কালার ইনসাইড

অনন্ত জলিলকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ হিরো আলমের

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৭:১৬ পিএম, ১৬ জুলাই, ২০২০


Thumbnail

‘হামি কি এতই ফকির হয়া গেছি যে হামার অনন্ত জলিলের টাকা দিয়া চলতি লাগবে? হামি তাঁর সিনেমায় কাজ করব না, তাঁর টাকা আমি ফেরায় দিব, হামাকে তো টাকার কথা কয়া অপমান করবার পারবার নাই।’  কথাগুলো বলছিলেন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জনপ্রিয়তা পাওয়া আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম।

অনন্ত জলিল ক‘দিন আগেই ঢাকঢোল পিটিয়ে ঘোষণা দিলেন, হিরো আলমকে তাঁর ছবিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে নিয়েছেন। বিষয়টি বেশ আলোচনার জন্ম দেয়। এ ছাড়া চলচ্চিত্র সমিতিতে অনন্ত জলিল যেদিন পাঁচ লাখ টাকা দেন, সেদিনও নতুন লুকে দেখা যায় হিরো আলমকে। কিন্তু আজ বৃহস্পতিবার হিরো আলমকে ফোন দিয়ে জানিয়ে দিলেন- তিনি তাঁর ছবি থেকে বাদ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে হিরো আলম ওরফে আশরাফুল আলম বলেন, ‘একটু আগে অনন্ত জলিল ভাই আমাকে ফোন দিয়ে বললেন, আমি তাঁর ছবি থেকে বাদ। আমিও বললাম, ঠিক আছে। আমি অত কারণ শুনতে চাইনি। কারণ আমাকে তো তিনি আর এমনি নেননি, জনপ্রিয়তা আমার ছিল বলেই নিয়েছিলেন।’

এ বিষয়ে অনন্ত জলিল তাঁর ফেসবুকে বলেন,  ‘আমি হিরো আলমকে নিয়ে কোনো সিনেমা বানাব না  এবং ৫০ হাজার টাকা সাইনিং মানি  ফেরত নেব না! বেশির ভাগ বিনোদন সাংবাদিক এবং চলচ্চিত্র পরিবারের সব গুণীজন  হিরো আলমকে নিয়ে সিনেমা না বানানোর জন্য আপত্তি জানাচ্ছেন। এবং  রিসেন্টলি তাঁর কিছু অশ্লীল ভিডিও  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে  সবাই আবারও আমাকে নিষেধ করেছেন তাঁকে নিয়ে সিনেমা না বানানোর।’

তবে হিরো আলম দাবি করেন, তাঁকে নিয়ে বিতর্কের বিষয়ে মাথা ঘামান না। এসব মাথায় রেখেই তিনি আলমকে চলচ্চিত্রে নিয়েছেন। আজ হুট করে কেন এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন?  ফেসবুকে হিরো আলম বিষয়টিকে ‘ষড়যন্ত্রের শিকার‘ বলে উল্লেখ করেন। এ ছাড়া অনন্ত জলিলকে উদ্দেশ্য করে হিরো আলম ফেসবুক লাইভে বলেন, আমাকে শুধু ব্যবহার করাই হয়েছে। তবে এসব নিয়ে মাথা ঘামাই না। হামি নিজের প্রযোজনায় ছবি বানাব, সেটা যত ছোটই হোক, আপনারা আমার পাশে থাকলে হামি পারমো।

হিরো আলমকে ছবিতে নেওয়া প্রসঙ্গে অনন্ত জলিল এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘হিরো আলম একটা পর্যায়ে চলে গেছে। তাঁকে তো আর ছোটখাটো চরিত্রে নেওয়া যাবে না। এখন আমি একটি যৌথ প্রযোজনার ছবি নিয়ে কাজ করছি। এতে অনেক ছোটখাটো চরিত্র রয়েছে। যেখানে হিরো আলমকে নিতে পারি না। সে যেহেতু একটা পর্যায়ে চলে গেছে, তাই তাকে আগামী ছবিতে বড় চরিত্রে নেব। আমি যেহেতু কথা দিয়েছি, অবশ্যই নেব।’



মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কয়েক ঘণ্টায় বিক্রি শেষ শাহরুখপুত্রের কালেকশন

প্রকাশ: ০১:৪৯ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খান সদ্যই নিজস্ব পোশাকের নতুন ব্র্যান্ড ‘ডিয়াভোল এক্স’ চালু করেছেন। যেটি নিয়ে বেশ উচ্ছসিত শাহরুখ পরিবার। ইতোমধ্যেই আরিয়ানের এই ব্র্যান্ড নিয়ে চুটিয়ে প্রচার করেছেন শাহরুখ নিজেই। সাথে ছিলেন তার মেয়ে সুহানা খানও।

আর এবার নতুন কীর্তি গড়েছে শাহরুখপুত্রের এই ব্র্যান্ড। নতুন কালেকশন লঞ্চ হওয়ার ২৪ ঘণ্টা পার না হতেই বিক্রি হয়ে গেছে সব। এটি ছিল ব্র্যান্ড থেকে দ্বিতীয় সংগ্রহ এবং ডিজনির সহযোগিতায় প্রথম কালেকশন।

ডার্ক থিমযুক্ত স্ট্রিটওয়্যার কালেকশনের জন্য পরিচিত এই প্রোডাক্টগুলো আপাতদৃষ্টিতে বেসিক মনে হলেও এর দাম সাধারণের থেকে অনেক বেশি। ‘নকটারনাল’ এবং ‘ডাকটেপড’র মতো কিছু টিশার্টের দাম ১৫ হাজার টাকা, ‘কিলিং স্মোকস’ সোয়েটশার্টের দাম ৪১ হাজার টাকা।

সম্প্রতি সুহানা খানকে দেখা যায় সিগনেচার এক্স নামে একটি ডেনিম জ্যাকেটে, যার দাম বাংলাদেশি মুদ্রায় এক লাখ ৩১ হাজার টাকা। শুধু দাম এবং সীমিত পরিমাণের জন্যই এই পণ্যের ও ব্র্যান্ডের চাহিদা ও বিশেষত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও গোটা কালেকশন একদিনেরও কম সময়ের মধ্যে বিক্রি হয়ে গেছে। এই চাহিদা প্রমাণ করে যে সবাই এই ব্র্যান্ডের কালেকশন পছন্দ করেছে।

আরিয়ান খানের কালেকশন রেকর্ড সময়েই বিক্রি হয়ে যায়, তাই এই লঞ্চের ক্ষেত্রেও এই ঘটনাই ঘটেছিল, তাই এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। ২০২৩ সালের এপ্রিলে যখন ব্র্যান্ডটি অনেক হাইপ নিয়ে তার প্রথম কালেকশন শুরু করে, তখন শাহরুখ খানের দেওয়া বিজ্ঞাপনে, সেই ২ লাখ টাকা মূল্যের ৩০ টি এক্স জ্যাকেট নিমিষেই বিক্রি হয়ে যায়।

প্রসঙ্গত, আইপিএলের ম্যাচ থেকে সিনেমার প্রচার, সর্বত্রই আরিয়ানের নতুন ব্র্যান্ডের জামা পরে হাজির হন। এমনকি সুহানাকেও দেখা যায় আরিয়ানের ব্র্যান্ডেই। সম্প্রতি আরিয়ান, শাহরুখ ও সুহানা ফটোশ্যুট করেন এই ব্র্যান্ডের জন্য। তারপরেই প্রকাশ্যে আসে এই ব্র্যান্ডের নতুন কালেকশন। কিন্তু এরপরেই দেখা যায়, সুহানার পরনে জ্যাকেট। সেই জ্যাকেট ইতোমধ্যেই সব বিক্রি হয়ে গেছে।


শাহরুখ খান   সুহানা খান   আরিয়ান খান   বলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফেরানো গেল না খালিদকে

প্রকাশ: ০৮:৪৬ এএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বিরহজাগানিয়া গানে লাখো শ্রোতার নির্ঘুম রাতের সঙ্গী ছিলেন খালিদ। তাঁর কণ্ঠের মায়াজালে বিরহ উদ্যাপনের রসদ পেয়েছেন শ্রোতারা।‘কোনো কারণে ফেরানো গেল না তাঁকে’ গানে হাহাকার জাগিয়েছেন খালিদ। গানের কথার মতো হারিয়ে গেলেন গানটির স্রষ্টা খালিদ।

হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে সোমবার ( ১৮ মার্চ) রাতে ঢাকায় মারা গেছেন ‘চাইম’ ব্যান্ডের ভোকালিস্ট খালিদ।

আশি ও নব্বইয়ের দশকে দ্রুতলয়ের রক সংগীতের রমরমা সময়ে ধীরলয়ে গানের জন্য আলাদা পরিচিতি ছিল খালিদের। ‘সরলতার প্রতিমা’, ‘যতটা মেঘ হলে বৃষ্টি নামে’, ‘হয়নি যাবারও বেলা’, ‘তুমি নেই তাই’, ‘আকাশনীলা’-এর মতো ধীরলয়ের গানে প্রাণ দিয়েছেন তিনি। খালিদের গাওয়া বেশির ভাগ গান এখনো শ্রোতাদের মুখে মুখে ফেরে।

গোপালগঞ্জের এক সংস্কৃতিমনা পরিবারে জন্ম খালিদের। সাত ভাইবোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট ছিলেন। এক ওস্তাদের কাছে গান শিখতেন বড় বোনেরা। সেখান থেকেই গানের প্রতি অনুরাগ জন্মে খালিদের।

তাঁর জন্ম ১৯৬৫ সালের ১ আগস্ট। গোপালগঞ্জে জন্ম নেওয়া এই শিল্পী ১৯৮১ সালে গানের জগতে যাত্রা করেন। ১৯৮৩ সালে ‘চাইম’ ব্যান্ডে যোগ দেন। ১৯৮৭ সালে সারগামের ব্যানারে ব্যান্ডের প্রথম অ্যালবাম ‘চাইম’ প্রকাশিত হয়। অ্যালবামের ‘নাতি খাতি বেলা গেল’সহ বেশ কয়েকটি গান রীতিমতো আলোড়ন তোলে।

‘চাইম’ ব্যান্ডের বাইরে বেশ কয়েকটি মিশ্র অ্যালবামে নিয়মিত গান করেন খালিদ। নব্বইয়ের দশকে ‘মিক্স মাস্টার’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন তিনি।

দীর্ঘদিন গান থেকে দূরে ছিলেন খালিদ। পরিবার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে থিতু হন। মাঝেমধ্যে দেশে আসতেন। কয়েক বছর আগে সাউন্ডটেকের ব্যানারে ‘তুই বুঝলি না’ শিরোনামে একটি গানে পাওয়া গেছে তাঁকে।

রাতে ঢাকার গ্রিন রোড জামে মসজিদে খালিদের প্রথম জানাজা হয়। শেষে তাঁর মরদেহ গোপালগঞ্জে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরিবার। দুপুরে জোহরের নামাজের পর সেখানে তাঁর দ্বিতীয় জানাজা হবে। মঙ্গলবার পারিবারিক কবরস্থানে সমাহিত করা হবে এই শিল্পীকে।



শিল্পী   ব্যান্ডসংগীত   শোক   তারকা   খালিদ  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কণ্ঠশিল্পী খালিদ মারা গেছেন

প্রকাশ: ০৮:৪৭ পিএম, ১৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

আশি ও নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী, ‘চাইম’ ব্যান্ডের ভোকালিস্ট খালিদ মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহি রাজিউন)। 

সোমবার (১৮ মার্চ) রাতে ঢাকার গ্রিনরোডের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর।

খালিদের মারা যাওয়ার খবর নিশ্চিত করেছেন  গীতিকবি ও সুরকার প্রিন্স মাহমুদ। তিনি গণমাধ্যমে বলেন, আজ সন্ধ্যা সাতটায় চিরবিদায় নিয়ে চলে যান খালিদ ভাই। তার মৃত্যুতে আমরা গভীর শোকাহত।   

আশি ও নব্বইয়ের দশকে জনপ্রিয় সব গান গেয়ে তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন খালিদ। তিনি  ছিলেন ‘চাইম’ ব্যান্ডের ভোকালিস্ট।

‘সরলতার প্রতিমা’, ‘যতটা মেঘ হলে বৃষ্টি নামে’, ‘কোনো কারণেই ফেরানো গেল না তাকে’, ‘হয়নি যাবারও বেলা’, ‘যদি হিমালয় হয়ে দুঃখ আসে’, ‘তুমি নেই তাই’–এর মতো বহু জনপ্রিয় গান গয়ে মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেন খালিদ।

খালিদের জন্ম গোপালগঞ্জে। তিনি ১৯৮১ সালে গানের জগতে যাত্রা করেন। ১৯৮৩ সালে ‘চাইম’ ব্যান্ডে যোগ দেন।

ভোকালিস্ট খালিদ  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

শিল্পী সমিতির নির্বাচন: সভাপতির নাম ঘোষণা করলেন নিপুণ

প্রকাশ: ০৩:২১ পিএম, ১৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে নিজ প্যানেলের সভাপতির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন চিত্রনায়িকা ও আসন্ন শিল্পী সমিতির নির্বাচনের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী নিপুণ আক্তার। এবারে নিপুণের প্যানেলে সভাপতি পদে নির্বাচন করবেন চলচ্চিত্রের সোনালি দিনের জনপ্রিয় অভিনেতা মাহমুদ কলি।

রোববার (১৭ মার্চ) সন্ধ্যায় এফডিসিতে ইফতারের পর এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন অভিনেত্রী নিজেই। 

এসময় নিপুণের পাশে বসে থাকতে দেখা গেছে অভিনেতা মাহমুদ কলিকে। সভাপতি পদের জন্য সকলের কাছে সমর্থন ও দোয়া চেয়েছেন তিনি। 

এর আগেও মাহমুদ কলি শিল্পী সমিতির দুই দফা করে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। দীর্ঘ দিন পর আবারও সমিতির নির্বাচনে দেখা যাবে তাকে।

বরেণ্য অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চনের নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্তে বিপাকে পড়েন নিপুণ। হন্যে হয়ে সভাপতি খুঁজে বেড়ান তিনি। সেই তালিকায় ছিলেন শাকিব খান, ফেরদৗস আহমেদ, অনন্ত জলিল ও আহমেদ শরীফ। তারা সবাই নিপুণকে ফিরিয়ে দেন। এমন অবস্থায় নিপুণের পাশে এসে দাঁড়ালেন মাহমুদ কলি।

উল্লেখ্য, মাহমুদ কলি ছিলেন আশি ও নব্বই দশকের নায়ক। দীর্ঘদিন তিনি রূপালী পর্দায় দর্শক মাতিয়েছেন। তার পারিবারিক নাম মাহমুদুর রহমান উসমানী। তিনি বাংলাদেশের স্বনামধন্য চিত্রনির্মাতা আজিজুর রহমান বুলি’র ছোট ভাই। মূলত ভাইয়ের হাত ধরেই তিনি চলচ্চিত্রে আসেন। এরপর দেখিয়েছেন অভিনয়ের মুন্সিয়ানা।

মাহমুদ কলি’র প্রথম চলচ্চিত্র ‘মাস্তান’। তিনি এই চলচ্চিত্রে সহ-অভিনেতার ভূমিকায় ছিলেন। এরপর ১৯৭৮ সালে অশোক ঘোষ নির্মিত ‘তুফান’ চলচ্চিত্রে মূল নায়কের ভুমিকায় অভিনয় করেন। মাহমুদ কলি ৬১টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তারমধ্যে ২টি সিনেমা মুক্তির মুখ দেখেনি। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য ‘লাভ ইন সিঙ্গাপুর’, ‘গোলমাল’, ‘নেপালি মেয়ে’, ‘শ্বশুরবাড়ি’, ‘সুপারস্টার’, ‘গ্রেফতার’, ‘খামোশ’, ‘মহান’, ‘দেশ বিদেশ’, ‘মা বাপ’ ইত্যাদি।

১৯৯৪ সালে নায়ক হিসেবে মাহমুদ কলি অভিনীত সর্বশেষ মুক্তি পায়। এর নাম ছিলো ‘মহাগ্যাঞ্জাম’। তবে ২০০২ সালে তাকে আবারও দেখা গিয়েছিলো ‘আবার একটি যুদ্ধ’ চলচ্চিত্রে। সেখানে তিনি উকিল চরিত্রে অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন।

১৯৯৭ সালে তিনি টিভি নাটক নির্মাণেও নাম লেখান। ‘তাদের কথা’ নামি ছিলো তার প্রথম নাটকের। এরপর তিনি ‘আলোকিত আঙ্গিনা’ নামে আরও একটি ধারাবাহিক নাটক নির্মান করেন।

প্রসঙ্গত, আগামী ২৭ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল এক প্যানেল থেকে নির্বাচন করবে। তাদের বিরোধী প্যানেলে লড়বেন কলি ও নিপুণ।


শিল্পী সমিতির নির্বাচন   সভাপতি   নিপুণ   এফডিসি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

অবশেষে এক সিনেমায় দেখা যাবে বলিউডের তিন খানকে!

প্রকাশ: ০৯:২১ এএম, ১৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বলিউডে খানদের দাপটটা যেন সবসময়ই একটু বেশি। প্রায় দুই দশকের বেশি সময় ধরে বলিপাড়ায় নিজেদের হিট সিনেমার মধ্য দিয়ে রাজ করে চলেছেন শাহরুখ খান, সালমান খান ও আমির খান। তবে দীর্ঘ সময় ধরে ইন্ডাস্ট্রিতে থাকলেও তিন খানকে কখনও একসাথে এক সিনেমায় দেখা যায়নি।

কিন্তু এবার হয়তো সেটাই ঘটতে যাচ্ছে। আর এমন বার্তা জানিয়েছেন আমির খান নিজেই। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) নিজের জন্মদিনেই এই বড় ঘোষণা দিয়েছেন আমির খান। বিশেষ দিনটি একদিকে যেমন সাবেক স্ত্রী কিরণ রাওয়ের সঙ্গে কেক কেটে উদযাপন করেছেন, তেমনই অনুরাগীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভে এসে প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নিয়েছেন। তখনই পুরনো বন্ধু শাহরুখ ও সালমানকে নিয়ে একটি ঘোষণায় চমকে দিয়েছেন আমির খান।

সম্প্রতি অনন্ত আম্বানীর বিয়েতে আমিরের সঙ্গে শাহরুখ ও সালমানকে মঞ্চে নাচতে দেখা গেছে। সেই ভিডিও ভাইরাল হতে বেশি সময় লাগেনি। আমিরের কাছে একভক্ত জানতে চান, ‘এ তিন সুপারস্টারকে একসঙ্গে কোনো সিনেমায় দেখার সম্ভাবনা আছে কি?’

জবাবে আমির খান জানান, তিনি শাহরুখ ও সালমানের সঙ্গে সিনেমা করতে ইচ্ছুক। তিনি আরো বলেন, আমরা তিন জন একসঙ্গে দেখা করলেই বিষয়টা নিয়ে আলোচনা হয়। শুধু আমাদের জন্য নয়, দর্শকদের কথা ভেবেই আমাদের একসঙ্গে একটা সিনেমা করা উচিত।

তিন জনেই যে সঠিক চিত্রনাট্যের অপেক্ষায় রয়েছেন, সে কথাও স্পষ্ট করেন আমির। তিন দশকের বেশ সময় ধরে বলিউডে রাজত্ব করছেন শাহরুখ, সালমান ও আমির খান। তিন সুপারস্টারই বিভিন্ন সময়ে একে অপরের সিনেমায় ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করেছেন। ‘আন্দাজ আপনা আপনা’ সিনেমায় আমির ও সালমান কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। অন্যদিকে ‘করণ অর্জুন’, ‘হম তুমহারে হ্যায় সনম’ বা ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’-এর মতো সিনেমায় দর্শক শাহরুখ ও সালমানকে একসঙ্গে দেখেছেন।


শাহরুখ খান   সালমান খান   আমির খান   বলিউড   তিন খান  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন