নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:২৮ পিএম, ০১ জুলাই, ২০১৯
আগামীকাল মঙ্গলবার পূর্ণ সূর্যগ্রহণ ঘটবে। আজ সোমবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। তবে বাংলাদেশের আকাশে সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে না।
আইএসপিআর বলেছে, আগামীকাল মঙ্গলবার ২২টা ৫৫ মিনিট ১৮ সেকেন্ড বিএসটিতে তা শুরু হয়ে ৩ জুলাই ৩টা ৫০ মিনিট ৩৬ সেকেন্ড বিএসটিতে শেষ হবে। ৩ জুলাই ১টা ২৩ মিনিটে বিএসটিতে সর্বোচ্চ গ্রহণ ঘটবে। গ্রহণটির সর্বোচ্চ মাত্রা হবে ১.০৪৫৬।
প্রসঙ্গত, যখন পূর্ণগ্রাস ঘটে তখন সূর্য ও পৃথিবীর মাঝ বরাবর চাঁদ অবস্থান করে এবং তারা একই সরলরেখায় থাকে। এতে চাঁদের আড়ালে সূর্য ঢাকা পড়ে যায় এবং চাঁদকে অনেক বড় দেখায়। সূর্যগ্রহণে চাঁদ সূর্যকে সম্পূর্ণ ঢেকে ফেলে। এতে কোনো কোনো স্থানে তখন পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা দেয়।
এবারের সূর্যগ্রহণটি দক্ষিণ মহাসাগরের ফ্রেঞ্চ পলিনেশিয়ার মুতু্ওয়ারা দ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে শুরু হয়ে বলিভিয়ার মুরকু শহরের দক্ষিণ-পূর্ব দিকের অধিবাসীরা উপভোগ করতে পারবেন।
বাংলা ইনসাইডার/বিকেডি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন