ইনসাইড বাংলাদেশ

এমপি আনার হত্যা: মূলহোতা শাহীনের অগাধ বিত্ত ঘিরে রহস্য

প্রকাশ: ১২:০০ পিএম, ২৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের কলকাতায় ঝিনাইদহ- আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের পরিচয় খুনের রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। হত্যা মিশনে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি ছয়জনের মধ্যে মূলহোতা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন আক্তারুজ্জামান শাহীন। অগাধ বিত্তের মালিক শাহীন এলাকায় সবার কাছে এক রহস্যময় চরিত্র।

সূত্রের দাবি, ব্যবসায়িক লেনদেন নিয়ে বিরোধের জেরে বেয়াই সৈয়দ আমানুল্লাহকে নিয়ে শাহীন কলকাতায় আনারকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। শাহীনের পাতা ফাঁদে পা দিয়েই আনার ভারতে যান। আনারের বিরুদ্ধে থাকা আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গেও ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন শাহীন এবং আমানুল্লাহ। কলকাতার ব্যারাকপুরের যে ফ্ল্যাটে আনারকে হত্যা করা হয়, সেটির মালিক শাহীন। মিশন সফল করার পর তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন বলে জানা গেছে।

শাহীনের তিন ভাই দুই বোন। মেজো ভাই প্রকৌশলী মনিরুজ্জামান যুক্তরাষ্ট্রে থিতু হওয়ার পর শাহীনকে নিয়ে যান। এর পরই অপরাধ জগতে প্রবেশ করেন শাহীন। যুক্তরাষ্ট্রে থাকলেও নিয়মিত দেশে আসতেন। এক পর্যায়ে জড়িয়ে পড়েন চোরাচালানে। অবৈধ ব্যবসার জোরে বাংলাদেশ ভারতে গড়ে তোলেন সাম্রাজ্য। শাহীন কোটচাঁদপুরের গ্রামের বাড়িতে গড়েছেন বিশাল বাগানবাড়ি। সুউচ্চ প্রাচীরঘেরা সার্বক্ষণিক কড়া পাহারায় থাকা বাড়িতে প্রায়ই অতিথি হয়ে আসেন পুলিশের পদস্থ কর্মকর্তাসহ অনেকে।

এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শাহীন নিজেই এলাকায় সালিশ-দরবার করতেন। সেখানে তাঁর রায়ই চূড়ান্ত হতো। কেউ বিরোধিতা করলে পুলিশ দিয়ে তাঁকে হয়রানি করার অভিযোগও রয়েছে। তবে শাহীন এতটাই প্রভাবশালী ছিলেন, তাঁর বিরুদ্ধে থানা-পুলিশে অভিযোগ দিয়ে লাভ হতো না।

কোটচাঁদপুর এলাকার বেশ কয়েকজন জানান, শাহীন গত দেড় দশকে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এসব সম্পদের উৎস বা তাঁর বৈধ ব্যবসা কী, সে সম্পর্কে কেউই কিছু বলতে পারেননি। অবশ্য এলাকায় দুহাতে তিনি পয়সা খরচ করেন বলেও জানান অনেকে। 

এদিকে কলকাতার ব্যারাকপুর এলাকার একটি সূত্র জানায়, চোরাচালান অপরাধ জগতের কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালনা করতে শাহীন ব্যারাকপুর এলাকার সঞ্জীবনী গার্ডেনে বেনামে একটি ফ্ল্যাট কেনেন। ফ্ল্যাটের মালিক হিসেবে ঘনিষ্ঠ সন্দ্বীপ রায়ের নাম ব্যবহার করেন তিনি।


এমপি আনার   মূলহোতা   শাহীন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাসিলের টাকা কম দেয়ায় বাকবিতন্ডা, মারধরের শিকার পুলিশও

প্রকাশ: ০৯:১২ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

আসামি ছিনতায়ে বাধা দেয়ায় এসআই মো. বাবুল আহমেদকে মারধর ও মাথা ফাটিয়ে দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৫ জুন) সন্ধ্যার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পাকশিমূল ইউনিয়নের ভূইশ্বর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম জানান, “পশু কেনার পর ক্রেতা জসিম নামে একব্যক্তি হাসিলের টাকা কম দেয়ায়, হাট কমিটির লোকজনের সাথে তার বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। পরে জসিম নিজ গ্রামে ফিরে এসে, অটোরিকশা থামিয়ে পাকশিমূল গ্রামের লোকজনদের মারধর করেন। ঘটনাটি থামাতে গেলে এসআই মো. বাবুল আহমেদকে মারধর ও মাথা ফাটিয়ে দেয়ার ঘটনা ঘটে।”

তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্যে পুলিশ ২ জনকে আটক করা হয়েছে। থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। হ্যান্ডকাফসহ জসিমকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছেন হামলাকারীরা। অভিযুক্ত জসিমকে গ্রেফতারে এলাকায় অভিযান চালানো হচ্ছে।

 পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, “বিকেলে উপজেলার ভূইশ্বর গ্রামের বাসিন্দা মো. জসিম পাকশিমূলে পশুর হাট থেকে একটি মহিষ ক্রয় করেন। মহিষ ক্রয় করার পর ক্রেতা জসিম হাসিলের ১ হাজার টাকার মধ্যে ৫০০ টাকা দিয়ে চলে যেতে চান। এ সময় বাজার কমিটির সাথে মহিষ ক্রেতা জমিসের বাকবিতণ্ডা হয়। বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে। পরে জসিম তার নিজগ্রাম ভূইশ্বরে ফিরে আসেন। এরপর তিনি রাস্তায় সিএনজি চালিত অটোরিকশা থামিয়ে পাকশিমূল গ্রামের লোকজনকে নামিয়ে মারধর করেন।”

একপর্যায়ে ভূইশ্বর ও পাকশিমূল গ্রামের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এমন খবর পেয়ে সরাইল থানার দায়িত্বরত পুলিশের বিট অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. বাবুল আহমেদ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন।

 অভিযুক্ত জসিমকে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে সেখান থেকে আটক করে আনার চেষ্টা করেন তিনি। এ সময় জসিমের লোকজন থানার উপ-পরিদর্শক বাবুলের ওপর এলোপাতারি হামলা চালায়। একপর্যায়ে আটককৃত জসিমকে হ্যান্ডকাফসহ ছিনিয়ে নিয়ে যান তারা। পরে আহত অবস্থায় পুলিশ কর্মকর্তা বাবুল আহমেদকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি ফার্মেসিতে চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে এনে তাকে চিকিৎসা দেয়া হয়। উপ-পরিদর্শক বাবুলের মাথায় তিনটি সেলাই লেগেছে, পাশাপাশি তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারধরে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে।


ব্রাহ্মণবাড়িয়া   পুলিশ   মারধর   বাকবিতন্ডা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চামড়া সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে পুলিশের কঠোর নজরদারি

প্রকাশ: ০৯:০১ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

পশুর চামড়া কেনাবেচা, চাঁদাবাজি বা কেউ প্রভাব বিস্তার করলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান।

তিনি বলেছেন, পবিত্র ঈদুল আজহার কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহ, সংরক্ষণ বিপণন, কাঁচা চামড়া বহনকারী যানবাহনের নিরাপত্তায় পুলিশ আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করবে। চামড়া সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে থাকবে পুলিশের কঠোর নজরদারি।

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে শনিবার (১৫ জুন) সকালে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহ, কাঁচা চামড়া বহনকারী যানবাহনের নিরাপত্তা ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে অংশীজনদের সঙ্গে সমন্বয় সভায় এসব কথা বলেন হাবিবুর রহমান।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, চামড়া কেনাবেচায় যাতে কেউ সিন্ডিকেট তৈরি করতে না পারে সে ব্যাপারে আমাদের কঠোর নজরদারি রয়েছে। কোরবানির পশুর চামড়া ক্রয়-বিক্রয়ে চাঁদাবাজি বা কেউ প্রভাব বিস্তার করলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

তিনি বলেন, ঈদের দিন যাত্রাবাড়ী, হাজারীবাগ, নিউমার্কেট, গাবতলী অন্যান্য এলাকার ব্রিজের ওপর বা রাস্তার ওপর চামড়া বিক্রি করতে দেওয়া হবে না। লবণের মূল্য যেন বৃদ্ধি না পায় এবং কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে না পারে সেজন্য গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হবে।

ডিএমপির যুগ্ম পুলিশ কমিশনার (অপারেশনস্) বিপ্লব কুমার সরকারের সঞ্চালনায় সমন্বয় সভায় ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) . . মহিদ উদ্দিন (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত); অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) মহা. আশরাফুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. আসাদুজ্জামান; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ; যুগ্ম পুলিশ কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি এবং সিটি কর্পোরেশনের প্রতিনিধি, চামড়া ব্যবসায়ীসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।


চামড়া   সিন্ডিকেটে   পুলিশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঘাস ৩০ টাকা, কাঁঠালপাতা ৫০ টাকা, মালা ১০০ টাকা

প্রকাশ: ০৮:৫০ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

আগামীকাল পবিত্র ঈদুর আজহা। এরই মধ্যে রাজধানীর পশুর হাটগুলো জমজমাট হয়ে উঠেছে। ক্রেতারা কোরবানির জন্য হাট থেকে পছন্দের গরু-ছাগল কিনে বাড়ি ফিরছেন। তবে পশুর খাবারের জন্য কিনতে হচ্ছে নানা প্রকার খাদ্য।

মৌসুমি ব্যবসায়ীরা কোরবানির পশু পশুর হাটকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন মহল্লার অলিগলি ফুটপাতে অস্থায়ী পশুখাদ্যের দোকান বসিয়েছেন। তাদের এসব দোকানে পাওয়া যাচ্ছে কাঁচা ঘাস, কাঁঠালপাতা, ভুসি, শুকনা খড়সহ নানা ধরনের গোখাদ্য। ছাড়া শৌখিন ক্রেতারা পশুর গলায় মালা পরান, তাও মিলছে দোকানে।

এসব দোকানে কাঁচা ঘাস শুকনা খড়ের আঁটি ২০ থেকে ৩০ টাকা, কাঁঠালপাতার আঁটি ৫০ টাকা ভুসি ৫০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে

এদিকে গরুর গলায় দেওয়ার জন্য মালা বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ১০০ টাকা মালা বিক্রেতা মাসুদ বলেন, গরুর সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ধরনের মালা দিয়ে গরুকে সাজানো হচ্ছে। গরু ব্যবসায়ীরা বড় গরুর গলায় ঝোলানোর জন্য মালা কিনছেন। আবার অনেকে গরু কিনে নিয়ে যাওয়ার পথে মালা কিনে গরুর গলায় দিচ্ছেন।


ঘাস   গরু   মালা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কোরবানির ঈদ: ভিড় বাড়ছে খাইট্টা-হোগলার দোকানে

প্রকাশ: ০৮:৩১ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

কোরবানির পশু কিনে ফেলেছেন অনেকেই। এখন অপেক্ষা করছেন পশু জবাইয়ের। আর তাই কাঠের খাইট্টা হোগলা কিনতে ব্যস্ত সময় পার করছেন অনেকে। ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে রাজধানীর বিভিন্ন মোড়ে অস্থায়ী দোকান বসেছে খাইট্টা হোগলার।  শনিবার (১৫ জুন) রাজধানীর  ‍ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

এক বিক্রেতা বলেন, প্রতিটি বড় সাইজের খাইট্টা ৫০০ থেকে ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি সাইজের খাইট্টা ৩৫০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা এবং ছোট সাইজের খাইট্টা ২০০ থেকে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।  দোকানে তেঁতুল, চাম্বল, রেইনট্রি, কড়ই, আম গাছের খাইট্টা রয়েছে। তেঁতুল গাছের খাইট্টা বেশি মজবুত হয়। তাই দামও একটু বেশি। বছর গাছের দাম এবং 'মিলের খরচ একটু বেশি বলেই খাইট্টার দামও বেশি।

খাইট্টার পাশাপাশি হোগলার কদরও অনেক। কারওয়ান বাজারে ছয় হাত চওড়া ও সাত হাত লম্বা প্রতি পিস হোগলা বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা থেকে ২৫০ টাকায়। পাইকারিতে এসব হোগলা ১৮০-২২০ টাকা দরে বিক্রি হয়। হোগলার দাম গত বছরের কাছাকাছি আছে বলেই জানান বিক্রেতারা।


কোরবানি   ঈদ   খাইট্টা   হোগলা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঈদুল আজহায় নাকুগাঁও স্থলবন্দর ৬ দিন বন্ধ

প্রকাশ: ০৮:২৮ এএম, ১৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে আজ থেকে ছয়দিন শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি ও লোড-আনলোড বন্ধ থাকবে। তবে ঈদের দিনসহ প্রতিদিন ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্টধারীদের যাতাযাত স্বাভাবিক থাকবে। বন্দর কর্তৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। 

জানা গেছে, পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন উপলক্ষ্যে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি ও লোড-আনলোডসহ সব কার্যক্রম রোববার (১৬ জুন) থেকে শুক্রবার (২১ জুন) পর্যন্ত টানা ছয়দিন বন্ধ থাকবে। আগামী শনিবার (২২ জুন) থেকে এ বন্দর দিয়ে ফের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমসহ সব কার্যক্রম শুরু হবে।

নাকুগাঁও আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল জানান, ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ভারত, ভুটান ও বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সিদ্ধান্ত মতে ১৬ জুন থেকে ২১ জুন পর্যন্ত টানা ছয়দিন নাকুগাঁও স্থলবন্দরের সব ব্যবসায়িক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।

তিনি জানান, শনিবার থেকেই এ স্থলবন্দর বন্ধ ঘোষণা করার কথা থাকলেও ওপারে ভারত অংশে পাথরভর্তি ভুটানের কিছু ট্রাক আটকে আছে। সেই ট্রাকগুলো শনিবার নাকুগাঁও স্থলবন্দরে আনলোড করা হয়। তাই এ বন্দর রোববার থেকে টানা ছয়দিন বন্ধ থাকবে।


ঈদুল আজহা   নাকুগাঁও স্থলবন্দর   শেরপুর  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন