নওগাঁয় সব ধরণের সবজির দাম বেড়েছে। হাটে-বাজারে সবজির সরবরাহ কমায় সপ্তাহের ব্যবধানে প্রকারভেদে প্রতি কেজিতে ১০-২০ টাকা বেড়েছে সবজির দাম। ঈদ ও বৈশাখের কারণে বাজারে সরবরাহ কম থাকায় সবজির দাম ঊর্ধ্বমুখী।
নওগাঁ পৌর পাইকারি বাজার ঘুরে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি দামে সবজি বিক্রি হচ্ছে বরবটি ৮০-৯০ টাকা কেজি। নতুন এ সবজি বাজারে একেবারেই কম হওয়ায় দাম সবচেয়ে বেশি। এছাড়া অন্যান্য সবজি প্রকারভেদে প্রতি কেজিতে ১০-২০ টাকা বেড়েছে। পটল বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকা কেজি। কেজিতে ২০-২৫ টাকা বেড়ে করলা বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা। বেগুন ১৫-১৬ টাকা বেড়ে ২০-২৫ টাকা। মিষ্টি কুমড়া ৫-৬ টাকা বেড়ে ২০ টাকা কেজি। নতুন লাল মুলা ২০ টাকা কেজি। ঢেঁড়স ২০-২৫ টাকা, শসা ১২-১৫ টাকা ও টমেটো ১০-১২ টাকা কেজি। তবে ২৫-৩০ টাকা কমে সজিনা ৩৫-৪০ টাকা, ঝিঙ্গা ৩০ টাকা ও মরিচ ২৫-৩০ টাকা কেজি। খুরা (ডাটা) প্রতি পিস ১-২ টাকা ও লাউ ১২-১৫ টাকা পিস।
আবার, সপ্তাহের ব্যবধানে আলু প্রকারভেদে ১০-১৫ টাকা বেড়ে ৪৮-৬০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৫-৫২ টাকা কেজি এবং রসুন ১২০-১৩০ টাকা কেজি।
চাষীরা বলছেন, কৃষকের ঘরে ঈদের আমেজ এখনও রয়েছে। এছাড়া বাড়তি যোগ হয়েছে বৈশাখ মাস। জমি থেকে অল্প পরিমাণ সবজি তুলে বাজারে নেয়া হচ্ছে। এতে বাজারে সবজির সরবরাহ কমায় বেড়েছে দাম।
নওগাঁ সদর উপজেলার দুবলহাটি গ্রামে কৃষক কালাম হোসেন বলেন, কয়েক দিন আগেও করলা ছিল ১৫-২০ টাকা কেজি। এখন ক্ষেতে করলা কম হওয়ায় উৎপাদনের পরিমাণও কমেছে। এ একারণে দাম কিছুটা বেড়েছে। করলা উৎপাদনের খরচ বেশি, দাম বেশি না হলে কৃষকদের লোকসান গুনতে হয়।
বাজার ঊর্ধ্বমুখী সবজি বেশি দামে সবজি বিক্রি সবজির সরবরাহ
মন্তব্য করুন
হিট স্ট্রোক তীব্র তাপদাহ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ শিল্পমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
প্রায় ১৩ বছর পর লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচনে তিনটিতে চেয়ারম্যান পদে নতুন জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন। আর দক্ষিণ হামছাদী ও তেওয়ারীগঞ্জ এ দুইটি ইউনিয়নে এ পদে পুরাতনেই আস্থা রেখেছেন ভোটাররা। তবে পাঁচটি ইউনিয়নে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদেরকে পেয়ে উল্লাস প্রকাশ করছে পুরো নেট দুনিয়া।