গতকাল বেগম খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসকরা এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানিয়েছেন, বেগম খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত। লিভার সিরোসিস পরিপাকতন্ত্রের প্রদাহ জনিত একটি রোগ, এরফলে লিভার অকার্যকর হয়ে যায়। লিভার সিরোসিস কেন হয় এ নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণা থেকে যে তথ্য উপাত্ত পাওয়া যায় তা হলো, অতিরিক্ত শর্করা, অতিরিক্ত মদ্যপানেই লিভার সিরোসিস হতে পারে। আর লিভার সিরোসিসের প্রধান চিকিৎসা হলো স্টেম সেল বা লিভার প্রতিস্থাপন করা। আর এই দুটি চিকিৎসাই বাংলাদেশে হয়ে থাকে। চিকিৎসকরা গতকাল যে Transjugular Intrahepatic Portosystemic Shunt or ‘TIPS’ পদ্ধতিতে লিভারে বা পরিপাকতন্ত্রে রক্ত প্রবাহ বন্ধ করে দিয়েছেন সেটি বিজ্ঞানসম্মত বা আধুনিক নয় বরং এটি হৃদরোগের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলে চিকিৎসকেরা মনে করছেন।
টিপস
একটি পদ্ধতি যেখানে পরিপাকতন্ত্রের প্রদাহ জনিত অংশে স্টেইন লাগিয়ে সেটিকে আরেকটি অস্থায়ী
নলের মাধ্যমে পরিপাকতন্ত্রকে কার্যকর রাখা হয়। কিন্তু ২০১৭ সালের একটি জরিপে দেখা গেছে
যে, ৩৬ শতাংশ মানুষ এর ফলে ঝুঁকিতে পড়ে, তার হৃদযন্ত্র বন্ধ হতে পারে এবং মৃত্যু ঝুঁকিতে
পড়ে। তাছাড়া লিভার সিরোসিসের কোনো চিকিৎসা নয়, বরং এটি রক্তপাত বন্ধের একটি চিকিৎসা
বলেই বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসকরা চিকিৎসার ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছেন
এবং যেকোনো মূল্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর একটি অপচেষ্টা বলেই অনেক চিকিৎসক
দাবি করেছেন।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
গত ২৫ জুন স্বপ্নের বহুমুখী পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধান এবং বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট মন্ত্রিসভার সদস্য, সংসদ সদস্য, রাজনীতিক, বিশেষজ্ঞ, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও বিদেশি কূটনীতিকসহ মোট প্রায় অতিথি ছিলেন প্রায় ৩ হাজার অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল দেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃবৃন্দকে। এর মধ্যে বিএনপির ৭জন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য।
সিলেটে বন্যার্তদের সরকার সাধ্য অনুযায়ী পুনর্বাসনসহ মানুষের ক্ষয়ক্ষতি পূরণ করার চেষ্টা করবে বলে জানিয়েছেন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব-উল আলম হানিফ।তিনি বলেন, বন্যা পরবর্তী ইউনিয়নভিত্তিক মানুষের ঘরবাড়ি, ক্ষেত-খামারের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করতে সরকার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে।