নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:২৯ পিএম, ১৩ অগাস্ট, ২০২০
‘গুঞ্জন সাক্সেনা: দ্য কার্গিল গার্ল’ মুক্তির মাত্র একদিনেই এটি নেটফ্লিক্সে ট্রেন্ডিং ক্যাটাগরিতে ১ নম্বরে রয়েছে। আইএমবিডিতে রেটিং পেয়েছে ১০-এর মধ্যে ৪.৬। অনেক তারকারাও ছবিটির প্রশংসায় পঞ্চমুখ। বিশেষ করে সবাই গুঞ্জনের চরিত্রে জাহ্নবী ও তার বাবার চরিত্রে পঙ্কজ ত্রিপাঠির অভিনয়কে বাহবা দিচ্ছেন।
তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হৃত্বিক রোশন। তিনি ছবিটি দেখে দারুণভাবে অভিনন্দিত করেছেন ছবির পুরো টিমকে। তিনি টুইট বার্তায় লিখেছেন, ‘সবেমাত্র ‘গুঞ্জন সাক্সেনা: দ্য কার্গিল গার্ল’-কে দেখেছি। কি দারুণ ছবি! ছবিটি দেখতে দেখতে আমার চোখ বারবার চিৎকার করে উঠেছিলো। অনেকবার জোরে হেসেছিও। ছবির টিমকে আমি কুর্নিশ জানাচ্ছি।’
সিদ্ধার্থ মালহোত্রাও ছবির প্রশংসা করে নিজের মতামত শেয়ার করেছেন। তিনি টুইট করে বলেন, ‘গুঞ্জনের এই অনুপ্রেরণামূলক সত্য কাহিনীটি মাত্রই দেখলাম। ভারতের রত্ন গুঞ্জন সাক্সেনার মতো উচ্চাভিলাষী মেয়েটির চরিত্রে জাহ্নবীর অভিনয় এতটাই আন্তরিক যে আপনাকে কুর্নিশ জানাই আমি। পরিচালক শরণ, ছবির পুরো টিমকে আমার শ্রদ্ধা।’ তবে এই ছবিটি নিয়ে কি প্রত্যাশা ছিলো আর কি পেয়েছে সাধারণ দর্শক?
শুরুতেই যে ধাক্কা খেয়েছে:
সম্প্রতি ওয়েবে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিগুলো ঘিরে যে হাইপ তৈরি হয়েছে, তার ছিটেফোঁটা উত্তেজনা ছিলো না ‘গুঞ্জন সাক্সেনা: দ্য কার্গিল গার্ল’ নিয়ে। স্টার কিডদের ছবি বয়কট করার যে রব উঠেছে, এ তারই ফলশ্রুতি। তার উপর ছবির প্রযোজক করন জোহর, যাকে নেপোটিজ়মের গডফাদার বলা হয়। অতএব ‘গুঞ্জন...’-কে নিয়ে গুঞ্জন বড়ই কম। এমনই অবস্থা যে, গুঞ্জন উঠেছিলো প্রযোজক হিসেবে করনের নাম দেখানো হবে না। তা ভুল, ছবির ক্রেডিট লাইনে ধর্মা প্রোডাকশন এবং করন জোহর, দুটো নামই জ্বলজ্বল করছে।
কতটুকু ছিলো গুঞ্জন সাক্সেনা?
গুঞ্জন সাক্সেনা ভারতের মহিলা এয়ারফোর্স পাইলট, যিনি কার্গিল যুদ্ধের সফল যোদ্ধা। নব্বই দশকের যে সময়ে গুঞ্জন এয়ারফোর্সে যোগ দেন, তখনও সমাজের চোখে ছেলে আর মেয়ের মধ্যে অনেক বিভেদ। কিন্তু রূপকথার জন্ম কবেই বা মসৃণ পটভূমিতে হয়েছে! সিনেম্যাটিক দিক থেকে গুঞ্জন সাক্সেনার জীবন ছবির জন্য আদর্শ। পরিচালক শরণ শর্মা এখানে গুঞ্জনের স্বপ্ন দেখা, তা পূরণ করার দিকে মনোযোগি হয়েছেন। তাই কার্গিল যুদ্ধের সেনানীকে নিয়ে ছবি হলেও যুদ্ধ এখানে মূল বিষয়বস্তু ছিলো না, শেষের দিকটায় কিছুটা যুদ্ধ দেখানো হয়েছে।
গল্পে কি আছে?
ভারতের লখনউ শহরে বড় হওয়া গুঞ্জনের ছোট থেকে ওড়ার স্বপ্ন। বাড়িতে মা আর বড় ভাই তাতে আমল না দিলেও, গুঞ্জনের বাবা সেই স্বপ্নকে ডালপালা মেলার পূর্ণ সুযোগ দেন। এয়ারফোর্সে ঢোকার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয় গুঞ্জনকে। কিন্তু আসল লড়াই তার পরে। যেখানে পদে পদে তাঁকে মনে করিয়ে দেওয়া হতে থাকে, সে মেয়ে। লড়াইয়ের ময়দান তাঁর জন্য নয়। আর্মিতে যোগ দেওয়া বড় ভাই পর্যন্ত বোনকে ‘গণ্ডি’ বুঝিয়ে দিতে থাকেন। এয়ারফোর্সের বেসে একদল ছেলের মাঝে একা গুঞ্জন যেন ভিনগ্রহের বাসিন্দা। যুদ্ধভূমিতে সহযোদ্ধাদের উদ্ধারের জন্য যখন তিনি যাচ্ছেন, তখনও তাঁকে বলা হচ্ছে, ‘ফিরে এসো, তোমার দ্বারা হবে না।’ কিন্তু যে একবার উড়তে শুরু করেছে, তাকে ফেরানো সহজ নয়। তিনি খাঁচা ভাঙবেন। দু’ঘণ্টার মধ্যে ছবিকে বেঁধে রাখার ফলে খামতিগুলো ততটা প্রকট হয়নি। তবে ইস কি সুন্দর দৃশ্য, এমনটা খুব একটা আসেনি। বা এমন কিছু আসেনি যা আপনি বলিউড সিনেমায় আগে দেখেননি।
কেমন করলো জাহ্নবি?
যাঁকে নিয়ে এত সমালোচনা, সেই জাহ্নবী কাপুরের কাঁধে গুরুদায়িত্ব ছিল। জেদ, রণক্ষেত্রে অদম্য প্রচেষ্টা.. উপকরণ সবই ছিল। তবে ঠিক জমল না। ট্রেলারে আত্মবিশ্বাসী এবং প্রাণবন্ত গুঞ্জনের লুকে শ্রীদেবীকন্যা জাহ্নবী কাপুর নজর কাড়লেও ছবিতে বেশ কিছু জায়গায় দুর্বল মনে হয়েছে। তবে ২০১৮ সালে ‘ধড়ক’-এর থেকে ‘গুঞ্জন সাক্সেনা: দ্য কারগিল গার্ল’-এ জাহ্নবী কাপুরকে অভিনেত্রী হিসেবে তুলনামূলক পরিণত মনে হল। কিন্তু একার কাঁধে বায়োপিক টানতে হলে যে ক্যারিশমার প্রয়োজন, তা আয়ত্ত করতে শ্রীদেবী-কন্যার আরও সময় লাগবে।
সেই দেশপ্রেমই এই ছবিতে?
বলিউড যে ভাবে ‘দেশপ্রেম’ নিয়ে সিনেমা নির্মাণ করতে থাকে, এটা তার থেকে ভিন্ন। এখানে দেশপ্রেমের চেয়ে গুঞ্জন সাক্সেনা বড় হয়ে উঠেছে। নিজের স্বপ্নপূরণের গল্পই বড় করে বলা হয়েছে। একটা জায়গায় গুঞ্জন তাঁর বাবাকে বলেন, ‘‘আমি প্লেন চালাতে ভালবাসি বলে এয়ারফোর্সে গিয়েছি। আমার মধ্যে কোনও দেশপ্রেমের ব্যাপার নেই। তাতে দেশের সঙ্গে গদ্দারি করা হচ্ছে না তো?’’ গুঞ্জনের বাবা যিনি নিজেও আর্মি অফিসার, তাঁর বক্তব্য, ‘‘ভালবেসে নিজের সেরাটা দিয়ে কোনও কাজ করাটাই আসল। মুখে দেশপ্রেমের বুলি আওড়ানো মানেই দেশকে ভালবাসা নয়।’’ ছবিতে গুঞ্জন যখনই যা করেছে নিজের জন্য করেছে, দেশের জন্য নয়।
মুক্তির পরপরই আপত্তি:
ছবিটি মুক্তির পর ভারতীয় বিমান বাহিনীর (আইএএফ) পক্ষ থেকে বেশ কিছু দৃশ্য নিয়ে আপত্তি জানানো হয়েছে। ভারতীয় সেন্সর বোর্ডের কাছে আইএএফ লিখিত অভিযোগ জানিয়ে দাবি করেছে, ধর্ম প্রোডাকশন ছবিটি বানানোর আগে তাদের অনুমতি নিতে গিয়ে বলেছিলো বিমান বাহিনীর ক্ষতি হয় এমন কিছু তারা তুলে ধরবে না। কিন্তু ছবিটি দেখতে গিয়ে জানা গেল এখানে বেশ কিছু দৃশ্যের মাধ্যমে প্রাক্তন লেফটেন্যান্ট গুঞ্জন সাক্সেনাকে মহিমান্বিত করতে গিয়ে বিমান বাহিনীকে ছোট করা হয়েছে। যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। তারা এই বিষয়ে সেন্সর বোর্ডকে জরুরি ব্যবস্থা নিতে বলেছে।
মন্তব্য করুন
ঢালিউড প্রাঙ্গণের সুপারস্টার খ্যাত শাকিব খানের সাথে শবনম বুবলী ও অপু বিশ্বাসের গভীর সম্পর্কের কথা এখন সবার মুখে মুখে। দুজনই ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খানের সাবেক ঘরনি ও অভিনেতার দুই সন্তানের মা। ভিন্ন মেরুতে অবস্থান করলেও মাঝেমধ্যেই অপু-শাকিব-বুবলী এই ত্রয়ীর সমীকরণ নিয়ে চর্চা উঠে আসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। খবরের শিরোনাম হন তারা।
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনে শাকিব খানের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নানা কথা বলেছেন বুবলী। বলছেন, 'আইনগতভাবে আমি এখনো শাকিব খানের বৈধ স্ত্রী। তার সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম পার করি, আমাদের সন্তান অনেক সময় সে সুযোগটাও করে দেয়।'
বুবলীর বক্তব্য প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে হেসে দেন অপু বিশ্বাস। হাসতে হাসতে তিনি বলেন, ‘শাকিবকে নিয়ে তার এত এত মন্তব্যে আমি ভাষা হারাচ্ছি, আবেগাপ্লুত হচ্ছি। আমি কী বলব, বুঝতে পারছি না।’
সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘আমি একজন নারী হিসেবে বলব, উনি যথার্থ সম্মানীয় মানুষ। প্রতিটি মানুষের তার নিজের কাছে সম্মানের জায়গা খোঁজেন। তিনিও এতটা সময় ধরে তার ক্যারিয়ারের ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তবে আমার মনে হয় নিজের প্রচারের স্বার্থে অন্যকে ব্যবহার করে নিজের ব্যক্তিত্ব বিলিয়ে দেয়াটা বুদ্ধিমানের লক্ষণ নয়। আর যদি এটাই সে মনে করে, তাহলে তার উপযুক্ত চিকিৎসার দরকার।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই যে উনি শাকিবের একের পর এক হাঁড়ির খবর দিচ্ছেন, কিন্তু আমি কোনো হাঁড়ি খুঁজে পাচ্ছি না। কিন্তু মজার মজার খবর পাচ্ছি তার মুখ থেকে। এ ব্যাপারে আর কি-ই-বা বলব। ওনার মনে হয় ডাক্তার দেখানো উচিত।’
সবশেষে অপু বলেন, ‘এখন আমরা একটা পর্যায়ে আছি। আমাদের কথাবার্তা যেন যথাযথ হয়, খেয়াল রাখা উচিত। এখন এসব কথা হাস্যকর মনে হয়। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। আমি মনে করি ওনার সুস্থ থাকা দরকার।’
অপু বিশ্বাস শবনম বুবলী শাকিব খান
মন্তব্য করুন
ভারতের দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির আলোচিত অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া
এখন বলিউডেরও পরিচিত মুখ। বেশ দাপুটের সঙ্গে কাজ করছেন তিনি। ক্যারিয়ারে দুর্দান্ত
সময় পার করছেন। কিন্তু এরই মধ্যে বিপাকে পড়লেন এ তারকা। তাকে তলব করেছে ভারতের মহারাষ্ট্র
সাইবার সেল।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সাইবার
সেলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মহাদেব অনলাইন গেমিং এবং বেটিং অ্যাপ্লিকেশনের একটি সহায়ক
অ্যাপে আইপিএল ম্যাচ দেখার
জন্য কথিত প্রচারের জন্য তলব করা হয়েছে তামান্নাকে।
দক্ষিণী এই নায়িকাকে আগামী ২৯ এপ্রিল মহারাষ্ট্র সাইবার সেলে হাজির
হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। সেখাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
এর আগে, গত বছরও কিছু আইপিএল ম্যাচ অ্যাপে অবৈধভাবে স্ট্রিম করা হয়েছিল। এ
ব্যাপারে একটি অভিযোগও রয়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সেই মামলায় সাক্ষী হিসেবে তার
বক্তব্য রেকর্ড করার জন্য ডাকা হয়েছে।
ইতোমধ্যে এ মামলায় মহারাষ্ট্র সাইবার সেল গায়ক বাদশা, অভিনেতা সঞ্জয়
দত্ত ও জ্যাকলিন ফার্নান্দেজের ম্যানেজারদের বক্তব্য নিয়েছে। আর মহাদেব অ্যাপটি অবৈথ
অর্থ লেনদেন এবং বাজি ধরার জন্য বিভিন্ন তদন্ত সংস্থার মনিটরিংয়ে রয়েছে।
প্রসঙ্গত, তামান্না ভাটিয়া ‘বাহুবলী’ এবং নেটফ্লিক্স অ্যান্থলজি
‘লাস্ট স্টোরিজ-২’ এর জন্য দর্শকমহলে বহুল পরিচিত।
তামান্না ভাটিয়া ভারতীয় সাইবার সেল বলিউড
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের সরকারি অনুদানের 'নীল জোছনা' সিনেমায় অভিনয় করবেন ভারতের
অভিনেত্রী পাওলি দাম।
মোশতাক আহমেদের প্যারাসাইকোলজি বিষয়ক উপন্যাস 'নীল জোছনার জীবন'
অবলম্বনে নির্মিত হবে সিনেমাটি।
সিনেমার প্রধান নারী চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেত্রী পাওলি দামকে।
তার বিপরীতে কে থাকছেন সেটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
গত বুধবার (২৪ এপ্রিল) পাওলির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি করেন নির্মাতা
ফাখরুল আরেফীন খান।
তিনি বলেন, 'প্রায় ৬ বছর আগে 'নীল জোছনা' সিনেমার কাজ শুরু করেছিলাম।
এরপর ২০১৯ সালে করোনা এবং আমার আরেকটি সিনেমার কারণে কাজটি বন্ধ ছিল।
এরপর আবার গত বছরের শুরু থেকে কাজ শুরু করি। সিনেমার দৃশ্যধারণ শুরু হবে মে মাসের শেষ দিকে।'
মন্তব্য করুন
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক
জয় চৌধুরীর নেতৃত্বে গণমাধ্যমকর্মীদের উপর নারকীয় হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে
সাংবাদিকরা।
গতকাল বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে বিএফডিসি'র
টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের (টিসিএ) উদ্যোগে বিএফডিসি'র সামনে
এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন বক্তৃতা রাখেন বিএফইউজে'র
সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের নব-নির্বাচিত অন্যতম সভাপতি সাজ্জাদ আলম
তপু, সোহেল হায়দার চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রব, বাচসাস'র সভাপতি রাজু
আলীম, সাধারণ সম্পাদক রিমন মাহফুজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবু প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন, সাংবাদিকরা নানাক্ষেত্রে
আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে।
চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করে তাদের আমরা মননশীল করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায়
অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন নারকীয় এই হামলার নেতৃত্ব দেওয়া জয় চৌধুরী
শিবা শানু, ও আলেকজান্ডার বো'সহ জড়িত সবাইকে শিল্পী সমিতি থেকে সদস্যপদ বাতিলসহ আইনের
আওতায় আনার দাবি জানান মানববন্ধন থেকে বক্তারা।
মানববন্ধনে আরও অংশ নেয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে
কর্মরত বিনোদন বিটের
সাংবাদিকরা।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার বিকালে চলচ্চিত্র
শিল্পী সমিতির নব-নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে শিবা শানু, জয় চৌধুরী ও
আলেকজান্ডার বো'র নেতৃত্বে সাংবাদিকদের ওপর হামলা করা হয়। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক
আহত হন। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৪ জন। এ ঘটনার প্রতিবাদে সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচারের
দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিনোদন সাংবাদিকসহ নানা বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা।
এদিকে, ঘটনার তদন্তের জন্য ১১ সদস্যের
একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে
পাঁচজন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে আছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান। দশ জনের তদন্ত
কমিটিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকির, বুলবুল আহমেদ
জয়, আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানাশাহ, রুবেল,
রত্না।
সাংবাদিকদের ওপর হামলা এফডিসি মানববন্ধন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ঢালিউড প্রাঙ্গণের সুপারস্টার খ্যাত শাকিব খানের সাথে শবনম বুবলী ও অপু বিশ্বাসের গভীর সম্পর্কের কথা এখন সবার মুখে মুখে। দুজনই ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খানের সাবেক ঘরনি ও অভিনেতার দুই সন্তানের মা। ভিন্ন মেরুতে অবস্থান করলেও মাঝেমধ্যেই অপু-শাকিব-বুবলী এই ত্রয়ীর সমীকরণ নিয়ে চর্চা উঠে আসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। খবরের শিরোনাম হন তারা।