নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৩৬ এএম, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২১
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) লোকবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন বিভাগে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। বিজ্ঞপ্তি অনুসারে পদগুলোয় যোগ্যতা পূরণ সাপেক্ষে যোগ দিতে পারেন যে কেউ। পদগুলোর জন্য আবেদন করা যাবে ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত।
পদসংখ্যা: ১টি যোগ্যতা: প্রার্থীকে বিএসসি পাস হতে হবে এবং সরকার অনুমোদিত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ড্রাফটসম্যান কাম ক্যাড বিষয়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে। অথবা এইচএসসি পাসসহ ভোকেশনাল ইন ড্রাফটিংয়ে সরকার অনুমোদিত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ট্রেড কোর্সসম্পন্ন এবং কোনো খ্যাতিমান প্রতিষ্ঠানে ড্রাফটসম্যান পদে ৫ (পাঁচ) বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হতে হবে। বেতন স্কেল: ১২৫০০-৩০২৩০ টাকা।
পদসংখ্যা: ৩টি যোগ্যতা: প্রার্থীকে সংশ্লিষ্ট কাজে চার চার বছরের অভিজ্ঞতাসহ কমপক্ষে বিএসসি পাস হতে হবে এবং সরকার অনুমোদিত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে। অথবা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এইচএসসি ভোকেশনাল/বিজ্ঞান বিভাগে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় পাসসহ সরকার অনুমোদিত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকো দুই বছর মেয়াদি ট্রেড কোর্স সম্পন্ন এবং কোনো খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি মেরামতের কাজে কমপক্ষে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হতে হবে। বেতন স্কেল: ১২৫০০-৩০২৩০ টাকা।
পদসংখ্যা: ১টি যোগ্যতা: প্রার্থীকে কমপক্ষে স্নাতক পাসসহ শর্টহ্যান্ডে বাংলায় ৫০ এবং ইংরেজিতে ৮০ শব্দ এবং কম্পিউটার কম্পোজে বাংলায় ৩০টি ও ইংরেজিতে ৪৫টি শব্দের গতিসম্পন্ন এবং ওয়ার্ড প্রসেসিং ও কম্পিউটার ডেটাবেসে অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। গোপনীয়ভাবে অফিসের কাজকর্ম করার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রার্থীরা অগ্রাধিকার পাবেন। বেতন স্কেল: ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা।
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে কমপক্ষে স্নাতক পাস এবং সংশ্লিষ্ট কাজে তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা
পদসংখ্যা: ২টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে স্নাতক ডিগ্রি এবং কোনো অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রন্থাগারবিজ্ঞান/গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞানে ডিপ্লোমাধারী হতে হবে।
বেতন স্কেল: ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা
পদসংখ্যা: ৩টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে বিএসসি পাসসহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং কমপক্ষে দুই বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হতে হবে অথবা এইচএসসি ভোকেশনাল/বিজ্ঞান বিভাগে পাসসহ সংশ্লিষ্ট লাইনে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে স্নাতক ডিগ্রিসহ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে। সংশ্লিষ্ট কাজে তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা
পদসংখ্যা: ২টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে অবশ্যই অষ্টম শ্রেণি পাসসহ ভারী গাড়ি চালানোর লাইসেন্সধারী হতে হবে এবং গাড়ি মেরামতের কাজে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯৭০০-২৩৪৯০ টাকা
পদসংখ্যা: ২টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে অবশ্যই এইচএসসি সমমানের পরীক্ষায় পামসহ কমপক্ষে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫টি এবং ইংরেজিতে ৩৫টি শব্দ কম্পিউটারে কম্পোজ করার দক্ষতাসম্পন্ন হতে হবে
বেতন স্কেল: ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: কমপক্ষে এইচএসসি সমমানের পরীক্ষায় পাস এবং টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫টি এবং ইংরেজিতে ৩৫টি শব্দ কম্পিউটারে কম্পোজ করার দক্ষতাসম্পন্ন হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে এইচএসসি সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ হিসাবনিকাশের কাজে জ্ঞান থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে অবশ্যই অষ্টম শ্রেণি পাসসহ হালকা/ভারী গাড়ি চালানোর লাইসেন্সধারী হতে হবে এবং গাড়ি মেরামতের কাজে পাঁচ অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বেতন স্কেল: ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে অবশ্যই অষ্টম শ্রেণি পাসসহ হালকা/ভারী গাড়ি চালানোর লাইসেন্সধারী হতে হবে এবং গাড়ি মেরামতের কাজে পাঁচ অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বেতন স্কেল: ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে এইচএসসি (বিজ্ঞান) বা সমমানের পরীক্ষায় পাসসহ সংশ্লিষ্ট কাজে এক বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯০০০-২১৮০০ টাকা
পদসংখ্যা: ৩টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে এসএসসি পাসসহ লাইব্রেরির কাজে কমপক্ষে এক বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৮৫০০-২০৫৭০ টাকা
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে এসএসসি পাসসহ অফিসের এক বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৮৫০০-২০৫৭০ টাকা
পদসংখ্যা: ৩টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে জেএসসি/সমমানের পরীক্ষায় পাসসহ সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৮২৫০-২০০১০ টাকা
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে জেএসসি/সমমানের পরীক্ষায় পাসসহ সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৮২৫০-২০০১০ টাকা
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: প্রার্থীকে জেএসসি/সমমানের পরীক্ষায় পাসসহ সংশ্লিষ্ট লাইনে ট্রেড সার্টিফিকেটপ্রাপ্ত হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৮২৫০-২০০১০ টাকা
সব পদের জন্য প্রযোজ্য বাংলায় নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, জাতীয়তা, অভিজ্ঞতা, জন্মতারিখ ও মোবাইল নম্বর ইত্যাদি উল্লেখপূর্বক ভোটার আইডি কার্ড/জন্মনিবন্ধন সনদসহ সব ধরনের সনদের সত্যায়িত কপি, সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি সত্যায়িত ছবিসহ কম্পিউটারে লেখা আবেদনপত্র বুয়েটের রেজিস্ট্রার অফিসে পাঠাতে হবে।
প্রার্থীর পদের নাম, অফিস/বিভাগের নাম আবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে এ ওয়েবসাইটে (www.buet.ac.bd/regoffice)।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনে যেসব মেধাবী নেতারা অংশ নিয়েছিলেন তারা বিসিএস পরীক্ষায় ফেল করেছিলেন। আর সেই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের তালিকা সামাজিকযোগাযোগ মাধ্যমে এরইমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। প্রকাশিত হয়েছে সবার নাম ও রাজনৈতিক পরিচয়ের আমলনামা। এতে দেখা গেছে, আন্দোলনকারীদের যারা বিসিএসে অংশগ্রহণ করেছেন, তাদের অধিকাংশই এই পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়েছেন। বিসিএসে অংশ নেওয়া ২০১৮ সাল থেকে কোটাবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারীদের একটি তালিকা এখানে তুলে ধরা হলো-
১। নুরুল হক নুর, আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইংরেজি বিভাগ, তৎকালীন রাজনৈতিক মতাদর্শ: ছাত্রলীগ।
২। আখতার হোসেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, আইন বিভাগ, আহ্বায়ক, তৎকালীন রাজনৈতিক মতাদর্শ: গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি।
৩। তারেক রহমান, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, আইন বিভাগ, তৎকালীন রাজনৈতিক মতাদর্শ: অরাজনৈতিক।
৪। হাসান আল মামুন, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামিক স্টাডিজ (২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ), সহ-সভাপতি, ছাত্রলীগ মহসিন হল, শাখা।
৫। ফারুখ হাসান, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ (২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, এসএম হল শাখা ছাত্রলীগ।
৬। মো. রাশেদ খান, যুগ্ম-আহ্বায়ক, ছাত্র অধিকার পরিষদ, কেন্দ্রীয় কমিটি, সূর্যসেন হল, ঢাবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যাংকিং বিভাগ (২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ), ছাত্র অধিকার পরিষদ।
৭। ফাহাদ তানভীর নাঈম, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ (২০১২-২০১৩ শিক্ষাবষ), উপ-আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক, জহুরুল হক শাখা, ছাত্রলীগ।
৮। এ টি এম সোহেল, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইংরেজি, ১০তম ব্যাচ, ছাত্রলীগ।
৯। মো. রাইসুল ইসলাম নয়ন, সমন্বয়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যবস্থাপনা, ৯ম ব্যাচ, ছাত্রলীগ।
১০। সাদ্দাম হোসেন পাটোয়ারী, সদস্য, কোটা সংস্কার আন্দোলন, কবি নজরুল হল, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এনিমেল সায়েন্স অ্যান্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন বিভাগ, দ্বিতীয় বর্ষ। তৎকালীন রাজনৈতিক মতদর্শ: অরাজনৈতিক।
১১। মাসুদ মোন্নাফ রাবি, আব্দুল লতিফ হল, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী স্টাডিজ বিভাগ, মাস্টার্স, তৎকালীন রাজনৈতিক মতাদর্শ: ছাত্রলীগ।
১২। মো. আরেফিন রাবি, বঙ্গবন্ধু হল, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ, ৩য় বর্ষ। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ছাত্রলীগ রাবি।
১৩। রেজাউল আলম রাজ রুয়েট, শহীদ শহিদুল ইসলাম হল, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ম্যাকানিক্যাল ইঞ্জি. বিভাগ, ৪র্থ বর্ষ। ছাত্রলীগ।
১৪। আরিফুল ইসলাম, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবলিক) ফুড টেকনোলজি বিভাগের অনার্স ৪র্থ বর্ষের ছাত্র। ছাত্রদল।
১৫। মোরশেদুল ইসলাম, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ। কৃষি (২০০৯-২০১০)। ছাত্রলীগ।
১৬। মো. আনোয়ার হোসেন, আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ (২০১৩-২০১৪) ইসলামী ছাত্র শিবির।
১৭। মো. আরজু, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ (২০১১-২০১২) অরাজনৈতিক।
১৮। আনিসুল ইসলাম, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী স্টাডিজ বিভাগ, ২০০৮-২০০৯। ছাত্রদল।
১৯। ফাহাদ ইসলাম, সদস্য, কোটা সংস্কার আন্দোলন। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজি বিভাগ, ৩য় বর্ষ। অরাজনৈতিক।
২০। জুয়েল আহম্মেদ আহবায়ক, বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদ, হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং ৪র্থ বর্ষ, ছাত্রলীগ।
২১। মো. মুশফিকুর রহমান যুগ্ম-আহ্বায়ক, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ভেটেরিনারি বিভাগ, ৪র্থ বর্ষ, ছাত্র অধিকার পরিষদ।
২২। ওয়াদুদ সাদমান সমন্বয়ক, বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপর, বাংলা ৪র্থ বর্ষ, ছাত্রলীগ।
২৩। মো. রোকনুজ্জামান রবিউল, আহ্বায়ক, বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় রংপুর, হিসাব বিজ্ঞান বিভাগ, ৪র্থ বর্ষ, ছাত্র অধিকার পরিষদ।
২৪। মো. জামান, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, (কুয়েট), মেকানিক্যাল বিভাগ, ৪র্থ বর্ষ, অরাজনৈতিক।
২৫। নাসির তুহিন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ, ৪র্থ বর্ষ, অরাজনৈতিক।
২৬। মো. মাজহারুল ইসলাম হানিফ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, ইংরেজি বিভাগ, এমএ, ১ম বর্ষ, অরাজনৈতিক।
২৭। মোস্তাফিজুর রহমান, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, ইংরেজি বিভাগ, ৩য় ব্যাচ, সাংগঠনিক সম্পাদক, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল।
২৮ মো. আবুল বাশার, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, নৃ-বিজ্ঞান বিভাগ, ৭ম ব্যাচ, প্রচার সম্পাদক, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল।
২৯। নাসির আহমেদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন (২০১২-২০১৩), আহ্বায়ক, ছাত্র ইউনিয়ন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
৩০। জান্নাতি নাঈম, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন (২০১২-২০১৩), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ছাত্র ইউনিয়ন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
৩১। আরিফুল ইসলাম, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, টাঙ্গাইল, মাস্টার্স, গণঅধিকার পরিষদের রাজনীতির সাথে জড়িত।
মন্তব্য করুন
দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যা পরিস্থিতি
কারণে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) ১৮তম নিবন্ধনের লিখিত
পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠিত হবে কিনা তা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শঙ্কার সৃষ্টি
হয়েছে। শিক্ষার্থীরা চাকরি সংক্রান্ত বিভিন্ন পেজ ও গ্রুপে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চেয়ে
মেসেজ করছেন। অনেকেই বলছেন বন্যার কারণে পরীক্ষা পেছাতে পারে। তবে এনটিআরসিএ সূত্রে
জানা গেছে, ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা নির্ধারিত সময়েই অনুষ্ঠিত হবে।
জানা
গেছে, আগামী ১২ ও ১৩ জুলাই স্কুল, স্কুল-২ ও কলেজ পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
হওয়ার কথা রয়েছে। সেই নির্ধারিত দিনেই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বলে নিশ্চিত করেছেন
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) যুগ্মসচিব (সদস্য,
শিক্ষাতত্ত্ব ও শিক্ষামান) মুহম্মদ নূরে আলম সিদ্দিকী।
দেশের
বিভিন্ন জেলায় বন্যার কারণে পরীক্ষা পেছাতে পারে কিনা বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে
তিনি বলেন,‘পরীক্ষা পেছানোর সুযোগ নেই। পরীক্ষা নেওয়ার জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি রাখা
হয়েছে। পরীক্ষা পেছালে নানা ধরনের সংকট সৃষ্টি হয়। তাই আমরা নির্ধারিত দিনেই
পরীক্ষা নিতে চাই। তবে সরকারি কোন নির্দেশনা থাকলে সেটা পরে বিবেচনা করা যেতে
পারে। তবে এখন পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা নিশ্চিত থাকতে পারেন পরীক্ষা হবে।’
ইতিমধ্যে
লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র অনলাইনে ছেড়েছে কর্তৃপক্ষ। গত ১৫ মে ১৮তম নিবন্ধনের
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। এতে উত্তীর্ণ হন ৪ লাখ ৭৯ হাজার
৯৮১ জন শিক্ষার্থী। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা স্কুল-২ পর্যায়ে ২৯ হাজার ৫১৬
জন, স্কুল পর্যায়ে ২ লাখ ২১ হাজার ৬৫২ জন, কলেজ পর্যায়ে ২ লাখ ২৮ হাজার ৮১৩ জনসহ
মোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সার্বিক পাসের গড়
হার ৩৫ দশমিক ৮০। তবে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ৮ লাখ ৬০ হাজারের বেশি প্রার্থী
উত্তীর্ণ হতে পারেননি।
১৮তম শিক্ষক
নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ১৮ লাখ ৬৫ হাজারের বেশি প্রার্থী
আবেদন করেছিলেন। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন ১৩ লাখ ৪০ হাজার ৮৩৩
প্রার্থী।
মন্তব্য করুন
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার খাতা দেখা শেষ করেছেন প্রথম পরীক্ষক। সেগুলো পরীক্ষা করে তা দ্বিতীয় পরীক্ষকের কাছে পাঠানো শুরু করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। পিএসসি জানিয়েছে, দ্রুত ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার খাতা দেখা শেষ করতে চায় প্রতিষ্ঠানটি। এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
খাতা দেখার কার্যক্রমের বিষয়ে এবার কিছুটা কঠোর হয়েছে পিএসসি। পরীক্ষকদের সময়ের মধ্যেই খাতা জমা দেওয়ার বিষয়ে জোর নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। ব্যত্যয় হলে পিএসসি আর তাঁদের খাতা দেবে না। ৪৫তম বিসিএসের খাতা যথাসময়ের মধ্যে শেষ হওয়ার বিষয়ে আশাবাদী পিএসসি। পিএসসি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর ৪৫তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল পিএসসি। গত বছরের ৬ জুন প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন ১২ হাজার ৭৮৯ জন। লিখিত পরীক্ষা শুরু হয় চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি, শেষ হয় ৩১ জানুয়ারি।
৪৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় আবেদনকারী ৩ লাখ ৪৬ হাজার পরীক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেন ২ লাখ ৬৮ হাজার ১১৯ জন। পরীক্ষা দেননি ৭৮ হাজার ৮০৩ জন। উপস্থিতির হার ৭৭ দশমিক ২৪।
৪৫তম বিসিএসের মাধ্যমে মোট ২ হাজার ৩০৯ জন ক্যাডার নেওয়া হবে। নন-ক্যাডারে নেওয়া হবে ১ হাজার ২২ জনকে। ৪৫তম বিসিএসে ২ হাজার ৩০৯ ক্যাডারের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নিয়োগ হবে চিকিৎসায়। সহকারী ও ডেন্টাল সার্জন মিলিয়ে ৫৩৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। চিকিৎসার পর সবচেয়ে বেশি শিক্ষা ক্যাডারে নিয়োগ পাবেন ৪৩৭ জন। এরপর পুলিশে ৮০, কাস্টমসে ৫৪ ও প্রশাসনে ২৭৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।
মন্তব্য করুন
১৮ তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি
পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হয়েছে গত ১৫ মে। কৃতকার্যদের মধ্যে এখন একটি প্রশ্ন দেখা দিয়েছে
তা হলো লিখিত পরীক্ষা হবে করে। আর এ বিষয়ে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) বলছে, জুলাই মাসের দুটি তারিখ প্রাথমিকভাবে ভাবা হয়েছে। শিগগিরই এটা চূড়ান্ত করে ফেলা হবে।
এনটিআরসিএর সচিব ওবায়দুর রহমান জানান, ‘আমরা ভেবেছি জুলাই মাসের ১২ বা ১৩ তারিখ লিখিত পরীক্ষা নেব। নির্বাচন, বাজেট এগুলোকে সামনে রেখে তারিখ ঠিক করা নিয়ে আমরা বসব। দ্রুতই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এর আগে গত ১৫ মার্চ শিক্ষক
নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে আবেদন করেন ১৮ লাখ ৬৫ হাজার ৭১৯ জন। তবে পরীক্ষায় অংশ নেন ১৩ লাখ ৪০ হাজার ৮৩৩ জন।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় নির্ধারিত নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন। এরমধ্যে স্কুল-২ পর্যায়ে ২৯ হাজার ৫১৯ জন, স্কুল পর্যায়ে ২ লাখ ২১ হাজার ৬৫২ জন এবং কলেজ পর্যায়ে ২ লাখ ২৮ হাজার ৮১৩ জন। এ পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৩৫ দশমিক ৮০ শতাংশ।
মন্তব্য করুন
২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনে যেসব মেধাবী নেতারা অংশ নিয়েছিলেন তারা বিসিএস পরীক্ষায় ফেল করেছিলেন। আর সেই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের তালিকা সামাজিকযোগাযোগ মাধ্যমে এরইমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। প্রকাশিত হয়েছে সবার নাম ও রাজনৈতিক পরিচয়ের আমলনামা। এতে দেখা গেছে, আন্দোলনকারীদের যারা বিসিএসে অংশগ্রহণ করেছেন, তাদের অধিকাংশই এই পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়েছেন। বিসিএসে অংশ নেওয়া ২০১৮ সাল থেকে কোটাবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারীদের একটি তালিকা এখানে তুলে ধরা হলো-
দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যা পরিস্থিতি কারণে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) ১৮তম নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠিত হবে কিনা তা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শঙ্কার সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষার্থীরা চাকরি সংক্রান্ত বিভিন্ন পেজ ও গ্রুপে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চেয়ে মেসেজ করছেন। অনেকেই বলছেন বন্যার কারণে পরীক্ষা পেছাতে পারে। তবে এনটিআরসিএ সূত্রে জানা গেছে, ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা নির্ধারিত সময়েই অনুষ্ঠিত হবে।
১৮ তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হয়েছে গত ১৫ মে। কৃতকার্যদের মধ্যে এখন একটি প্রশ্ন দেখা দিয়েছে তা হলো লিখিত পরীক্ষা হবে করে। আর এ বিষয়ে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) বলছে, জুলাই মাসের দুটি তারিখ প্রাথমিকভাবে ভাবা হয়েছে। শিগগিরই এটা চূড়ান্ত করে ফেলা হবে।