামলাটি রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন।


মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত   কনডেম সেল   সরকার   আপিল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন