ইনসাইড ট্রেড

কারাগারে ফেরার আতঙ্কে সময় কাটছে নাজানিনের

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:৪১ এএম, ১৮ অক্টোবর, ২০২১


Thumbnail

ইরানি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ ত্রাণকর্মী নাজানিন জাঘারি। কাজ করতেন দাতব্য সংস্থা থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশনের প্রকল্প ব্যবস্থাপক হিসেবে। ইরানি নববর্ষ উlযাপন ও মা-বাবাকে দেখতে মেয়েকে নিয়ে তেহরান যাওয়ার পর গ্রেফতার করা হয় তাকে। এর পর থেকে পাঁচ বছর জেল খেটেছেন তিনি। এরপর চলতি বছরের এপ্রিলে ফের তাকে এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

বিবিসির খবরে বলা হয়, সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার অভিযোগে ২০১৬ সালে নাজানিনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই কারাদণ্ডের মেয়াদ গত মার্চে শেষ হয়। এরপর এপ্রিলে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ তুলে দ্বিতীয় দফায় আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় তাকে। এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন তিনি। তবে কোনো শুনানি ছাড়াই তার আপিল খারিজ করে দেওয়া হয়েছে।

নাজনিনের বিরুদ্ধে ইরানি কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, তেহরানে সরকার উৎখাত করার ষড়যন্ত্রে জড়িত নাজানিন। ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড অভিযোগ তোলে, তেহরানে বেড়াতে আসার নামে একটি বিদেশি মদদপুষ্ট শত্রু নেটওয়ার্কের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন এ ত্রাণকর্মী।

নাজনিন তাঁর প্রথম পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের মধ্যে শেষের এক বছর প্যারোলে মা-বাবার সঙ্গে ছিলেন নাজানিন। দ্বিতীয় মেয়াদের সাজা কাটাতে তাকে আবার কারাগারে ফিরতে হতে পারে বলে উদ্বেগে দিন কাটছে পরিবারের।

নাজানিনের স্বামী রিচার্ড র‌্যাটক্লিফ বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, কখন তলব করা হবে তার স্ত্রী এই দুশ্চিন্তায় আছেন। জেলে ফেরার কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন তিনি। আপিল আবেদন খারিজ হওয়ার দিন তিনি বেশ কয়েকবার মেয়েকে ফোন করেছেন। তার আশঙ্কা, তার কারাগারে ফিরে না যাওয়ার বিকল্প নেই।

২০১৬ সালের পর থেকে নাজানিন ও স্বামী র‌্যাটক্লিফের মুখোমুখি দেখা হয়নি। নাজানিনের গ্রেফতারের সময় মেয়ে গ্যাব্রিয়েলা তেহরানে মায়ের সঙ্গেই ছিল। ২০১৯ সাল থেকে বাবার সঙ্গে যুক্তরাজ্যে থাকছে সে।

 ইরানের কারাগারে নাজানিনের মতো পশ্চিমা দেশের অনেক পাসপোর্টধারী বন্দি আছেন। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর অভিযোগ, বিদেশি শক্তিগুলোর সঙ্গে নানা ক্ষেত্রে সুবিধাজনক অবস্থায় থাকতে ইরান সরকার এ রকম জিম্মি নীতি গ্রহণ করেছে।

 



মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

বসুন্ধরা এলপি গ্যাস লিমিটেডের আঞ্চলিক সেলস কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ০৭:৫২ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

বগুড়ার মোমো ইন হোটেলে বসুন্ধরা এলপি গ্যাস লিমিটেডের আঞ্চলিক সেলস কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের সেলস এন্ড মার্কেটিং এর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা জনাব এম এম জসীম উদ্দিন। 

তিনি সবাইকে স্বাগত জানিয়ে কোম্পানির গত বছরের সাফল্যের কথা তুলে ধরেন। তিনি ২০২৩ সনের কর্মপরিকল্পনাও ঘোষণা করেন। ২০২২ সালের বাধাবিপত্তিকে অতিক্রম করে ব্যবসায়িক সাফল্যের জন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানান।

বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের পক্ষে আরও বক্তব্য রাখেন, চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার জনাব মাহবুব আলম। তিনি বলেন, প্রতিযোগিতাপূর্ণ বাজারে বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের নেতৃত্ব ধরে রাখতে পরিবেশকদের জন্য আমাদের কৌশলগত নীতি নির্ধারণ অব্যাহত থাকবে। 

সেলস কনফারেন্সে বগুড়া, রাজশাহী এবং রংপুর বিভাগের পরিবেশক এবং বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মীদের কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য সেরা পারফরমার স্বীকৃতি দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের প্রায়  শতাধিক পরিবেশক  এবং আঞ্চলিক কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। 

বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জনাব খান আতাউর রাহমান (এজিএম, সেলস, নর্থ উইং), জনাব সাঈদ ইমাম (এজিএম, প্রজেক্ট এন্ড অপারেশন), জনাব আবুল হাসান (এজিএম, বগুড়া প্ল্যান্ট ইনচার্জ) সহ বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাগণ।

বসুন্ধরা   এলপি গ্যাস   বসুন্ধরা গ্রুপ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

লাখ টাকা ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লো রডের দাম

প্রকাশ: ০৯:৩১ পিএম, ১৬ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

আগের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড গড়লো রডের দাম। নির্মাণশিল্পে ব্যবহৃত এই উপকরণটির দাম ছাড়িয়েছে লাখ টাকা। গত পাঁচ মাসের ব্যবধানে প্রতি টন রডের দাম বেড়েছে ১৪-১৫ হাজার টাকা।

গতকাল বুধবার রডের বাজারের শীর্ষ সারির কোম্পানিগুলো প্রতি টন রডের দাম ৫০০ টাকা বাড়িয়েছে। তাতে তিনটি (বিএসআরএম, একেএস, জিপিএইচ) কোম্পানির রডের দাম প্রতি টন এক লাখ টাকায় উন্নীত হয়েছে। এর আগে কখনোই লাখ টাকায় রড বিক্রি হয়নি বলে উৎপাদকেরা জানিয়েছেন। তবে দেশীয় ইস্পাত শিল্পের আরেক ব্র্যান্ড কেএসআরএমের লোহার রড পাওয়া যাচ্ছে লাখ টাকার কমে। সবশেষ বৃহস্পতিবার সকালে এই ব্র্যান্ডের রড টনপ্রতি ৯৮ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় রডের দাম বাড়ানো হয়েছে বলে উৎপাদকেরা জানিয়েছেন। তাঁদের তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি–ফেব্রুয়ারিতে গ্যাস–বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি, বেশি দামে ডলার কিনে আমদানি মূল্য পরিশোধ, তুরস্কের ভূমিকম্পের পর বিশ্ববাজারে কাঁচামালের দাম আরেক দফা বৃদ্ধির কারণে রডের উৎপাদন খরচ বেড়েছে। তাতে গ্যাস–বিদ্যুৎ ও ডলারের দাম বাড়ার প্রভাব শেষ পর্যন্ত ভোক্তার কাঁধে এসে পড়েছে।

রড-সিমেন্টের খুচরা ব্যবসায়ী, ডিলার, মিল মালিক এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এক মাসের বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, এখন প্রতি টন এমএস রড বিক্রি হচ্ছে এক লাখ ৫০০ টাকায়। মাত্র এক মাস আগেও এ রডের দাম ছিল ৯০ হাজার টাকার ঘরে, অর্থাৎ ৯৮ হাজার ৫০০ টাকা। আর পাঁচ মাস আগেও এই রডের দাম ছিল টনপ্রতি ৮৪-৮৫ হাজার টাকা।

বর্তমানে নির্মাণকাজ আগের চেয়ে বেড়েছে। ১০-১৫ দিন আগেও বুকিং দিয়ে পাওয়া যাচ্ছে না রড। সামনে রডের দাম আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে দেশের শীর্ষ রড উৎপাদনকারী একটি প্রতিষ্ঠানের বিপণন কর্মকর্তা বলেন, বর্তমানে ডলারের সংকট রয়েছে। চাইলেই স্ক্র্যাপ আমদানির জন্য এলসি খোলা যাচ্ছে না। আবার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে স্ক্র্যাপ জাহাজের বুকিং রেট বেড়ে গেছে। পাশাপাশি জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণে বেড়েছে জাহাজভাড়াও। এতে স্ক্র্যাপের আমদানি ব্যয় বেড়ে গেছে, যা রড উৎপাদনে প্রভাব ফেলছে। ফলে বাজারে বাড়ছে রডের দাম।


রডের দাম   রড  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

দেশে বাড়তে পারে সোনার দাম, ঘোষণা আজই

প্রকাশ: ১২:২১ পিএম, ১৪ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

হঠাৎই বিশ্ববাজারে এক লাফে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ৪০ ডলারের ওপরে বেড়েছে। এতে এক আউন্স স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৯০০ ডলার ছাড়িয়েছে। বিশ্বাজারে স্বর্ণের দামের সঙ্গে তালমিলিয়ে দেশের বাজারেও দাম বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।

মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে দাম বাড়ার ঘোষণা আসতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

সূত্র জানায়, দেশের বাজারে সর্বশেষ সোনার দাম সমন্বয় করার পর ইতোমধ্যে বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স সোনার দাম একশ ডলারের মতো বেড়েছে। বিশ্ববাজারের পাশাপাশি স্থানীয় বাজারেও পাকা সোনার দাম বেড়েছে। এতে স্বাভাবিকভাবেই দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়াতে হবে।

সূত্র আরও জানায়, আজ মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটি সোনার দাম পর্যালোচনা করতে বৈঠকে বসবে। ওই বৈঠক থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে প্রতি গ্রাম সোনার দাম কী পরিমাণ বাড়ানো হবে। কমিটি সোনার দাম বাড়ার সিদ্ধান্ত নিলে, আজ ঘোষণা দিয়ে আগামীকাল থেকে দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়ানো হবে।

উল্লেখ্য, দেশের বাজারে সর্বশেষ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরি ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়ে ৯১ হাজার ৯৬ টাকা করা হয়েছিল। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ হাজার ৫০ টাকা কমিয়ে ৮৭ হাজার ১৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ৮৭৫ টাকা কমিয়ে ৭৪ হাজার ৫৯১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ভরিতে ৬৯৮ টাকা কমিয়ে ৬২ হাজার ১৬৯ টাকা করা হয়েছে। বর্তমানে দেশের বাজারে এ দামেই সোনা বিক্রি হচ্ছে।


সোনার দাম   আন্তর্জাতিক সোনার বাজার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

রমজানে খাদ্যদ্রব্য মজুত করলে ব্যবস্থা: বাণিজ্যমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৭:২৩ পিএম, ১০ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

রমজান মাসে কেউ খাদ্যদ্রব্য মজুত করার চেষ্টা করলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। শুক্রবার (৯ মার্চ) বিকেলে চাঁদপুর শহরের বাবুরহাট পুলিশ লাইন্সে সেবা প্রকল্প উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাণিজ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, ‘রমজান মাস আসার আগেই পণ্যসামগ্রী ক্রয়ের জন্য সবাই যেন একসঙ্গে হুমড়ি খেয়ে না পড়ে। কারণ, পণ্য সরবরাহের একটি পর্যায়ক্রম থাকে। কেউ যদি মনে করে একসঙ্গে ক্রয় করে জমা রাখবে, তাহলে এতে পণ্যসামগ্রীর ওপর চাপ পড়ে যাবে। সবকিছু পর্যাপ্ত মজুত আছে, দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। শুধু একসঙ্গে ক্রয় করার বিষয়টি পরিহার করতে হবে।’

ডলারের কারণে দ্রব্যমূল্যের দাম বেড়েছে উল্লেখ করে টিপু মুনশি বলেন, ‘যেসব পণ্য আমাদের আমদানি করতে হয়। সেসব পণ্যের দাম কিন্তু সারা পৃথিবীতে বেড়েছে। এসব কথা বিবেচনা করে আসন্ন রমজানে আমাদের প্রধানমন্ত্রী এক কোটি পরিবারকে তেল, চিনি, ডাল, খেজুর ও ছোলা বুট দিচ্ছেন সাশ্রয়ী দামে। আমরা আশা করছি, রমজান মাসের জন্য আমাদের যে খাদ্যসামগ্রী দরকার, সেটি পুরোপুরি আমাদের হাতে রয়েছে।’

বাজার মনিটরিং বিষয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও তাঁদের লোকজন নিয়ে বাজার মনিটর করছেন এবং করবেন। তাঁদের কাজে সহযোগিতার জন্য কমিশনার, জেলা প্রশাসকদের অনুমতি দেওয়া আছে। র‌্যাব-পুলিশও এতে সহযোগিতা করবে। এ রমজানে কেউ খাদ্যদ্রব্য মজুত করার চেষ্টা করলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

এ সময় বাণিজ্যমন্ত্রী কয়েকজন হতদরিদ্র নারীর মধ্যে সেলাই মেশিন বিতরণ করেন এবং পুলিশ লাইনসে গাছের চারা রোপণ করেন। সেখানে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার মো. মিলন মাহমুদ, চাঁদপুরের পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতির (পুনাক) সভানেত্রী আপসানা শর্মীসহ পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


বাণিজ্যমন্ত্রী   টিপু মুনশি   খাদ্যদ্রব্য   রমজান   ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

কাল থেকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু

প্রকাশ: ০৯:১৮ পিএম, ০৮ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে। বুধবার (৮ মার্চ) টিসিবি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, পবিত্র রমজান উপলক্ষে সারা দেশে নিম্ন আয়ের এক কোটি উপকারভোগী কার্ডধারী পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্যাদি সাশ্রয়ী মূল্যে বিক্রয় কার্যক্রম দুই পর্বে করা হবে। এই লক্ষ্যে প্রথম পর্বের কার্যক্রম বৃহস্পতিবার থেকে ঢাকা মহানগরসহ সারাদেশে শুরু হবে।  

এই বিক্রয় কার্যক্রম ডিলারদের দোকান বা নির্ধারিত স্থায়ী স্থাপনা থেকে সিটি করপোরেশন, জেলা-উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় ও নির্ধারিত তারিখ ও সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী পরিচালনা করা হবে। কার্ডধারী ভোক্তা সাধারণ নিজস্ব সময়ে নির্ধারিত ডিলারদের কাছ থেকে প্রথম পর্বে পণ্য সামগ্রী কিনতে পারবেন।

ভোক্তারা সর্বোচ্চ এক কেজি চিনি ৬০ টাকা দরে কিনতে পারবেন। মসুর ডাল ৭০ টাকা দরে দুই কেজি, সয়াবিন তেল লিটার ১১০ টাকা দরে সর্বোচ্চ ২ লিটার, ছোলা ৫০ টাকা দরে এক কেজি এবং শুধু মাত্র ঢাকা শহরের জন্য ১০০ টাকা দরে সর্বোচ্চ এক কেজি খেজুর ক্রেতারা নিতে পারবেন।

বৃহস্পতিবার এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

টিসিবি পণ্য   ফ্যামিলি কার্ড   নিম্ন আয়  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন