নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:৪৭ পিএম, ২৩ নভেম্বর, ২০২১
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২৭ হাজার ৯৫৮ জনে। নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ২৮৪ জনের। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৭৪ হাজার ৬৩৬ জনে।
মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
একদিনে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৩১৮ জন। এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৩৮ হাজার ৮৫৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯ হাজার ৭৮১ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ১৯ হাজার ৫৬৮টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
এ পর্যন্ত মোট ১ কোটি ৭ লাখ ৬১ হাজার ৯৭৯টি নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ৬৩ শতাংশ। প্রতি ১০০ জনে সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৭৩ শতাংশ এবং মৃত্যুহার ১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের ২ জন পুরুষ, একজন নারী। ঢাকায় একজন এবং চট্টগ্রামে ২ জন মারা গেছেন। বাকি বিভাগগুলোতে কারো মৃত্যু হয়নি।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
রোহিঙ্গারা ক্যাম্পে টেলিমেডিসিন সেবা
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ১০১ জন। এ নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৬৭ হাজার ২৭৪ জনে। শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ২০ শতাংশ। এসময় ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ১৪২ জনে।
সোমবার (২৭ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। মারা যাওয়া দুই জনই ঢাকার বাসিন্দা। এর মধ্যে একজন নারী, একজন পুরুষ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১৭৯ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৬ হাজার ৮৬৭ জন।
২৪ ঘণ্টায় ১৩ হাজার ৯২০টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ১৩ হাজার ৮২০টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ২০ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।
মন্তব্য করুন
করোনার নতুন ধরন দ্রুত এবং ব্যাপকভাবে ছড়ায় বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ। এই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি প্রায় ১০ জনকে সংক্রমিত করতে পারে বলেও জানান তিনি। করোনা ভাইরাসের চতুর্থ ঢেউ মোকাবিলা করতে মাস্ক পরার উপর বিশেষ গুরুত্বের কথা উল্লেখ করেন তিনি।