নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৩১ পিএম, ০৯ অক্টোবর, ২০২১
টাইম ম্যাগাজিনের সর্বশেষ সংখ্যার প্রচ্ছদে ঠাঁই পেয়েছে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। তবে মার্ক জাকারবার্গের কোনো ছবি নয়, একটি ফোন অ্যাপের চিত্র উঠে এসেছে টাইমের প্রচ্ছদে।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের বিরুদ্ধে বিভাজন সৃষ্টি, শিশুদের ক্ষতি করা, নিরাপত্তার চেয়ে লাভের দিকে বেশি নজর দেওয়া ও গণতন্ত্র দুর্বল করাসহ নানা অভিযোগ উঠেছে। এসবের মধ্যেই এই প্রচ্ছদ প্রকাশ করল টাইম ম্যাগাজিন।
শুক্রবার টাইম ম্যাগাজিন তাদের ভ্যারিফাইড টুইটার অ্যাকাউন্টে ওই ছবি পোস্ট করেছে। ছবির ক্যাপশনে লিখেছে, কীভাবে ফেসবুক লাভের চেয়ে মানুষকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া দলকে সরিয়ে দিয়ে প্রভাব বিস্তার করছে।
ফেসবুকের সিভিক মিসইনফরমেশন টিমের সাবেক প্রডাক্ট ম্যানেজার ফ্রান্সেস হিউগেন সম্প্রতি ফেসবুক নিয়ে বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস করেছেন। তার ফাঁস করা তথ্যের মাধ্যমেই ফেসবুক নিয়ে এসব বিষয় সামনে এসেছে।
তবে চলতি সপ্তাহের শুরুতে জাকারবার্গ ফ্রান্সেস হিউগেনের এসব তথ্য ‘একদম সত্যি নয়’ বলে দাবি করেছেন।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।
ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।
এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।
গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।
গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।
বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।
পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।
গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন