কালার ইনসাইড

নাম ফাটাতে যৌনতা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:১৫ পিএম, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮


Thumbnail

`বাংলাদেশের সানি লিওনের সাথে পরিচিত হও` ঠিক এমনভাবেই নিজ দেশের পাঠকদের নিকট নায়লা নাঈমকে পরিচয় করিয়ে দিল ভারতের শীর্ষ গণমাধ্যম টাইমস অফ ইন্ডিয়া। গণমাধ্যমটি বাংলাদেশের তথাকথিত মডেল নায়লা নাঈমকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন করে। প্রতিবেদনে নায়লা নাঈমকে বাংলাদেশি সানি লিওন হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলা হয়, `নায়লাকে বাংলাদেশের সানি লিওন, নিজ দেশে তাকে সানি লিওন বলে ডাকা হয়।`

এ নিয়ে নায়লা গণমাধ্যমে জানায়, ‘আমাকে সানি লিওনের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে এটাতে আমি সম্মানিত বোধ করছি।’ তিনি তো করবেনই নিজেকে পর্নোস্টারের সঙ্গে তুলনা করায়।

হলিউড আর বলিউডের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাংলাদেশি মডেলরাও বেশ সাহসি হয়ে উঠছে পোশাক পরিচ্ছেদ নির্বাচনে। এখানে আসলে তাদের ঠিক মডেল পরিচয় দেয়াটাও ভুল। তাঁদের পরিচয় খুঁজতে হবে। পোষাক- পরিচ্ছদে তাঁরা যেমন রাতারাতি আলোচিত হচ্ছেন। আবার এ নিয়ে কম সমালোচিতও হচ্ছেন না।

কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য কী? এমন কিছু নারী শোবিজে ঘোরেন। যারা আসলে মডেল, অভিনয়- কোন মাধ্যমেই দক্ষতা দেখাতে পারেন না। তাদের আলোচনায় থাকার একমাত্র উপায় খোলামেলা হওয়া। আর এই খোলামেলা তো নাটক-সিনেমার প্ল্যাটফর্মে খুব একটা হতে পারে না। তখন তারা বেছে নিয়েছে স্যোশাল মিডিয়াকে। সেখানে তো সেন্সর নেই। বরং তাদের উষ্ণতা পেয়ে এক শ্রেনীর মানুষ তাদের ফলোও করে। আর এর মাধ্যমে তারা হয়ে যায় স্যোশাল মিডিয়া স্টার, ভাইরাল। আর এরই বদৌলতে হিট কামানোর জন্য পরিচালকরা তাদের বেছে নেয় কাজে। আসলে আমরা কোথায় অবস্থান করছি? একটা শ্রেনীর মধ্যে হয়তো ধারণাই হয়ে গেছে শোবিজে কাজ করলে আমার খোলামেলা হতে হবে। প্রথমে এরা আলোচনায় উঠে আসেন নিজেদের ফেসবুকের মাধ্যমে খোলামেলা ছবি আপলোড করে। সাহসি পোশাকে ক্যামেরার সামনেও উপস্থিত হতে দ্বিধা করছেন না। উষ্ণতা ছড়াতে এক টাইপের পরিচালকরাও তাঁদের দরজায় কড়া নাড়ছেন। এদের মধ্যে অনেকেই খোলামেলা ভিডিও, ফটোশ্যুট করে এরই মাঝে তুমুল হৈ চৈ ফেলে দিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।

পেশায় দন্ত-চিকিৎসক নায়লা পাঁচ বছর ধরে মডেলিং জগতের সঙ্গে যুক্ত আছেন। বিজ্ঞাপনচিত্র ও মিউজিক ভিডিওতেও দেখা গেছে। তন্ময় তানসেন পরিচালিত ‘রান আউট’ ছবির একটি আইটেম গানে অংশ নিয়েছেন নায়লা। এসব কিছুর পেছনেই তার খোলামেলা হওয়া। তার মত এতো খোলামেলা ভাবে নিজেকে উপস্থাপন করার সাহস অন্য মডেলদের হয়নি বললেই চলে। মডেলিং এ তার এই সাহসী উপস্থাপন একদিকে যেমন সমালোচনা কুড়িয়েছে, তেমনি বেড়েছে ফলোয়ারও।

জ্যাকুলিন মিথিলাও এ পথের যাত্রী। যদিও তিনি আত্নহত্যা করেছেন গত বছর। ফেসবুকে অশ্লীল ছবি আপলোড আর খোলামেলাভাবে লাইভে এসেই দর্শকের আকর্ষণে চলে আসে। তিনি অবশ্য নিজেই নিজেকে বাংলাদেশের সানি লিয়ন দাবি করতেন। এর সুবাধে বাংলা সিনেমাতেও আইটেম গান করার সুযোগ পেয়েছেন।

র‌্যাম্পের তৃণও খোলামেলা বলে পরিচিত। ব্রাজিলের পতাকা গায়ে জড়িয়ে বেশ খোলামেলা ভাবে ছবি দিয়ে একবার বেশ সমলোচনায় পড়েছিলেন। কিন্তু সেসবের জবাব দিতে থোরাই কেয়ার। ফেসবুকে ঢু মারলেই রেশমি অ্যলনের খোলামেলা ছবি চোখে পড়ে। তার রগরগে পোশাককে আন্তর্জাতিক মানের বলে মনে করছেন তিনি! তিনি ১০ টির মতো সিনেমাত্রে অভিনয় করেছেন। যদিও কোনটাই প্রথম সারির নয়।

শুধু যে অখ্যাতরা তা নয়। অল্প পরিচিতরাও আজকাল হাটছে সে পথে। পিয়া বিপাশা মডেলিং, নাটক, সিনেমা সব মাধ্যমেই কাজ করেছেন। কোনখানেই তিনি স্থায়ী হতে পারেননি। তিনিও বরাবরই খোলামেলা হতে বেশ পছন্দ করে। ছোটপর্দাতেও রয়েছে তার অশ্লীলতা। অপ্রয়োজনীয়ভাবে শরীর প্রদর্শন। স্যোশাল মিডিয়া ফেসবুকে তো নিয়মিত এমন ছবি আপলোড করেই। অভিনেত্রী ভাবনার বিভিন্ন সময়ে খোলামেলা ছবি পাওয়া যায় ফেসবুকে। বিভিন্ন নাটকে কোন কারণ ছাড়াই অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি দিয়ে তিনি দর্শক ধরে রাখতে চান। ওয়েব সিরিজের নামে যে নতুন অশ্লীলতা শুরু হয়েছে শিল্প মাধ্যমে। সেখানে নায়িকা হয়ে আধিপত্য বিস্তার করছে স্পর্শিয়া ও টয়া।

কুরুচিপূর্ণ অশ্লীলতা দিয়ে বেশিদিন টিকে থাকা যায় না। ঢাকাই সিনেমায় যেমনটা হয়েছে ২০০১ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত। এ সময় অশ্লীল সিনেমার নায়িকা হিসেবে খ্যাত মুনমুন, ময়ূরী, পলি, ঝুমকাসহ আরও অনেকে। তাদের অস্তীত্ব মুছে গেছে ঢাকাই সিনেমা থেকে।

কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, বর্তমান প্রজন্মের কয়েকজন অভিনেত্রী দ্রুত নিজেকে টাইমলাইনে নিয়ে আসার জন্য বেশ খোলামেলা পোশাকে নিজেদের উপস্থাপন করছেন। তারা হয়তো জানে না যে, অশ্লীলতা আমাদের সমাজ ব্যবস্থার সঙ্গে একেবারেই বেমানান, এদেশের চলচ্চিত্রপ্রেমীরা কোনোদিনই অশ্লীলতাকে সমর্থন করেননি। হলিউড কিংবা বলিউডে অনেক কিছু সহজ। কারণ সেসব দেশের সংস্কৃতি তেমণ। কলকতায় নানা সময়ে খোলামেলা হতে দেখা গেছে পাওলি দামের মতো নায়িকাদের। কিন্তু এই খোলামেলা হওয়াটাই তাদের একমাত্র যোগ্যতা ছিল না। তারা ভালো অভিনেত্রীও। কিন্তু বাংলাদেশের এক শ্রেনীর মডেল ও নায়িকারা অশ্লীলতাকে পুঁজি করে ছড়িয়ে পড়ছে। তারা এটাই সংস্কৃতি তৈরী করতে চাচ্ছে বাংলাদেশে।



বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ

 



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বুবলীর উপযুক্ত চিকিৎসার দরকার, বললেন অপু বিশ্বাস

প্রকাশ: ০৬:১৮ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঢালিউড প্রাঙ্গণের সুপারস্টার খ্যাত শাকিব খানের সাথে শবনম বুবলী ও অপু বিশ্বাসের গভীর সম্পর্কের কথা এখন সবার মুখে মুখে। দুজনই ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খানের সাবেক ঘরনি ও অভিনেতার দুই সন্তানের মা। ভিন্ন মেরুতে অবস্থান করলেও মাঝেমধ্যেই অপু-শাকিব-বুবলী এই ত্রয়ীর সমীকরণ নিয়ে চর্চা উঠে আসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। খবরের শিরোনাম হন তারা।
 
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে শাকিব খানের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নানা কথা বলেছেন বুবলী।  বলছেন, 'আইনগতভাবে আমি এখনো শাকিব খানের বৈধ স্ত্রী। তার সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম পার করি, আমাদের সন্তান অনেক সময় সে সুযোগটাও করে দেয়।'

বুবলীর বক্তব্য প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে হেসে দেন অপু বিশ্বাস। হাসতে হাসতে তিনি বলেন, ‘শাকিবকে নিয়ে তার এত এত মন্তব্যে আমি ভাষা হারাচ্ছি, আবেগাপ্লুত হচ্ছি। আমি কী বলব, বুঝতে পারছি না।’

সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আমি একজন নারী হিসেবে বলব, উনি যথার্থ সম্মানীয় মানুষ। প্রতিটি মানুষের তার নিজের কাছে সম্মানের জায়গা খোঁজেন। তিনিও এতটা সময় ধরে তার ক্যারিয়ারের ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তবে আমার মনে হয় নিজের প্রচারের স্বার্থে অন্যকে ব্যবহার করে নিজের ব্যক্তিত্ব বিলিয়ে দেয়াটা বুদ্ধিমানের লক্ষণ নয়। আর যদি এটাই সে মনে করে, তাহলে তার উপযুক্ত চিকিৎসার দরকার।’
 
তিনি আরও বলেন, ‘এই যে উনি শাকিবের একের পর এক হাঁড়ির খবর দিচ্ছেন, কিন্তু আমি কোনো হাঁড়ি খুঁজে পাচ্ছি না। কিন্তু মজার মজার খবর পাচ্ছি তার মুখ থেকে। এ ব্যাপারে আর কি-ই-বা বলব। ওনার মনে হয় ডাক্তার দেখানো উচিত।’
 
সবশেষে অপু বলেন, ‘এখন আমরা একটা পর্যায়ে আছি। আমাদের কথাবার্তা যেন যথাযথ হয়, খেয়াল রাখা উচিত। এখন এসব কথা হাস্যকর মনে হয়। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। আমি মনে করি ওনার সুস্থ থাকা দরকার।’


অপু বিশ্বাস   শবনম বুবলী   শাকিব খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

তামান্না ভাটিয়াকে ভারতীয় সাইবার সেলে তলব

প্রকাশ: ০৪:০৪ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির আলোচিত অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া এখন বলিউডেরও পরিচিত মুখ। বেশ দাপুটের সঙ্গে কাজ করছেন তিনি। ক্যারিয়ারে দুর্দান্ত সময় পার করছেন। কিন্তু এরই মধ্যে বিপাকে পড়লেন এ তারকা। তাকে তলব করেছে ভারতের মহারাষ্ট্র সাইবার সেল।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সাইবার সেলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মহাদেব অনলাইন গেমিং এবং বেটিং অ্যাপ্লিকেশনের একটি সহায়ক অ্যাপে আইপিএল ম্যাচ দেখার জন্য কথিত প্রচারের জন্য তলব করা হয়েছে তামান্নাকে।

দক্ষিণী এই নায়িকাকে আগামী ২৯ এপ্রিল মহারাষ্ট্র সাইবার সেলে হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। সেখাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। 

এর আগে, গত বছরও কিছু আইপিএল ম্যাচ অ্যাপে অবৈধভাবে স্ট্রিম করা হয়েছিল। এ ব্যাপারে একটি অভিযোগও রয়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সেই মামলায় সাক্ষী হিসেবে তার বক্তব্য রেকর্ড করার জন্য ডাকা হয়েছে।

ইতোমধ্যে এ মামলায় মহারাষ্ট্র সাইবার সেল গায়ক বাদশা, অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত ও জ্যাকলিন ফার্নান্দেজের ম্যানেজারদের বক্তব্য নিয়েছে। আর মহাদেব অ্যাপটি অবৈথ অর্থ লেনদেন এবং বাজি ধরার জন্য বিভিন্ন তদন্ত সংস্থার মনিটরিংয়ে রয়েছে।

প্রসঙ্গত, তামান্না ভাটিয়া ‘বাহুবলী’ এবং নেটফ্লিক্স অ্যান্থলজি ‘লাস্ট স্টোরিজ-২’ এর জন্য দর্শকমহলে বহুল পরিচিত।


তামান্না ভাটিয়া   ভারতীয় সাইবার সেল   বলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বাংলাদেশের 'নীল জোছনা' সিনেমায় পাওলি দাম

প্রকাশ: ১০:২২ এএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের সরকারি অনুদানের 'নীল জোছনা' সিনেমায় অভিনয় করবেন ভারতের অভিনেত্রী পাওলি দাম। 

মোশতাক আহমেদের প্যারাসাইকোলজি বিষয়ক উপন্যাস 'নীল জোছনার জীবন' অবলম্বনে নির্মিত হবে সিনেমাটি।

সিনেমার প্রধান নারী চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেত্রী পাওলি দামকে। তার বিপরীতে কে থাকছেন সেটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। 

গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) পাওলির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি করেন নির্মাতা ফাখরুল আরেফীন খান।

তিনি বলেন, 'প্রায় ৬ বছর আগে 'নীল জোছনা' সিনেমার কাজ শুরু করেছিলাম। এরপর ২০১৯ সালে করোনা এবং আমার আরেকটি সিনেমার কারণে কাজটি বন্ধ ছিল।

এরপর আবার গত বছরের শুরু থেকে কাজ শুরু করি। সিনেমার দৃশ্যধারণ শুরু হবে মে মাসের শেষ দিকে।' 


পাওলি দাম   নীল জোছনা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসির সামনে মানববন্ধন

প্রকাশ: ১০:২৪ এএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরীর নেতৃত্বে গণমাধ্যমকর্মীদের উপর নারকীয় হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে সাংবাদিকরা।

গতকাল বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে বিএফডিসি'র টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের (টিসিএ) উদ্যোগে বিএফডিসি'র সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধন বক্তৃতা রাখেন বিএফইউজে'র সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের নব-নির্বাচিত অন্যতম সভাপতি সাজ্জাদ আলম তপু, সোহেল হায়দার চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রব, বাচসাস'র সভাপতি রাজু আলীম, সাধারণ সম্পাদক রিমন মাহফুজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবু প্রমুখ।

এসময় বক্তারা বলেন, সাংবাদিকরা নানাক্ষেত্রে আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করে তাদের আমরা মননশীল করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন নারকীয় এই হামলার নেতৃত্ব দেওয়া জয় চৌধুরী শিবা শানু, ও আলেকজান্ডার বো'সহ জড়িত সবাইকে শিল্পী সমিতি থেকে সদস্যপদ বাতিলসহ আইনের আওতায় আনার দাবি জানান মানববন্ধন থেকে বক্তারা।

মানববন্ধনে আরও অংশ নেয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত বিনোদন বিটের সাংবাদিকরা।

উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার বিকালে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে শিবা শানু, জয় চৌধুরী ও আলেকজান্ডার বো'র নেতৃত্বে সাংবাদিকদের ওপর হামলা করা হয়। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক আহত হন। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৪ জন। এ ঘটনার প্রতিবাদে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিনোদন সাংবাদিকসহ নানা বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা।

এদিকে, ঘটনার তদন্তের জন্য ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে পাঁচজন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে আছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান। দশ জনের তদন্ত কমিটিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকির, বুলবুল আহমেদ জয়, আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানাশাহ, রুবেল, রত্না।


সাংবাদিকদের ওপর হামলা   এফডিসি   মানববন্ধন  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

এবার বিয়ে ও বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন জয়া

প্রকাশ: ০৯:৪৯ পিএম, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত ও দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ইতোমধ্যে ঢালিউড-টালিউড মাতিয়ে অভিনয়ের দ্যুতি ছড়িয়েছেন বলিউডেও। পর্দায় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে নিজেকে ফুটিয়ে তোলেন এই নায়িকা। সাবলীল অঙ্গভঙ্গি আর অভিনয় দক্ষতায় বরাবরই দর্শকদের হৃদয় ছুঁয়ে যান তিনি।

কাজের পাশাপাশি এই অভিনেত্রীর ঘরের খবর পেতেও মুখিয়ে থাকেন দর্শক। কবে বিয়ে করছেন, কেন একা থাকেন এসব জানার খুব শখ তাদের। বরাবরই তিনি মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন। তবে এবার সবকিছু নিয়ে মুখ খুলেছেন তিনি। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে জয়া কথা বলেছেন বিয়ে ও বিচ্ছেদ নিয়ে।

বিয়ে নিয়ে জয়া বলেন, বর্তমান জীবন খুবই এনজয় করছি। দেখুন, পরিবার তো শুধু স্বামী-স্ত্রীকেই ঘিরে নয়, অথবা পার্টনার হলেই হয় না, পরিবারে আরও অনেকেই আছে। পরিবারে মা-বাবা আছেন, আমার বাড়িতে যেসব লোক কাজ করেন, তারা আছেন। আমি খুবই এনজয় করি।

একাকী জীবনযাপন নিয়ে এ অভিনেত্রী বলেন, আমি তো কোনোকিছু পরিকল্পনা করি না। যদি মনে করি যে সিঙ্গেল থেকে ডাবল হতে চাই, দরকার আছে, তখনই হবো। তবে এই মুহূর্তে আমার কোনো পরিকল্পনা নেই। কারণ, আমি খুবই ভালো আছি, শান্তিতে আছি চারদিকে। আমার আপাতত কোনো প্ল্যান নেই।

এদিকে প্রথমবারের মতো ওয়েব সিরিজে কাজ করতে যাচ্ছেন জয়া। এটি নির্মাণ করবেন মহানগর খ্যাত নির্মাতা আশফাক নিপুণ।


জয়া আহসান  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন