নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:০৬ পিএম, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৮
অনেকগুলো কারণে জয়া সবার থেকে এগিয়ে থাকবেন। তার অন্যতম প্রধান কারণ রানু চরিত্রটি। হুমায়ূন আহমেদের দেবী উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণের ঘোষণা যখন এসেছিল, অনেকেই রানু চরিত্রের জন্য জয়াকে মেনে নিতে পারেননি। দারুণ একটা উপন্যাসের বারোটা বাজানো হবে, সতেরো বছরের রানুর চরিত্রে জয়া আহসান কেন, কতশত প্রশ্ন এসে ভীড় করে। এমনকি জয়া আহসানের বয়স নিয়েও অদ্ভুত একটা বিতর্কের জন্ম হয়েছিল তখন। একজন অভিনয়শিল্পীকে যে বয়স নয়, কাজ দিয়ে মাপতে হয়, সেটা তিনি আবার বুঝিয়েছেন। পৌনে দুই ঘন্টার এই সিনেমার মূল আকর্ষণটাই তিনি, পুরোটা সময়জুড়ে পর্দাজুড়ে দাপট দেখিয়ে রাজত্ব করেছেন। প্রতিটা সিকোয়েন্স, প্রতিটা দৃশ্যে নিজেকে ছাপিয়ে যাওয়ার মিশনে নেমেছিলেন। একেকটা দৃশ্যে জয়া আহসানকে দেখে চমকে উঠতে হয়েছে, কি অদ্ভুত সাবলীল অভিনয়! রানুর তাকানো, অদৃশ্য কারো সঙ্গে আনমনে রানুর কথা বলার দৃশ্যগুলো দেখে হুট করেই যেন গায়ে কাঁটা দেয়! ভয় পাবার দৃশ্যগুলোতে একদম কিছু না করেও তিনি মনে ভয় ধরাতে পারছেন, এটাকেই তো বোধহয় ‘পাওয়ার অফ অ্যাক্টিং’ বলে! তাই জয়া যে সবার থেকে বছর শেষে এগিয়ে থাকেবে সেটা বলতে কষ্ট হওয়ার কথা নয়। এ বছর জয়ার ‘পুত্র’ নামেও একটি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে।
এ বছর জয়ার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বি পরীমনি। পরীমনির পরিচয়টা আমাদের কাছে কমার্শিয়াল সিনেমার নায়িকা হিসেবে। ক্যারিয়ারে বেশকিছু সিনেমায় অভিনয় করেছেন। ‘রক্ত’ সিনেমার মারদাঙ্গা পরী, কিংবা ‘ডানাকাটা পরী’ গানের আবেদনময়ী পরী। এ বছর নতুন একটা পরিচয় তৈরী হলো তার, তিনি নিজেই তৈরি করলেন সেই পরিচিতি, তিনি স্বপ্নজালের শুভ্রা। নায়িকার খোলস থেকে বেরিয়ে কতখানি চরিত্রাভিনেত্রী হতে পেরেছেন, সেটা দেখার আগ্রহ ছিল। ভয়ও ছিল, যদি আশাভঙ্গ হয়! কিন্তু হতাশ করেননি পরী। একদম শুরু থেকেই প্রানবন্ত পরীমনি। গ্ল্যামার ছুঁড়ে ফেলে অদ্ভুত সাবলীল অভিনয় করেছেন। চেনা ইমেজ ভেঙে শুভ্রায় ঢুকে পড়েছেন, পাশের বাড়ির মেয়ে হয়ে উঠেছেন নায়িকার ইমেজ ছেড়ে। পুরো সিনেমাতে বেশ কয়েকবার রূপ বদলেছেন, কখনও তিনি প্রতিবাদী, কখনও বিদ্রোহী, কখনও ভালোবাসার কাঙাল, আবার কখনওবা আদরে গলে যাওয়া প্রেমিকা। সিনেমা জগতে এসে পরীর সবচেয়ে আলোচিত সিনেমা গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘স্বপ্নজাল’। বলা যায়, এ বছর জাতীয় পুরস্কারের ক্ষেত্রেও পরী ও জয়ার লড়াই হতে যাচ্ছে।
জয়া ও পরীর সঙ্গে চমক হিসেবে আছে নবাগত পূজা। বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করে রীতিমত অভিজ্ঞ হয়ে ওঠা পূজা বড়পর্দার জন্য প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান জাজ মাল্টিমিডিয়া প্রযোজিত ‘ভালোবাসার রঙ’ ছবিতে। এরপর আরও কয়েকটি সিনেমায় কাজ করেন শিশুশিল্পী হিসেবে। নায়িকা হিসেবে অভিষেক হয়েছিল যৌথ প্রযোজনায়, রাজ চক্রবর্তীর সহকারী অভিমন্যু মুখার্জী পরিচালিত ‘নূর জাহান’ ছবিতে। এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে মুক্তি পায় ‘নূর জাহান’। ছবিটি ব্যবসায়ীক সফলতা না পেলেও পূজা প্রশংসিত হয়েছেন। সে স্বাক্ষর তিনি আবারও রেখেছেণ ঈদ-উল-ফিতরে মুক্তি পাওয়া ‘পোড়ামন টু’ ছবির মাধ্যমে। কয়েক সপ্তাহ আগে মুক্তি পেল ‘দহন’ সিনেমা। আর মাত্র তিনটি ছবিতে নায়িকা হিসেবে তার কাজ দেখার পরই মোটামুটি নিঃসন্দেহ সকলে বলে যে, পূজাই হলেন বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের ভবিষ্যৎ। এই মুহূর্তে বাংলাদেশী চলচ্চিত্রে পূজার চেয়ে প্রতিভাবান আর কোন নায়িকা নেই।
ছোট পর্দার অভিনেত্রী জাকিয়া বারী মম। কিন্তু এ বছর ৩ টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। আসছে সপ্তাহে মুক্তি পাচ্ছে ‘স্বপ্নের ঘর’ সিনেমা। ভৌতিক ধাঁচের সিনেমায় মম মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন। কেমন হয় সেটা সময়ই বলে দিবে। তবে মম এ বছর সবচেয়ে প্রশংসিত হয়েছে ‘আলতাবানু’ সিনেমায় আলতা চরিত্রে অভিনয় করে। ছবিটি ব্যবসায়ীক সফলতা না পেলেও মমর চরিত্র প্রশংসিত হয়েছে। ইমপ্রেস টেলিফিল্মের এ সিনেমাটি যে জাতীয় পুরস্কারের দৌড়ে ভালো করবে সেটা বলা যাচ্ছে। পাশাপাশি মমও পুরস্কিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দহন সিনেমায় মমর সাংবাদিক চরিত্রের জন্যও এ বছর আলোচনায় ছিলেন।
মাহিয়া মাহী এক জান্নাত সিনেমায় কিছুটা আলোচনা তৈরী করতে পেরেছিলেন। কিন্তু তার চেয়ে এ বছরের অন্যান্য সিনেমার জন্য হয়েছেন সমলোচিত। বুবলী শাকিবের সঙ্গে জুটি হয়ে সিনেমা করেছেন। নানা কারণে বুবলি ছিলেন সমলোচিত। সেক্ষেত্রে সিনেমাতেও তিনি নতুন কিছু দেখাতে পারেননি। নুসরাত ফারিয়া, বিদ্যা সিনহা সাহা মিম, অপু বিশ্বাসরা এককথায় ছিলেন না বললেই চলে। হাতেগোনা এক কিংবা দুইটি সিনেমায় এসেছেন তাদের মত আলোচিত নায়িকারা। নুসরাত ফারিয়া তার গানের ভিডিও নিয়ে ছিলেন সমলোচিত। ববি ‘বিজলী’ সিনেমা মুক্তিতে কিছুটা আলোচনায় ছিলেন। তারচেয়েও আলোচনায় ছিলেন শাকিব খানের বিপরীতে ‘নোলক’ সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে। যদিও সে সিনেমা এ বছর মুক্তি পায়নি।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী গণভবন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শেখ রেহানা
মন্তব্য করুন
মেট গালায় ২০২৪ এ ঝড় তুলেছে তারকাদের লুক। বলিউডের আলিয়া ভাট, ইশা আম্বানি থেকে শুরু করে হলিউডের মিন্ডি কালিং, জেনিফার লোপেজ...নজরকাড়া লুকে ঝলমল করছে 'মেট গালা'র রেড কার্পেট । তবে, তাদের মধ্যে সবথেকে বেশি ভাইরাল হয়েছে মিন্ডি কালিং-এর 'মেট গালা' ড্রেস । যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে হলিউড নায়িকাকে নিয়ে চলছে ট্রোলিং।
২০২২ সালে বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই 'কান' উৎসবে যে পোশাক পরে গিয়েছিলেন, তার সঙ্গে দারুণ মিল পাওয়া গেছে হলিউড নায়িকা মিন্ডি কালিংয়ের 'মেট গালা'য় পরা জামাটির।
এ ঘটনার পর অনেকে মিন্ডি-কে 'কপি ক্যাট' বলতেও শুরু করেছেন ।
গত ৬ মে মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অফ আর্টের ভিতরে পা রাখেন কালিং। ফটোগ্রাফাররা তার লুকের প্রশংসা করলেও, সোশ্যাল মিডিয়া দেরি করেনি 'চুরি' ধরতে। ঠিকই তারা খুঁজে খুঁজে বের করেছেন, লুকিয়ে থাকা মিলগুলো।
মিন্ডি কালিং ভারতের গৌরব গুপ্তের ডিজাইন করা শ্যাম্পেন রঙের গাউনে মেট গালা ২০২৪-এ রেড কার্পেটে ঝড় তোলেন। 'গার্ডেন অব টাইম' থিম অনুসারে, গাউনটির পিছনে বানানো হয়েছিল ফুলের মতো কাঠামো। পোশাকের পিছনটা দেখলে কারও কারও মনে হবে, যেন কোনও ফুলের পাঁপড়ি। থরে থরে বিছিয়ে রাখা হয়েছে। মেট গালাতে সকলেই বাহবা জানান, কালিংয়ের ফ্যাশন স্টেটমেন্টকে।
কিছু ভারতীয় ফ্যাশন উৎসাহী ঐশ্বরিয়ার কান পোশাকের সঙ্গে এর অদ্ভুত মিল খুঁজে পান। আশ্চর্যজনকভাবে সে পোশাকটিও ডিজাইন করেছিলেন গৌরব গুপ্তই। গোলাপি এবং ব্লাশ রঙের আশ্চর্য মেলবন্ধন ছিল সেটি। যা তৈরি করতে সময় লেগেছিল ৩ হাজার ৫০০ ঘণ্টা। সে গাউনের কাট থেকে শুরু করে ভেইল, সবই যেন হুবহু এক।
এক নেটিজেন মিন্ডি কালিংয়ের পোশাক নিয়ে মন্তব্য করেন, 'আমি ভেবেই চলেছি কোথায় যেন দেখেছি… কোথায় যেন দেখেছি। এ যে কান থেকে আমাদের ঐশ্বরিয়া'। দ্বিতীয়জন লিখলেন, 'কালিংকে দেখতে সুন্দর লাগছে ঠিকই, তবে কানে ঐশ্বরিয়া যে পোশাক পরেছিলেন, তার থেকে লুকটা একটু অন্যরকম হতে পারত।'
মন্তব্য করুন
তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি নির্মিত
‘তুফান’ সিনামাটি মুক্তির আগেই কুড়ালো নকলের দুর্নাম। সিনেমাটির টিজার প্রকাশ্যে আসতেই
আরেক দফা হাসাহাসি রাফির নির্মাণ নিয়ে। অবশ্য এই পরিচালকের বিরুদ্ধে নকলের অভিযোগ নতুন
কিছু নয়। তার ওপর আসা নকলের অভিযোগের ফর্দ বেশ লম্বা। ‘কপিরাজ’ শব্দটি যেন রায়হান রাফির
পদবী হয়ে উঠেছে।
মঙ্গলবার (৭ মে) ছবির অফিসিয়াল টিজার
ছবির নায়ক শাকিব খানের ফেসবুক পেজে প্রকাশ করা হয়। এর মেকিংয়ে ভারতীয় সিনেমা কেজিএফ
ও অ্যানিমেলের মিশ্রণ খুঁজে পেয়েছেন নেটিজেনরা। এরপরই রাফিকে একহাত নিচ্ছেন সিনেমাপ্রেমীরা।
রাহাত নামে একজন তো তুফানকে সরাসরিই
কেজিএফ ও অ্যানিমেলের কপি বলে ফেলেছেন। রাশেদ নামে একজন টিজার দেখে বলেছেন, মনে হচ্ছে
সাউথ ইন্ডিয়ান মুভির টিজার দেখলাম। তুফানে নায়কের পোশাক ও অভিব্যক্তিকে কেজিএফ স্টার
যশ ও অ্যনিমেল স্টার রণবীরের লুকের খিচুড়ি পাকিয়েছেন নির্মাতা রাফি। লুক, গেটআপ, সেট
ও মেকআপ সব কিছুতেই কেজিএফ সিনেমার কপির আলামত রেখেছেন এই পরিচালক। যদিও রাফির দাবি,
এই ছবির লুক ও অ্যাকশন নাকি একদমই আলাদা। তবে কেজিএফ সিনেমার বাজেট নকল করতে পারেননি
নির্মাতা। বড় বাজেট না থাকায় ছোট ছোট অস্ত্র সস্ত্র দিয়েই কেজিএফফের স্বাদ তুফানে মেটাতে
চেয়েছেন নির্মাতা। কপির অপবাদে অবশ্য নির্মাতা রাফির কিছু যায় আসে না।
এর আগেও এসব অপবাদ টলাতে পারেনি এই
কপিরাজ পরিচালককে। টিজার মুক্তির পর রাফি জানান, তুফান তার লাইফের একটা ড্রিম প্রজেক্ট।
দেশের একজন নির্মাতার স্বপ্ন ভারতীয় ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে আমদানি হতে দেখে হেসেছেন
নেটিজেনদের অনেকে।
এর আগে, ওয়েব ফিল্ম ‘নিঃশ্বাস’-এর টাইটেল
ট্রাকের মিউজিক চুরির অভিযোগ উঠেছিল রাফির বিরুদ্ধে। অবশ্য তিনি সেটিকে নকল বলতে নারাজ।
অভিযোগ সামাল দিতে অভিধান ঘেঁটে ‘অনুপ্রাণিত’ শব্দটি এনে সে যাত্রায় পিঠ বাঁচিয়েছিলেন
তিনি। এছাড়া আফরান নিশো অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ‘সুড়ঙ্গ’-র বিরুদ্ধেও ব্যাকগ্রাউন্ড
মিউজিক নকলের অভিযোগ উঠেছে। এটিও রাফির নির্মাণ। নেটিজেনরা নকলের তথ্য-উপাত্ত হাজির
করলেও রাফি মেরুদণ্ড টান রেখেই জানিয়েছিলেন, তিনি যা করেছেন, সহি পদ্ধতিতেই করেছেন।
রাফি যে মিউজিক থেকেই অনুপ্রাণিত হন,
তা কিন্তু নয়। অন্যের পোস্টারও তাকে অনুপ্রাণিত করে। এর আগে তার নির্মিত ওয়েব ফিল্ম
‘ফ্রাইডে’র পোস্টারটিও নকল বলে চিহ্নিত করেছিল নেট নাগরিকরা। সেটি নাকি ছিল সাউথ কোরিয়ান
সিনেমা ‘প্যারাসাইটের নকল!
এবার তুফান সিনেমার টিজার বেরোতেই উঠল নকলের অভিযোগ। তবে শাকিবিয়ানরা তাদের পছন্দের নায়ককে এমন লুকে দেখ বেজায় আনন্দিত। ফলে সোশ্যাল মাধ্যমে দুর্নামের ঝড়টা বয়ে যাচ্ছে কেবল রাফির ওপর দিয়েই। আসছে ঈদ-উল-আজহায় মুক্তি পাবে তুফান। এ সিনেমায় আরও থাকবেন চঞ্চল চৌধুরী, মিমি চক্রবর্তী, নাবিলা অনেকে।
মন্তব্য করুন
পদ্মশ্রী পুরস্কার রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা
মন্তব্য করুন
ভারতে চলমান লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন টালিউট অভিনেত্রী সায়নী ঘোষ। সোমবার (৬ মে) নির্বাচনী প্রচারণায় নেমে এক প্রকার বিপদে পড়েন এই অভিনেত্রী। প্রচারণাকালীন সময়ে তার গাড়ির সামনে ভেঙ্গে পড়ে গাছের ডাল। এতে অল্পের জন্য বেঁচে যান এই অভিনেত্রী। তবে এ ঘটনায় কোন হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: লোকসভা নির্বাচনে কঙ্গনার বিরুদ্ধে লড়তে চান রাখি সাওয়ান্ত
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, সোমবার ঝড়ের
মধ্যেই গাড়ি নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় বের হন সায়নী। এরপর তৃণমূলের র্যালির সামনেই
ভেঙ্গে পড়ে গাছের ডাল। এসময় নেতা-কর্মীরা সতর্কতার সাথে সরিয়ে নেন অভিনেত্রীকে এবং
গাছের ডাল সরিয়ে আবারও প্রচারণায় বের হতে দেখা যায় তাদের।
উল্লেখ্য, ভারতে এবার লোকসভা নির্বাচনে ৫৪৩টি আসনে ভোটগ্রহণ হবে সাত দফায়। সে অনুযায়ী গত ১৯ এপ্রিল প্রথম দফায় দেশটির ১৭টি রাজ্য ও ৪টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি আসনে ভোট অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় দফায় ভোট শুরু হয় ২৬ এপ্রিল। ৭ মে মঙ্গলবার তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ চলছে। এ দফায় ভোট নেওয়া হচ্ছে ১০টি রাজ্য ও একটি কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলের মোট ৯৩টি কেন্দ্রে।
লোকসভা নির্বাচন সায়নী ঘোষ তৃণমূল
মন্তব্য করুন
মেট গালায় ২০২৪ এ ঝড় তুলেছে তারকাদের লুক। বলিউডের আলিয়া ভাট, ইশা আম্বানি থেকে শুরু করে হলিউডের মিন্ডি কালিং, জেনিফার লোপেজ...নজরকাড়া লুকে ঝলমল করছে 'মেট গালা'র রেড কার্পেট । তবে, তাদের মধ্যে সবথেকে বেশি ভাইরাল হয়েছে মিন্ডি কালিং-এর 'মেট গালা' ড্রেস । যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে হলিউড নায়িকাকে নিয়ে চলছে ট্রোলিং।
তরুণ নির্মাতা রায়হান রাফি নির্মিত ‘তুফান’ সিনামাটি মুক্তির আগেই কুড়ালো নকলের দুর্নাম। সিনেমাটির টিজার প্রকাশ্যে আসতেই আরেক দফা হাসাহাসি রাফির নির্মাণ নিয়ে। অবশ্য এই পরিচালকের বিরুদ্ধে নকলের অভিযোগ নতুন কিছু নয়। তার ওপর আসা নকলের অভিযোগের ফর্দ বেশ লম্বা। ‘কপিরাজ’ শব্দটি যেন রায়হান রাফির পদবী হয়ে উঠেছে।