ভোলায়
সদরের হাটখোলা মসজিদের পুকুর থেকে জসীমউদ্দিন কডু
(৩২) নামে এক যুবকের
ভাসমান লাশ উদ্ধার করেছে
পুলিশ। শনিবার (১৮মার্চ) রাত ৮টার দিকে
ওই লাশ উদ্ধার করা
হয়।
তবে
লাশের শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন নেই।
তার পরিবার পুলিশকে জানিয়েছে, জসিম মৃগী রোগে
আক্রান্ত ছিল।
সদর
থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই)
মো. জাফর বিষয়টি নিশ্চিত
করেছেন।
নিহত
জসীমউদ্দিন কডু (৩২) সদর
উপজেলা বাপ্তা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের
মৃত কবির হোসেনের ছেলে।
তিনি শহরের কিচেন মার্কেটে কসাইখানায় কাজ করতেন।
স্বজন
ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গতকাল
শুক্রবার (১৭ মার্চ) থেকে
জসিম নিখোঁজ ছিলেন। শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত তার পরিবার থানায়
কোনো নিখোঁজ জিডি করেনি। শনিবার
এশার নামাজের জন্য হাটখোলা মসজিদের
এক মুসল্লী পুকুরে অজু করতে গিয়ে
দেখেন জসিমের লাশ পুকুরে ভাসছে।
খবর পেয়ে পুলিশ লাশ
উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য
ভোলা সদর হাসপাতালের মর্গে
পাঠানো হয়েছে।
ভোলা
সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই)
মো. জাফর বলেন, তাঁর
মৃত্যু কীভাবে হয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত
হওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর বিষয়টি নিশ্চিত
হওয়া যাবে।
মন্তব্য করুন
বিশিষ্ট পরিবেশ
বিজ্ঞানী এবং রাজনৈতিক কর্মী ডঃ মোঃ
আওলাদ হোসেন বলেছেন, বাঙালি জাতির অবিস্মরণীয় গৌরবময় দিন আজ। বীরের
জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার দিন আজ।
পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক একটি স্বাধীন
ভূখণ্ডের জন্ম হয়েছে আজ।
আজ রোববার
(২৬ মার্চ) মহান স্বাধীনতা ও
জাতীয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কদমতলী থানা
কর্তৃক আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির
বক্তব্যে তিনি এহব কথা বলেন।
আওলাদ
হোসেন বলেন, কোনো দেন দরবার নয়,
কারও দয়ায় নয়, ত্রিশ
লক্ষ শহীদের রক্ত ও দুই
লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের
বিনিময়ে অর্জন করেছি এই স্বাধীনতা। আজ
শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি বাংলাদেশের এই
মহা বিজয়ের মহানায়ক সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমানকে। আজ বিনম্র শ্রদ্ধা
নিবেদন করছি মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের
সকল শহীদদের প্রতি।
তিনি বলেন,
৫২ বছর আগে আজকের এই
দিনে উদয় হয়েছিল এক
নতুন সূর্যের। সেদিনের সেই সূর্যের আলোয়
ছিল নতুন নিদের স্বপ্ন।
যে স্বপ্নে অকাতরে প্রাণ দিয়েছিল এ দেশের ৩০
লক্ষ্য মানুষ। এত বছর পূর্ণ
হলেও স্বাধীনতা বিরোধীদের ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। ১৯৭৫
সালের ১৫ আগস্ট আমরা
হারিয়েছি আমাদের মহান নেতা জাতির
পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধকালে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর পক্ষালবম্বনকারী আন্তর্জাতিক শক্তি, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে যারা
“তলা বিহীন ঝুড়ির” দেশ বলে আখ্যায়িত
করেছিল, স্বাধীনতার ৫২ বছর পরও
সেই একই আন্তর্জাতিক শক্তি
ও একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা পূনরায়
ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করছে।
তিনি আরও বলেন,
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের
নেতৃত্বে বাঙালি জাতি সকল ষড়যন্ত্রের
বেড়াজাল ছিন্ন করে স্বাধীনতার লাল
সূর্য ছিনিয়ে এনেছিল। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার হাত
ধরে সারা বিশ্বে বাংলাদেশ
আজ উন্নয়নের বিস্ময়। সারা বিশ্বের উন্নয়নের
রোল মডেল।
২০৪১
সালের মধ্যে দেশেকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করা এখন মাননীয়
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মূল
লক্ষ্য জানিয়ে আওলাদ হোসেন বলেন,
কোন ষড়যন্ত্রই রুখতে পারবে না বাঙালি জাতির
এই অগ্রযাত্রা। ১৯৭১ এর ন্যায়
সকল ধরনের ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে শেখ হাসিনার
নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ, এই
কামনা আমাদের সবার।
মোহাম্মদ
নাছিম মিয়ার সভাপতিত্বে সকাল এগারোটায় অনুষ্ঠিত
এই আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, শ্যামপুর
থানা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জল
হোসেন, ৫৪ নং ওয়ার্ড
আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত
মুফতি, ঢাকা মহানগর মহিলা
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাকসুদা বেগম, সাংগঠনিক সম্পাদক ফেরদৌসী ইয়াসমিন পপি, ৫২ নং
ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি এডভোকেট ফারুক হোসেন, ৫৩ নং ওয়ার্ড
আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাজী মহব্বত হোসেন,
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সহ-সভাপতি সৈয়দ
আহমেদ, ঢাকা জেলা পরিষদের
সাবেক নির্বাচিত সদস্য আলমগীর হোসেন, কদমতলী থানা আওয়ামীলীগের সাবেক
সদস্য মোঃ নজরুল ইসলাম,
রোখসানা বেগম পারুল, শহীদ
মাহমুদ হেমী, কাজী জাহিদ, কদমতলী
থানা মহিলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভানেত্রী আয়েশা আলম, কদমতলী থানা
পূজা কমিটির সভাপতি স্বপন দাস, প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
তিস্তা
নদীর বুকে হঠাৎ পানি
বৃদ্ধিতে শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন লালমনিরহাটের
তিস্তাপাড়ের কৃষকরা। গত বছর এমন
দিনেই হঠাৎ ধেয়ে আসা
বন্যায় ভেসে গেছে কৃষকদের
কষ্টার্জিত সোনালি ফসল।
গতকাল শনিবার
(২৫ মার্চ) সকাল থেকে তিস্তা
নদীর সব খেয়াঘাট চালু
করেছে মাঝি-মাল্লারা। এর
আগে জুমুয়াবার বিকেলেও হেঁটে তিস্তা নদী পাড়ি দিয়েছেন
নদীপাড়ের মানুষ।
জানা
গেছে, ভারতের সিকিম ও পশ্চিমবঙ্গের ওপর
দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার পর নীলফামারী জেলার
কালীগঞ্জ সীমান্ত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ
করেছে ঐতিহাসিক এই তিস্তা নদী।
লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর ও গাইবান্ধা জেলার
মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে
কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী বন্দর হয়ে ব্রহ্মপুত্র নদের
সঙ্গে মিশেছে এ নদী। নদীটির
দৈর্ঘ্য প্রায় ৩১৫ কিলোমিটার হলেও
বাংলাদেশ অংশে রয়েছে প্রায়
১২৫ কিলোমিটার।
গজলডোবায়
বাঁধ নির্মাণ করে উজানের প্রতিবেশী
দেশ ভারত সরকার একতরফা
তিস্তার পানি নিয়ন্ত্রণ করায়
বর্ষা শেষেই বাংলাদেশ অংশে তিস্তা মরুভূমিতে
পরিণত হয়। বর্ষাকালে বন্যা
আর নদী ভাঙনের মুখে
পড়ে তিস্তাপাড়ের মানুষ। ভাঙনে ও প্রবল স্রোতে
ভেসে যায় ফসলি জমি
বসতভিটাসহ স্থাপনা। বর্ষা শেষ হলে পানি
শুকিয়ে মরুভূমিতে পরিণত হয় তিস্তা নদী।
ঢেউহীন তিস্তার বুকে জেগে ওঠে
অসংখ্য বালুচর।
নদীপাড়ের
মানুষরা জানান, বর্ষকাল শেষ হতেই প্রতি
বছরের মত এ বছরও
তিস্তা নদী পানিশুন্য হয়ে
মরুভূমিতে পরিণত হয়। তিস্তার বুকে
জেগে ওঠা অংসখ্য চরে
ভুট্টা, তামাক, গম, পেঁয়াজ, রসুন,
মিষ্টিকুমড়া, চিনাবাদামসহ নানান জাতের সবজির চাষাবাদ করেছেন কৃষকরা। বছরের এই একটি মাত্র
মৌসুমে চাষাবাদকৃত ফসলে চরবাসীর চলে
পুরো একটি বছরের খাবার।
গত শুক্রবার (২৪ মার্চ) দিবাগত
রাতে হঠাৎ মরুভূমির তিস্তা
নদীতে পানি বাড়তে শুরু
করে। পরদিন শনিবার সকালে হেঁটে তিস্তা পাড়ি দেওয়া অসম্ভব
হয়ে পড়ে। ফলে নদীপাড়ে
মাঝি মাল্লাদের হাঁকডাক বেড়ে যায়। চালু
হয় মৃতসব খেয়াঘাট।
হঠাৎ
পানি বাড়ায় চরাঞ্চলের নিচু জমিতে চাষাবাদকৃত
ফসল ডুবে গেছে। কোনো
কোনো ক্ষেতের ফসল অর্ধেক পানির
নিচে। এসব ক্ষেতের ফসল
ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন
তিস্তাপাড়ের চাষিরা।
গোবর্দ্ধন
চরের কৃষক তাজুল ইসলাম
বলেন, কয়েক হাজার মিষ্টি
কুমড়ার চারা লাগিয়েছি। কুমড়া
ধরেছেও প্রচুর। সেই কুমড়ার ক্ষেত
অর্ধেক ডুবে গেছে। পানি
কমলে কিছু কুমড়া পাব।
না কমে গত বছরের
মত বন্যা হলে তো না
খেয়ে মরতে হবে।
কৃষক
ইমতিয়াজ বলেন, গত বছর তিস্তার
চরে পেঁয়াজ চাষ করেছিলাম। ফলনও
ভালো হয়েছিল। অসময়ের বন্যায় ডুবে ঋণগ্রস্ত হয়েছি।
গত বছরের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এ বছর
পেঁয়াজসহ তামাক চাষ করেছি। পেঁয়াজ
ক্ষেত না ডুবলেও নিচু
জমির তামাক ক্ষেত অর্ধেক ডুবে গেছে। তাই
পরিবারের সবাই মিলে কেটে
নিচ্ছি তামাক পাতা।
মন্তব্য করুন
মহান
স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস
উপলক্ষে প্রকাশিত স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর
অবমুক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ রবিবার (২৬ মার্চ) সকালে গণভবনে স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর
অবমুক্ত করেন তিনি।
এসময়
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার,
বেসামরিক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী
মাহবুব আলী এবং প্রধানমন্ত্রীর
কার্যালয়ের সচিব ও সংশ্লিষ্ট
মন্ত্রণালয়ের সচিবদ্বয়সহ সরকারের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
স্বাধীনতা দিবস স্মারক ডাকটিকিট ডাকটিকিট প্রধানমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ পুলিশ
মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, ‘স্বাধীনতা কীভাবে এলো তা
ভুলতে বসেছিল একটি প্রজন্ম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ
করেন তারপর থেকে আবারও দেশের চাকা যেন স্বাধীনতার চেতনায় উজ্জীবিত হয়েছে।’
আজ রবিবার
(২৬ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টায় রাজধানীর রমনায় পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে
পুলিশ অফিসার্স মেসে বঙ্গবন্ধু কর্নারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আইজিপি বলেন,
‘একটা প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুকে ছিলেন সেটা ভুলতে বসেছিল। সেই অবস্থা থেকে দেশকে এবং জাতিকে
স্বাধীনতার প্রকৃত ইতিহাস জানানোর জন্য আমরা বিভিন্ন স্থানে বঙ্গবন্ধু কর্নার স্থাপন
করা শুরু করেছি। আজকে পুলিশ অফিসার্স মেসে বঙ্গবন্ধু কর্নার স্থাপন করা হয়েছে। এর
মধ্য দিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এবং নবীন অফিসার ও তাদের পরিবার যারা এখানে আসবেন তারা
দেখবেন বঙ্গবন্ধু কর্নার পরিদর্শন করার মাধ্যমে।’
তিনি বলেন,
‘বঙ্গবন্ধু কর্নার পরিদর্শনের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ ও কী চেতনা নিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছিল
সেই সম্পর্কে আগামী প্রজন্মের শিশুদের মধ্যে জানার আগ্রহ সৃষ্টি হবে।’
পরে বঙ্গবন্ধু কর্নার ঘুরে দেখেন আইজিপি। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
মন্তব্য করুন
টানা ৯ মাস
রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ আর ত্রিশ লাখ শহীদ এবং দুই লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের
এই স্বাধীনতা। জাতির অহংকার আর গৌরবে গাঁথা আজকের এই দিন। তাই তো বাঙালি জাতি আজ ফুলেল
শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে বাংলা মায়ের দামাল ছেলেদের। আজ শ্রদ্ধার ফুলে ফুলে ভরে গেছে জাতির
শ্রেষ্ঠ সন্তানদের বেদি।
আজ ভোর ৫টা ৫৬
মিনিটে দিনের প্রথম প্রহরে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা
জানান রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধান। এরপর
দলে দলে ফুলেল শ্রদ্ধাঞ্জলি
নিয়ে প্রবেশ করতে থাকেন বিভিন্ন
রাজনৈতিক সংগঠন, দেশি-বিদেশি কূটনীতিক,
সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
তাদের শ্রদ্ধায় সিক্ত হয় বীর শহীদরা।
জাতীয়
স্মৃতিসৌধের গণপূর্ত বিভাগের ইনচার্জ উপসহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, জনসাধারণের জন্য স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত
করার পর দলে দলে
শ্রদ্ধার ফুল নিয়ে মানুষ
সৌধ প্রাঙ্গণে প্রবেশ করেছে। শ্রদ্ধার ফুলে ধীরে ধীরে
বেদি ভরে যাচ্ছে। শ্রদ্ধা
নিবেদনে সুবিধার্থে বেদি থেকে ফুল
অপসারণ করা হচ্ছে।
এদিকে
স্বাধীনতার এই ক্ষণে জাতীয়
স্মৃতিসৌধের চারপাশে ছিল আনন্দঘন পরিবেশ।
সকাল থেকেই ফেরিওয়ালা ও হকাররা তাদের
স্থান দখল করে নিয়েছে।
অনেকে ঘুরে ঘুরে স্বাধীন
বাংলার লাল-সবুজের পতাকা
বিক্রি করছেন। কেউবা গালে পতাকা ও
স্বাধীনতার প্রতীকী চিহ্ন এঁকে ঘুরে বেড়াচ্ছেন
সৌধ প্রাঙ্গণে।
মন্তব্য করুন