নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৩০ পিএম, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮
দেশীয় জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ওয়ালটন নতুন ফোরজি স্মার্টফোন বাজারে এনেছে। ‘প্রিমো ইএফ৮’ মডেলের এই ফোনটিতে ফোরজি নেটওয়ার্ক সমর্থিত ফুল ভিউ-ডিসপ্লে থাকবে বলে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে।
এই ফোরজি ফোনটিতে ব্যবহৃত হয়েছে ৪ দশমিক ৯৫ ইঞ্চি ডিসপ্লে। আর ভালোমানের গতির জন্য ব্যবহৃত হয়েছে ১ দশমিক ৪০ গিগাহার্জের কোয়াড কোর প্রসেসর। আরও রয়েছে ১ গিগাবাইট ডিডিআর৩ র্যাম। ৮ গিগাবাইট ইন্টারন্যাল স্টোরেজ রয়েছে যা মাইক্রো এসডি কার্ডের মাধ্যমে ৩২ জিবি পর্যন্ত বাড়িয়ে নেওয়া যাবে।
এর দুই পাশে রয়েছে ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। পেছনের ক্যামেরায় ফুল এইচডি এবং সামনের ক্যামেরায় এইচডি ভিডিও ধারণ করা যাবে। অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.১ (গো এডিশন) পরিচালিত স্মার্টফোনটির প্রয়োজনীয় পাওয়ার ব্যাক-আপের জন্য রয়েছে ২০৫০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার লি-আয়ন ব্যাটারি।
কানেক্টিভিটির জন্য আছে ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ ভার্সন ৪.২, ল্যান হটস্পট, ওটিএ ও মাইক্রো ইউএসবি সুবিধা, জিপিএস, এ-জিপিএস, এক্সিলারোমিটার (থ্রিডি) ইত্যাদি।
ফোনটি আপাতত মেরিন ব্লু, ব্ল্যাক ও গোল্ডেন রঙে বাজারে এসেছে। আর ফোনটির দামও একেবারে নাগালের মধ্যে, ৪,৬৯৯ টাকা মাত্র।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ/এমআর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন