নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:৫৯ পিএম, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
অসুখ এবং ওষুধ যেন আমাদের নিত্য দিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় যেন ওষুধ এক প্রকার খাবার। কিন্তু ওষুধ সেবনের তো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে যা সম্পর্কে আমরা অনেকেই অবগত নয় অথবা অবগত হলেও হয়তো নিরুপায়। করারই বা কি আছে। হয়তো আছে; এই ভেবেই তাই রোগমুক্তির নানা কার্যকরী উপায় আবিস্কারে, প্রাচীনকাল থেকেই সন্ধান করে আসছেন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। এই সন্ধান গবেষণার নতুন সংযোজন মিউজিক থেরাপি বা সুর-চিকিৎসা! যার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই বললেই চলে।
সুর তরঙ্গের মাধ্যমে নিস্তেজ স্নায়ুকে জাগিয়ে তোলার মাধ্যমে শরীরের রোগ সারিয়ে তোলাই মিউজিক থেরাপির মূল কথা। মানসিক চাপ হ্রাস, আধ্যাত্নিক চিন্তা বৃদ্ধি ও অন্যান্য অনেক সমস্যার সমাধানে সংগীত পালন করে আসছে এক অনবদ্য ভূমিকা। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, চিকিৎসা বিজ্ঞানের বহু জটিল সমস্যা সংগীত-সুরের মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব। যেমন মাথাব্যথা, জ্বর কিংবা ঘুমের ব্যাঘাত। অথবা ক্যানসারের মতো জটিল জীবন সংশয়ী অসুস্থতা কিংবা হাপানির মতো ক্রনিক ডিজিজ।
মিউজিক থেরাপি যেকোনো বয়সের জন্য সমানভাবে উপকারী। শুধু রোগ নিরাময়ে নয়, এই থেরাপির মধ্য দিয়ে শারীরিক ও মানসিক চাপ কমানো, ঝরঝরে থাকা, স্মৃতিশক্তি বাড়ানো, যন্ত্রণা উপশম, শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি ইত্যাদি গড়ে তোলা যায়। স্বাভাবিক একটি বিষয় লক্ষ করি, আমরা বিভিন্ন সুপারশপ কিংবা শপিং মলে গেলেই খুব নরম সুরের কিছু মিউজিক শুনতে পাই। মিউজিকগুলোর পছন্দ তালিকা এমনভাবে তৈরি করা হয় যে আমরা সেদিকে খেয়াল না করেই অনেকটা রিলাক্সে আমাদের কাজ করে থাকি। আসলে মিউজিকগুলো আমাদের ক্লান্তি দূর করতে অনেকটাই সহায়ক ভূমিকা রাখে। মূলত মিউজিক থেরাপি হলো ওষুধের মতো, যা এখন চিকিৎসা কাজে ব্যবহৃত হতে শুরু করেছে। তবে শুধু মিউজিক হলেই তো আর হবে না, উপযুক্ত রোগের জন্য ব্যবহার করতে হবে উপযুক্ত সুর বা তাল।
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।
বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।
এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।