ইনসাইড বাংলাদেশ

র‍্যাব গণমানুষের আস্থার বাহিনীতে পরিণত হয়েছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশ: ১২:১৯ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

জননিরাপত্তা রক্ষায় র‌্যাব ইতোমধ্যে গণমানুষের আস্থার বাহিনীতে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষা একটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত। দেশের উন্নয়নের এই পূর্বশর্তকে সঠিকভাবে ধারণ করে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, ডাকাতি, প্রতারণা বন্ধসহ সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে র‌্যাব। জঙ্গি, সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ, চাঁদাবাজ, মাদক কারবারিদের কাছে একটা আতঙ্কের নামে পরিণত হয়েছে র‌্যাব। র‌্যাব ইতোমধ্যে জননিরাপত্তা রক্ষায় গণমানুষের আস্থার বাহিনীতে পরিণত হয়েছে।’

এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দরবারে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। আজ সকাল ১০টায় রাজধানীর কুর্মিটোলায় র‌্যাব সদর দপ্তরে এ দরবার শুরু হয়। সেখানে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘র‌্যাবের কার্যক্রমের ফলেই ধর্ষণ, খুন, অপহরণের আসামিদের গ্রেফতারের মাধ্যমে ভুক্তভোগী পরিবারের বিচার পাওয়ার পথ সুগম হয়েছে। মানবিকবোধের জায়গা থেকে র‌্যাব দুস্থ, কাঙাল, প্রতিবন্ধীদের পাশেও দাঁড়াচ্ছে। এছাড়াও বিভিন্ন দুর্ঘটনায় সর্বহারা জনসাধারণের পাশে থেকে কাজ করছে গণমুখী এ বাহিনী।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বিগত সময়ে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সফল অভিযান পরিচালনা করে জনমনে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে র‌্যাব। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের তিন হাজার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। র‌্যাব জঙ্গিবাদ দমনে মাঠ পর্যায়ে নজরদারির পাশাপাশি সাইবার জগতে সার্বক্ষণিক নজরদারি করছে। জঙ্গিবাদ দমনে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছে র‌্যাব। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যে সফল তৎপরতা চালিয়েছে তাতে র‌্যাবের ভূমিকা অগ্রগণ্য।’

এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে তিন দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানের প্রথম দিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন। অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ছাড়াও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান ও র‍্যাব মহাপরিচালক (ডিজি) অতিরিক্ত আইজিপি এম খুরশীদ হোসেন উপস্থিত আছেন।


র‍্যাব   স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

তিস্তায় হঠাৎ পানি বৃদ্ধিতে শঙ্কিত কৃষকরা

প্রকাশ: ১২:০১ পিএম, ২৬ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

তিস্তা নদীর বুকে হঠাৎ পানি বৃদ্ধিতে শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন লালমনিরহাটের তিস্তাপাড়ের কৃষকরা। গত বছর এমন দিনেই হঠাৎ ধেয়ে আসা বন্যায় ভেসে গেছে কৃষকদের কষ্টার্জিত সোনালি ফসল।

গতকাল শনিবার (২৫ মার্চ) সকাল থেকে তিস্তা নদীর সব খেয়াঘাট চালু করেছে মাঝি-মাল্লারা। এর আগে জুমুয়াবার বিকেলেও হেঁটে তিস্তা নদী পাড়ি দিয়েছেন নদীপাড়ের মানুষ।

জানা গেছে, ভারতের সিকিম ও পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার পর নীলফামারী জেলার কালীগঞ্জ সীমান্ত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে ঐতিহাসিক এই তিস্তা নদী। লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর ও গাইবান্ধা জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী বন্দর হয়ে ব্রহ্মপুত্র নদের সঙ্গে মিশেছে এ নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৩১৫ কিলোমিটার হলেও বাংলাদেশ অংশে রয়েছে প্রায় ১২৫ কিলোমিটার।

গজলডোবায় বাঁধ নির্মাণ করে উজানের প্রতিবেশী দেশ ভারত সরকার একতরফা তিস্তার পানি নিয়ন্ত্রণ করায় বর্ষা শেষেই বাংলাদেশ অংশে তিস্তা মরুভূমিতে পরিণত হয়। বর্ষাকালে বন্যা আর নদী ভাঙনের মুখে পড়ে তিস্তাপাড়ের মানুষ। ভাঙনে ও প্রবল স্রোতে ভেসে যায় ফসলি জমি বসতভিটাসহ স্থাপনা। বর্ষা শেষ হলে পানি শুকিয়ে মরুভূমিতে পরিণত হয় তিস্তা নদী। ঢেউহীন তিস্তার বুকে জেগে ওঠে অসংখ্য বালুচর।

নদীপাড়ের মানুষরা জানান, বর্ষকাল শেষ হতেই প্রতি বছরের মত এ বছরও তিস্তা নদী পানিশুন্য হয়ে মরুভূমিতে পরিণত হয়। তিস্তার বুকে জেগে ওঠা অংসখ্য চরে ভুট্টা, তামাক, গম, পেঁয়াজ, রসুন, মিষ্টিকুমড়া, চিনাবাদামসহ নানান জাতের সবজির চাষাবাদ করেছেন কৃষকরা। বছরের এই একটি মাত্র মৌসুমে চাষাবাদকৃত ফসলে চরবাসীর চলে পুরো একটি বছরের খাবার।

গত শুক্রবার (২৪ মার্চ) দিবাগত রাতে হঠাৎ মরুভূমির তিস্তা নদীতে পানি বাড়তে শুরু করে। পরদিন শনিবার সকালে হেঁটে তিস্তা পাড়ি দেওয়া অসম্ভব হয়ে পড়ে। ফলে নদীপাড়ে মাঝি মাল্লাদের হাঁকডাক বেড়ে যায়। চালু হয় মৃতসব খেয়াঘাট।

হঠাৎ পানি বাড়ায় চরাঞ্চলের নিচু জমিতে চাষাবাদকৃত ফসল ডুবে গেছে। কোনো কোনো ক্ষেতের ফসল অর্ধেক পানির নিচে। এসব ক্ষেতের ফসল ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিস্তাপাড়ের চাষিরা।

গোবর্দ্ধন চরের কৃষক তাজুল ইসলাম বলেন, কয়েক হাজার মিষ্টি কুমড়ার চারা লাগিয়েছি। কুমড়া ধরেছেও প্রচুর। সেই কুমড়ার ক্ষেত অর্ধেক ডুবে গেছে। পানি কমলে কিছু কুমড়া পাব। না কমে গত বছরের মত বন্যা হলে তো না খেয়ে মরতে হবে।

কৃষক ইমতিয়াজ বলেন, গত বছর তিস্তার চরে পেঁয়াজ চাষ করেছিলাম। ফলনও ভালো হয়েছিল। অসময়ের বন্যায় ডুবে ঋণগ্রস্ত হয়েছি। গত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এ বছর পেঁয়াজসহ তামাক চাষ করেছি। পেঁয়াজ ক্ষেত না ডুবলেও নিচু জমির তামাক ক্ষেত অর্ধেক ডুবে গেছে। তাই পরিবারের সবাই মিলে কেটে নিচ্ছি তামাক পাতা।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

স্বাধীনতা দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ১১:৩৭ এএম, ২৬ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ রবিবার (২৬ মার্চ) সকালে গণভবনে স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করেন তিনি।

এসময় ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবদ্বয়সহ সরকারের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


স্বাধীনতা দিবস   স্মারক ডাকটিকিট   ডাকটিকিট   প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

স্বাধীনতা কীভাবে এলো তা ভুলতে বসেছিল একটি প্রজন্ম: আইজিপি

প্রকাশ: ১০:৫৩ এএম, ২৬ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

বাংলাদেশ পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, ‘স্বাধীনতা কীভাবে এলো তা ভুলতে বসেছিল একটি প্রজন্ম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন তারপর থেকে আবারও দেশের চাকা যেন স্বাধীনতার চেতনায় উজ্জীবিত হয়েছে।’

আজ রবিবার (২৬ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টায় রাজধানীর রমনায় পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে পুলিশ অফিসার্স মেসে বঙ্গবন্ধু কর্নারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

আইজিপি বলেন, ‘একটা প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুকে ছিলেন সেটা ভুলতে বসেছিল। সেই অবস্থা থেকে দেশকে এবং জাতিকে স্বাধীনতার প্রকৃত ইতিহাস জানানোর জন্য আমরা বিভিন্ন স্থানে বঙ্গবন্ধু কর্নার স্থাপন করা শুরু করেছি। আজকে পুলিশ অফিসার্স মেসে বঙ্গবন্ধু কর্নার স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এবং নবীন অফিসার ও তাদের পরিবার যারা এখানে আসবেন তারা দেখবেন বঙ্গবন্ধু কর্নার পরিদর্শন করার মাধ্যমে।’

তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার পরিদর্শনের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ ও কী চেতনা নিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছিল সেই সম্পর্কে আগামী প্রজন্মের শিশুদের মধ্যে জানার আগ্রহ সৃষ্টি হবে।’

পরে বঙ্গবন্ধু কর্নার ঘুরে দেখেন আইজিপি। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।


স্বাধীনতা দিবস   আইজিপি   পুলিশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বীর শহীদদের প্রতি সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা

প্রকাশ: ১০:৪৪ এএম, ২৬ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

টানা ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ আর ত্রিশ লাখ শহীদ এবং দুই লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এই স্বাধীনতা। জাতির অহংকার আর গৌরবে গাঁথা আজকের এই দিন। তাই তো বাঙালি জাতি আজ ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে বাংলা মায়ের দামাল ছেলেদের। আজ শ্রদ্ধার ফুলে ফুলে ভরে গেছে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বেদি।

আজ ভোর ৫টা ৫৬ মিনিটে দিনের প্রথম প্রহরে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান। এরপর দলে দলে ফুলেল শ্রদ্ধাঞ্জলি নিয়ে প্রবেশ করতে থাকেন বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন, দেশি-বিদেশি কূটনীতিক, সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। তাদের শ্রদ্ধায় সিক্ত হয় বীর শহীদরা।   

জাতীয় স্মৃতিসৌধের গণপূর্ত বিভাগের ইনচার্জ উপসহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, জনসাধারণের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করার পর দলে দলে শ্রদ্ধার ফুল নিয়ে মানুষ সৌধ প্রাঙ্গণে প্রবেশ করেছে। শ্রদ্ধার ফুলে ধীরে ধীরে বেদি ভরে যাচ্ছে। শ্রদ্ধা নিবেদনে সুবিধার্থে বেদি থেকে ফুল অপসারণ করা হচ্ছে।

এদিকে স্বাধীনতার এই ক্ষণে জাতীয় স্মৃতিসৌধের চারপাশে ছিল আনন্দঘন পরিবেশ। সকাল থেকেই ফেরিওয়ালা ও হকাররা তাদের স্থান দখল করে নিয়েছে। অনেকে ঘুরে ঘুরে স্বাধীন বাংলার লাল-সবুজের পতাকা বিক্রি করছেন। কেউবা গালে পতাকা ও স্বাধীনতার প্রতীকী চিহ্ন এঁকে ঘুরে বেড়াচ্ছেন সৌধ প্রাঙ্গণে।


স্বাধীনতা দিবস   স্মৃতিসৌধ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সারা বিশ্বে গণহত্যা দিবস পরিচিতি লাভের চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৯:৪৪ এএম, ২৬ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

২৫ মার্চ গণহত্যা দিবসকে সারা বিশ্বের কাছে পরিচিতি লাভের জন্য সরকার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

রোববার (২৬ মার্চ) সকালে রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স শহীদ স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি এ কথা জানান।

মন্ত্রী বলেন, মার্চের প্রতিটি দিনই আমরা গুরুত্বপূর্ণ দিন হিসেবে পালন করি। স্বাধীনতা দিবস ও তার আগে ২৫ মার্চ। ২৫ মার্চ কালো রাতকে গণহত্যা দিবস হিসেবে আমরা পালন করে আসছি। বাংলাদেশের এই গণহত্যার ছয় ঘণ্টার মধ্যে কয়েক হাজার বাঙালিকে হত্যা করা হয়েছিল।

সেদিন রাতেই ১২টা এক মিনিটে বঙ্গবন্ধুর সেই ঘোষণাটি আসলো আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। তারপর থেকে ২৬ মার্চকে আমরা স্বাধীনতা দিবস হিসেবে উদযাপন করি।

মন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্বের কাছে গণহত্যা দিবস পরিচিতি লাভের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। একইসঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে যারা খুন করেছিলেন, হত্যা করেছিলেন তাদের আমরা বিচারের মধ্যে এনে শাস্তির ব্যবস্থা করেছি।

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের কয়েকজন এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছে। তাদেরকেও ফিরিয়ে আনার জন্য আমরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করছি। আমরা চেষ্টা করছি অচিরেই তাদেরকে নিয়ে আসার জন্য এবং তাদের ফাঁসির রায় কার্যকর করার জন্য।



মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন