বাণিজ্যমন্ত্রী
টিপু মুনশি জানিয়েছেন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির মধ্যেও তার নির্বাচনী এলাকার
মানুষের কষ্ট নেই। তবে
এর সঙ্গে মন্ত্রী এ কথাও বলেন
যে, সারা দেশের অবস্থাটা
ভিন্ন। শহরের যারা দিনমজুর, নিম্নশ্রেণির
তাদের খুব কষ্ট হচ্ছে।
নিজের
নির্বাচনী এলাকার কথায় মন্ত্রী আরও
বলেন, আজ থেকে ২০
বছর আগে আমার এলাকায়
১০টা মোটরসাইকেল ছিল। তখন আমি
প্রথম নির্বাচন করি। আজ সেখানে
হাজার হাজার মোটরসাইকেল। আমার এলাকা আলুভিত্তিক,
কৃষিভিত্তিক। তাদের কোনো কষ্ট নেই।
সেখানকার নারীরা দিনে তিনবার করে
লিপস্টিক লাগাচ্ছে। চারবার করে স্যান্ডেল বদলাচ্ছে।
আমি খুব ভালো জানি
আমার কোনো সমস্যা নেই।
আজ
(বুধবার) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে ন্যাশনাল ট্যারিফ পলিসি মনিটরিং ও রিভিউ কমিটির
সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের
জবাবে তিনি এসব কথা
বলেন।
বৈশ্বিক
পরিস্থিতিসহ সার্বিক কারণে বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়েছে বলেও
মন্তব্য করেন মন্ত্রী।
একজন
সাংবাদিক মন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন, সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে।
এই প্রভাব কাটানো কী সম্ভব হবে?
এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, এই প্রভাব কাটানো
সম্ভব হবে, যদি আপনারা
ইতিবাচক হন। বৈশ্বিক পরিস্থিতিসহ
সার্বিক কারণে এটা (দাম বেড়েছে)
হয়েছে। কাজেই এটিকে বিবেচনায় নিয়ে নির্বাচনে প্রভাব
ফেলা ঠিক হবে না।
এটা নির্ভর করে আপনারা কতটুকু
ইতিবাচক হবেন, তার ওপর।
আপনাদের
তো এলাকায় গিয়ে ভোট চাইতে
হবে, ভোটররা যদি দ্রব্যমূল্য নিয়ে
আপনাকে প্রশ্ন করে— এ প্রসঙ্গে
তিনি বলেন, ধরেন, আমার এলাকা, আমার
এলাকার মানুষের কষ্ট নেই। কারণ
তারা আলুর দাম পাচ্ছে।
আমাদের তো কৃষিভিত্তিক এলাকা।
একেকটা এলাকা একেক রকম। ঢাকা
শহরে যে নির্বাচন করবে,
তার অনেক সমস্যা।
গতকাল
গার্মেন্টস শ্রমিকদের নূন্যতম মজুরি ঘোষণা করা হয়েছে। এরপর তাদের কয়েকটি
সংগঠনের নেতারা অসন্তোষ প্রকাশ করে শুক্রবার নতুন
করে সমাবেশের ডাক দিয়েছে। এ
নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, একশ
ভাগ শান্তি ঠিক করা যায়
না। কেউ খুশি হবেন,
কেউ অখুশি হবেন। যারা খুশি না,
তারা যদি ২০ হাজার
টাকা বেতন পেতেন, তাহলে
তারা খুশি হতেন। আমাদের
একটি জায়গায় আসতে হবে, যেখানে
দুপক্ষই রক্ষা হয়। সেখানে ১০০
ভাগ সন্তুষ্ট করা যায় না।
গার্মেন্টস
শ্রমিকদের বেতনই কেবল বাড়ানো হয়নি,
তাদের বেসিকের অ্যামাউন্টও বাড়ানো হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আপনারা
জানেন, সাড়ে ১২ হাজার
টাকা বেতনের সঙ্গে দিনে যদি দুই
ঘণ্টা ওভার টাইম করে,
একটা হাজিরা বোনাস পায় তারা, কাজেই
যার বেতন সাড়ে ১২
হাজার টাকা, সে কিন্তু ষোলো থেকে সতেরো
হাজার টাকা তুলবে। এই
কথাটা সাধারণভাবে জানা যায় না।
এরপর
প্রত্যেককে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে জানিয়ে মন্ত্রী
বলেন, তাতে মাসে অন্তত
৫০০ টাকা সাশ্রয় হবে।
বর্তমান
পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে যেটা দেওয়া
হয়েছে, সেটা ভালো দাবি
করে বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, তারপরেও
কিছু বাদ থেকে যায়।
আমার মনে হয়, অধিকাংশ
মানুষই সেটা মেনে নেবেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী নারীরা তিনবার লিপস্টিক
মন্তব্য করুন
দ্বাদশ জাতীয়
সংসদ নির্বাচনের ভোট হবে আগামী ৭ জানুয়ারি। তার আগে কিছুটা কমেছে মূল্যস্ফীতির উত্তাপ।
এক মাসের ব্যবধানে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার দশমিক ৪৪ শতাংশ কমেছে। নভেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি
কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৪৯ শতাংশে ঠেকেছে। আগের মাস অক্টোবরে যা ছিল ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ।
এছাড়া অক্টোবর মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি যেখানে ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ ছিল, নভেম্বরে সেটি
নেমে এসেছে ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান
ব্যুরোর (বিবিএস) মাসিক হালনাগাদ প্রতিবেদনে মূল্যস্ফীতির এ চিত্র উঠে এসেছে।
বিবিএসের হিসাবে
দেখা যায়, দেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আগের
মাসে যা ছিল ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। এছাড়া খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতিও কিছুটা কমে
৮ দশমিক ১৬ শতাংশে ঠেকেছে।
চলতি অর্থবছর
গড় মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের মধ্যে রাখার লক্ষ্যমাত্রা ছিল সরকারের। কিন্তু ডলার সংকটের
কারণে আমদানি ব্যাহত হওয়ায় সংকট আরও বেড়েছে। তবে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য কেন্দ্রীয়
ব্যাংক নীতি সুদহার বাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির জন্য এতদিন মূলত ডলারের মূল্যবৃদ্ধিকে
দায়ী করে আসছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
এখন সুদের হার
বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি কমানোর চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সুদের হার বাড়লে মানুষ সাধারণত
ব্যাংকে আমানত রাখতে উৎসাহিত হন।
গত তিন মাস
ধরেই খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১২ শতাংশের ওপরে ছিল। তবে নভেম্বরে তা কিছুটা কমে ১০ দশমিক
৫৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
বিবিএসের হিসাবে,
গত অক্টোবর মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ, যা গত ১১ বছর ৯ মাসের মধ্যে
সর্বোচ্চ। অক্টোবরে সার্বিক মূল্যস্ফীতিও বেড়ে ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছিল।
বিবিএসের হিসাবে
দেখা যায়, দেশের গড় মূল্যস্ফীতি কমলেও শহরের তুলনায় গ্রামের মূল্যস্ফীতি এখনো বেশি।
নভেম্বরে গ্রামে গড় মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৬২ শতাংশে, যা আগের মাস অক্টোবরেও
ছিল ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ। নভেম্বরে গ্রামে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে দাঁড়িয়েছে ১০
দশমিক ৮৬ শতাংশে। খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশে রয়েছে।
শহর এলাকায়
গ্রামের তুলনায় মূল্যস্ফীতি কিছুটা কম। নভেম্বরে শহর এলাকায় মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে
৯ দশমিক ১৬ শতাংশে, অক্টোবরে যা ছিল ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ। শহরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক
৫৮ শতাংশ এবং খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ।
চলতি বছরের
আগস্টে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। যেখানে খাদ্য মূল্যস্ফীতি উঠেছিল
১২ দশমিক ৫৪ শতাংশে। যা ছিল এক যুগ বা ১২ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। সেপ্টেম্বরে অবশ্য
মূল্যস্ফীতি কিছুটা নিম্নমুখী হয়। সার্বিক মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশে নেমে আসে।
আর খাদ্য মূল্যস্ফীতি নামে ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশে।
এরপর অক্টোবরে
সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে প্রায় ১০ শতাংশে (৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ) উঠে যায়। খাদ্য মূল্যস্ফীতি
বেড়ে হয় ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে সার্বিক মূল্যস্ফীতি
হয়েছিল ৯ দশমিক ৬৯ শতাংশ। আর খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ। খাদ্য-বহির্ভূত
মূল্যস্ফীতি হয় ৭ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
বিভিন্ন দেশে
মূল্যস্ফীতি বেশ দ্রুতগতিতে কমলেও বাংলাদেশে তেমন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। এমনকি অর্থনৈতিক
সংকটে বিপর্যস্ত শ্রীলঙ্কার মূল্যস্ফীতি কমে ১ দশমিক ২ শতাংশে নেমে এসেছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো মূল্যস্ফীতি
মন্তব্য করুন
দেশে চলমান ডলার সংকট নিরসনে উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আওতায় রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিটের (আরএফসিডি) ওপর ব্যাংকগুলো ৭ শতাংশের বেশি সুদ দেবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া এ ধরনের অ্যাকাউন্ট থেকে দেশের বাইরে টাকা পাঠানো, একাধিক কার্ড ইস্যু করাসহ বিভিন্ন সুবিধা পাওয়া যাবে।
সম্প্রতি
এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ
ব্যাংক।
এতে বলা হয়েছে, কেউ আরএফসিডি হিসেবে ১০ হাজার ডলার জমা রাখতে পারেন। এখন থেকে ব্যাংকগুলো বেঞ্চমার্ক হারের সঙ্গে এই আমানতের উপর কমপক্ষে দেড় (১ দশমিক ৫) শতাংশ সুদ দেবে। এই হিসেবে, আমানতের বিপরীতে দুটি সম্পূরক কার্ড ইস্যু করা যেতে পারে। শিশু বা ভাইবোনসহ নির্ভরশীলরা কার্ডটি ব্যবহার করতে পারেন।
এই অ্যাকাউন্ট থেকে বিদেশে শিক্ষার
খরচ পাঠানো যাবে। আবার স্বামী বা
স্ত্রী, সন্তান, ভাইবোন এবং নির্ভরশীল বাবা-মায়ের চিকিৎসার খরচও এখান থেকে
বহন করা যায়।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দেশের
বাজারে আবার সোনার দাম
বাড়ানো হয়েছে। সব থেকে ভালো
মানের বা ২২ ক্যারেটের
এক ভরি (১১ দশমিক
৬৬৪ গ্রাম) সোনা দাম এক
হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে
নতুন দাম নির্ধারণ করা
হয়েছে। এতে ভালো মানের
এক ভরি সোনার দাম
হয়েছে ১ লাখ ৯
হাজার ৮৭৫ টাকা। এর
আগে কখনো দেশের বাজারে
সোনার এত দাম হয়নি।
স্থানীয়
বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম
বাড়ায় পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো
হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) থেকে
এই দাম কার্যকর করা
হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ
জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোনার মূল্যবৃদ্ধির তথ্য জানায় বাজুস।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) স্বর্ণের দাম বেড়েছে। সে কারণে স্বর্ণের দাম সমন্বয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস।
নতুন মূল্য অনুযায়ী ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম বেড়ে এক লাখ চার হাজার ৮৫৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ৮৯ হাজার ৯২৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ৭৪ হাজার ৯৪১ টাকা করা হয়েছে।
তবে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রূপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটের রূপার দাম ভরি এক হাজার ৭১৫ টাকা।
২১ ক্যারেটের রূপার দাম ভরি এক হাজার ৬৩৩ টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের রূপার দাম ভরি এক হাজার ৪০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রূপার দাম এক হাজার ৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট হবে আগামী ৭ জানুয়ারি। তার আগে কিছুটা কমেছে মূল্যস্ফীতির উত্তাপ। এক মাসের ব্যবধানে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার দশমিক ৪৪ শতাংশ কমেছে। নভেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৪৯ শতাংশে ঠেকেছে। আগের মাস অক্টোবরে যা ছিল ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এছাড়া অক্টোবর মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি যেখানে ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ ছিল, নভেম্বরে সেটি নেমে এসেছে ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশে।
দেশে চলমান ডলার সংকট নিরসনে উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আওতায় রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি ডিপোজিটের (আরএফসিডি) ওপর ব্যাংকগুলো ৭ শতাংশের বেশি সুদ দেবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া এ ধরনের অ্যাকাউন্ট থেকে দেশের বাইরে টাকা পাঠানো, একাধিক কার্ড ইস্যু করাসহ বিভিন্ন সুবিধা পাওয়া যাবে। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
চলমান সংকটের মধ্যেই ডলারের দাম আরও ২৫ পয়সা কমাল বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী ৩ ডিসেম্বর থেকে রপ্তানি ও রেমিট্যান্সে প্রতি ডলার কেনার দর ১০৯ টাকা ৭৫ পয়সা এবং বিক্রির দর ১১০ টাকা ২৫ পয়সা ঘোষণা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মধ্যস্ততায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবি ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংকের সংগঠন বাফেদা।