মহানবী
হজরত মুহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে
কটূক্তির দায়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে সাময়িক বহিষ্কৃত শিক্ষার্থী তিথি সরকারকে পাঁচ
বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। সোমবার (১৩ মে) ঢাকার
সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার
হায়াত এ রায় ঘোষণা
করেন।
এ বিষয়ে ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম শামীম বলেন, এ মামলায় তিথি সরকারের ৫ বছরের সাজা হয়েছে। তবে আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক তার এক বছরের প্রবেশন মঞ্জুর করেছেন। এই সময়ের মধ্যে তার আচরণগত কোনো পরিবর্তন হলে তাকে সাজা ভোগ করতে হবে না।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)কে নিয়ে ফেসবুকে ও বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিরূপ মন্তব্য করে আসছিলেন তিথি সরকার। পরে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ছাত্র সংগঠন ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা তিথি সরকারের বহিষ্কার দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ২০২০ সালের ২৩ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে তিথি সরকারকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।
এরপর তার পরিবার থেকে অভিযোগ আসে তিথি নিখোঁজ। ওই বছরের ৩১ অক্টোবর সিআইডির সাইবার মনিটরিং টিম দেখতে পায়, সিআইডির মালিবাগ কার্যালয়ের চারতলা থেকে তিথি সরকারকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে বলে একটি মিথ্যা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করা হয়। এটি ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। প্রকৃতপক্ষে সিআইডিতে এ রকম কোনো ঘটনা ঘটেনি। এ ঘটনার তদন্তে নেমে গুজব রটনাকারী নিরঞ্জন বড়াল নামের একজনকে রামপুরার বনশ্রী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। নিরঞ্জনসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে ২০২০ সালের ২ নভেম্বর পল্টন থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করা হয়।
২০২১ সালের ১৯ মে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডি পুলিশের এসআই মেহেদী হাসান তাদের দুইজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০২১ সালের ৪ নভেম্বর তিথি সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। তবে তার স্বামী শিপলু সরকার মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন আদালত।
মন্তব্য করুন
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী জীশান মির্জা, মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর, তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীর ও জারা জেরিন বিনতে বেনজীরের ক্রোক করা স্থাবর সম্পদ দেখভালে প্রশাসক নিয়োগ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (৬ জুন) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীরের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন।
দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর গণমাধ্যমকে জানান, বেনজীর আহমেদ ও তার স্ত্রী-সন্তানদের ক্রোক করা স্থাবর সম্পদ দেখভালের জন্য প্রশাসক নিয়োগে আজ আদালতে আবেদন করে দুদক। আদালত শুনানি নিয়ে দুদকের আবেদন মঞ্জুর করেছেন। এছাড়া, গুলশানের চারটি ফ্ল্যাটের সার্বিক অবস্থা জানাতে আজ নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। পূর্ণাঙ্গ তথ্য জানার পর এসব ফ্ল্যাট দেখভালের জন্য প্রশাসক নিয়োগ দেবেন আদালত।
বেনজীর সম্পদ প্রশাসক নিয়োগ আদালত
মন্তব্য করুন
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৬২১ বিঘা সম্পত্তি ও চারটি ফ্ল্যাটের রিসিভার নিয়োগে আবেদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহা্ম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালতে বৃহস্পতিবার (৬ জুন) আংশিক শুনানি হয়েছে। দুপুরে পূর্ণাঙ্গ শুনানি শেষে আদালত এ বিষয়ে আদেশ দিবেন। আদালত সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে
এর আগে গত ২৩ ও ২৬ মে দুই দফায় বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের ৬২১ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দেন আদালত। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি জমির মালিক বেনজীরের স্ত্রী জীশান মীর্জা। তার নামে প্রায় ৫২১ বিঘা জমি খুঁজে পেয়েছে দুদক। বাকি ১০০ বিঘার মতো জমি রয়েছে বেনজীর, তার তিন মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর, তাহসিন রাইশা বিনতে বেনজীর ও জারা জেরিন বিনতে বেনজীর এবং স্বজন আবু সাঈদ মো. খালেদের নামে।
এদিকে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) সময় চেয়ে আবেদন করেছেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ। বুধবার (৫ জুন) তার পক্ষে আইনজীবী ১৫ দিনের সময় চেয়ে এ আবেদন করেন। দুদক কমিশনার জহরুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বেনজীর সম্পত্তি রিসিভার নিয়োগ দুদক
মন্তব্য করুন
দেশের সব অফিস-আদালতে ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর (ই-সিগনেচার) ব্যবহার নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার (৬ জুন) বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।
মানবাধিকার সংস্থা ল' অ্যান্ড লাইফ ফাউন্ডেশনের পক্ষে রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন। একইসঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ই-সিগনেচার বাস্তবায়নে কী পদক্ষেপ নিয়েছে তা হলফনামা আকারে ১২ আগস্ট দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির (পল্লব)। তাকে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট বায়েজীদ হোসাইন, অ্যাডভোকেট নাঈম সরদার ও ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার। গত ১ এপ্রিল দেশের সব অফিস আদালতে ই-সিগনেচার চালু করতে সংশ্লিষ্টদের আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু কার্যকর কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করা হয়।
রিটে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিটিআরসির চেয়ারম্যান, আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলসহ আটজনকে বিবাদী করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি
চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. সাইফুজ্জামান রায়ের ।
বুধবার (৫ জুন) বিচারপতি কে
এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
এর আগে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে সরাসরি নিয়োগে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি তুলে দিয়ে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এবং কোটা বাতিলে মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্তের একদিন পর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ পরিপত্র জারি করে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফয়েজ আহম্মদ স্বাক্ষরিত পরিপত্রটিতে বলা হয়েছিল, ‘সরকার সকল সরকারি দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত/আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন কর্পোরেশনের চাকরিতে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ১৭/০৩/১৯৯৭ তারিখের সম(বিধি-১) এস-৮/৯৫(অংশ-২)-৫৬(৫০০) নং স্মারকে উল্লিখিত কোটা পদ্ধতি নিম্নরূপভাবে সংশোধন করিল:
(ক) ৯ম গ্রেড (পূর্বতন ১ম শ্রেণি) এবং ১০ম-১৩তম গ্রেডের (পূর্বতন ২য় শ্রেণি) পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করা হইবে; এবং
(খ) ৯ম গ্রেড (পূর্বতন ১ম শ্রেণি) এবং ১০ম-১৩তম গ্রেডের (পূর্বতন ২য় শ্রেণি) পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি বাতিল করা হইল।’
এ আদেশ ‘অবিলম্বে কার্যকর হইবে’ বলেও উল্লেখ করা হয় পরিপত্রে।
এর আগে, কোটা সংস্কারের দাবিতে
শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ আন্দোলনের প্রেক্ষিতে সরকারি চাকরিতে নবম থেকে ত্রয়োদশতমত গ্রেডে
নিয়োগের ক্ষেত্রে ৪৫ শতাংশ কোটা তুলে দিয়ে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়
সরকার।
পরবর্তীতে কোটা পর্যালোচনা কমিটির সুপারিশির ভিত্তিতে ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেছিলেন, প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে কোটা থাকবে না।
পরে এ সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হাইকোর্টে রিট করেন ।
প্রসঙ্গত, ১৯৭২ সালের ৫ নভেম্বর এক নির্বাহী আদশে সরকারি, আধাসরকারি, প্রতিরক্ষা এবং জাতীয়করণ করা প্রতিষ্ঠানে জেলা ও জনসংখ্যার ভিত্তিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা এবং ক্ষতিগ্রস্ত মহিলাদের জন্য ১০ শতাংশ কোটা পদ্ধতি প্রবর্তন করা হয়।
পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় সরকার এ কোটা পদ্ধতির সংস্কার, পরিবর্তন ও পরিমার্জন করে।
উল্লেখ্য, সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নাতি-নাতনি ৩০ শতাংশ, প্রতিবন্ধী ১ শতাংশ, নারী ১০ শতাংশ, পশ্চাৎপদ জেলাগুলোর জন্য ১০ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ৫ শতাংশ মিলিয়ে শতকরা ৫৬ ভাগ কোটা পদ্ধতি চালু ছিল।
মুক্তিযোদ্ধা কোটা হাইকোর্ট অবৈধ কোটা সংস্কার আন্দোলন
মন্তব্য করুন
গ্লোবাল ইসলামী (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল) ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদারের সহযোগী ও ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সাবেক পরিচালক বাসুদেব ব্যানার্জী এবং তার স্ত্রী পাপিয়া ব্যানার্জীর দুদকের করা ১৫ মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন চেয়েছেন।
মঙ্গলবার (৪ মে) ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন তারা। দুপুরের দিকে জামিনের বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান দুদকের প্রসিকিউশন শাখার সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম।
জানা গেছে, জালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ২০২১ সালে বেশকিছু মামলা করে। এর মধ্যে গত ৯ মে উচ্চ আদালত থেকে ১৫টি মামলায় ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন নেন বাসুদেব ব্যানার্জী এবং তার স্ত্রী পাপিয়া ব্যানার্জী। বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাই কোর্ট বেঞ্চ তাদের আগাম জামিন দেন। কিন্তু দুর্নীতিতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের এমন জামিন আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতির আদালতে আবেদন করে দুদক। গত ১৩ মে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত আগাম জামিন আদেশ স্থগিত করেন। পরে ২৩ মে দুদকের করা আবেদন নিষ্পত্তি করেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির আপিল বেঞ্চ। তখন ৪ জুনের মধ্যে বাসুদেব ব্যানার্জী এবং তার স্ত্রী পাপিয়া ব্যানার্জীকে নিম্ন আদালতে হাজির হতে নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ।
জানা যায়, ২০২১ সালে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের পরিচালক বাসুদেব ব্যানার্জি ও তার স্ত্রী পরিচালক পাপিয়া ব্যানার্জির বিরুদ্ধে এসব মামলা দায়ের করে দুদক। মামলার অন্যতম আসামি প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদার।
মন্তব্য করুন
গ্লোবাল ইসলামী (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল) ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদারের সহযোগী ও ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সাবেক পরিচালক বাসুদেব ব্যানার্জী এবং তার স্ত্রী পাপিয়া ব্যানার্জীর দুদকের করা ১৫ মামলায় আত্মসমর্পণ করে জামিন চেয়েছেন। মঙ্গলবার (৪ মে) ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন তারা। দুপুরের দিকে জামিনের বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান দুদকের প্রসিকিউশন শাখার সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম।