ইনসাইড ক্যারিয়ার

আবারো একই দিনে সরকারি ১৫ প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১১:১৫ এএম, ২০ অক্টোবর, ২০২১


Thumbnail

সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থার নিয়োগের ১৫টি পরীক্ষার তারিখ আবারো পড়েছে একই দিনে। আগামী শুক্রবার ( ২২ অক্টোবর) ১৫ প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে চাকরিপ্রার্থীরা বিপাকে পড়েছেন। একাধিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিপরীতে আবেদন করেছেন কেউ কেউ। প্রবেশপত্রও পেয়েছেন। কিন্তু একই দিন পরীক্ষা হওয়ায় স্বভাবতই অংশ নিতে পারবেন না।

গত মাস থেকে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থা নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া শুরু করে। এর আগে অনেক প্রতিষ্ঠানেই নিয়োগ পরীক্ষা বিলম্বিত হয়েছিল। এখন সপ্তাহের ছুটির দিনে একসঙ্গে অনেক পরীক্ষা হচ্ছে। এর আগে ৮ অক্টোবর ১৪টি সরকারি প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ পরীক্ষার দিন ছিল।

আগামী শুক্রবার যে ১৫টি মন্ত্রণালয় ও সংস্থার নিয়োগ পরীক্ষার সূচি ঠিক হয়েছে তা হলো, অর্থ মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল কার্যালয়, পদ্মা অয়েল কোম্পানি, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সেতু বিভাগ, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক), মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, স্থাপত্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ব্যাংক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো, স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। অবশ্য সংস্থা ভেদে পদ ভিন্ন। এর মধ্যে পদ্মা অয়েল কোম্পানির পরীক্ষা হবে চট্টগ্রামে। বাকিগুলোর পরীক্ষা হবে ঢাকায়। এই ১৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪টির লিখিত পরীক্ষা হবে। একটির হবে মৌখিক পরীক্ষা।

সূচি অনুযায়ী, আগামী শুক্রবার বাংলাদেশ ব্যাংক, স্থাপত্য অধিদপ্তর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, শিল্প মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর পরীক্ষা সকাল ১০টায় শুরু হবে। সেতু বিভাগ ও স্থানীয় সরকার বিভাগের পরীক্ষা শুরু হবে বেলা ১১টায়। কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল কার্যালয়, বেবিচক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, অর্থ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরীক্ষা বেলা ৩টায় শুরু হবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চাকরিপ্রার্থী জানান, আগামী শুক্রবার তার চারটি চাকরির পরীক্ষার দিন পড়েছে। গত সেপ্টেম্বরে একই দিনে একাধিক পরীক্ষা থাকার কারণে তিনি ১০টির মতো নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেননি।

বেবিচকের মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম বলেন, বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান চাকরির পরীক্ষাগুলো সকালে নেয়। চাকরিপ্রার্থীদের সুবিধার কথা চিন্তা করে সিনিয়র অফিসার পদের পরীক্ষা বিকেলে নেওয়া হচ্ছে। এই মুহূর্তে আগের ঘোষিত সময়ে পরীক্ষা নেওয়া ছাড়া উপায় নেই।

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইন বলেন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ একটি শাখা খুলে পরীক্ষার তারিখ যাতে এক দিনে বেশি না পড়ে, তা তদারক করতে পারে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড ক্যারিয়ার

৩১ জুলাই পর্যন্ত পিএসসির সব পরীক্ষা স্থগিত

প্রকাশ: ০৫:৩৭ পিএম, ২৪ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষাসহ বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। 

সোমবার (২২ জুলাই) পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমান এক ক্ষুদে বার্তায় গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, ৩১ জুলাই পর্যন্ত অনুষ্ঠেয় ৪৪তম বিসিএস মৌখিক পরীক্ষা, অর্ধবার্ষিক বিভাগীয় পরীক্ষা (জুন-২০২৪), নন-ক্যাডারের স্ট্যান্ডার্ড অ্যাপটিচুড টেস্ট, এমসিকিউ বা বাছাই পরীক্ষা, ব্যবহারিক বা সাঁটলিপি পরীক্ষা, লিখিত পরীক্ষা, মৌখিক পরীক্ষাসহ বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সব পরীক্ষা অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হয়েছে।

এসব পরীক্ষার তারিখ ও সময় পরে পিএসসির ওয়েবসাইট এবং গণমাধ্যমের মাধ্যমে জানানো হবে।

বিসিএস   মৌখিক পরীক্ষা   পিএসসি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ক্যারিয়ার

২০১৮ সালের কোটা আন্দোলনের মেধাবী নেতারা বিসিএস পরীক্ষায় ফেল

প্রকাশ: ০৩:৫২ পিএম, ১৩ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনে যেসব মেধাবী নেতারা অংশ নিয়েছিলেন তারা বিসিএস পরীক্ষায় ফেল করেছিলেন। আর সেই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের তালিকা সামাজিকযোগাযোগ মাধ্যমে এরইমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। প্রকাশিত হয়েছে সবার নাম ও রাজনৈতিক পরিচয়ের আমলনামা। এতে দেখা গেছে, আন্দোলনকারীদের যারা বিসিএসে অংশগ্রহণ করেছেন, তাদের অধিকাংশই এই পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়েছেন। বিসিএসে অংশ নেওয়া ২০১৮ সাল থেকে কোটাবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারীদের একটি তালিকা এখানে তুলে ধরা হলো-

১। নুরুল হক নুর, আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইংরেজি বিভাগ, তৎকালীন রাজনৈতিক মতাদর্শ: ছাত্রলীগ।

২। আখতার হোসেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, আইন বিভাগ, আহ্বায়ক, তৎকালীন রাজনৈতিক মতাদর্শ: গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি।

৩। তারেক রহমান, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, আইন বিভাগ, তৎকালীন রাজনৈতিক মতাদর্শ: অরাজনৈতিক।

৪। হাসান আল মামুন, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামিক স্টাডিজ (২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ), সহ-সভাপতি, ছাত্রলীগ মহসিন হল, শাখা।

৫। ফারুখ হাসান, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ (২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, এসএম হল শাখা ছাত্রলীগ।

৬। মো. রাশেদ খান, যুগ্ম-আহ্বায়ক, ছাত্র অধিকার পরিষদ, কেন্দ্রীয় কমিটি, সূর্যসেন হল, ঢাবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যাংকিং বিভাগ (২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ), ছাত্র অধিকার পরিষদ।

৭। ফাহাদ তানভীর নাঈম, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ (২০১২-২০১৩ শিক্ষাবষ), উপ-আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক, জহুরুল হক শাখা, ছাত্রলীগ।

৮। এ টি এম সোহেল, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইংরেজি, ১০তম ব্যাচ, ছাত্রলীগ।

৯। মো. রাইসুল ইসলাম নয়ন, সমন্বয়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যবস্থাপনা, ৯ম ব্যাচ, ছাত্রলীগ।

১০। সাদ্দাম হোসেন পাটোয়ারী, সদস্য, কোটা সংস্কার আন্দোলন, কবি নজরুল হল, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এনিমেল সায়েন্স অ্যান্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন বিভাগ, দ্বিতীয় বর্ষ। তৎকালীন রাজনৈতিক মতদর্শ: অরাজনৈতিক।

১১। মাসুদ মোন্নাফ রাবি, আব্দুল লতিফ হল, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী স্টাডিজ বিভাগ, মাস্টার্স, তৎকালীন রাজনৈতিক মতাদর্শ: ছাত্রলীগ।

১২। মো. আরেফিন রাবি, বঙ্গবন্ধু হল, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ, ৩য় বর্ষ। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ছাত্রলীগ রাবি।

১৩। রেজাউল আলম রাজ রুয়েট, শহীদ শহিদুল ইসলাম হল, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ম্যাকানিক্যাল ইঞ্জি. বিভাগ, ৪র্থ বর্ষ। ছাত্রলীগ। 

১৪। আরিফুল ইসলাম, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবলিক) ফুড টেকনোলজি বিভাগের অনার্স ৪র্থ বর্ষের ছাত্র। ছাত্রদল।

১৫। মোরশেদুল ইসলাম, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ। কৃষি (২০০৯-২০১০)। ছাত্রলীগ।

১৬। মো. আনোয়ার হোসেন, আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ (২০১৩-২০১৪) ইসলামী ছাত্র শিবির। 

১৭। মো. আরজু, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ (২০১১-২০১২) অরাজনৈতিক। 

১৮। আনিসুল ইসলাম, যুগ্ম-আহ্বায়ক, কোটা সংস্কার আন্দোলন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী স্টাডিজ বিভাগ, ২০০৮-২০০৯। ছাত্রদল। 

১৯। ফাহাদ ইসলাম, সদস্য, কোটা সংস্কার আন্দোলন। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজি বিভাগ, ৩য় বর্ষ। অরাজনৈতিক।

২০। জুয়েল আহম্মেদ আহবায়ক, বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদ, হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং ৪র্থ বর্ষ, ছাত্রলীগ।

২১। মো. মুশফিকুর রহমান যুগ্ম-আহ্বায়ক, বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ভেটেরিনারি বিভাগ, ৪র্থ বর্ষ, ছাত্র অধিকার পরিষদ।

২২। ওয়াদুদ সাদমান সমন্বয়ক, বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপর, বাংলা ৪র্থ বর্ষ, ছাত্রলীগ।

২৩। মো. রোকনুজ্জামান রবিউল, আহ্বায়ক, বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় রংপুর,  হিসাব বিজ্ঞান বিভাগ, ৪র্থ বর্ষ, ছাত্র অধিকার পরিষদ।

২৪। মো. জামান, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, (কুয়েট), মেকানিক্যাল বিভাগ, ৪র্থ বর্ষ, অরাজনৈতিক।

২৫। নাসির তুহিন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ, ৪র্থ বর্ষ, অরাজনৈতিক।

২৬। মো. মাজহারুল ইসলাম হানিফ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, ইংরেজি বিভাগ, এমএ, ১ম বর্ষ, অরাজনৈতিক।

২৭। মোস্তাফিজুর রহমান, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, ইংরেজি বিভাগ, ৩য় ব্যাচ, সাংগঠনিক সম্পাদক, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল।

২৮ মো. আবুল বাশার, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, নৃ-বিজ্ঞান বিভাগ, ৭ম ব্যাচ, প্রচার সম্পাদক, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল।

২৯। নাসির আহমেদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন (২০১২-২০১৩), আহ্বায়ক, ছাত্র ইউনিয়ন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

৩০। জান্নাতি নাঈম, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন (২০১২-২০১৩), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ছাত্র ইউনিয়ন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

৩১। আরিফুল ইসলাম, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, টাঙ্গাইল, মাস্টার্স, গণঅধিকার পরিষদের রাজনীতির সাথে জড়িত।



কোটা আন্দোলন   বিসিএস   পরীক্ষা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ক্যারিয়ার

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন লিখিত পরীক্ষা পেছাবে না

প্রকাশ: ০৪:৩০ পিএম, ০৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যা পরিস্থিতি কারণে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) ১৮তম নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠিত হবে কিনা তা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে শঙ্কার সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষার্থীরা চাকরি সংক্রান্ত বিভিন্ন পেজ ও গ্রুপে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চেয়ে মেসেজ করছেন। অনেকেই বলছেন বন্যার কারণে পরীক্ষা পেছাতে পারে। তবে এনটিআরসিএ সূত্রে জানা গেছে, ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা নির্ধারিত সময়েই অনুষ্ঠিত হবে।

জানা গেছে, আগামী ১২ ও ১৩ জুলাই স্কুল, স্কুল-২ ও কলেজ পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। সেই নির্ধারিত দিনেই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বলে নিশ্চিত করেছেন বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) যুগ্মসচিব (সদস্য, শিক্ষাতত্ত্ব ও শিক্ষামান) মুহম্মদ নূরে আলম সিদ্দিকী।

দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যার কারণে পরীক্ষা পেছাতে পারে কিনা বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন,‘পরীক্ষা পেছানোর সুযোগ নেই। পরীক্ষা নেওয়ার জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি রাখা হয়েছে। পরীক্ষা পেছালে নানা ধরনের সংকট সৃষ্টি হয়। তাই আমরা নির্ধারিত দিনেই পরীক্ষা নিতে চাই। তবে সরকারি কোন নির্দেশনা থাকলে সেটা পরে বিবেচনা করা যেতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা নিশ্চিত থাকতে পারেন পরীক্ষা হবে।’

ইতিমধ্যে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র অনলাইনে ছেড়েছে কর্তৃপক্ষ। গত ১৫ মে ১৮তম নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। এতে উত্তীর্ণ হন ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন শিক্ষার্থী। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা স্কুল-২ পর্যায়ে ২৯ হাজার ৫১৬ জন, স্কুল পর্যায়ে ২ লাখ ২১ হাজার ৬৫২ জন, কলেজ পর্যায়ে ২ লাখ ২৮ হাজার ৮১৩ জনসহ মোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সার্বিক পাসের গড় হার ৩৫ দশমিক ৮০। তবে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ৮ লাখ ৬০ হাজারের বেশি প্রার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেননি।

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ১৮ লাখ ৬৫ হাজারের বেশি প্রার্থী আবেদন করেছিলেন। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন ১৩ লাখ ৪০ হাজার ৮৩৩ প্রার্থী।

 


এনটিআরসিএ   শিক্ষক নিবন্ধন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ক্যারিয়ার

পরীক্ষার খাতা দেখা দ্রুত শেষ করতে চায় পিএসসি

প্রকাশ: ০৯:৫৭ এএম, ২৫ জুন, ২০২৪


Thumbnail

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার খাতা দেখা শেষ করেছেন প্রথম পরীক্ষক। সেগুলো পরীক্ষা করে তা দ্বিতীয় পরীক্ষকের কাছে পাঠানো শুরু করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) পিএসসি জানিয়েছে, দ্রুত ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার খাতা দেখা শেষ করতে চায় প্রতিষ্ঠানটি। জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

খাতা দেখার কার্যক্রমের বিষয়ে এবার কিছুটা কঠোর হয়েছে পিএসসি। পরীক্ষকদের সময়ের মধ্যেই খাতা জমা দেওয়ার বিষয়ে জোর নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। ব্যত্যয় হলে পিএসসি আর তাঁদের খাতা দেবে না। ৪৫তম বিসিএসের খাতা যথাসময়ের মধ্যে শেষ হওয়ার বিষয়ে আশাবাদী পিএসসি। পিএসসি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর ৪৫তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল পিএসসি। গত বছরের জুন প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন ১২ হাজার ৭৮৯ জন। লিখিত পরীক্ষা শুরু হয় চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি, শেষ হয় ৩১ জানুয়ারি।

৪৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় আবেদনকারী লাখ ৪৬ হাজার পরীক্ষার্থীর মধ্যে অংশ নেন লাখ ৬৮ হাজার ১১৯ জন। পরীক্ষা দেননি ৭৮ হাজার ৮০৩ জন। উপস্থিতির হার ৭৭ দশমিক ২৪।

৪৫তম বিসিএসের মাধ্যমে মোট হাজার ৩০৯ জন ক্যাডার নেওয়া হবে। নন-ক্যাডারে নেওয়া হবে হাজার ২২ জনকে। ৪৫তম বিসিএসে হাজার ৩০৯ ক্যাডারের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নিয়োগ হবে চিকিৎসায়। সহকারী ডেন্টাল সার্জন মিলিয়ে ৫৩৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। চিকিৎসার পর সবচেয়ে বেশি শিক্ষা ক্যাডারে নিয়োগ পাবেন ৪৩৭ জন। এরপর পুলিশে ৮০, কাস্টমসে ৫৪ প্রশাসনে ২৭৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।


পিএসসি   খাতা   বিসিএস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ক্যারিয়ার

জুলাই মাসেই হবে ১৮ তম নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা

প্রকাশ: ১১:২৩ এএম, ২৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

১৮ তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হয়েছে গত ১৫ মে। কৃতকার্যদের মধ্যে এখন একটি প্রশ্ন দেখা দিয়েছে তা হলো লিখিত পরীক্ষা হবে করে। আর এ বিষয়ে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) বলছে, জুলাই মাসের দুটি তারিখ প্রাথমিকভাবে ভাবা হয়েছে। শিগগিরই এটা চূড়ান্ত করে ফেলা হবে।

এনটিআরসিএর সচিব ওবায়দুর রহমান জানান, ‘আমরা ভেবেছি জুলাই মাসের ১২ বা ১৩ তারিখ লিখিত পরীক্ষা নেব। নির্বাচন, বাজেট এগুলোকে সামনে রেখে তারিখ ঠিক করা নিয়ে আমরা বসব। দ্রুতই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

এর আগে গত ১৫ মার্চ শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে আবেদন করেন ১৮ লাখ ৬৫ হাজার ৭১৯ জন। তবে পরীক্ষায় অংশ নেন ১৩ লাখ ৪০ হাজার ৮৩৩ জন।

প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় নির্ধারিত নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন। এরমধ্যে স্কুল- পর্যায়ে ২৯ হাজার ৫১৯ জন, স্কুল পর্যায়ে লাখ ২১ হাজার ৬৫২ জন এবং কলেজ পর্যায়ে লাখ ২৮ হাজার ৮১৩ জন। পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৩৫ দশমিক ৮০ শতাংশ।


শিক্ষক নিবন্ধন   লিখিত পরীক্ষা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন