রাজশাহীতে সিটি ব্যাংকের সঙ্গে রাষ্ট্রীয়
মালিকাধীন বেসিক ব্যাংক লিমিটেড একীভূত করার প্রক্রিয়া বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বেলা ১১ টা থেকে ঘণ্টব্যাপী নগরীর সাহেব বাজার জিরোপয়েন্টে এ কর্মসূচির আয়োজন করে সামাজিক সংগঠন রাজশাহী রক্ষা সংগ্রাম পরিষদ। এছাড়া রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, রাজশাহী রেশম মালিক সমিতি, বেনেতি ব্যবসায়ী সমিতি, রাজশাহী বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতি, পাদুকা ব্যবসায়ী সমিতিসহ নগরের অন্তত ১৪ টি ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশ নেন।
দীর্ঘদিন ধরে রাজশাহী অঞ্চলের বেশীরভাগ ব্যবসায়ী নিরাপদ ব্যাংকিং সেবা হিসেবে বেসিক ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেন করে আসছেন। তবে অতি সম্প্রতি বেসিক ব্যাংককে অলাভজনক সিটি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করার প্রক্রিয়া চলছে। এটি হতে দেওয়া হবে না বলে রাজশাহী, নওগা, নাটোর ও চাপাইনবাবগঞ্জের ব্যবসায়ীরা হুঁশিয়ারি উচ্চারন করেন। তারা বলেন, অবিলম্বে ব্যাংক একীভূত করার পাঁইতারা বন্ধ না হলে আগামীতে এ অঞ্চলে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলা হবে।
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও কাউন্সিলর রজব আলীর সভাপতিত্বে মানববন্ধন চলাকালে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রাজশাহী রেশম শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি লিয়াকত আলী, রাজশাহী চেম্বারের সভাপতি মাসুদুর রহমান রিংকু, রাজশাহী রক্ষা সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. জামাত খান, লক্ষীপুর ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আনিসুর রহমান, রাজশাহী চেম্বারের পরিচালক এসএম আইয়ূব আলী, নাটোর ব্যবসায়ী সমিটির সভাপতি মশিউর রহমান, রাজশাহী বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি শ্রী অশোক কুমার শাহ, পাদুকা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি সফিকুর রহমান রিপন, বীর মুক্তিযোদ্ধা বজলুর রহমান, বেনেতি ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মহেশ সরকার, বাপাউবো সম্মিলিত ঠিকাদার সমাজের আহবায়ক প্রকৌশলী খাজা তারেক, রাজশাহী মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান মর্জিনা পারভীন, বেসিক ব্যংকের গ্রাহক ও ব্যবসায়ী কেএম জোবায়েদ, ওয়েব রাজশাহীর সভাপতি আনজুমানারা বেগম, নারী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সেলিনা বেগম, হড়গ্রাম বাজার ব্যসায়ী সমিতির প্রতিনিধি জাহিদ বাবু প্রমুখ।
এদিকে বেসিক ব্যাংক সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দেশে ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্পের বিকাশ ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে ১৯৮৯ সালে রাষ্ট্রমালিকাধীন বেসিক ব্যাংক লিমিটেড প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। জন্মলগ্ন থেকেই দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্পের বিকাশ ও উন্নয়নে এই ব্যাংক অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ব্যাংকটির ব্যবসায়িক কার্যক্রমের ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটেছে। বেড়েছে সেবার পরিধি। সরকারী ব্যাংকগুলোর মধ্যে বেসিক ব্যাংকই সর্বপ্রথম শতভাগ অনলাইন ভিত্তিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু করে। বেসিক ব্যাংকের অর্থায়নে দেশীয় বহু শিল্প ও ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠান দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। জন্মলগ্ন থেকেই দেশের সকল সরকারী ও বেসরকারী ব্যাংকের মধ্যে বেসিক ব্যাংক লিমিটেডই ছিল সবচেয়ে ভালো এবং লাভজনক ব্যাংক।
বর্তমানে বেসিক ব্যাংক লিমিটেড ১০৭ টি শাখা ও উপশাখার মাধ্যমে দেশব্যাপী নানা সুবিধাসহ বিভিন্নমুখী ব্যাংকিং সেবা পৌছে দিচ্ছে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত। দেশের বহু সরকারী, বেসরকারী, বহুজাতিক ও খ্যাতনামা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দৃঢ় আস্থার সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ বেসিক ব্যাংক লিমিটেড এর সাথে বিভিন্ন ধরনের হিসাব পরিচালনা করে আসছে।
বেসিক ব্যাংক একীভূত প্রক্রিয়া সিটি ব্যাংক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ফরিদপুর স্বাচিপ সম্মেলন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ
মন্তব্য করুন
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, শ্রমিকরাই জাতীয় অর্থনীতির চাকা সচল রাখে। তাই শ্রমিকদের
জন্য কর্মবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে। উন্নত কর্মপরিবেশ শ্রমিকের কর্মদক্ষতা ও প্রতিষ্ঠানের
উৎপাদন বৃদ্ধি করে। তাই শোভন কর্মপরিবেশ তৈরিতে বিনিয়োগ করতে হবে।
‘শ্রমিক মালিক গড়ব দেশ; স্মার্ট হবে বাংলাদেশ’ এ প্রতিপাদ্যে দেশে
পালিত হচ্ছে মহান মে দিবস। বুধবার (১ মে) সকালে নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে জাতীয়
শ্রমিক লীগ নওগাঁ জেলা শাখা আয়োজিত মহান মে দিবসের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমার বাংলার মাটি যদি
থাকে, মানুষ যদি থাকে, একদিন এই বিধ্বস্ত বাংলাকেই আমি সুজলা-সুফলা শস্য-শ্যামলা বাংলায়
রূপান্তরিত করব।’ বাংলাদেশ এখন খাদ্য শষ্য উৎপাদনে স্বয়সম্পূর্ণ। বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের
বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন সর্বদা। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য ছিলেন দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের
সর্বশ্রেষ্ঠ উন্নয়ন হয়েছে, হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে। শ্রমিকবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শ্রমিকদের
কল্যাণে মালিকদের সঙ্গে কথা বলে তাদের মজুরি বৃদ্ধি করেছেন। দেশের ভেতরে ও বাইরে কর্মরত
শ্রমিকদের কঠোর পরিশ্রমে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। অচিরেই স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে।
অনুষ্ঠানে নওগাঁ সদর আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দিন
জলিল বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন। এ ছাড়া নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এম
এ খালেক, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাভেদ জাহাঙ্গীর সোহেল, বিভাস মজুমদার
গোপাল, জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ বকুল, জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি
মো. আব্দুল মজিদ, ছাত্রলীগের সভাপতি সাব্বির রহমান উপস্থিত ছিলেন।
পরে এক বর্ণাঢ্য র্যালি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার শ্রমিক মে দিবস
মন্তব্য করুন
বেনাপোল পৌরসভার ঢাকা-বেনাপোল হাইওয়ে সড়কের রজনী ক্লিনিক এর সামনে দুইজন বাইসাইকেল চালক ও ঢাকা থেকে বেনাপোলগামী বাসের মধ্যে দুর্ঘটনায় গোলাম মোস্তফা (৪৮) নামে এক ধান কাটা শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় তার সঙ্গী আনিসুর রহমান (৩৩) নামে আর একজন শ্রমিক মারাত্মক আহত হয়েছেন।
বুধবার (০১ মে) সকাল সাড়ে ৬ টার দিকে এ দুর্ঘটনাটি ঘটে। নিহত গোলাম মোস্তফা ও আহত আনিসুর রহমান উভয় শার্শা উপজেলার লাউতাড়া গ্রামের বাসিন্দা। এ ঘটনায় বাসের চালক, সুপারভাইজার এবং হেলপার পলাতক রয়েছে।
বেনাপোল পৌরসভার কাউন্সিলর শাহীন আলম জানান, ‘আমার পার্শ্ববর্তী লাউতাড়া গ্রামের গোলাম মোস্তফা ও আনিসুর রহমান দুইজনই মাঠে ধান কাটার শ্রমিক। তারা কাজের সন্ধানে বাইসাইকেল চালিয়ে বেনাপোল বাজারের উদ্দেশ্যে স্থানীয় রজনী ক্লিনিকের সামনে দিয়ে আসছিল। এ সময় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা দ্রুতগামী একটি বাস তাদেরকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে গোলাম মোস্তফা মারা যায়। এবং আনিসুর রহমান মারাত্মকভাবে আহত হয়। আনিসুরকে উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে নাভারন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।’
বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি সুমন ভক্ত সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন শ্রমিক হতাহতের ঘটনা স্বীকার করে জানান, সড়ক দুর্ঘটনার সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথে সেখানে ফোর্স পাঠায়। সেখান থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার এবং আহতকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মৃতদেহটি যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সড়ক দুর্ঘটনা শ্রমিক ধানকাটা ময়নাতদন্ত
মন্তব্য করুন
শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা বঞ্চিত করলে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন
হলেও ছাড় নেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি
বলেন, ৯৬ সালে বিরোধী দলে থাকাকালে আমি শ্রমিকদের দেখেছি তাদের মজুরি ছিল মাত্র ৮০০
টাকা। তখন সরকারে এসে আমরা মজুরি বাড়িয়েছিলাম। যতবার সরকারে এসেছি ততবারই মজুরি বৃদ্ধি
করেছি। শ্রমিকদের আরো উপযুক্ত করে গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য।
বুধবার (১ মে) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মে
দিবস উপলক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও বলেন, খেটে খাওয়া মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনই
আওয়ামী লীগের লক্ষ্য। সরকার চায় দক্ষ জনশক্তি গড়ে উঠুক। আওয়ামী লীগ যতবার ক্ষমতায় এসেছে
শ্রমিকদের মজুরি বাড়িয়েছে। শ্রমিকদের কল্যাণ দেখা আওয়ামী লীগের দায়িত্ব।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বাধীনতার
পর মে দিবসকে প্রথমে শ্রমিক সংহতি দিবস হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন। রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতিও
দিয়েছিলেন।
তিনি বলেন, মা যেমন একটা রুগ্ন সন্তানকে বুকে নিয়ে লালন-পালন করে
গড়ে তোলেন, ঠিক সেভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বাধীনতার পর শূন্য হাতে একটা
যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলার দায়িত্ব হাতে নিয়ে সব কলকারখানা জাতীয়করণ করেন। শ্রমিকদের
অধিকার নিশ্চিত করার পদক্ষেপ নেন। তাদের কর্মসংস্থান যাতে ঠিক থাকে সে পদক্ষেপটাই তিনি
হাতে নিয়েছিলেন।
শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষার জন্য মজুরি কমিশন গঠনের কথা উল্লেখ করে
শেখ হাসিনা বলেন, মে দিবসের সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন বঙ্গবন্ধু। এদেশে মানুষের মধ্যে
যে বৈষম্য সে বৈষম্য তিনি দূর করতে চেয়েছিলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, খেটে খাওয়া মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করাই আওয়ামী
লীগের একমাত্র লক্ষ্য। আমরা সব সময় সেই পদক্ষেপ নিই। জাতির পিতা যখন দেশটাকে গড়ে
তুলেছেন, তখন যে সব মালিক বাংলাদেশে ছিল শিল্প কলকারখানা মালিক তারা হবেন। আর যেগুলো
মালিকানাবিহীন সেগুলো সরকার চালাবে। সে ব্যবস্থাও তিনি করেছিলেন, সরকারি খাতকেও গুরুত্ব
দিয়েছিলেন।
তিনি বলেন, মাত্র নয় মাসের তিনি আমাদের একটি সংবিধান দেন। সংবিধানের
১৩ অনুচ্ছেদে আমাদের অর্থনৈতিক নীতিমালা কী? সেটা কিন্তু স্পষ্ট বলা আছে। সেখানে যেমন
সরকারি প্রতিষ্ঠার থাকবে, সমবায় হবে এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থাকবে। অর্থনীতিকে বহুমুখী
করে মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা, মানুষের জীবনমান উন্নত করার এটাই ছিল জাতির পিতা
লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য নিয়ে তিনি কাজ করেছেন।
সরকারপ্রধান বলেন, ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। আমরা সরকার
গঠন করে আমাদের প্রধান কাজ হলো মানুষের কল্যাণ করা। সেই প্রচেষ্টাই আমরা হাতে নিয়েছিলাম।
আমরা আমাদের দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। ২০০৮ নির্বাচনের ইশতেহারে আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলবো।
আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব মো.
মাহবুব হোসেন। শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা
সভায় আরো বক্তব্য রাখেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি
এইচ এম ইব্রাহীম, বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের (বিইএফ) সভাপতি আরদাশীর কবির, জাতীয়
শ্রমিক লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর কুতুব আলম মান্নান।
মন্তব্য করুন
শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা বঞ্চিত করলে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন হলেও ছাড় নেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ৯৬ সালে বিরোধী দলে থাকাকালে আমি শ্রমিকদের দেখেছি তাদের মজুরি ছিল মাত্র ৮০০ টাকা। তখন সরকারে এসে আমরা মজুরি বাড়িয়েছিলাম। যতবার সরকারে এসেছি ততবারই মজুরি বৃদ্ধি করেছি। শ্রমিকদের আরো উপযুক্ত করে গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য।