মন্তব্য করুন
এর আগে বায়ুদূষণের
তালিকার শীর্ষ স্থানে টানা তিনদিন অবস্থান করেছে বাংলাদেশের রাজধানী। বিষয়টি সর্বোচ্চ আদালত পযন্ত গড়িয়েছে।
বায়ুদূষণের সেই তালিকায় এবার কিছুটা নিচে নেমে এসেছে মেগাসিটি ঢাকা।
মঙ্গলবার
(২৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার
দিকে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে
(একিউআই) বায়ুদূষণের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রকাশিত
তালিকা অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। আর সবচেয়ে বেশি
দূষণের কবলে রয়েছে ভারতের
দিল্লি। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রথম ১০টির মধ্যে প্রথমে রয়েছে ভারতের।
ঢাকার
একিউআই স্কোর ২০৭, যা ‘অস্বাস্থ্যকর’
হিসেবে বিবেচিত। আর একিউআই স্কোর
৩১৪ নিয়ে এ তালিকায়
শীর্ষে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
এ ছাড়া ২৪৯ স্কোর
নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি শহর। ২১৫ স্কোর
নিয়ে এই সূচকের তৃতীয়
অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর, ২০৮ স্কোর নিয়ে
চতুর্থ ভিয়েতনামের হ্যানয় এবং পঞ্চম শহর
হিসেবে আছে ঢাকা।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক
বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার প্রতিদিনই বায়ুদূষণের
তালিকা প্রকাশ করে। একিউআই স্কোরের
মাধ্যমে এর মান পর্যবেক্ষণ
করা হয়।
শূন্য
থেকে ৫০ স্কোরকে ভালো
হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ৫১
থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে
গণ্য করা হয়; আর
সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচনা
করা হয় ১০১ থেকে
১৫০ স্কোর। আর ১৫১ থেকে
২০০ স্কোর হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’
বায়ু বলে মনে করা
হয়।
২০১
থেকে ৩০০-এর মধ্যে
থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা
হয়। এ অবস্থায় শিশু,
প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের
বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির
বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।
এদিকে
৩০১ থেকে ৪০০ এর
মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’
বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের
বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি
তৈরি করে।
সাধারণত
একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের
৫টি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন : বস্তুকণা
(পিএম১০ ও পিএম২.৫),
এনও২, সিও, এসও২ ও
ওজোন (ও৩)।
মন্তব্য করুন
মেগাসিটি ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে আছে, তালিকায় পাচ নম্বরে জায়গা নিয়েছে রাজধানী ঢাকা। আজ (২৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই-বায়ুর মান সূচক) দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় বাতাসের স্কোর ১৯২।
বিশ্বের
১০০টি শহরের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি, স্কোর ৪১৪ অর্থাৎ সেখানকার
বায়ু ‘বিপজ্জনক’ পর্যায়ে আছে। একিউআই স্কোরে
দ্বিতীয় স্থানে আছে পাকিস্তানের লাহোর,
স্কোর ৩৭১। ২২৭ স্কোর
নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে ভারতের আরেক
শহর কলকাতা। চতুর্থ অবস্থানে পাকিস্তানের করাচি, স্কোর ২১২।
প্রতিদিনের
বাতাসের মান নিয়ে তৈরি
করা একিউআই স্কোর একটি নির্দিষ্ট শহরের
বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত, সে
সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় ও
তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি
তৈরি হতে পারে কি
না, তা জানায়।
একিউআই
নির্ধারণ করা হয় দূষণের
পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০
ও পিএম২.৫), এনও২, সিও,
এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
বিশেষজ্ঞরা
বলছেন, বাতাসে প্রতি ঘনমিটারে দুই দশমিক পাঁচ
মাইক্রোমিটার ব্যাসের বস্তুকণার পরিমাণ (পিপিএম) যদি শূন্য থেকে
৫০ এর মধ্যে থাকে,
তাহলে ওই বাতাসকে বায়ু
মানের সূচকে (একিউআই) ‘ভালো’ বলা যায়। এই
মাত্রা ৫১-১০০ হলে
বাতাসকে ‘মধ্যম’ মানের ও ১০১-১৫০
হলে ‘বিপদসীমায়’ আছে বলে ধরে
নেওয়া হয়। আর পিপিএম
১৫১-২০০ হলে বাতাসকে
‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১-৩০০ হলে
‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ ও ৩০১-৫০০
হলে ‘বিপজ্জনক’ বলা হয়।
বায়ুদূষণ
গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সব
বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে
শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য
বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।
ঢাকা বায়ুদূষণ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স
মন্তব্য করুন
টানা তিনদিন বায়ুদূষণের শীর্ষে মেগাসিটি ঢাকা। সপ্তাহের ছুটির দিন শুক্রবারও রাজধানীর বাতাস বিশ্বের সকল শহরকে ছাপিয়ে প্রথমস্থান দখল করেছে। আজ শুক্রবার (২৩ নভেম্বর) সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য।
এর আগে বৃহস্পতিবারও ২৮৫
স্কোর নিয়েও তালিকার শীর্ষে ছিল দুই কোটি মানুষের এই শহর। এর আগের
দিন বুধবারও শীর্ষে থাকা ঢাকার বায়ু
ছিল অতি ঝুঁকিপূর্ণ।
আজ বায়ুদূষণের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা। শহরটির স্কোর হচ্ছে ২৮৫ অর্থাৎ সেখানকার
বায়ুর মান খুবই অস্বাস্থ্যকর।
সূচকের তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর এবং শহরটির স্কোর
হচ্ছে ২৪৩। এর অর্থ
দাঁড়ায় সেখানকার বায়ুর মান খুবই অস্বাস্থ্যকর।
আইকিউএয়ার
সূচক অনুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর
মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে
বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে
১০০ হলে মাঝারি বা
সহনীয় ধরা হয় বায়ুর
মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে
বিবেচিত হয় ১০১ থেকে
১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০
পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১
থেকে ৩০০ হলে খুবই
অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা
হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি
হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে
বিবেচিত হয়।
জানা যায়,
বৈশ্বিক বায়ুদূষণের হটস্পট হয়ে উঠেছে দক্ষিণ
এশিয়া। বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত চারটি দেশ এবং দূষণের
শীর্ষে থাকা ১০ শহরের
মধ্যে নয়টির অবস্থানই এ অঞ্চলে।
বায়ুদূষণ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ঢাকা
মন্তব্য করুন
বঙ্গোপসাগরে
আগামী ২৬ নভেম্বর আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির মাধ্যমে ২৯ নভেম্বরের মধ্যে নিম্নচাপ হয়ে ঘূর্ণিঝড়
মিচাং সৃষ্টির প্রবল আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ ও জলবায়ু গবেষকরা।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের
আবহাওয়াবিদ শাহানাজ সুলতানা বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে,
যা ঘনীভূত হয়ে আগামী তিন দিনে নিম্নচাপ ও পরবর্তীতে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। বাংলাদেশে
আঘাত হানবে কি না, তা ঘূর্ণিঝড়ের গতি-প্রকৃতি দেখে পরবর্তীতে জানা যাবে।’
আবহাওয়া ও জলবায়ু
গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ জানান, বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপটি আগামী ২৬ নভেম্বর সৃষ্টি হতে
পারে, যা ২৯ নভেম্বরের মধ্যে নিম্নচাপ হয়ে ঘূর্ণিঝড় মিচাং সৃষ্টির প্রবল আশঙ্কা দেখা
যাচ্ছে। এই ঘূর্ণিঝড়টি বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোর ওপর দিয়ে বাংলাদেশে আঘাত
হানতে পারে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ইন্টিগ্রেটেড পথকস্ট সিস্টেম নামক আবহাওয়া মডেলের
পূর্বাভাস বিশ্লেষণে এমন তথ্য দেখা গেছে।
নিম্নচাপের
প্রভাবে আগামী শনিবার থেকে সারা দেশের তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে বলে পূর্বাভাসে
জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বুধবার আবহাওয়া
অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়, আগামী তিন দিন সারা দেশে আংশিক মেঘলা আকাশ ও আবহাওয়া
প্রধানত শুষ্ক থাকবে।
বুধবার রাতের
তাপমাত্রা সারা দেশে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমার সম্ভাবনা ছিল। আজ বৃহস্পতিবার
এবং পরদিন শুক্রবার আবহাওয়া প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে।
শনিবার থেকে
আবহাওয়ার সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।
উল্লেখ্য, চলতি
বছরের ১৪ মে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় মোখা। এরপর ২৪ অক্টোবর দিবাগত রাতে ঘূর্ণিঝড় ‘হামুন’
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার উপকূলে আঘাত হানে। এতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার উপকূলে প্রাণহানি এবং
বসতবাড়ি ও ফসলও নষ্ট হয়। তারপর গত ১৮ নভেম্বর আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি।’
মন্তব্য করুন
বায়ুদূষণের
শীর্ষে রয়েছে আজ রাজধানী ঢাকা।
বুধবার (২২ নভেম্বর)সকাল
৯টা ১৪ মিনিটে বায়ুর
মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের
(আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা
গেছে এ তথ্য।
তালিকার
শীর্ষে অবস্থান করা ঢাকার দূষণ
স্কোর ২৪৫ অর্থাৎ এখানকার
বায়ু খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে
রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এই শহরের দূষণ
স্কোরও ২৪৫ অর্থাৎ সেখানকার
বায়ুর মানও খুবই অস্বাস্থ্যকর।
তৃতীয়
অবস্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা শহর। এই শহরের
দূষণমাত্রার স্কোর ২১৬ অর্থাৎ সেখানকার
বাতাসও খুবই অস্বাস্থ্যকর।
স্কোর
শূন্য থেকে ৫০ এর
মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে
বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে
১০০ হলে মাঝারি বা
সহনীয় ধরা হয় বায়ুর
মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে
বিবেচিত হয় ১০১ থেকে
১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০
পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১
থেকে ৩০০ হলে খুবই
অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা
হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি
হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে
বিবেচিত হয়।
রাজধানী
ঢাকার বায়ুর মান দুর্যোগপূর্ণ ছিল
চলতি বছরের জানুয়ারিতে, যা গত সাত
বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায়।
বায়ুদূষণ শীর্ষে ঢাকা বুধবার পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা
মন্তব্য করুন
এর আগে বায়ুদূষণের তালিকার শীর্ষ স্থানে টানা তিনদিন অবস্থান করেছে বাংলাদেশের রাজধানী। বিষয়টি সর্বোচ্চ আদালত পযন্ত গড়িয়েছে। বায়ুদূষণের সেই তালিকায় এবার কিছুটা নিচে নেমে এসেছে মেগাসিটি ঢাকা। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) বায়ুদূষণের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
মেগাসিটি ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে আছে, তালিকায় পাচ নম্বরে জায়গা নিয়েছে রাজধানী ঢাকা। আজ (২৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই-বায়ুর মান সূচক) দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় বাতাসের স্কোর ১৯২। বিশ্বের ১০০টি শহরের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি, স্কোর ৪১৪ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু ‘বিপজ্জনক’ পর্যায়ে আছে। একিউআই স্কোরে দ্বিতীয় স্থানে আছে পাকিস্তানের লাহোর, স্কোর ৩৭১। ২২৭ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে ভারতের আরেক শহর কলকাতা। চতুর্থ অবস্থানে পাকিস্তানের করাচি, স্কোর ২১২।