কালার ইনসাইড

ঈদের নাটক টের পেয়েছে তাঁদের অনুপস্থিতি

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৪:৩৫ পিএম, ১৫ জুন, ২০১৯


Thumbnail

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী নাটক-টেলিফিল্ম নির্মাণ করেন না অনেক বছর। সর্বশেষ গত বছর ‘আয়েশা’ নির্মাণ করেছিলেন। সেটা অনেক বছর পর। আবার কবে টেলিভিশন প্রডাকশন নির্মাণ করবেন সেটা বোঝা বড় দায়। অতিতাভ রেজা কখনোই নিয়মিত নাটক নির্মাণ করেন না। তবে তার নির্মিত নাটকও দর্শক বেশ পছন্দ করেন। মাঝে আবার টেলিভিশন প্রডাকশন নির্মাণ শুরু করেছিলেন। এ বছর কিছু নির্মাণ করেননি। সিনেমা তো প্রতিবছর দর্শককে দেওয়া সম্ভব হয় না। তাহলে মাঝেমধ্যে দুয়েকটি গল্প দর্শককে বললে কতটা আর ক্ষতি হবে সেটা তিনিও ভালো জানেন। যদিও তিনি এখন তার সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত। 

গিয়াসউদ্দীন সেলিম জনপ্রিয় হয়েছেন টিভি নাটক থেকেই। তবে এখন আর তাকে টিভি নাটকে পাওয়া যায় না। মেজবাউর রহমান অনেকদিন থেকে টেলিভিশনের জন্য নাটক নির্মাণ করেন না। তিনি বিজ্ঞাপন নিয়েই ব্যস্ত। রেদওয়ান রনি এক সময় ঈদের জনপ্রিয় নাটক নির্মাণ করতেন। তিনি গত বছরও ‘পাতা ঝরার দিন’ নাটকটি করে সবচেয়ে বেশি প্রশংসা পেয়েছেন। এবার আর তার কোন নাটক পাওয়া যায়নি। আফসানা মিমিও নাটক নির্মাণ করছেন না। ইফতেখার আহমেদ ফাহমিরও কোন নাটক পাওয়া যায়নি এই ঈদে। ফাহমি কেন হারিয়ে যাচ্ছেন? দর্শক আপনাকে মিস করে। অনিমেষ আইচ সিনেমা নির্মাণে গিয়ে নাটক থেকে অবসর নিয়েছেন বলা যায়। যা মাঝেমধ্যে দু-একটা কাজ দিয়ে উঁকি দেন। সেটাও আসে না তেমন আলোচনায়। কেন অনিমেষ আইচ সেই প্রশ্ন থেকে যায়। তার একটি ওয়েব সিরিজ অনেকদিন ধরে প্রচার হবে হবে বলে হচ্ছে না। 

চয়নিকা চৌধুরী এই ঈদে মাত্র দুইটি নাটক নির্মাণ করেছেন। তিনি তার ‘বিশ্বসুন্দরী’ সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত। আদনান আল রাজিব যদিও নিয়মিত নাটক নির্মাণ করেন না। তবে তিনি যে নাটকটি নির্মাণ করেন, বেশ আলোচনায় থাকে সেই নাটক। এবার ঈদে তিনিও কোন নাটক নির্মাণ করলেন না। ঈদ জুড়ে তার নির্মাণের একটি রংয়ের বিজ্ঞাপন বেশ আলোচনায় ছিল। প্রতি বছর শাফায়াত মনসুর রানা কমপক্ষে একটি নাটক নির্মাণ করেন। গেল কয়েক বছরে তার নাটকটি থাকে সেরার তালিকায়। কিন্তু এবার তিনি মাত্র একটি শর্টফিল্ম নির্মাণ করেছেন। তাও অনলাইন প্ল্যাটফর্ম আইফ্লিক্সের জন্য। হিমেল আশরাফ নিয়মিত নাটক নির্মাণ করছেন অনেক বছর ধরে। সিনেমা নির্মাণে হাত দিয়েছেন। গত বছরও নির্মাণ করেছিলেন নাটক। এ বছর তার তেমন কোন নাটক চোখে পড়েনি। মাসুদ হাসান উজ্জল প্রশংসিত নির্মাতা। ঈদে হাতে গোনা নাটক- টেলিফিল্ম নির্মাণ করেন। সেসব নাটক একটা বিশেষশ্রেনীর দর্শকের কাছে প্রশংসাও পায়। কিন্তু এই ঈদে তিনি ছিলেন না। সুমন আনোয়ার যা এক দুইটা নাটক নির্মাণ করেছেন, তা আলোচিত ছিল না। 

মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ভাই গোলাম কিবরিয়াও বেশ কিছু প্রশংসিত নাটক নির্মাণ করেছেন। কিন্তু আজকাল তাকে আর নাটক নির্মাণে দেখা যায় না। সাইফুল ইসলাম মান্নু কিংবা মোহন খানরা তারকা খচিত নাটক নির্মাণ করতেন। তাদের নাটকও বিশেষ একটি মহলে প্রশংসিত হতো। কিন্তু আজকাল তাদেরও নাটক নির্মাণে দেখা যায় না।

টেলিভিশন নাটকের প্রতি এখন কেমন যেন সবারই অনীহা। এ বছর ঈদুল ফিতরে যারা টেলিভিশনের জন্য নাটক নির্মাণ করেছেন। তারা যে ঈদুল আযহায় নাটক নির্মাণ করবেন তারও কোন গ্যারান্টি নেই। টেলিভিশনের বিপরীতে শক্তিশালী হচ্ছে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। সেখানে বড় অংকের বাজেটও পাওয়া যায়। তাই কি টেলিভিশনকে বিদায় জানাচ্ছেন তারা?

এইসব মেধাবীদের জায়গা দখল করছে একঝাঁক তরুণ নির্মাতারা। তারা আসলে কতটা জায়গা দখল করতে পারছেন? দর্শক কি পছন্দ করছেন? মিজানুর রহমান আরিয়ান, মাবরুর রশীদ বান্নাহরা তরুনদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নাটক নির্মাণ করেন। এর মধ্যে তাদের এবার ঈদেও বেশ কিছু নাটক প্রশংসিতও হয়েছে। কিন্তু তাতে মনের খোড়াক মেটেনি। বাকি তরুণরা আসলে জায়গা নিতে পারেননি সিনিয়রদের। এবারও দর্শক নন্দিত হয়েছে শিহাব শাহিন কিংবা আশফাক নিপুনদের নাটকই। টেলিভিশন নাটকে জনপ্রিয় নির্মাতাদের অনীহা যে নাটককে ক্রমাগত ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে সেটা বোঝাই যাচ্ছে। টেলিভিশন কর্তাদের সচেষ্ট হওয়া উচিত সিনিয়র নির্মাতাদের কাজে নিয়মিত করা। না হয় বাংলাদেশের সিনেমার মত এক সময় মেধাশুন্য হয়ে যাবে টেলিভিশন নাটকও।  

টেলিভিশন নাটক কারো স্থায়ী ঠিকানা হচ্ছে না। বিজ্ঞাপনে অর্থ বেশি, সেদিকে যেমন ঝুঁকছেন নির্মাতারা তেমনি এখন ওয়েব সিরিজেও বেশ ব্যস্ত হয়ে উঠছেন। শোনা যাচ্ছে, ওয়েব সিরিজের জন্য ব্যাপক বাজেট পেয়ে থাকেন তারা। তাছাড়া গল্প বলার ক্ষেত্রেও আছে স্বাধীনতা।

সাধারণ দর্শকের প্রত্যাশা টেলিভিশনে নিয়মিত নির্মাণ না করলেও ঈদ বা বিশেষ দিনে অপেক্ষাকৃত সিনিয়র নির্মাতারা কাজ করতে পারেন। উপরের নির্মাতারা যদি ঈদে একটি করেও নাটক নির্মাণ করেন, হলফ করে বলা যায় ঈদটা দর্শকেদর বেশ ভালোই কাটবে। এখন দর্শক কেন নাটক দেখে না, তার একটি উত্তর এটাও হতে পারে। 


বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ    



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বুবলীর উপযুক্ত চিকিৎসার দরকার, বললেন অপু বিশ্বাস

প্রকাশ: ০৬:১৮ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঢালিউড প্রাঙ্গণের সুপারস্টার খ্যাত শাকিব খানের সাথে শবনম বুবলী ও অপু বিশ্বাসের গভীর সম্পর্কের কথা এখন সবার মুখে মুখে। দুজনই ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খানের সাবেক ঘরনি ও অভিনেতার দুই সন্তানের মা। ভিন্ন মেরুতে অবস্থান করলেও মাঝেমধ্যেই অপু-শাকিব-বুবলী এই ত্রয়ীর সমীকরণ নিয়ে চর্চা উঠে আসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। খবরের শিরোনাম হন তারা।
 
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে শাকিব খানের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নানা কথা বলেছেন বুবলী।  বলছেন, 'আইনগতভাবে আমি এখনো শাকিব খানের বৈধ স্ত্রী। তার সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম পার করি, আমাদের সন্তান অনেক সময় সে সুযোগটাও করে দেয়।'

বুবলীর বক্তব্য প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে হেসে দেন অপু বিশ্বাস। হাসতে হাসতে তিনি বলেন, ‘শাকিবকে নিয়ে তার এত এত মন্তব্যে আমি ভাষা হারাচ্ছি, আবেগাপ্লুত হচ্ছি। আমি কী বলব, বুঝতে পারছি না।’

সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আমি একজন নারী হিসেবে বলব, উনি যথার্থ সম্মানীয় মানুষ। প্রতিটি মানুষের তার নিজের কাছে সম্মানের জায়গা খোঁজেন। তিনিও এতটা সময় ধরে তার ক্যারিয়ারের ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তবে আমার মনে হয় নিজের প্রচারের স্বার্থে অন্যকে ব্যবহার করে নিজের ব্যক্তিত্ব বিলিয়ে দেয়াটা বুদ্ধিমানের লক্ষণ নয়। আর যদি এটাই সে মনে করে, তাহলে তার উপযুক্ত চিকিৎসার দরকার।’
 
তিনি আরও বলেন, ‘এই যে উনি শাকিবের একের পর এক হাঁড়ির খবর দিচ্ছেন, কিন্তু আমি কোনো হাঁড়ি খুঁজে পাচ্ছি না। কিন্তু মজার মজার খবর পাচ্ছি তার মুখ থেকে। এ ব্যাপারে আর কি-ই-বা বলব। ওনার মনে হয় ডাক্তার দেখানো উচিত।’
 
সবশেষে অপু বলেন, ‘এখন আমরা একটা পর্যায়ে আছি। আমাদের কথাবার্তা যেন যথাযথ হয়, খেয়াল রাখা উচিত। এখন এসব কথা হাস্যকর মনে হয়। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। আমি মনে করি ওনার সুস্থ থাকা দরকার।’


অপু বিশ্বাস   শবনম বুবলী   শাকিব খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

তামান্না ভাটিয়াকে ভারতীয় সাইবার সেলে তলব

প্রকাশ: ০৪:০৪ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির আলোচিত অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া এখন বলিউডেরও পরিচিত মুখ। বেশ দাপুটের সঙ্গে কাজ করছেন তিনি। ক্যারিয়ারে দুর্দান্ত সময় পার করছেন। কিন্তু এরই মধ্যে বিপাকে পড়লেন এ তারকা। তাকে তলব করেছে ভারতের মহারাষ্ট্র সাইবার সেল।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সাইবার সেলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মহাদেব অনলাইন গেমিং এবং বেটিং অ্যাপ্লিকেশনের একটি সহায়ক অ্যাপে আইপিএল ম্যাচ দেখার জন্য কথিত প্রচারের জন্য তলব করা হয়েছে তামান্নাকে।

দক্ষিণী এই নায়িকাকে আগামী ২৯ এপ্রিল মহারাষ্ট্র সাইবার সেলে হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। সেখাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। 

এর আগে, গত বছরও কিছু আইপিএল ম্যাচ অ্যাপে অবৈধভাবে স্ট্রিম করা হয়েছিল। এ ব্যাপারে একটি অভিযোগও রয়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সেই মামলায় সাক্ষী হিসেবে তার বক্তব্য রেকর্ড করার জন্য ডাকা হয়েছে।

ইতোমধ্যে এ মামলায় মহারাষ্ট্র সাইবার সেল গায়ক বাদশা, অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত ও জ্যাকলিন ফার্নান্দেজের ম্যানেজারদের বক্তব্য নিয়েছে। আর মহাদেব অ্যাপটি অবৈথ অর্থ লেনদেন এবং বাজি ধরার জন্য বিভিন্ন তদন্ত সংস্থার মনিটরিংয়ে রয়েছে।

প্রসঙ্গত, তামান্না ভাটিয়া ‘বাহুবলী’ এবং নেটফ্লিক্স অ্যান্থলজি ‘লাস্ট স্টোরিজ-২’ এর জন্য দর্শকমহলে বহুল পরিচিত।


তামান্না ভাটিয়া   ভারতীয় সাইবার সেল   বলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বাংলাদেশের 'নীল জোছনা' সিনেমায় পাওলি দাম

প্রকাশ: ১০:২২ এএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের সরকারি অনুদানের 'নীল জোছনা' সিনেমায় অভিনয় করবেন ভারতের অভিনেত্রী পাওলি দাম। 

মোশতাক আহমেদের প্যারাসাইকোলজি বিষয়ক উপন্যাস 'নীল জোছনার জীবন' অবলম্বনে নির্মিত হবে সিনেমাটি।

সিনেমার প্রধান নারী চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেত্রী পাওলি দামকে। তার বিপরীতে কে থাকছেন সেটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। 

গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) পাওলির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি করেন নির্মাতা ফাখরুল আরেফীন খান।

তিনি বলেন, 'প্রায় ৬ বছর আগে 'নীল জোছনা' সিনেমার কাজ শুরু করেছিলাম। এরপর ২০১৯ সালে করোনা এবং আমার আরেকটি সিনেমার কারণে কাজটি বন্ধ ছিল।

এরপর আবার গত বছরের শুরু থেকে কাজ শুরু করি। সিনেমার দৃশ্যধারণ শুরু হবে মে মাসের শেষ দিকে।' 


পাওলি দাম   নীল জোছনা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসির সামনে মানববন্ধন

প্রকাশ: ১০:২৪ এএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরীর নেতৃত্বে গণমাধ্যমকর্মীদের উপর নারকীয় হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে সাংবাদিকরা।

গতকাল বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে বিএফডিসি'র টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের (টিসিএ) উদ্যোগে বিএফডিসি'র সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধন বক্তৃতা রাখেন বিএফইউজে'র সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের নব-নির্বাচিত অন্যতম সভাপতি সাজ্জাদ আলম তপু, সোহেল হায়দার চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রব, বাচসাস'র সভাপতি রাজু আলীম, সাধারণ সম্পাদক রিমন মাহফুজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবু প্রমুখ।

এসময় বক্তারা বলেন, সাংবাদিকরা নানাক্ষেত্রে আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করে তাদের আমরা মননশীল করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন নারকীয় এই হামলার নেতৃত্ব দেওয়া জয় চৌধুরী শিবা শানু, ও আলেকজান্ডার বো'সহ জড়িত সবাইকে শিল্পী সমিতি থেকে সদস্যপদ বাতিলসহ আইনের আওতায় আনার দাবি জানান মানববন্ধন থেকে বক্তারা।

মানববন্ধনে আরও অংশ নেয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত বিনোদন বিটের সাংবাদিকরা।

উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার বিকালে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে শিবা শানু, জয় চৌধুরী ও আলেকজান্ডার বো'র নেতৃত্বে সাংবাদিকদের ওপর হামলা করা হয়। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক আহত হন। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৪ জন। এ ঘটনার প্রতিবাদে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিনোদন সাংবাদিকসহ নানা বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা।

এদিকে, ঘটনার তদন্তের জন্য ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে পাঁচজন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে আছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান। দশ জনের তদন্ত কমিটিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকির, বুলবুল আহমেদ জয়, আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানাশাহ, রুবেল, রত্না।


সাংবাদিকদের ওপর হামলা   এফডিসি   মানববন্ধন  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

এবার বিয়ে ও বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন জয়া

প্রকাশ: ০৯:৪৯ পিএম, ২৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত ও দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ইতোমধ্যে ঢালিউড-টালিউড মাতিয়ে অভিনয়ের দ্যুতি ছড়িয়েছেন বলিউডেও। পর্দায় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে নিজেকে ফুটিয়ে তোলেন এই নায়িকা। সাবলীল অঙ্গভঙ্গি আর অভিনয় দক্ষতায় বরাবরই দর্শকদের হৃদয় ছুঁয়ে যান তিনি।

কাজের পাশাপাশি এই অভিনেত্রীর ঘরের খবর পেতেও মুখিয়ে থাকেন দর্শক। কবে বিয়ে করছেন, কেন একা থাকেন এসব জানার খুব শখ তাদের। বরাবরই তিনি মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন। তবে এবার সবকিছু নিয়ে মুখ খুলেছেন তিনি। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে জয়া কথা বলেছেন বিয়ে ও বিচ্ছেদ নিয়ে।

বিয়ে নিয়ে জয়া বলেন, বর্তমান জীবন খুবই এনজয় করছি। দেখুন, পরিবার তো শুধু স্বামী-স্ত্রীকেই ঘিরে নয়, অথবা পার্টনার হলেই হয় না, পরিবারে আরও অনেকেই আছে। পরিবারে মা-বাবা আছেন, আমার বাড়িতে যেসব লোক কাজ করেন, তারা আছেন। আমি খুবই এনজয় করি।

একাকী জীবনযাপন নিয়ে এ অভিনেত্রী বলেন, আমি তো কোনোকিছু পরিকল্পনা করি না। যদি মনে করি যে সিঙ্গেল থেকে ডাবল হতে চাই, দরকার আছে, তখনই হবো। তবে এই মুহূর্তে আমার কোনো পরিকল্পনা নেই। কারণ, আমি খুবই ভালো আছি, শান্তিতে আছি চারদিকে। আমার আপাতত কোনো প্ল্যান নেই।

এদিকে প্রথমবারের মতো ওয়েব সিরিজে কাজ করতে যাচ্ছেন জয়া। এটি নির্মাণ করবেন মহানগর খ্যাত নির্মাতা আশফাক নিপুণ।


জয়া আহসান  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন