বাজারে
অন্যান্য পণ্যের সঙ্গে গরিবের খাবারেও সিন্ডিকেটের থাবা পড়েছে। সরবরাহ
ঠিক থাকলেও খুচরা বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজ সর্বোচ্চ ১৫০ ও আলু
৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি মোটা চাল কেজিতে
তিন টাকা বেড়ে ৫৬
টাকা হয়েছে। আর ডাল কিনতে
ক্রেতার গুনতে হচ্ছে ১৩৫ টাকা। বাজারে
পণ্য থাকলেও দামের তা কেনার সাধ্য
নেই নিম্নআয়ের ভোক্তার। ফলে দুস্থদের পক্ষে
ডাল-ভাত ও আলুভর্তা
জোগানও কঠিন হয়ে পড়েছে।
অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট অতিমুনাফার লোভে দাম বাড়িয়ে
ভোক্তাকে কষ্ট দিচ্ছে।
বাজারে
৭০ টাকা কেজির নিচে
কোনো সবজিই মিলছে না। আর মাছ-মাংসের বাড়তি দামের কারণে ক্রেতার নাভিশ্বাস উঠেছে। রাজধানীর কাওরান বাজার, মালিবাগ বাজার, নয়াবাজার ও শান্তিনগরসহ বেশ
কয়েকটি খুচরা বাজার ঘুরে এমন চিত্র
দেখা গেছে। এসব বাজারে আজ শুক্রবার প্রতিকেজি গোল বেগুন ১২০-১৪০ টাকা বিক্রি
হয়েছে। প্রতিকেজি লম্বা বেগুন ৮০-১০০ টাকা,
করলা ৮০-১০০ টাকা,
কাঁচামরিচ ১৮০-২০০ টাকা,
ঢেঁড়স ৮০ টাকা, পটোল-চিচিঙ্গা ৭০-৮০ টাকা,
প্রতি পিস লাউ আকারভেদে
৬০-৮০ টাকা, প্রতিকেজি
টমেটো ১২০-১৪০ টাকা,
শিম ১৫০-১৬০ টাকা,
শসা ৬০-৭০ টাকা,
কচুমুখি ৯০-১০০ টাকা,
বরবটি ১০০ টাকা, ঝিঙ্গা
প্রতিকেজির দাম ৮০ টাকা।
বাজারে
ব্রয়লার মুরগি কেজিপ্রতি ১৮৫ টাকায় বিক্রি
হচ্ছে। কক মুরগির কেজি
৩২০ টাকা, দেশি মুরগি ৬৫০-৭০০ টাকা এবং
লেয়ার ৩৫০ টাকা দরে
বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া খুচরা বাজারে প্রতিকেজি গরুর মাংস বিক্রি
হচ্ছে ৮০০ টাকা। এছাড়া
প্রতিকেজি রুই মাছ ৩৫০-৪৫০ টাকা, মৃগেল
২৫০-৩৫০, পাঙাশ ১৯০-২২০, চিংড়ি প্রতিকেজি
৭০০-১০০০ টাকা, বোয়াল
মাছ প্রতিকেজি ৮০০-১২০০ টাকা,
কাতল ৩০০-৪০০, পাবদা
৪০০-৫০০ টাকায় এবং
তেলাপিয়া ২২০ টাকায় বিক্রি
হচ্ছে।
জানতে
চাইলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আব্দুল জব্বার মন্ডল বলেন, পণ্যের দাম ভোক্তা সহনীয়
করতে অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে তদারকি
ও অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। অনিয়ম
পেলে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে। কাউকেই
ছাড় দেওয়া হচ্ছে না।
কৃষি
বিপণন অধিদপ্তরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিকেজি
আলু উৎপাদনে কৃষকের খরচ হয়েছে ১০
টাকা ৫০ পয়সা। কৃষক
তা সর্বোচ্চ ১৫ টাকায় বিক্রি
করে দিয়েছেন। যা খুচরা বাজারে
৩২ টাকার বেশি হওয়ার কথা
নয়। হিমাগার মালিক ও মজুতদাররা চাহিদার
তুলনায় কম আলু বাজারে
ছেড়ে দাম বাড়িয়েছে। দাম
বৃদ্ধির পেছনে কারা দায়ী তা
সরকারি সংস্থাও জানে। তারপরও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া
হয়নি। বরং আলু আমদানির
সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমদানির খবরে দাম কিছুটা
নিম্নমুখী।
অন্যদিকে
বাজারে বাড়তি মুনাফা করতে চালের বাজারে
মিলারদের চোখ পড়েছে। খুচরা
বাজারের বিক্রেতারা জানান, ‘দিন আনে দিন
খায়’ এমন খেটে খাওয়া
মানুষের এককেজি মোটা চাল বিক্রি
হচ্ছে ৫৬ টাকা। যা
আগে ৫৩ টাকা ছিল।
কাওরান বাজারের আল্লাহর দান রাইস এজেন্সির
মালিক সিদ্দিকুর রহমান বলেন, মিলারদের কারসাজিতে চালের দাম বাড়ছে। গত
দুই সপ্তাহ আগে গরিবের মোটা,
মাঝারি চালের দাম বস্তাপ্রতি (৫০
কেজি) ১০০-২০০ টাকা
বাড়ানো হয়েছে। ফলে পাইকারি বাজারে
হুহু করে বাড়ছে দাম।
খুচরা পর্যায়ে প্রভাব পড়ায় ক্রেতার পকেট
কাটা যাচ্ছে।
এদিকে
দেশের বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ ও দাম সহনীয়
রাখতে রপ্তানিতে প্রতিটন ৮০০ ডলার মূল্য
বেঁধে দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। তবে নতুন দামে
আমদানি করা পেঁয়াজ দেশ
না এলেও ভারত আমদানি
মূল্য ঘোষণার পরপরই দেশে কারসাজি করে
বাড়ানো হয় দাম। শুক্রবার
খুচরা বাজারে কেজিপ্রতি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি
হচ্ছে ১৪০ থেকে সর্বোচ্চ
১৫০ টাকায়। যা সাত দিন
আগেও ১০০ টাকা ছিল।
আর আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ
বিক্রি হচ্ছে ১২০-১২৫ টাকা।
যা সাত দিন আগে
৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
রাজধানীর
নয়াবাজারে পণ্য কিনতে আসেন
দিনমজুর মো. হাসান। তার
সঙ্গে কথা হলে তিনি
বলেন, বাজারে সব ধরনের পণ্যের
দাম বেশি। পরিবারের জন্য দুই বেলা
আলুভর্তা, ডাল-ভাত জোগাড়
করব তারও উপায় নেই।
এসবের দামও অনেক বেড়েছে।
কিন্তু বাজারে সরবরাহের কোনো ঘাটতি নেই।
সব মিলে আমাদের মতো
মানুষের অনেক কষ্টে দিন
পার করতে হচ্ছে। তিনি
বলেন, মা, স্ত্রী এবং
দুই মেয়ে নিয়ে আমার
পাঁচজনের সংসার। সবার খাবারের জোগান
আমাকেই করতে হয়। কিন্তু
সীমিত আয় দিয়ে বাজার
করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। দাম
বাড়ায় বাধ্য হয়ে চাহিদার তুলনায়
কম পণ্য কিনতে হচ্ছে।
জানতে
চাইলে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব)
সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, সার্বিক মূল্যস্ফীতির কারণে এমনিতেই নিম্নআয়ের মানুষ কষ্টের মধ্যে আছে। এর মধ্যে
সিন্ডিকেটের কারসাজিতে একাধিক পণ্যের দাম হুহু করে
বাড়ছে। এতে উচ্চশ্রেণির মানুষের
ভোগান্তি না হলেও মধ্যবিত্ত
পরিবারগুলো কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। সবচেয়ে
বেশি কষ্টে আছে নিম্নআয়ের মানুষ।
যারা তাদের আয়ের সঙ্গে ব্যয়
সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে। পণ্যের দাম বেশি হওয়ায়
তা দিয়ে তাদের চাহিদা
মেটাতে পারছে না। ফলে কেনার
সময় অনেকে পরিমাণে কম কিনতে বাধ্য
হচ্ছেন। তাই সংশ্লিষ্টদের উচিত
হবে, বাজারে তদারকি জোরদার করে অসাধুদের আইনের
আওতায় আনা।
কাঁচাবাজার দাম বাড়তি আলু পেঁয়াজ চাল
মন্তব্য করুন
চলমান পরিস্থিতিতে চার দিন স্থবির থাকার পর স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে চট্টগ্রাম বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম। চট্টগ্রাম বন্দরে ইন্টারনেট সেবা চালুর পর বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হয়। কাস্টমসেও বিকল্প ব্যবস্থায় আমদানি-রপ্তানি নতুন চালান শুল্কায়নের মাধ্যমে পণ্য খালাস ও রপ্তানি পণ্য জাহাজীকরণ শুরু হয়েছে।
বুধবার (২৪ জুলাই) চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট চালু হয়েছে। এতে বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রমও চালু হয়েছে। কাস্টমস থেকে যেসব পণ্য শুল্কায়ন হচ্ছে, সেগুলো আমরা ডেলিভারি দিচ্ছি। এ জন্য কাস্টমসের সঙ্গে আমরা সমন্বয় করে কাজ করছি। বন্দর কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম এখন স্বাভাবিক রয়েছে।
চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ ফাইজুর রহমান বলেন, চার দিন বন্ধ থাকার পর বিকল্প ব্যবস্থায় কাস্টমসে অনলাইন চালু করা হয়েছে। এখন যে কেউ কাস্টমস হাউসে এসে আমদানি-রপ্তানির চালানের নথি জমা দিতে পারবেন। বাইরের কনটেইনার ডিপোগুলোতেও শুল্কায়ন কার্যক্রম চলছে।
চট্টগ্রাম বন্দর সূত্রে জানা যায়, দেশে চলমান কারফিউ পরিস্থিতি এবং ইন্টারনেট সেবা বন্ধ থাকায় রবি ও সোমবার বন্দর থেকে কনটেইনারের কোনো পণ্য খালাস হয়নি। তবে আমদানি পণ্যভর্তি ১৫২৫ টিইইউএস'স (২০ফুট এককের) কনটেইনার বন্দর থেকে বেসরকারি ডিপোতে নেওয়া হয়েছে। ইপিজেডগুলোতে (রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল) নেওয়া হয়েছে ৬৫ টিইইউএস’স কনটেইনার। চট্টগ্রাম বন্দর অভ্যন্তরে আমদানির ৪২ হাজার ১২০ একক কনটেইনার রাখার জায়গা আছে। সেখানে মঙ্গলবার ৪০ হাজার কনটেইনার ছিল। এতে নতুন করে বন্দরে আসা জাহাজ থেকে কনটেইনার ওঠা-নামা ও স্থানান্তরে কিছুটা জট দেখা দিয়েছে। তবে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে মাদার ভেসেল থেকে পণ্য খালাস ও লাইটারিং চলছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বহির্নোঙর থেকে সোমবার রাতেই ৭৯ হাজার টন এবং তার আগে রোববার ১ লাখ ১৬ হাজার টন পণ্য খালাস হয়।
চট্টগ্রাম বন্দর অপারেশনাল কার্যক্রম স্বাভাবিক
মন্তব্য করুন
চাল আমদানি নয়, ভবিষ্যতে আমরা চাল রপ্তানি করবো বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেন, বিগত দুই বছর সরকার চাল আমদানি করেনি।এবারও চাল আমদানির প্রয়োজন হবেনা।
রোববার (৭ জুলাই) দুপুরে সাপাহার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে রাজশাহী বিভাগের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় "কৃষি প্রযুক্তি মেলা-২০২৪" এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
কৃষি প্রণোদনা সরকারের পরিকল্পিত ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ অবিহিত করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কৃষি প্রণোদনা দিয়ে-ভর্তূকি দিয়ে কৃষকের পাশে আছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি কৃষিকে প্রযুক্তি বান্ধব করতে নিরলস চেষ্টা করে যাচ্ছেন। যে প্রণোদনা আজ বিতরণ করা হচ্ছে সেটা সঠিক ব্যবহার হলে বেশি জমিতে চাষাবাদ হবে আর উৎপাদন ও বৃদ্ধি পাবে।’
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুচিন্তিত চিন্তাধারায় অল্প জমিতে বেশি ফসল ফলাতে কৃষিতে যন্ত্রের ব্যবহার বৃদ্ধি হয়েছে। অধিক জনসংখ্যার জন্য খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রযুক্তির ব্যবহার কৃষকের জন্য আশির্বাদ। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক পতিত জমিতেও এখন চাষাবাদ হচ্ছে।’
এর আগে তিনি সাপাহার উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন করেন এবং স্টল পরিদর্শন করেন।
সাপাহার উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: মাসুদ হোসেন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: শাহজাহান হোসেন,উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নঈমুদ্দিন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা খাতুন,উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: মাসুদ রেজা সারোয়ার,উপজেলা কৃষি অফিসার শাপলা খাতুন এবং শিরন্টি ইউনিয়নপরিষদের চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দিন।
পরে খাদ্যমন্ত্রী কৃষকদের মাঝে সরকারি আমন প্রণোদনা বিতরণ করেন এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপবৃত্তির চেক ও বাইসাইকেল বিতরণ করেন।
উল্লেখ্য, ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে খরিপ/২০২৪-২৫ মৌসুমে আমন প্রণোদনা হিসাবে ১২১০ জন কৃষকের প্রত্যেকে ৫ কেজি বীজ,১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার সহায়তা বিতরণ করা হয়।
চাল আমদানি রপ্তানি কৃষি প্রণোদনা
মন্তব্য করুন
মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) নিবন্ধন ৫ লাখ ছাড়িয়ে নতুন মাইলফলক স্পর্শ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। যদিও এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ৪৩ হাজার ৯৬৭ প্রতিষ্ঠান ভ্যাট রিটার্ন দাখিল করে।
এনবিআরের হিসাব অনুযায়ী, ২৫ মে পর্যন্ত নিবন্ধন নিয়েছে ৫ লাখ ৬ হাজার ৯৫৪টি প্রতিষ্ঠান। গত ৯ মে নিবন্ধন ৫ লাখ ছাড়িয়ে গেছে।
এদিকে নিবন্ধন ৫ লাখ ছাড়িয়ে যাওয়ায় কেক কেটে এই মাইলফলক উদযাপন করা হয়। রোববার (২৬ মে) এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম কেক কাটে উদযাপনের সূচনা করেন।
ভ্যাট বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, গত ৯ মে প্রথমবারের মতো ভ্যাট নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা পাঁচ লাখ ছাড়িয়েছে। ২৫ মে পর্যন্ত নিবন্ধন নিয়েছে ৫ লাখ ৬ হাজার ৯৫৪টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে ঢাকার চারটি ভ্যাট কমিশনারেটের আওতায় রয়েছে ২ লাখ ৯৩ হাজার ৬৬০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। অর্থাৎ সারা দেশে যত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভ্যাটের আওতায় আছে, তাদের মধ্যে ৫৯ শতাংশই ঢাকা ও এর আশপাশের এলাকার প্রতিষ্ঠান।
মন্তব্য করুন
পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার হ্যালো পিওর গোল্ড
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
চলমান পরিস্থিতিতে চার দিন স্থবির থাকার পর স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে চট্টগ্রাম বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম। চট্টগ্রাম বন্দরে ইন্টারনেট সেবা চালুর পর বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হয়। কাস্টমসেও বিকল্প ব্যবস্থায় আমদানি-রপ্তানি নতুন চালান শুল্কায়নের মাধ্যমে পণ্য খালাস ও রপ্তানি পণ্য জাহাজীকরণ শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।