ইনসাইড গ্রাউন্ড

বিশ্বকাপের ‘শেষ ১৬’তে কারা পৌঁছালো, কারা পৌঁছাবে

প্রকাশ: ০১:২৬ পিএম, ২৯ নভেম্বর, ২০২২


Thumbnail

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে প্রতিটি দল ইতোমধ্যে দুইটি করে ম্যাচ খেলেছে। এরমধ্যে ফ্রান্স, ব্রাজিল এবং পর্তুগাল শেষ ১৬ নিশ্চিত করেছে। গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচের পর নির্ধারিত হবে বাকি ১৩টি দল। দেখে নেই কোন ১৩ দল পৌঁছাতে পারে শেষ ১৬ তে এবং কেমন অবস্থায় আছে হিসেব-নিকেশ কিংবা সমীকরণ।

গ্রুপ এ: ইকুয়েডর - সেনেগাল, নেদারল্যান্ডস - কাতার

নেদারল্যান্ডস এবং ইকুয়েডরের যোগ্যতা অর্জনের জন্য একটি ড্রই যথেষ্ট। রাউন্ড ১৬ তে  থাকতে চাইলে সেনেগালকে অবশ্যই জিততে হবে কারণ তাদের কাছে উপলব্ধ অন্য বিকল্পটি একটু কঠিন। হয়  ইকুয়েডরের বিপক্ষে গোলের সাথে ড্র করতে হবে নতুবা নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে কাতারকে ২-০ বা তার বেশি গোলে জয় পেতে হবে। এদিকে কাতার আগেই বিদায় নিয়েছে।

গ্রুপ বি: ওয়েলস - ইংল্যান্ড, ইরান - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

ইংল্যান্ড ও ইরান তিন পয়েন্ট পেলে রাউন্ড অফ ১৬-এ উঠবে। ম্যাচটি ড্র হলে তা  ইংলিশদের জন্য ভাল। কিন্তু ইরান  ড্র করলে অন্য ম্যাচে ওয়েলসকে সাউথগেটের কাছে জিততে  হবে। নকআউট পর্বে নিজেদের জায়গা পাকাপোক্ত করতে জয় দরকার যুক্তরাষ্ট্রের। ওয়েলশদের কাছে দুটি বিকল্প রয়েছে- ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৪-০ বা তার বেশি জয় অথবা তাদের প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে ১-০ জয় এবং ইরান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে একটি ড্র।

গ্রুপ সি: সৌদি আরব - মেক্সিকো, পোল্যান্ড - আর্জেন্টিনা

পোল্যান্ড, আর্জেন্টিনা এবং সৌদি জিতলেই নিশ্চিত রাউন্ড ১৬। অবশ্য শেষ ১৬ রাউন্ডে নিশ্চিতে পোল্যান্ডের জন্য একটি ড্রই যথেষ্ট। তবে পোল্যান্ড হেরে গেলে সৌদি আরব ও মেক্সিকোর ম্যাচের ড্র কামনা করতে হবে। সৌদি আরব ও মেক্সিকোর মধ্যে ড্র হলে পরের রাউন্ড নিশ্চিতে আর্জেন্টিনার জন্যও ড্র যথেষ্ট। মেক্সিকোর শেষ ১৬ নিশ্চিতে নিজেদের জয় এবং আর্জেন্টিনার হার প্রয়োজন অথবা যতটা সম্ভব গোল করে এগিয়ে যেতে হবে। সেক্ষেত্রে আর্জেন্টিনা কিংবা পোল্যান্ডের হার কিংবা ড্র প্রয়োজন। অন্যদিকে সৌদিরা ড্র করলে পরের রাউন্ড নিশ্চিত আর্জেন্টিনার হার কামনা করতে হবে।

গ্রুপ ডি: অস্ট্রেলিয়া - ডেনমার্ক, তিউনিসিয়া - ফ্রান্স

ফ্রান্স ড্র করলে বা হারলেও তাদের গ্রুপের শীর্ষে থাকা নিশ্চিত। অস্ট্রেলিয়াও একটি জয় পেলে বা তিউনিসিয়া ফরাসিদের হারাতে ব্যর্থ হলে রাউন্ড -১৬ থাকবে। একটি জয় ডেনমার্ককে পরবর্তী লড়াইয়ের ময়দানে পৌঁছে দেবে। শুধুমাত্র একটি দৃশ্যই তাদের রাউন্ড অফ ১৬ থেকে বাদ দিতে পারে, ডেনসদের চেয়ে এক গোলে তিউনিসিয়ার জয়।

গ্রুপ ই: কোস্টারিকা - জার্মানি, স্পেন - জাপান

স্পেন ড্র করে রাউন্ড অফ ১৬-এ তাদের জায়গা নিশ্চিত করতে পারে। শুধুমাত্র একটি বিপর্যয় তাদের বিপদে ফেলতে পারে: জাপানের বিরুদ্ধে ১-০ হারলে অথবা  জার্মানি কোস্টারিকাকে ৭-০ বা তার বেশি গোলে পরাজিত করলে। জাপান এবং কোস্টারিকা একটি জয়ের সাথে যোগ্যতা অর্জন করবে। জাপানিরা হারলে কোস্টারিকানদের জন্য একটি ড্রই যথেষ্ট হবে। জার্মানি না জিতলে জাপানিরা একটি পয়েন্ট নিশ্চিত করবে। জার্মানি দুই গোলের ব্যবধানে জিতলে নকআউট পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে, যদি জাপানি এবং লুইস এনরিকের দল ড্র করে। তাদের জয় এবং/অথবা স্পেন এবং জাপানের মধ্যে ড্রয়ের উপর নির্ভর করে এক গোলের জয়ও যথেষ্ট হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি জার্মানি ১-০ তে জয়ী হয় এবং স্পেন এবং জাপান গোলশূন্য ড্রতে শেষ হয়, ফ্লিক এর দল ১৬ রাউন্ডে চলে যাবে।

গ্রুপ এফ: কানাডা - মরক্কো, ক্রোয়েশিয়া - বেলজিয়াম

ইতোমধ্যে কানাডার বিদায় নিশ্চিত হয়েছে। ক্রোয়েশিয়া, মরক্কো ও বেলজিয়ামকে  জয়ের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। ক্রোয়েশিয়ান এবং মরক্কোর জন্য একটি ড্রও গুরুত্ব পেতে পারে। কানাডা মরক্কোকে হারালে বেলজিয়ানদের ড্র এর মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।

গ্রুপ জি: সার্বিয়া - সুইজারল্যান্ড, ক্যামেরুন - ব্রাজিল

ব্রাজিল ইতিমধ্যেই ১৬ রাউন্ডে রয়েছে এবং ক্যামেরুনের সাথে ড্র করলেও গ্রুপের শীর্ষে থাকবে। হারলেও, সুইজারল্যান্ড না জিতলে তারা আগে শেষ করবে। আর সুইস জিতলেও ব্রাজিলের পক্ষে (+৩) গোল ব্যবধান রয়েছে। এদিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছে  সুইজারল্যান্ড, ক্যামেরুন ও সার্বিয়ার মধ্যে । সার্বিয়ানদের পরাজিত করে সুইসরা তাদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। অথবা যদি তারা ড্র করে এবং ক্যামেরুন ব্রাজিলকে না হারায় তবে ১৬ রাউন্ডে থাকবে। ক্যামেরুনকে অবশ্যই ব্রাজিলিয়ানদের হারাতে হবে এবং সুইস ও সার্বদের মধ্যে ড্রয়ের আশা করতে হবে। সার্বিয়ার বিকল্প হলো সুইজারল্যান্ডকে পরাজিত করা এবং আশা করা যায় যে ক্যামেরুন ব্রাজিলকে হারাতে পারবে না, যদি তারা করে তবে তাদের   ভাল গোল পার্থক্য নেই।

গ্রুপ এইচ: দক্ষিণ কোরিয়া - পর্তুগাল, ঘানা - উরুগুয়ে

ফ্রান্স ও ব্রাজিলের পর পর্তুগাল তৃতীয় দল যারা ১৬ রাউন্ডে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে।দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে ড্র করলে তারা প্রথম স্থান নিশ্চিত করবে এবং ঘানা উরুগুয়েকে হারাতে না পারলেও তাদের প্রয়োজন হবে না। ঘানাকে হারালে এবং পর্তুগালের বিপক্ষে দক্ষিণ কোরিয়ানরা জিততে ব্যর্থ হলে উরুগুয়ের এখনও দ্বিতীয় স্থানে থাকার সুযোগ রয়েছে। ঘানা রাউন্ড অফ ১৬-এ উঠবে যদি তারা উরুগুয়েকে হারায় বা ড্র করে এবং দক্ষিণ কোরিয়া যদি জিততে না পারে। তারা জিতলেও গোল পার্থক্যে তাদের হারানো যাবে না। দক্ষিণ কোরিয়াকে অবশ্যই জিততে হবে এবং ঘানা-উরুগুয়ের ফলাফল অবশ্যই তাদের দিকে যেতে হবে: ঘানার জয় এবং অন্য কোন সমন্বয় (ড্র বা উরুগুয়ের জয়)তাদের গোল পার্থক্যের সাথে থাকতে হবে।


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

পাঞ্জাবের বিপক্ষে কলকাতার সর্বোচ্চ সংগ্রহ

প্রকাশ: ১০:২৮ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পাঞ্জাব কিংসের বিপক্ষে নিজেদের অষ্টম ম্যাচে রান পাহাড় গড়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। শুক্রবার রাতে ইডেন গার্ডেনে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ফিল সল্ট ও সুনীল নারিন ঝড়ে ৬ উইকেটে ২৬১ রানের বিশাল সংগ্রহ পেয়েছে কেকেআর। যা আইপিএলের ইতিহাসে চতুর্থ সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ। জিততে পাঞ্জাবকে করতে হবে ২৬২ রান।

টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে কলকাতাকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন সুনীল নারিন এবং ফিল সল্ট। দুজনের ব্যাটে ভর করে পাওয়ার প্লেতে ৭৬ রান তোলে দুইবারের চ্যাম্পিয়নরা। নারিন ২৩ বলে এবং ২৫ বলে ফিফটি তুলে নেন সল্ট। দুজনের ব্যাট থেকে আসে ১৩৮ রান। ৩২ বলে ৭১ রান করে সাজঘরে ফেরেন নারিন। ১৩তম ওভারে স্যাম কারানের বলে বোল্ড আউট হন আরেক ওপেনার সল্ট। ৩৬ বলে ৭৫ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন এই ইংলিশ ওপেনার।

নারিন-সল্ট ফিরলেও ঝড় অব্যাহত রাখেন ভেঙ্কটেশ আয়ার, আন্দ্রে রাসেল ও শ্রেয়াস আয়ার। ভেঙ্কটেশ ২২ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩৯ রান করে আউট হন। রাসেল ১২ বলে ২ চার ও ২ ছক্কায় ২৪ রানে ফিরেন। আর অধিনায়ক আয়ারের ব্যাট থেকে আসে ২৮ রান। মাত্র ১০ বলে ১ চার ও ৩ ছক্কায় এই রান করেন তিনি।

বল হাতে পাঞ্জাবের আর্শদীপ সিং ৪ ওভারে ৪৫ রান দিয়ে ২টি উইকেট নেন। স্যাম কারান ৪ ওভারে ৬০ রান দিয়ে নেন ১টি। রাহুল চাহার ৪ ওভারে ৩৩ রান দিয়ে পান ১টি উইকেট। আর হার্শাল প্যাটেল ৩ ওভারে ৪৮ রান দিয়ে নেন ১টি উইকেট।


আইপিএল   কলকাতা নাইট রাইডার্স   পাঞ্জাব  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ফিফার নিষেধাজ্ঞায় পড়তে পারে স্পেন ফুটবল

প্রকাশ: ০৮:৩০ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার আইন অনুযায়ী, কোনো দেশের ফুটবল ফেডারেশনে তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ অবৈধ। যদি এমন কোন ঘটনা ঘটে তবে সেই দেশকে নিষিদ্ধ করে ফিফা। তেমনই এক নিষেধাজ্ঞার  কবলে পড়তে পারে স্পেন ফুটবলের কার্যক্রম।

দেশটির ফুটবল ফেডারেশনকে (আরএফইএফ) পরিচালনার জন্য বিশেষ কমিটি ঘোষণা করে স্পেনের সরকার। মূলত এ কারণেই ফিফা থেকে নিষেধাজ্ঞা পেতে পারে তারা।

নতুন নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত ‘ফুটবল ফেডারেশন চলমান সংকট ও স্পেনের স্বার্থ রক্ষায় দেশটির সরকার এই বিশেষ কমিটি গঠন করেছে বলে জানিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (সিএসডি)। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বিশেষ কমিটি গঠনের ঘোষণা দেয় স্পেনের সরকারি সংস্থা সিএসডি।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আরএফইএফ যে গুরুতর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তা ঠিক করতে এবং সংস্থাটির পুনর্জাগরণ ঘটাতে স্পেন সরকার একটি কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফেডারেশনের তত্ত্বাবধান, স্বাভাবিকীকরণ ও প্রতিনিধিত্বের জন্য এ কমিশনের নেতৃত্বে থাকবেন স্বীকৃত মর্যাদাবান স্বতন্ত্র ব্যক্তিরা।’

স্বাভাবিকভাবে এ বিশেষ কমিটি গঠনের প্রক্রিয়াকে ভালোভাবে নেয়নি ফিফা ও উয়েফা। এক যৌথ বিবৃতিতে দুই সংস্থা জানিয়েছে, ‘সিএসডির তথাকথিত তত্ত্বাবধান, স্বাভাবিকীকরণ ও প্রতিনিধিত্ব কমিশন আরএফইএফের স্বাধীনভাবে ও সরকারি হস্তক্ষেপ ছাড়াই কার্যাবলি পরিচালনার বাধ্যবাধকতাকে প্রভাবিত করতে পারে। ফিফা এবং উয়েফা পরিস্থিতি মূল্যায়ন করতে অতিরিক্ত তথ্য চাইবে।’

গত বছর নারী ফুটবল বিশ্বকাপের শিরোপা জেতে স্পেন। সেবার শিরোপা বিতরণের মঞ্চে চুমু-কাণ্ডে ফেডারেশনের প্রধানের পদ হারান লুইস রুবিয়ালেস। আর দুর্নীতির অভিযোগে আটক হন তিনি। এরপর থেকেই  অস্থিরতা চলছে স্প্যানিশ ফুটবলে।

আগামী জুনে জামার্নিতে বসবে ইউরো কাপ। এর আগে নিষেধাজ্ঞা পেলে ইউরোপীয় ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে বিপাকে পড়তে হতে পারে সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।


স্পেন ফুটবল   ফিফা   আরএফইএফ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

এবার নারী এশিয়া কাপে প্রথমবার আম্পায়ারিং করবেন সাথিরা

প্রকাশ: ০৭:৪৪ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail বাংলাদেশি আম্পায়ার সাথিরা জাকির জেসি

এবারের নারী এশিয়া কাপে প্রথমবারের মতো আম্পায়ারিং করতে যাচ্ছেন বাংলাদেশি আম্পায়ার সাথিরা জাকির জেসি। এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) জেসিকে বিষয়টি ইতোমধ্যেই মৌখিকভাবে অবগত করেছে।

এ বিষয়ে জেসি বলেন, ‘চলতি বছরের জুলাইতে এশিয়া কাপে আম্পায়ারিং করবো। বিষয়টি মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে।’

জেসির ঝুলিতে এর আগেও ইমার্জিং এশিয়া কাপে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। গত বছরের জুনে এটি অনুষ্ঠিত হয়েছে হংকংয়ে। এছাড়া চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত এসিসি প্রিমিয়ার কাপে আম্পায়ারিংয়ের দায়িত্ব পালন করেন জেসি।

চলতি বছরের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কায় হবে এবারের নারী এশিয়া কাপ। গত এশিয়া কাপ বাংলাদেশের মাটিতে অনুষ্ঠিত হলেও দেশি কোনো আম্পায়ার ছিল না।

বাংলাদেশ দলের হয়ে তিনটি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা জেসির পুরো মনোযোগ এখন আম্পায়ারিংয়ে। এখন পর্যন্ত ৮টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। সামনেই ঘরের মাঠে আছে বিশ্বকাপ। জেসি এখন নিজেকে প্রস্তুতি করছেন বৈশ্বিক মঞ্চে দায়িত্ব পালনের জন্য।

তিনি বলেন, ‘আমি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট করছি নিয়মিত। ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ, তো অবশ্যই স্বপ্ন দেখি। আমি প্রস্তুত বিশ্বকাপে দায়িত্ব পালনের জন্য।’


নারী ক্রিকেট   এশিয়া কাপ   বাংলাদেশ   আম্পায়ারিং   সাথিরা জাকির জেসি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

‘লিওনেল মেসিই সর্বকালের সেরা ফুটবলার’

প্রকাশ: ০৫:৩৮ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বিশ্ব ফুটবলে উঠতি তারকাদের আইডলদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শোনা যায় লিওনেল মেসি ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর কথা। এই যেমন- কিলিয়ান এমবাপ্পের রোনালদো, লামিনে ইয়ামালের লিও মেসি। বিশ্ব ফুটবলে এত তারকা, কিংবদন্তি থাকতে এদেরকেই সবচেয়ে বেশি আইডল মানার কারণটাও অবশ্য সকলেরই জানা। প্রায় দুই দশক ধরে ফুটবল বিশ্বকে যেন নিজেদের খেলা দিয়ে মোহে আটকে রেখেছেন তারাই।

বর্তমানে উঠতি তারকা যারা রয়েছেন তাদের মধ্যে খেলার ধরনে লিওনেল মেসির সঙ্গে কিছুটা মিল আছে জামাল মুসিয়ালার। জার্মানীর এই তরুণ এখনও আছেন ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে। তবে হাঁটছেন মেসির পথ ধরেই। সেই ধারাবাহিকতায় এবার নিজের সবচেয়ে পছন্দের ফুটবলার বলে কথা জানালেন মুসিয়ালা। তিনি জানান, মেসিকে দেখেই নাকি ফুটবলকে ভালোবাসার শুরু তার। তাই সর্বকালের সেরাও মানেন এই আর্জেন্টাইনকে।

সময়ের অন্যতম সেরা দুই ফুটবলার মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। এতে সবাই একমত। তবে দ্বন্দ্ব হয় কে সেরা তা নিয়ে! এই প্রশ্নের উত্তর গত দেড় দশক ধরে দিয়ে আসছেন সাবেক ও বর্তমান ফুটবলাররা।

সম্প্রতি বায়ার্ন টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মেসিকে সেরা বলেছেন মুসিয়ালা। বায়ার্নের এই ফুটবলার বলেন, 'দুজনই ভালো ফুটবলার, তবে আমার চোখে সবসময়ই মেসি সর্বকালের সেরা ফুটবলার।'

জার্মান দলেও মুসিয়ালা এখন নিয়মিত। পরেন ‘আইকনিক’ ১০ নম্বর জার্সি। যা আবার লিওনেল মেসিরও জার্সি নম্বর। যাকে দেখে বড় হওয়া তার জার্সি নম্বর গায়ে জড়ানোকে স্বপ্ন পূরণ বলছেন এই ২১ বছর বয়সী ফুটবলার।

তিনি বলেন, 'ছোট থেকেই ১০ নম্বর জার্সি পরাটা ছিল স্বপ্নের মতো। তখনই দেখেছি মেসির মতো বড় ফুটবলাররা এই নম্বরটাই পরে। তবে আমি মাঠে কখনোই এগুলো মাথায় আসতে দেই না। এগুলো বাড়তি চাপ তৈরি করে।'


লিওনেল মেসি   আর্জেন্টিনা   ইন্টার মায়ামি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

অস্ট্রেলিয়ার সফল অধিনায়কের সংগ্রহে হাজার ব্যাট, কারণ কী?

প্রকাশ: ০৫:০৮ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail রিকি পন্টিং

শিরোপার দিক থেকে ধরতে গেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের রাজা ধরা হয় অস্ট্রেলিয়াকে। আর অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম সফল অধিনায়ক হচ্ছেন রিকি পন্টিং। কারণ তার নেতৃত্বেই দুইবার ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিতেছে অজিরা। তবে পন্টিং তার বর্ণাঢ্য এই ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন এক যুগ আগেই।

ক্রিকেটার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ারকে বিদায় বললেও ছেড়ে যাননি এই প্রাঙ্গণ। এখনও নিজেকে ব্যস্ত রেখেছেন ক্রিকেটের মধ্যেই। বর্তমানে আইপিএলের দিল্লি ক্যাপিটালসের প্রধান কোচ তিনি। সম্প্রতি দলটির এক সাক্ষাৎকারে নিজের সংগ্রহে থাকা ১ হাজার ব্যাটের বিষয়টি জানিয়েছেন এই অজি কিংবদন্তি।

রিকি পন্টিং বলেন, ‘বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, আমি প্রথম যে ব্যাট দিয়ে খেলেছি এখনো বাড়িতে সেটি সংগ্রহে আছে। এমনকি ব্যাটের গায়ে থাকা স্টিকারসহ প্রতিটি জিনিসই আছে অক্ষত অবস্থায়। এভাবে সবমিলিয়ে এক হাজার ব্যাট আছে আমার কাছে, কিছু কিছু ব্যাট একটা আরেকটার চেয়ে বেশি স্পেশাল।’

২০০৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিপক্ষ ছিল ভারত। সৌরভ গাঙ্গুলির দলের বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন একাই চুরমার করে দেন পন্টিং। সেই ম্যাচে ১৪০ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছিলেন ডানহাতি এ ব্যাটার।

সেই ব্যাট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ অবশ্যই (সংগ্রহে আছে)। তবে এটি এমন নয় যে, বাসায় প্রদর্শনের জন্য রেখে দিয়েছি এসব, সব গ্যারেজে রাখা আছে।’


রিকি পন্টিং   অস্ট্রেলিয়া   ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন