টেক ইনসাইড

টিকটকে আয় করার যত উপায়

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৬:০৮ পিএম, ০৪ অগাস্ট, ২০২০


Thumbnail

‘এই মনে করেন ভাল্লাগে, খুশিতে ঠ্যালায়, ঘোরতে..’ এই কথাগুলোর আবির্ভাব বেশ কয়েকবছর আগে হলেও সাম্প্রতিক সময়ে তা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক মাধ্যমে আপলোড হওয়া একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর। দুই বোন অর্শিয়া সিদ্দিকা রোদসী ও আসনা সিদ্দিকার শখের বশে বানানো ভিডিও যে এতটা জনপ্রিয়তা পাবে সেটা তারা চিন্তাও করেননি।

একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের রিপোর্টের একটি অংশকে ব্যাঙ্গাত্মকভাবে পুনরায় নির্মাণ করে চীনা মিউজিক্যাল ডাবিং অ্যাপ টিকটকে আপলোড করার পর রাতারাতি তা ছড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মধ্যে। যে অ্যাপ দিয়ে দুই বোন শখের বশে ভিডিওটি বানিয়েছিলেন, সেই অ্যাপটির নাম টিকটক যা খুব দ্রুতই অতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সারা বিশ্বে। শুধু মজার ভিডিওর কারণেই নয়; এই অ্যাপ অনেকের কাছে আয়ের উৎস হয়েও উঠেছে।

তরুণ প্রজন্মের কাছে বিভিন্ন সময় নানা ধরনের অ্যাপ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এখনকার সময়ে টিকটক এমন একটি মাধ্যম যেখান গানের সঙ্গে বিভিন্ন অভিনয় করে অর্থ উপার্জন করা যায়। টিকটকে আইডি খোলার জন্য ১৮ বছরের বেশি হতে হবে।

একই সাথে, আপনি যখন লাইভ স্ট্রিম করছেন তখন আপনার ফলোয়াররা আপনার ভিডিওগুলি পছন্দ হলে আপনাকে মুদ্রা উপহার দেয়। একবার আপনি প্রচুর কয়েন সংগ্রহ করে নিলে আপনি সেগুলিকে আসল টাকায় রূপান্তর করতে পারেন।

আপনি এই মুদ্রাগুলিকে টিকটকের ভার্চুয়াল মুদ্রা হিসাবে বিবেচনা করতে পারেন। এতে টিকটক ব্যবহারকারীদের এই কয়েন কিনতে হবে। একই সময়ে, তাদের দাম মুদ্রার প্যাক আকারের উপর নির্ভর করে। কেনার পরে, তারা এই মুদ্রাগুলি অনলাইন ওয়ালেটে সঞ্চয় করে।

একই সময়ে, যদি তারা কোনো টিকটকারের অভিনয় পছন্দ করে তবে তারা সরাসরি সঞ্চালনের সময় তাদের এই মুদ্রাগুলি উপহার হিসাবে দেয়। একই সময়ে, টিকটক এবং গুগল /অ্যাপল এই মুদ্রার কিছু চার্জ করে।

ব্যবহারকারীরা সেই মুদ্রাগুলি ব্যবহার করে কিছু ইমোজি বা হীরাও কিনতে পারেন। তাদের মধ্যে হীরা বেশি মূল্যবান। একই সময়ে, কেবলমাত্র একজন ব্যবহারকারী যখন টিকটক স্রষ্টাকে সেরা পারফরম্যান্স পান তখন তাদের এগুলি সরবরাহ করে।

পারফর্মাররা যখনই চাইবে সেই উপহার পয়েন্টগুলি খতিয়ে দেখতে পারে, প্রতিদিন সর্বাধিক সীমা $১০০০ ডলার।

টিকটক অন্যান্য সামাজিক প্ল্যাটফর্মগুলির থেকে খুব বেশি আলাদা নয়। আপনি যদি জনপ্রিয় টিকটক স্রষ্টা হন তবে শিগগিরই আপনি ব্র্যান্ডগুলির নজরে আসবেন। তারা যখন আপনার কাছে যেতে শুরু করবে, একই সময়ে তারা আপনাকে প্রভাবক প্রচারের মাধ্যমে তাদের সাথে অংশীদার হওয়ার জন্য বলতে পারে।

যদি আপনাকে প্রচুর ফলোয়ার ফলো করেন এবং আপনার ভিডিওগুলিতে নিয়মিত ভিত্তিতে প্রচুর View থাকে। তাহলে আপনি অনেক ব্র্যান্ডের কাছে যাবেন এবং তারা একসাথে আপনার সম্পূর্ণ কার্যক্রম পরীক্ষা করবেন। ব্র্যান্ড অংশীদারীতে সেই সংস্থাগুলি আপনাকে খুব ভালো অর্থ সরবরাহ করবে। এটিতে, আপনাকে কেবল আপনার ভিডিওগুলিতে সেই ব্র্যান্ডের পণ্যগুলি প্রচার করতে হবে। এর বাইরে আর কিছু করার দরকার নেই।

আপনি সহজেই ব্র্যান্ড প্রচার করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যার জন্য আপনাকে কোনও ব্র্যান্ডের সাথে যোগাযোগ করতে হবে না, পরিবর্তে তারা নিজেরাই আপনার কাছে যোগাযোগ করবে।

উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একজন ভালো সংগীতশিল্পী হন, তবে এমন পরিস্থিতিতে আপনি সেই ইভেন্টে একটি গানও গাইতে পারেন। যা আপনাকে অর্থের পাশাপাশি ভালো এক্সপোজার দেবে।

টিকটকে আপনার যদি অনেক বেশি ফলোয়ার হয় তাহলে এর মাধ্যমেই আপনি আপনার ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, ইউটিউব, ফেসবুকের অনুসরণ বাড়াতে পারেন। কারণ দেখা গেছে যে বেশিরভাগ টিকটোকারের সফল ইউটিউব চ্যানেলও রয়েছে।



মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

ভারতে পরিষেবা বন্ধের দাবি হোয়াটসঅ্যাপের, কারণ কী?

প্রকাশ: ০৭:০৯ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। বার্তা আদান প্রদানের জন্য বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় এই মাধ্যমটি। সারাবিশ্বের পাশাপাশি ভারতেও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এই হোয়াটসঅ্যাপ। তবে সম্প্রতি ভারত থেকে পরিষেবা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে মেটার জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি। দিল্লি হাইকোর্টে একটি মামলার শুনানিতে এমনটাই দাবি করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
 
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) আদালতে হোয়াটসঅ্যাপের আইনজীবী বলেছেন, সাধারণ মানুষ গোপনীয়তার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। ব্যবহারকারীদের সকল বার্তা এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্ট করা হয়। এই এনক্রিপশন ভাঙলে তা ব্যবহারকারীদের সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গের সামিল হবে।
 
ভারতের ২০২১ সালের তথ্য প্রযুক্তি আইনে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায়কে কোন তথ্য দিচ্ছে তা চিহ্নিত করতে হবে। অর্থাৎ কোনো তথ্যের মূল উৎস কিংবা কোন মেসেজ কোথা থেকে শুরু হয়েছে সেটা খুঁজে বের করার জায়গা রাখতে হবে। কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দিলে মেসেজের তথ্য চিহ্নিত করার সুযোগ রাখতে হবে। এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করেছিল হোয়াটসঅ্যাপ। যার শুনানির দিন ধার্য হয় আগামী ১৪ আগস্ট। তার আগেই হোয়াটসঅ্যাপ দিল্লি হাইকোর্টকে তাদের অবস্থান জানিয়ে দিলো।
 
হোয়াটসঅ্যাপের দাবি, এই ধারা মানতে গেলে বিপুল সংখ্যক মেসেজ নির্দিষ্ট কিছু বছরের জন্য স্টোর করে রাখতে হবে হোয়াটসঅ্যাপকে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি দিল্লি হাইকোর্টকে জানিয়েছে, এর জন্য মেসেজের কমপ্লিট চেন রাখতে হবে কারণ কখন কোন মেসেজ নিয়ে জানতে চাওয়া হবে তার ঠিক নেই। এমন পদ্ধতি বিশ্বের কোথাও নেই।
 
এদিকে, ভারতের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বলছে, হোয়াটসঅ্যাপ ভারতে ব্যবহারকারীদের মৌলিক অধিকারকে লঙ্ঘন করছে। মন্ত্রণালয়টির দাবি, যদি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১ বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জন্য ভুয়া তথ্যের উৎস খোঁজার কাজ কঠিন হয়ে পড়বে।
 
উল্লেখ্য, মোদি সরকার ২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১-এর গাইডলাইন প্রকাশ করেছে। সেখানে টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপের মতো বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোকে নিয়ম মেনে চলার কথা বলা হয়।


হোয়াটসঅ্যাপ   ভারত   মেটা  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

আজ দিবাগত রাতে এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট সেবা

প্রকাশ: ০৮:৪৬ এএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট পরিষেবা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে।

গতকাল বুধবার (১৭ এপ্রিল) ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্‌লস (বিএসসিপিএলসি)-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিএসসিপিএলসির সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানো যাচ্ছে, কুয়াকাটায় দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌ল রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। এ কারণে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এই কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে।

বিএসসিপিএলসি জানিয়েছে, এতে গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটে ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে অন্য সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে।


ইন্টারনেট   বিএসসিপিএলসি  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

১ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট

প্রকাশ: ০৭:১৪ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৫)। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ফলে ইন্টারনেট ধীরগতির কারণে ভোগান্তিতে পড়বেন গ্রাহকরা। 

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসির (বিএসসিপিএলসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মির্জা কামাল আহম্মদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মির্জা কামাল আহম্মদ বলেন, সাবমেরিন ক্যাবলের (সি-মি-উই-৫) রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। 

তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে (সি-মি-উই-৪) সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে বলে জানিয়েছে বিএসসিপিএলসি।

ইন্টারনেট সেবা   সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

আবারও হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রামে বিভ্রাট

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ০৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আবারও মেটার মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রাম বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। ফলে বিশ্বজুড়ে থমকে গেছে এই দুই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পরিষেবা। বার্তা আদান-প্রদানে সমস্যার মুখে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা।

তবে কী কারণে এই বিভ্রাট, তা নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো বিবৃতি দেয়নি মেটা। এক মাসের মধ্যেই দু’বার মেটার বিভিন্ন পরিষেবা বিভ্রাটের সম্মুখীন হলো।

বুধবার (৩ এপ্রিল) রাত পৌনে ১২টা নাগাদ সমস্যার শুরু হয়। অনেক ব্যবহারকারী লক্ষ করেন তারা হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব সংস্করণে লগইন করতে পারছেন না। মোবাইল অ্যাপ থেকে মেসেজ পাঠানোর চেষ্টা করলেও তা ব্যর্থ হন তারা।

এ ছাড়া সমস্যা দেখা দেয় ইনস্টাগ্রামেও। ব্যবহারকারীরা বার বার তাদের ফিড রিফ্রেশ করলেও নতুন কোনো পোস্ট দেখতে পারছিলেন না। তবে ফেসবুকের পরিষেবা ঠিকই ছিল। সেখানেই অনেকে জানান, হোয়াটসঅ্যাপ এবং ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা বিভ্রাট সংক্রান্ত সমস্যার কথা।


হোয়াটসঅ্যাপ   ইনস্টাগ্রাম   মেটা  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

সরকারি-বেসরকারি অনেক ওয়েবসাইট ডাউন

প্রকাশ: ০৩:৪৪ পিএম, ০৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

দেশের সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ওয়েবসাইট কাজ করছে না। এ কারণে সেবা গ্রহণে ভোগান্তিতে পড়ছে গ্রাহকরা। বুধবার (৩ এপ্রিল) সকাল থেকেই এ সমস্যা দেখা দিচ্ছে।

জানা গেছে, যেসব ওয়েবসাইটের শেষে ডট গভ, ডট বিডি, ডট বাংলা বা ডট কম ডট বিডি রয়েছে সেগুলো বিটিসিএলের সার্ভার থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এসব সাইট খোলা যাচ্ছে না। দেশের সবকটি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট এসব ডোমেইন দিয়ে বানানো। ফলে সেগুলোতে প্রবেশ করতে পারছেন না ব্যবহারকারীরা।

এ ছাড়া ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজ, ইভ্যালি ও সংবাদ সংস্থা ইউএনবিসহ বহু বেসরকারি ওয়েবসাইট এসব ডোমেইন দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করায় সেগুলোতেও প্রবেশ করা যাচ্ছে না।

মঙ্গলবার রাত থেকেই এসব ডোমেইন সার্ভার নিয়ন্ত্রিত কোনো সরকারি-বেসরকারি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারছেন না ব্যবহারকারীরা।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেডের ডিজিএম (ডোমেইন) আনোয়ার পারভেজ বলেন, হঠাৎ করেই পরিষেবায় বিভ্রাট দেখা দিয়েছে আমরা জলদি বিকল্প ব্যবস্থা তৈরি করছি। প্রস্তুত হলেই পুনরায় সচল হবে সব ওয়েবসাইট।

ওয়েবসাইট ডাউন   বিটিসিএল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন