দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ঈদের ছুটি শেষে ভারত থেকে আলু আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে। আমদানি বৃদ্ধি পেলেও প্রতি কেজি আলুতে গুনতে বাড়তি ১০-১৫ টাকা। চাহিদার তুলনায় দেশীয় আলুর সরবরাহ কম এবং ভারতের অভ্যন্তরে বৈরী আবহাওয়ার কারণে আলুখেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে ভারতের অভ্যন্তরে দেখা দিয়েছে আলুর সংকট, সেই সঙ্গে বেড়েছে দাম। বন্দরের ব্যবসায়ীদের কেজিতে ৬-৭ টাকা বেশি দামে আমদানি করতে হচ্ছে।
হিলি স্থলবন্দরে গিয়ে দেখা যায়, ভারত থেকে আলু আমদানি পূর্বের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। ঈদের আগে যে ভারতীয় আলু বন্দর অভ্যন্তরে পাইকাররা ২৮-৩০ টাকা কেজিতে কিনেছে, সেই আলুর দাম হাঁকা হচ্ছে ৩৮-৪০ টাকা।
অন্যদিকে হিলির খুচরা বাজারে ভারতীয় আলুর পাশাপাশি বৃদ্ধি হয়েছে দেশি আলুর দামও। দেশি আলু কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৪৮ থেকে ৫২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি গ্রুপের সভাপতি বলেন, বর্তমানে ভারত থেকে ২৩০ মার্কিন ডলারে আলু আমদানি হচ্ছে। সেই সঙ্গে সরকারকে প্রতি কেজিতে শুল্ক দিতে হচ্ছে ৮ টাকা ৬২ পয়সা। যার ফলে আলু আমদানি করে তেমন লাভ হচ্ছে না। যদি সরকার আলু আমদানিতে শুল্ক কমিয়ে দিতো তাহলে আলুর দাম অনেকটাই কমতো।
এদিকে হিলি বন্দরের পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বলেন, বন্দরের ব্যবসায়ীরা যেন সঠিক সময়ে বাজারজাত করতে পারে সেই জন্য আমদানিকৃত কাঁচামাল দ্রুত ছাড়করণে কাজ করছে হিলি পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেড।
হিলি স্থলবন্দরের তথ্যমতে, গত ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৬ হাজার ১৬৩ টন আলু আমদানি হয়েছে এ বন্দর দিয়ে।
দিনাজপুর হিলি স্থলবন্দর আলুর দাম চড়া
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।