ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২৯তম উপাচার্য হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল। শনিবার সকালে তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য পদে সাময়িকভাবে নিয়োগ পান তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের আদেশক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে
বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আদেশ, ১৯৭৩-এর
আর্টিক্যাল ১১ (২) অনুসারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) এবং ডিজাস্টার
সায়েন্স অ্যান্ড ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স বিভাগের অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামালকে বিশ্ববিদ্যালয়ের
উপাচার্য পদে সাময়িকভাবে দায়িত্ব দেওয়া হলো।
এ
পদে তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতা পাবেন এবং বিধি অনুযায়ী পদ-সংশ্লিষ্ট
অন্য সুবিধা ভোগ করবেন। এ আদেশ ৪ নভেম্বর তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়
সূত্র জানায়, ঢাবির উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামানের মেয়াদ ২ নভেম্বর শেষ হয়েছে।
এ পদে সাময়িক নিয়োগ পাওয়া অধ্যাপক মাকসুদ কামাল ঢাবি শিক্ষক সমিতির চারবার নির্বাচিত
সভাপতি ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি এবং ঢাবির আওয়ামীপন্থি
শিক্ষকদের সংগঠন নীল দলের আহ্বায়কের দায়িত্বেও ছিলেন তিনি।
দায়িত্ব নিলেন ঢাবি ভিসি মাকসুদ কামাল শনিবার
মন্তব্য করুন
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষার ফল আগামী ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকাশ করা হবে। চলতি বছরের পরীক্ষার ফল পূননিরীক্ষণ গতকাল রোববার (৩ ডিসেম্বর) থেকে যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শুরু করেছে। নিয়ম অনুযায়ী, এক মাসের মধ্যে এ ফল প্রকাশ করা হবে।
সোমবার (৪ ডিসেম্বর) আন্তঃশিক্ষা
বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের
চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার গতকাল
জানান, এক মাসের মধ্যে
ফল প্রকাশ করতে হয়। সেই
হিসাবে আমরা ২৬ ডিসেম্বরের
মধ্যে ফল প্রকাশ করব।
গত ২৭ নভেম্বর ফল
পুনঃনিরীক্ষা বা উত্তরপত্র চ্যালেঞ্জের
আবেদন শুরু হয়। টেলিটক
সিম ব্যবহার করে এসএমএসের মাধ্যমে
আবেদন করেছেন শিক্ষার্থীরা। এবার প্রতি বিষয়
ও পত্রের জন্য ১৫০ টাকা
হারে ফি নেওয়া হয়।
যেসব বিষয়ের দুটি পত্র (প্রথম
ও দ্বিতীয়) রয়েছে, সেসব বিষয়ের ফল
পুনঃনিরীক্ষার আবেদনে ফি ৩০০ টাকা
নির্ধারণ করা হয়।
গত ২৬ নভেম্বর চলতি
বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার
ফল প্রকাশ করা হয়। এবার
১১টি শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৮ দশমিক
৬৪ শতাংশ। পরীক্ষায় অংশ নেন ১৩
লাখ ৫৯ হাজার ৩৪২
জন শিক্ষার্থী। পাস করেছেন ১০
লাখ ৬৭ হাজার ৮৫২
জন পরীক্ষার্থী। জিপিএ- ৫ পেয়েছেন ৯২
হাজার ৫৯৫ জন।
মন্তব্য করুন
৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এ বিসিএসে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ পাবেন ৩ হাজার ১৪০ জন প্রার্থী। গত ১০টি বিসিএসের হিসাবে এবারই রেকর্ড সংখ্যক পদে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হলো। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি এক হাজার ৬৯৮টি পদ স্বাস্থ্য ক্যাডারে।
বৃহস্পতিবার
(৩০ নভেম্বর) বিকেলে পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) যুগ্মসচিব আনন্দ কুমার বিশ্বাসের সই করা এ বিজ্ঞপ্তি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে
বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বিভিন্ন ক্যাডারে শূন্য পদসমূহ প্রতিযোগিতামূলক ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা-২০২৩ এর মাধ্যমে পূরণের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের
কাছ থেকে অনলাইনে আবেদনপত্র আহ্বান করা হলো। আগামী ১০ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদন শুরু হবে। এ প্রক্রিয়া চলবে ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।
এছাড়া বিজ্ঞপ্তির পদ পরবর্তীতে বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছে পিএসসি। এ নিয়ে পিএসসির বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, নতুন পদসৃষ্টি, পদবিলুপ্তি, পদোন্নতি, অবসরগ্রহণ, মৃত্যু, পদত্যাগ অথবা অপসারণজনিত কারণে বিজ্ঞাপিত শূন্য পদের সংখ্যা পরিবর্তন হতে পারে।
পিএসসি সূত্র জানিয়েছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ৪৬তম বিসিএসে জনবল চাহিদা পাঠানো হয়। সেখানে ৩ হাজার ১০০ পদের কথা উল্লেখ ছিল। তবে বৃহস্পতিবার সকালে পিএসসির এক সভায় ৪০টি ক্যাডার পদ বাড়ানো হয়। এতে মোট ৩ হাজার ১৪০টি ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়া হবে।
বিসিএস ক্যাডার নিয়োগ প্রার্থী রেকর্ড বিজ্ঞপ্তি
মন্তব্য করুন
তোড়জোড় করেও
শেষ পর্যন্ত একক ভর্তি পরীক্ষা চালু করতে পারলো না বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)।
ফলে আসন্ন ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষেও দেশের সব পাবলিক বিশ্ববদ্যিালয়ে আগের নিয়মে তিনটি গুচ্ছে
ভাগ করে ভর্তি পরীক্ষা হবে।
বুধবার (২৯
নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক
ড. মুহাম্মদ আলমগীর এ তথ্য জানিয়েছেন। ইউজিসির ২০২৩-২৪ অর্থবছরের শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনা
বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে অংশীজনের সঙ্গে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।
অধ্যাপক মুহাম্মদ
আলমগীর বলেন, রাষ্ট্রপতির অভিপ্রায় অনুসারে ইউজিসি সব বিশ্ববিদ্যালয়কে একক আওতাভুক্ত
করে একটি ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছিল। এ বিষয়ে কমিটি গঠন করে এবং বিস্তারিত
আলোচনা শেষে একটি অধ্যাদেশের খসড়াও তৈরি করেছিল। কিন্তু অনিবার্য কারণে আসন্ন শিক্ষাবর্ষ
থেকে একক ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে গত বছরের মতো আসন্ন শিক্ষাবর্ষেও
গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ (বুয়েট) গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার বাইরে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে
এ বছর গুচ্ছভুক্ত হওয়ার আহ্বান জানান। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়ও
গুচ্ছ ভর্তিতে অংশগ্রহণ ও নেতৃত্ব দিয়ে নজির স্থাপন করেছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
গত ২৬ নভেম্বর এইচএসসি
ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা
হয়। এতে পাস করেন
১০ লাখ ৬৭ হাজার
৮৫২ জন শিক্ষার্থী। এ
পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯২
হাজার ৫৯৫ জন। উত্তীর্ণ
শিক্ষার্থীরা এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি
পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
ভর্তি পরীক্ষা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে
মন্তব্য করুন
আগামী বছরের সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহে প্রথম থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির লক্ষ্যে ডিজিটাল অনলাইন লটারির ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় লটারির উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
ডিজিটাল অনলাইন লটারি কার্যক্রমে সফটওয়্যারের মাধ্যমে র্যান্ডম পদ্ধতিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছাত্র-ছাত্রীদের নির্বাচন করা হয়। মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের সরাসরি তত্ত্বাবধানে উক্ত ডিজিটাল অনলাইন লটারি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রী নির্বাচন করা হয়।
আগামী শিক্ষাবর্ষের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন ৬৫৮টি সরকারি এবং ৩ হাজার ১৮৮টি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অনলাইনে ভর্তি আবেদন শুরু হয় গত ২৪ অক্টোবর। যা চলে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত।
সব মিলিয়ে দেশব্যাপী ৩৮৪৬টি বিদ্যালয়ে ১ম থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত মোট ১০ লাখ ৬০ হাজার ৯টি শূন্য আসনের বিপরীতে ৮ লাখ ৭৩ হাজার ৭৯২টি আবেদন গৃহীত হয়। গৃহীত আবেদনসমূহ হতে ভর্তির লক্ষ্যে শ্রেণিভিত্তিক বণ্টন কার্যক্রমে ডিজিটাল লটারি পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়।
করোনাভাইরাস মহামারির কারণে ২০২১ সাল থেকে সব শ্রেণিতেই লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হচ্ছে।
ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী, সাধারণ, ক্যাচমেন্ট, মুক্তিযোদ্ধা, পোষ্য কোটা, অক্ষম, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, প্রতিবন্ধী কোটাসহ নিয়মানুযায়ী সকল কোটা বিবেচনা করা হয়েছে। শূন্য আসন থাকা সাপেক্ষে এবং প্রার্থীর স্ব-স্ব ক্ষেত্রে ক্লাস, শিফট ও পছন্দের ক্রমানুযায়ী বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
এইচএসসি
ও সমমানের ২০২৩ সালের ফল
ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ
বছর দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডে গড়
পাসের হার ৭৮ দশমিক
৬৪ শতাংশ। সব শিক্ষাবোর্ড মিলিয়ে
পরীক্ষায় মোট পাস করেছেন
১০ লাখ ৬৭ হাজার
৮৫২ জন । চলতি
বছরে পাস করা শিক্ষার্থীদের
মধ্যে অন্তত ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থী
কর্মজীবনে প্রবেশ করবে বা ভর্তি
হবে না। সে হিসেবে
পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে
৩ লাখ ২০ হাজার
৩৫৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তি
হওয়ার সম্ভাবনা কম। বর্তমানে উচ্চশিক্ষায়
আসন আছে প্রায় ১৩
লাখ ২৬ হাজার। চলতি
বছরে সাড়ে ৭ লাখ
শিক্ষার্থী ভর্তি হলে খালি থাকবে
প্রায় ৫ লাখ সিট।
পরিসংখ্যানে
দেখা যায়- ২০১৯ সালে
এইচএসসি পরীক্ষায় এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায়
পাস করেছিল ৯ লাখ ৮৮
হাজার ১৭২ শিক্ষার্থী। ওই
বছর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও স্নাতক কলেজসহ
অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছিল ৭ লাখ ৮২
হাজার ৬১৬ জন। এদের
মধ্যে অন্তত ১ লাখ শিক্ষার্থী
আগের বছর এইচএসসি পাস
করা। অন্যদিকে ২০১৯ সালে বিভিন্ন
ধরনের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসন ছিল ৯
লাখ ২৬ হাজার ৬১টি।
কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন সংখ্যার চেয়েও
১ হাজার ৪১৩ জন বেশি
ভর্তি করা হয়েছিল। এরপরও
২ লাখ ২৬ হাজার
৫৫৪টি আসন খালি ছিল।
জানা
যায়, বর্তমানে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬০ হাজার, বেসরকারি
বিশ্ববিদ্যালয়ে ২ লাখ ৩
হাজার ৬৭৫, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে
৮ লাখ ৭২ হাজার
৮১৫, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬০
হাজার, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭৭ হাজার ৭৫৬,
দুটি আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৪০, মেডিকেল ও
ডেন্টাল কলেজে ১০ হাজার ৫০০,
ঢাবি সাত কলেজে ২৩
হাজার ৩৩০, ৪ ইঞ্জিনিয়ারিং
কলেজে ৭ হাজার ২০৬টি,
টেক্সটাইল কলেজে ৭২০, সরকারি ও
বেসরকারি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি ৫
হাজার ৬০০, ১৪টি মেরিন
অ্যান্ড অ্যারোনটিক্যাল কলেজে ৬৫৪, ঢাবি ও
রাবির অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৩ হাজার ৫০০
এবং চবি অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠানে
২৯০টি আসন। মোট খালি
আছে ১৩ লাখ ২৬
হাজার৪৮৬ টি।
এদিকে সকাল ১১টায় শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী- ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৭৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ, বরিশাল বোর্ডে ৮০ দশমিক ৬৫ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭৩ দশমিক ৮১ শতাংশ। কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৩৪ শতাংশ ও রাজশাহী বোর্ডে পাসের হার ৭৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ, মযমনসিংহে ৬৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ, যশোর ৬৯ দশমিক ৮৮ শতাংশ পাস করেছে
মন্তব্য করুন
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষার ফল আগামী ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকাশ করা হবে। চলতি বছরের পরীক্ষার ফল পূননিরীক্ষণ গতকাল রোববার (৩ ডিসেম্বর) থেকে যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শুরু করেছে। নিয়ম অনুযায়ী, এক মাসের মধ্যে এ ফল প্রকাশ করা হবে। সোমবার (৪ ডিসেম্বর) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার গতকাল জানান, এক মাসের মধ্যে ফল প্রকাশ করতে হয়। সেই হিসাবে আমরা ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করব।
আগামী বছরের সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহে প্রথম থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির লক্ষ্যে ডিজিটাল অনলাইন লটারির ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টায় লটারির উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। ডিজিটাল অনলাইন লটারি কার্যক্রমে সফটওয়্যারের মাধ্যমে র্যান্ডম পদ্ধতিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছাত্র-ছাত্রীদের নির্বাচন করা হয়। মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের সরাসরি তত্ত্বাবধানে উক্ত ডিজিটাল অনলাইন লটারি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রী নির্বাচন করা হয়।
এইচএসসি ও সমমানের ২০২৩ সালের ফল ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডে গড় পাসের হার ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। সব শিক্ষাবোর্ড মিলিয়ে পরীক্ষায় মোট পাস করেছেন ১০ লাখ ৬৭ হাজার ৮৫২ জন । চলতি বছরে পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে অন্তত ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থী কর্মজীবনে প্রবেশ করবে বা ভর্তি হবে না