র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালকের
দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। তিনি কমান্ডার খন্দকার আল মঈনের স্থলাভিষিক্ত
হলেন।
বুধবার (২৪ এপ্রিল) তাকে দায়িত্ব দিয়ে অফিস আদেশ জারি হয়েছে। র্যাবের
আইন ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী পরিচালক এএসপি ইমরান খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত র্যাব ১১ জন মুখপাত্র পেয়েছে।
আরাফাত ১২তম মুখপাত্র হলেন।
দীর্ঘ তিন বছর মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করা মঈন গত বৃহস্পতিবার
(১৮ এপ্রিল) নিজ বাহিনীতে ফেরত যান। এর আগে তিনি ২০২১ সালের ২৫ মার্চ র্যাবের আইন
ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক হন।
জানা গেছে, কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বর্তমানে র্যাব-১৩-এর অধিনায়ক
(সিও) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। গত বছরের জানুয়ারিতে তিনি ব্যাটালিয়নের দায়িত্ব পান।
২০২২ সালে তিনি প্রেষণে র্যাবে আসেন। নৌবাহিনীর এই কর্মকর্তা ১৯৯৫ সালে বাহিনীতে যোগ
দেন এবং ১৯৯৭ সালের ১ জুলাই এক্সিকিউটিভ ব্রাঞ্চে কমিশন লাভ করেন। পেশাগত জীবনে আরাফাত
ইসলাম নেভিগেশন অ্যান্ড ডিরেকশনের ওপর স্পেশালাইজেশন সম্পন্ন করেন। এ ছাড়া তিনি আবহাওয়াবিদ্যায়
উচ্চশিক্ষা অর্জন করেন। তাছাড়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
পেশাগত জীবনে তিনি নৌবাহিনীর পাশাপাশি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন
(র্যাব), কোস্টগার্ডসহ বিভিন্ন বাহিনীতে চাকরির অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। এ ছাড়া জাতিসংঘ
শান্তিরক্ষা মিশনে লেবানন এবং সাউথ সুদানে সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। পেশাগত
দক্ষতা প্রদর্শনের মাধ্যমে তিনি নৌবাহিনী প্রধানের প্রশংসা, ফোর্স কমান্ডার’স কমেন্ডেশনসহ
নৌ উৎকর্ষতা পদক (এনইউপি) এবং প্রেসিডেন্ট কোস্ট গার্ড মেডেল (পিসিজিএম) এ ভূষিত হন।
তাছাড়া পৃথিবীর ৫টি মহাদেশের প্রায় ৩৪টি দেশ ভ্রমণ করেছেন।
ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত ও দুই কন্যা সন্তানের জনক কমান্ডার আরাফাত
ইসলাম।
র্যাব মুখপাত্র কমান্ডার আরাফাত ইসলাম
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।