নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:২৯ পিএম, ০৮ নভেম্বর, ২০২১
অনলাইন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষা ও ডিগ্রি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগে একজনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট।
গ্রেফতারকৃতের নাম- রিয়াদ হোসেন। এসময় তার হেফাজত থেকে ৯টি মোবাইল ফোন ও ৩টি সিম উদ্ধারমূলে জব্দ করা হয়।
গত শনিবার (৬ নভেম্বর) বিকাল ৪টা ৪৫ মিনিটে রমনা থানার মগবাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে রিয়াদকে গ্রেফতার করে সিসিটিসি ইউনিটের সিটি ইন্টেলিজেন্সস এ্যানালাইসিস ডিভিশনের আইএমএমসি টিম।
এ সংক্রান্তে সিটি-ইন্টেলিজেন্স এ্যানালাইসিস বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (কনফিডেন্সিয়াল) সাইদ নাসিরুল্লাহ, পিপিএম-সেবা বলেন, অনলাইন মনিটরিং এর মাধ্যমে জানা যায় ফেসবুকে প্রাইমারি শিক্ষক নিবন্ধন ও সকল চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি এবং সাজেশন ব্যাংক (যার লিংক- https://www.facebook.com/groups/307166523263132/permalink/873419819971130/) এর একটি গ্রুপ রয়েছে। উক্ত গ্রুপে নাম পরিচয় গোপন করে ছদ্মবেশী ফেক ফেসবুক আইডি Arshad Khan Pathan(Nurzahan Begum) যার লিংক https://www.facebook.com/nurzahan.begum.5682/ থেকে সরকারী নিয়োগ পরীক্ষা ও ডিগ্রী পরীক্ষার্থীদেরকে প্রশ্ন সরবরাহ করার মর্মে বিভিন্ন প্রতারণামূলক লোভনীয় পোস্ট করে আসছিল। ফেইক ফেসবুক আইডির মাধ্যমে প্রশ্ন সরবরাহ করার শর্তে প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে বিকাশ/মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে মোটা অংকের অর্থ হাতিয়ে নেয়। এর ফলশ্রুতিতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা রুজু হয়।
তিনি আরো বলেন, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ঐ গ্রুপের একজন রিয়াদকে সনাক্ত করা হয়। এরপর রমনা থানার মগবাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে রমনা থানায় রুজুকৃত মামলায় বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করলে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
ডিএমপি’র কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের সিটি-ইন্টেলিজেন্স এ্যানালাইসিস বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার, সাইদ নাসিরুল্লাহ এর তত্ত্বাবধানে, আইএমএমসি টিমের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. আরিফুল হোসাইন তুহিন ও অত্র মামলার এসআই মো. শহিদুল ইসলাম এর নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযানটি পরিচালচিত হয়।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ দুর্নীতি মামলা ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ
মন্তব্য করুন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় মিন্টো রোড যৌন হয়রানি
মন্তব্য করুন
আধুনিক সময়ে প্রায় সবার হাতেই রয়েছে
স্মার্টফোন। ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসেই অনেকে করছেন অর্থ উপার্জন। আবার অনেকেই ইনকাম
করার সুযোগের অপেক্ষায় আছেন। আর এই সুযোগ নিয়ে প্রতারণার জাল বিস্তার করছে একটি চক্র।
ঘরে বসে পার্ট টাইম চাকরির অফার দিয়েই শুরু হয় তাদের কাজ। চটকদার সব বিজ্ঞাপন দিয়ে
আকৃষ্ট করে সবাইকে। তাদের চটকদার এসব বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে সর্বস্বান্ত হন অনেকে।
এ বিষয়ে সতর্ক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন
পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন। সোমবার (১৮ মার্চ) এক ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে
সবাইকে এই স্ক্যাম সম্পর্কে সচেতন করে সিটিটিসি।
জানা যায়, টেলিগ্রাম অ্যাপসভিত্তিক
চাইনিজ প্রতারক চক্র বাংলাদেশি কিছু প্রতারকের সহায়তায় জাল বিস্তার করছে। এরা ফোনে
বা হোয়াটসঅ্যাপে ঘরে বসে পার্ট টাইম চাকরির অফার দেবে।
এরপর ইউটিউব এ বিভিন্ন ভিডিও লাইক করতে
বলবে। প্রতি লাইকের জন্য আপনাকে তারা ১০০ টাকা করে দেবে। এভাবে ৫০০-১০০০ টাকা দেবে
তারা। একইসঙ্গে তারা হেল্পডেস্ক নামক টেলিগ্রাম গ্রুপে অ্যাড করে নেবে।
টেলিগ্রাম গ্রুপে ইনভেস্ট করার লোভনীয়
সব অফার দেবে। আপনি একবার তাদের প্ল্যানে যখনই ইনভেস্ট করবেন, তখনই ফাঁদে পড়ে যাবেন।
এভাবে কয়েকদিনের মধ্যেই আপনার থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে কথা বলে হাতিয়ে নেবে লাখ
লাখ টাকা।
এখন প্রশ্ন আসতে পারে রক্ষা পাবেন কীভাবে?
সবাইকে জেনে রাখতে হবে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে
কিংবা ঘরে বসে পাওয়া যে কোনো চাকরির অফারই এক একটি স্ক্যাম। ভুলেও কেউ এমন ইনভেস্টমেন্ট
প্রতারণার ফাঁদে পা দেবেন না।
টেলিগ্রাম স্ক্যাম সতর্ক বার্তা ডিএমপির অনলাইন জব
মন্তব্য করুন
পুলিশের চাকরি অর্থ আত্মসাত সাতক্ষীরা
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ সরকার টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করছে। গত ১১ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছে। এর আগে তিন মেয়াদে যারা বিভিন্ন সময়ে মন্ত্রী ছিলেন এবং সরকারের ভিতর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের অনেকেরই দায়িত্ব পালনের সময়টি স্বচ্ছতার ছিল না। তারা নিজেদেরকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে পারেননি। আর এ কারণেই তাদের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। গত তিন মেয়াদ এ রকম অন্তত এক ডজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই দুর্নীতির অভিযোগ এখন বিভিন্ন সংস্থাগুলো তদন্ত করছে।
আধুনিক সময়ে প্রায় সবার হাতেই রয়েছে স্মার্টফোন। ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসেই অনেকে করছেন অর্থ উপার্জন। আবার অনেকেই ইনকাম করার সুযোগের অপেক্ষায় আছেন। আর এই সুযোগ নিয়ে প্রতারণার জাল বিস্তার করছে একটি চক্র। ঘরে বসে পার্ট টাইম চাকরির অফার দিয়েই শুরু হয় তাদের কাজ। চটকদার সব বিজ্ঞাপন দিয়ে আকৃষ্ট করে সবাইকে। তাদের চটকদার এসব বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে সর্বস্বান্ত হন অনেকে।