স্বৈরশাসক আইয়ুব খান ক্ষমতা দখলের মাত্র ২ মাস পর ১৯৫৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করেন। শরীফ কমিশন নামে খ্যাত এসএম শরীফের নেতৃত্বে গঠিত এই কমিশন ১৯৫৯ সালের ২৬ আগস্ট তাদের প্রতিবেদন পেশ করে। এতে শিক্ষা বিষয়ে যেসব প্রস্তাবনা ছিল তা প্রকারান্তরে শিক্ষা সংকোচনের পক্ষে গিয়েছিল। প্রস্তাবিত প্রতিবেদনে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা ক্ষেত্রে ছাত্র বেতন বর্ধিত করার প্রস্তাব ছিল। ২৭ অধ্যায়ে বিভক্ত শরীফ কমিশনের ওই প্রতিবেদনে প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চতর স্তর পর্যন্ত সাধারণ, পেশামূলক শিক্ষা, শিক্ষক প্রসঙ্গ, শিক্ষার মাধ্যম, পাঠ্যপুস্তক, হরফ সমস্যা, প্রশাসন, অর্থবরাদ্দ, শিক্ষার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বিষয়ে বিস্তারিত সুপারিশ উপস্থাপন করা হয়। আইয়ুব সরকার এই রিপোর্টের সুপারিশ গ্রহণ এবং তা ১৯৬২ সাল থেকে বাস্তবায়ন করতে শুরু করে।
শরীফ কমিশনের শিক্ষা সংকোচন নীতি কাঠামোতে শিক্ষাকে তিন স্তরে ভাগ করা হয়- প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চতর। ৫ বছরে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও ৩ বছরে উচ্চতর ডিগ্রি কোর্স এবং ২ বছরের স্নাতকোত্তর কোর্সের ব্যবস্থা থাকবে বলে প্রস্তাব করা হয়। উচ্চশিক্ষা ধনিকশ্রেণীর জন্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এজন্য পাস নম্বর ধরা হয় শতকরা ৫০, দ্বিতীয় বিভাগ শতকরা ৬০ এবং প্রথম বিভাগ শতকরা ৭০ নম্বর। এই কমিশন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বায়ত্তশাসনের পরিবর্তে পূর্ণ সরকারি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা, বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে রাজনীতি নিষিদ্ধ করা, ছাত্র-শিক্ষকদের কার্যকলাপের ওপর তীক্ষ্ণ নজর রাখার প্রস্তাব করে। শিক্ষকদের কঠোর পরিশ্রম করাতে ১৫ ঘণ্টা কাজের বিধান রাখা হয়েছিল। রিপোর্টের শেষ পর্যায়ে বর্ণমালা সংস্কারেরও প্রস্তাব ছিল।
শরীফ কমিশনের এই শিক্ষা নীতির বিরুদ্ধে সেই সময়ে প্রতিবাদ জানায় বাংলার ছাত্র সমাজ। ১৯৬২ সালের এই দিনে পাকিস্তানি শাসন, শোষণ ও শিক্ষা সংকোচন নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে শহীদ হন ওয়াজিউল্লাহ, গোলাম মোস্তফা, বাবুলসহ নাম না-জানা অনেকেই। তাদের স্মরণে এই দিনকে শিক্ষা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। সংগ্রাম ও ঐতিহ্যের মহান শিক্ষা দিবস আজ ১৭ সেপ্টেম্বর। সাধারণ শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও নেতৃত্বে তৎকালীন পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলে সংঘটিত বাষট্টির শিক্ষা আন্দোলনের ৬১ বছর পূর্তির দিন আজ।
এর সূচনা হয়েছিল অবৈতনিক প্রাথমিক শিক্ষা, গণমুখী শিক্ষা প্রসার, শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ ও শিক্ষাক্ষেত্রে বৈষম্য-বঞ্চনা নিরসন তথা সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের স্বার্থ সংরক্ষণের লক্ষ্যে। এর প্রত্যক্ষ কারণ ছিল ১৯৬২ সালে শরীফ শিক্ষা কমিশনের রিপোর্ট প্রকাশ। এর শিক্ষায় অর্থ সংস্থান–সম্পর্কিত প্রস্তাব ও মন্তব্য ছিল: ১. শিক্ষা সস্তায় পাওয়া সম্ভব নয়। ২. অবৈতনিক প্রাথমিক স্কুল ও নামমাত্র বেতনের মাধ্যমিক স্কুল স্থাপনের জন্য সরকারের ওপর নির্ভর করাই জনসাধারণের রীতি। তাদের উপলব্ধি করতে হবে, অবৈতনিক শিক্ষার ধারণা বস্তুত অবাস্তব কল্পনামাত্র।
এ কমিশনের যে সুপারিশ বাষট্টির ছাত্র আন্দোলনকে তীব্রতর করে ও আশু কারণ হিসেবে দেখা দেয়, তা হলো—দুই বছর মেয়াদি স্নাতক ডিগ্রি কোর্সকে তিন বছর মেয়াদি করার সুপারিশ ও আওয়ামী লীগ নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে গ্রেপ্তার। প্রথমে আন্দোলন শুরু হয় ঢাকা কলেজ থেকে। তিন বছরের ডিগ্রি পাস কোর্সের বিপক্ষে ঢাকা কলেজের ছাত্ররা প্রথম প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। ডিগ্রির প্রতিবন্ধী ছাত্র এম আই চৌধুরী এ আন্দোলনের সূচনা করেন। উচ্চমাধ্যমিকে ইংরেজিকে অতিরিক্ত বোঝা মনে করে এ স্তরের পরীক্ষার্থীরাও আন্দোলন শুরু করেন। বিচ্ছিন্নভাবে বিভিন্ন কলেজে এ আন্দোলন চলতে থাকে। স্নাতক শ্রেণির ছাত্রদের লাগাতার ধর্মঘট এবং উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণির ছাত্রদের ইংরেজি ক্লাস বর্জনের মধ্যে এ আন্দোলন সীমাবদ্ধ ছিল। জুলাই ধরে এভাবেই আন্দোলন চলে। ‘ডিগ্রি স্টুডেন্টস ফোরাম’ নামে সংগঠন পরে ‘ইস্ট পাকিস্তান স্টুডেন্টস ফোরাম’ নামে সংগঠিত হয়ে আন্দোলন চালাতে থাকে।
বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনের ইতিহাস গ্রন্থের রচয়িতা ড. মোহাম্মদ হাননান লিখেছেন, ‘তবে আন্দোলনের গুণগত পরিবর্তন ঘটে ১০ আগস্ট (১৯৬২)। এদিন বিকেলে ঢাকা কলেজ ক্যানটিনে স্নাতক ও উচ্চমাধ্যমিক উভয় শ্রেণির ছাত্ররা এক সমাবেশে মিলিত হয়। এ সভার পূর্বপর্যন্ত ছাত্র সংগঠনগুলোর কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে কমিশনবিরোধী আন্দোলনের কোনো যোগসূত্র ছিল না। কেন্দ্রীয় নেতারা মনে করতেন, শুধু শিক্ষার দাবি নিয়ে ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তোলা অসম্ভব। ১০ আগস্টের এ সভায় ১৫ আগস্ট সারা দেশে ছাত্রদের সাধারণ ধর্মঘট পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
দেশব্যাপী ছাত্রসমাজের কাছে তা ব্যাপক সাড়া জাগায়। এরপর আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি হিসেবে ১০ সেপ্টেম্বর সচিবালয়ের সামনে ছাত্রদের অবস্থান ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত হয়। পূর্ব পাকিস্তান সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে এক প্রেসনোটে ছাত্রদের অবস্থান ধর্মঘট থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানায়। অন্যথায় পরিস্থিতি মারাত্মক হবে বলে হুমকি প্রদান করে। এমতাবস্থায় ১০ সেপ্টেম্বর কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হলেও ছাত্ররা ১৭ সেপ্টেম্বর হরতালের ডাক দেয়। ব্যাপক প্রচারের সাথে চলতে থাকে পথসভা, খণ্ডমিছিল। ব্যবসায়ী সমিতি, কর্মচারী সমিতি, রিকশা ইউনিয়ন, শ্রমিক ইউনিয়নগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। শরীফ শিক্ষা কমিশন রিপোর্টের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে ১৯৬২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর শহীদ হন নবকুমার স্কুলের ছাত্র বাবুল, বাসের কন্ডাক্টর গোলাম মোস্তফা ও গৃহকর্মী ওয়াজিউল্লা।’
শিক্ষাবিদরা মনে করেন, মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশে পাকিস্তান আমলের শিক্ষা নিয়ে ধারণার অনেক পরিবর্তন ঘটলেও কুদরাত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট বাস্তবায়িত হয়নি। এ রিপোর্টের মূল নির্যাস অক্ষুণ্ন রেখে প্রণীত ২০১০ সালের শিক্ষানীতিরও কাঙ্ক্ষিত পূর্ণ বাস্তবায়ন হয়নি। তবে কিছু পরিবর্তন লক্ষণীয়। যেমন প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ে বিনা মূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ, প্রায় দুই যুগ আগে প্রণীত কারিকুলাম সংস্কার, শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনে ক্লাস শুরু, পরীক্ষার ফল প্রকাশে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার, প্রাক্-প্রাথমিক শিক্ষা চালু, অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের শিক্ষার অনুকূল সিদ্ধান্ত গ্রহণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো উন্নয়ন, শিক্ষায় পশ্চাৎপদ অঞ্চলগুলোর জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ, ছাত্রী উপবৃত্তির পাশাপাশি উপজেলা পর্যায়ে দরিদ্র ছাত্রদের জন্য উপবৃত্তি চালু, জেন্ডারবৈষম্য হ্রাসের পদক্ষেপ গ্রহণ। তবে সৃজনশীল পদ্ধতি প্রবর্তন ও কোচিং–বাণিজ্য বন্ধের কথিত উদ্যোগ প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।
৬২’র শিক্ষা আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক ও জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০- প্রণয়ন কমিটির সদস্য অধ্যক্ষ কাজী ফারুক আহমেদের মতে, সমসাময়িক সময়ে শিক্ষায় বিরাজিত মুখ্য চ্যালেঞ্জগুলো হলো: ১. স্বল্প বরাদ্দ, ২. শিক্ষকতায় মেধাবীদের আকর্ষণহীনতা, ৩. মেধার অপচয় ও পাচার, ৪. আশঙ্কাজনক হারে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীর সংখ্যা হ্রাস, ৫. শিক্ষার বিভিন্ন স্তরে ফলপ্রসূ তদারকির অনুপস্থিতি, সমন্বয়হীনতা ও দুর্নীতি, ৬. অপর্যাপ্ত শিক্ষক প্রশিক্ষণ, ৭. পাঠদানে শিক্ষকদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশের অদক্ষতা ও শিক্ষার্থীর শারীরিক শাস্তি, মানসিক নির্যাতন, ৮. শিক্ষকদের একাংশের নৈতিক অবক্ষয়, ৯. প্রায় এক যুগেও সমন্বিত শিক্ষা আইন চূড়ান্ত না হওয়া, ১০. শিক্ষাক্রম/পাঠ্যসূচির সঙ্গে কর্মসংস্থান/শ্রমবাজারের সংস্রবহীনতা, ১১. শিক্ষাসংক্রান্ত তথ্য পরিসংখ্যানে অসংগতি, ১২. শিক্ষক-শিক্ষার্থী-অভিভাবক-প্রশাসনের মধ্যে কার্যকর সংযোগহীনতা, ১৩. শিক্ষক নিয়োগ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপনায় স্বজনপ্রীতি ও দলীয়করণের অভিযোগ।
মহান শিক্ষা দিবস ৬২’র শিক্ষা আন্দোলন
মন্তব্য করুন
আগামী বছরের সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহে প্রথম থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির লক্ষ্যে ডিজিটাল অনলাইন লটারির ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় লটারির উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
ডিজিটাল অনলাইন লটারি কার্যক্রমে সফটওয়্যারের মাধ্যমে র্যান্ডম পদ্ধতিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছাত্র-ছাত্রীদের নির্বাচন করা হয়। মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের সরাসরি তত্ত্বাবধানে উক্ত ডিজিটাল অনলাইন লটারি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রী নির্বাচন করা হয়।
আগামী শিক্ষাবর্ষের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন ৬৫৮টি সরকারি এবং ৩ হাজার ১৮৮টি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অনলাইনে ভর্তি আবেদন শুরু হয় গত ২৪ অক্টোবর। যা চলে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত।
সব মিলিয়ে দেশব্যাপী ৩৮৪৬টি বিদ্যালয়ে ১ম থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত মোট ১০ লাখ ৬০ হাজার ৯টি শূন্য আসনের বিপরীতে ৮ লাখ ৭৩ হাজার ৭৯২টি আবেদন গৃহীত হয়। গৃহীত আবেদনসমূহ হতে ভর্তির লক্ষ্যে শ্রেণিভিত্তিক বণ্টন কার্যক্রমে ডিজিটাল লটারি পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়।
করোনাভাইরাস মহামারির কারণে ২০২১ সাল থেকে সব শ্রেণিতেই লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হচ্ছে।
ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী, সাধারণ, ক্যাচমেন্ট, মুক্তিযোদ্ধা, পোষ্য কোটা, অক্ষম, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, প্রতিবন্ধী কোটাসহ নিয়মানুযায়ী সকল কোটা বিবেচনা করা হয়েছে। শূন্য আসন থাকা সাপেক্ষে এবং প্রার্থীর স্ব-স্ব ক্ষেত্রে ক্লাস, শিফট ও পছন্দের ক্রমানুযায়ী বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
এইচএসসি
ও সমমানের ২০২৩ সালের ফল
ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ
বছর দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডে গড়
পাসের হার ৭৮ দশমিক
৬৪ শতাংশ। সব শিক্ষাবোর্ড মিলিয়ে
পরীক্ষায় মোট পাস করেছেন
১০ লাখ ৬৭ হাজার
৮৫২ জন । চলতি
বছরে পাস করা শিক্ষার্থীদের
মধ্যে অন্তত ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থী
কর্মজীবনে প্রবেশ করবে বা ভর্তি
হবে না। সে হিসেবে
পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে
৩ লাখ ২০ হাজার
৩৫৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তি
হওয়ার সম্ভাবনা কম। বর্তমানে উচ্চশিক্ষায়
আসন আছে প্রায় ১৩
লাখ ২৬ হাজার। চলতি
বছরে সাড়ে ৭ লাখ
শিক্ষার্থী ভর্তি হলে খালি থাকবে
প্রায় ৫ লাখ সিট।
পরিসংখ্যানে
দেখা যায়- ২০১৯ সালে
এইচএসসি পরীক্ষায় এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায়
পাস করেছিল ৯ লাখ ৮৮
হাজার ১৭২ শিক্ষার্থী। ওই
বছর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও স্নাতক কলেজসহ
অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছিল ৭ লাখ ৮২
হাজার ৬১৬ জন। এদের
মধ্যে অন্তত ১ লাখ শিক্ষার্থী
আগের বছর এইচএসসি পাস
করা। অন্যদিকে ২০১৯ সালে বিভিন্ন
ধরনের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসন ছিল ৯
লাখ ২৬ হাজার ৬১টি।
কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন সংখ্যার চেয়েও
১ হাজার ৪১৩ জন বেশি
ভর্তি করা হয়েছিল। এরপরও
২ লাখ ২৬ হাজার
৫৫৪টি আসন খালি ছিল।
জানা
যায়, বর্তমানে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬০ হাজার, বেসরকারি
বিশ্ববিদ্যালয়ে ২ লাখ ৩
হাজার ৬৭৫, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে
৮ লাখ ৭২ হাজার
৮১৫, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬০
হাজার, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭৭ হাজার ৭৫৬,
দুটি আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৪০, মেডিকেল ও
ডেন্টাল কলেজে ১০ হাজার ৫০০,
ঢাবি সাত কলেজে ২৩
হাজার ৩৩০, ৪ ইঞ্জিনিয়ারিং
কলেজে ৭ হাজার ২০৬টি,
টেক্সটাইল কলেজে ৭২০, সরকারি ও
বেসরকারি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি ৫
হাজার ৬০০, ১৪টি মেরিন
অ্যান্ড অ্যারোনটিক্যাল কলেজে ৬৫৪, ঢাবি ও
রাবির অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৩ হাজার ৫০০
এবং চবি অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠানে
২৯০টি আসন। মোট খালি
আছে ১৩ লাখ ২৬
হাজার৪৮৬ টি।
এদিকে সকাল ১১টায় শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী- ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৭৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ, বরিশাল বোর্ডে ৮০ দশমিক ৬৫ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭৩ দশমিক ৮১ শতাংশ। কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ ও রাজশাহী বোর্ডে পাসের হার ৭৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ, মযমনসিংহে ৬৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ, যশোর ৬৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ পাস করেছে
মন্তব্য করুন
চলতি
বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার
ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এবার
দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে
পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সাড়ে
১৩ লাখের বেশি শিক্ষার্থীর মধ্যে
জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯২
হাজার ৩৬৫ জন।
গত
বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর
সংখ্যা ছিল ১ লাখ
৭৬ হাজার ২৮২ জন। সেই
হিসাবে এ বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর
সংখ্যা কমেছে ৮৩ হাজার ৯১৭
জন।
রোববার
(২৬ নভেম্বর) বেলা ১১টায় ওয়েবসাইট
ও নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
ফল প্রকাশ করা হয়। এবার
পাসের হারও কিছুটা কমেছে।
গতবার পাসের হার ছিলো ৮৫
দশমিক ৯৫ শতাংশ। এবার
এইচএসসি ও সমমানে সব
বোর্ডে পাসের হার ৭৮ দশমিক
৬৪ শতাংশ। গতবার এসএসসি ও সমমানে মোট
পাসের হার ছিল ৮৫
দশমিক ৯৫ শতাংশ।
এর
আগে সকাল ১০টায় গণভবনে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে
ফলাফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী
ডা. দীপু মনি, শিক্ষা
উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও বোর্ড চেয়ারম্যানরা।
এদিকে,
বেলা ২টার দিকে রাজধানীর
সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এক সংবাদ সম্মেলনে
ফলাফলের বিস্তারিত তুলে ধরেন শিক্ষামন্ত্রী
ডা. দীপু মনি।
গত
১৭ আগস্ট দেশের আটটি সাধারণ শিক্ষা
বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়। প্রাকৃতিক
দুর্যোগের কারণে পিছিয়ে যাওয়া চট্টগ্রাম, মাদরাসা ও বাংলাদেশ কারিগরি
শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা শুরু হয় ২৭
আগস্ট।
এ
বছর ৯টি সাধারণ, মাদরাসা
ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ১১টি বোর্ডের অধীনে
পরীক্ষায় অংশ নিতে ফরম
পূরণ করেছিলেন ১৩ লাখ ৫৯
হাজার ৩৪২ পরীক্ষার্থী। তাদের
মধ্যে ছাত্র ৬ লাখ ৮৮
হাজার ৮৮৭ জন এবং
ছাত্রী ৬ লাখ ৭০
হাজার ৪৫৫ জন।
জিপিএ-৫ অর্ধেক এইচএসসি পরীক্ষা
মন্তব্য করুন
২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
রোববার (২৬ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে গণভবনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও বোর্ডের চেয়ারম্যানরা নিজ নিজ বোর্ডের ফলাফল প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন।
বেলা ১১টা থেকে শিক্ষাবোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে এবং এসএমএসের মাধ্যমে পরীক্ষার ফল জানা যাবে। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকেও ফল জানা যাবে।
ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বোর্ডগুলোর সমন্বিত ওয়েবসাইটে (www.educationboardresults.gov.bd) ঢুকে পরীক্ষার্থীর রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর টাইপ করতে হবে। এরপর পরীক্ষার্থীর ফল পাওয়া যাবে।
শিক্ষার্থীরা রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করতে পারবেন এই ওয়েবসাইট থেকে। তা করতে চাইলে সমন্বিত ওয়েবসাইটের রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে থেকে ফলাফল ডাউনলোড করা যাবে।
এসএমএস-এর মাধ্যমে যেভাবে জানা যাবে :
মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমেও ফল জানা যাবে। এইচএসসির ফল জানতে HSC লিখে স্পেস দিয়ে শিক্ষা বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০২৩ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে আসবে ফল।
একইভাবে আলিমের ফল পেতে ALIM লিখে স্পেস দিয়ে Mad লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০২৩ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
আর কারিগরি বোর্ডের ক্ষেত্রে HSC লিখে স্পেস দিয়ে Tec লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০২৩ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠালে ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানানো হবে।
চলতি বছর আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয় ১৭ আগস্ট, শেষ হয় ২৫ সেপ্টেম্বর। আর প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা ১০দিন পিছিয়ে ২৭ আগস্ট থেকে শুরু হয়।
সবগুলো বোর্ডে একই দিনে পরীক্ষা শুরু না হলেও ১১টি শিক্ষা বোর্ডে একযোগে ফল প্রকাশ করা হবে।
এ বছর ১১টি শিক্ষা বোর্ডের মোট ১৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩৪২ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেয়।
করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর পর এবার পূর্ণ নম্বর ও পূর্ণ সময়ে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে আইসিটিতে ১০০ নম্বরের পরিবর্তে ৭৫ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।
এইচ এস সি ফল প্রকাশ প্রধানমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
এইচএসসি
ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সাড়ে
১৩ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থীর অপেক্ষার
পালা শেষ হচ্ছে।
আজ আনুষ্ঠানিকভাবে এ পরীক্ষার ফলাফল
প্রকাশ করা হবে।
রোববার
(২৬ নভেম্বর) সকাল ১০টায় গণভবনে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে
ফলাফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেবেন শিক্ষা
বোর্ডগুলোর চেয়ারম্যানরা। পরে বেলা ১১টার
দিকে শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা
হবে। একই সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো
ফলাফলের পূর্ণাঙ্গ শিট পাবে।সংবাদ সম্মেলনের
মাধ্যমে প্রত্যেক বছর ফল প্রকাশের
আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে থাকেন শিক্ষামন্ত্রী।
তবে এবার
আনুষ্ঠানিক ফল প্রকাশের তিন
ঘণ্টা পর সংবাদ সম্মেলন
করে ফলাফলের বিভিন্ন দিক নিয়ে কথা
বলবেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
আন্তঃশিক্ষা
বোর্ড সমন্বয় কমিটি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়
সূত্র জানায়, রোববার সকালে গণভবনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের বৈঠকের জন্য ডেকেছেন প্রধানমন্ত্রী
ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ
হাসিনা। দলের যুগ্ম সাধারণ
সম্পাদক ও একজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
হিসেবে ডা. দীপু মনি
সেখানে অংশ নেবেন। ফলে
সংবাদ সম্মেলনের সময় পেছানো হয়েছে।
আন্তঃশিক্ষা
বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা
বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার
গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ফল প্রকাশের সব
প্রস্তুতি সম্পন্ন। রোববার আনুষ্ঠানিকতা শেষে ফল প্রকাশ
করা হবে।’
গত ১৭ আগস্ট দেশের
আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হয়। প্রাকৃতিক
দুর্যোগের কারণে পিছিয়ে যাওয়া চট্টগ্রাম, মাদরাসা ও বাংলাদেশ কারিগরি
শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা শুরু হয় ২৭
আগস্ট। এবছর ১১টি শিক্ষা
বোর্ডের অধীনে পরীক্ষায় অংশ নেন ১৩
লাখ ৫৯ হাজার ৩৪২
পরীক্ষার্থী।
এবার
পূর্ণ নম্বরের প্রশ্নপত্র ও পূর্ণ সময়ে
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা
অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীদের দাবির
মুখে আইসিটি বিষয়ে ১০০ নম্বরের পরিবর্তে
৭৫ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হয়।
ফল জানা যাবে যেভাবে
গত কয়েক বছরের মতো
এবারও ফলপ্রার্থী শিক্ষার্থীরা ঘরে বসেই নির্ধারিত
ওয়েবসাইটে ও এসএমএসের মাধ্যমে
খুব সহজেই ফল জানতে পারবেন।
শিক্ষা
বোর্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এসএমএসের
মাধ্যমে ফল পেতে মোবাইল
ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে প্রথমে ইংরেজি
অক্ষরে এইচএসসি লিখতে হবে। এরপর স্পেস
দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে
স্পেস, এরপর রোল নম্বর
লিখে আবার স্পেস দিয়ে
পাসের বছর লিখতে হবে।
এরপর ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করতে হবে।
উদাহরণ
HSC DHA 123456 2023 লিখে
পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।
সঙ্গে সঙ্গেই ফিরতি এসএমএসে ফল জানিয়ে দেওয়া
হবে।
অন্যদিকে
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফলাফল জানতে শিক্ষার্থীকে প্রথমে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। সেখানে
থাকা ফলাফল অপশনে ক্লিক করে রোল ও
রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে সাবমিট করলেই
শিক্ষার্থীরা তার রেজাল্ট শিট
দেখতে পাবেন।
কলেজগুলো ফলাফল শিট পাবে যেভাবে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো
কীভাবে প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থীর ফলাফলের
শিট পাবে, সেটাও জানিয়েছে শিক্ষা বোর্ড। বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে বলা
হয়, স্ব স্ব শিক্ষা
বোর্ডের ওয়েবসাইটে ঢুকে ইংরেজি অক্ষরে
লেখা রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করতে হবে। সেখানে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন নম্বর এন্টি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ফলাফল শিট
ডাউনলোড করা যাবে।
এইচএসসি ফলাফল পরীক্ষা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
মন্তব্য করুন
আগামী বছরের সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহে প্রথম থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির লক্ষ্যে ডিজিটাল অনলাইন লটারির ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় লটারির উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। ডিজিটাল অনলাইন লটারি কার্যক্রমে সফটওয়্যারের মাধ্যমে র্যান্ডম পদ্ধতিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছাত্র-ছাত্রীদের নির্বাচন করা হয়। মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের সরাসরি তত্ত্বাবধানে উক্ত ডিজিটাল অনলাইন লটারি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রী নির্বাচন করা হয়।
এইচএসসি ও সমমানের ২০২৩ সালের ফল ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডে গড় পাসের হার ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। সব শিক্ষাবোর্ড মিলিয়ে পরীক্ষায় মোট পাস করেছেন ১০ লাখ ৬৭ হাজার ৮৫২ জন । চলতি বছরে পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে অন্তত ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থী কর্মজীবনে প্রবেশ করবে বা ভর্তি হবে না
২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। রোববার (২৬ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে গণভবনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও বোর্ডের চেয়ারম্যানরা নিজ নিজ বোর্ডের ফলাফল প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন। বেলা ১১টা থেকে শিক্ষাবোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে এবং এসএমএসের মাধ্যমে পরীক্ষার ফল জানা যাবে। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকেও ফল জানা যাবে।