নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:১৭ পিএম, ০৯ অগাস্ট, ২০২০
টেকনাফের বিতর্কিত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ছিলেন বিএনপি আমলে হাওয়া ভবনের ঘনিষ্ঠ। খালেদা জিয়ার কাছ থেকে পুলিশ পদক গ্রহণ করেছিলো এই কুখ্যাত ওসি। ১৯৯৫ সালে সাবেক ওসি প্রদীপকে নিয়োগ দেয় খালেদা জিয়া সরকার। তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোর্শেদ খানের সুপারিশে পুলিশে যোগদান করে চট্টগ্রাম বোয়ালখালীর এই ছাত্রদল নেতা। অথচ আওয়ামী লীগের আমলে আওয়ামী লীগার হয়ে যায় এই প্রদীপ। দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজার এবং টেকনাফে রাজত্ব কায়েম করে। আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি আব্দুর রহমান বদির পৃষ্টপোষকতা এবং মদদে এক ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে টেকনাফে। অথচ তার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
বাংলাদেশে দেখা গেছে যে, গত দশ বছরে বিএনপি জামাত থেকে আসা দৃর্বৃত্তরা আওয়ামী লীগ হয়ে নানা অপকর্ম করছে। স্বাস্থ্য খাতে সাহেদ মিঠুর মতো প্রদীপও তেমনি একটি ক্ষত যে বিএনপি- জামাতের সময় অপকর্ম করে আওয়ামী লীগের আশ্রয় প্রশ্রয়ে দানব হয়ে উঠেছে।
মন্তব্য করুন
কোটা আন্দোলন সরকার পতন বিটিভি বিমানবন্দর
মন্তব্য করুন
মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান দুর্নীতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাজ্য লেবার পার্টি বিএনপি তারেক জিয়া অভিবাসী লেবার সরকার কিয়ার স্টারমার
মন্তব্য করুন
বিএনপি মহাসচিব তারেক জিয়া রুহুল কবির রিজভী
মন্তব্য করুন
কোটা সংস্কার আন্দোলনের আড়ালে আসলে সরকার পতনের একটি আন্দোলন পরিচালিত হয়েছিল এবং এই আন্দোলন দীর্ঘ পাঁচ মাস ধরে পরিকল্পিত হয়েছিল। সরকার পতনের জন্য সারা দেশে তাণ্ডব সৃষ্টি, নাশকতা এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা দখল করার নীলনকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়েছিল। আর এ কারণে ঢাকায় প্রায় পাঁচ লাখ ছাত্রশিবির, ছাত্রদল এবং পেশাদার সন্ত্রাসীদেরকে নিয়ে আসা হয়েছিল।
তার নাম মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাকর ছিলেন দীর্ঘদিন ধরে। প্রধানমন্ত্রীর ফাই-ফরমাস করছেন। বাজার হাট করে দিতেন এবং জাহাঙ্গীরের (প্রধানমন্ত্রীর আরেক চাকর) চেয়ে এক ধাপ নিচের হিসেবে তাকে বিবেচনা করা হতো। সেই মোহাম্মদ আব্দুল মান্নানও এখন ১০০ কোটি টাকার মালিক। আব্দুল মান্নানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন অনুসন্ধান করছে। তবে কুমিল্লা নিবাসী মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান এখন দেশে নেই। তিনি বিদেশে আছেন।
যুক্তরাজ্যে নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে। নতুন সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করার পরই সেই দেশের আভ্যন্তরীণ নীতি, পররাষ্ট্রনীতিতে বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে সরকার। স্টারমার সরকার অভিবাসী নীতির বিপক্ষে নয়। তবে অভিবাসীদের কিছু সীমারেখার মধ্যে আবদ্ধ থাকা উচিত বলে তারা মনে করছেন। স্টারমার সরকার মনে করছে যে, অভিবাসীরা যুক্তরাজ্যে অবস্থান করে যা খুশি তা করলে যেমন পররাষ্ট্রনীতির ওপর তার প্রভাব পড়ছে, অন্যদিকে যুক্তরাজ্যের স্থিতিশীলতা এবং ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। এ কারণেই লেবার সরকার তার প্রথম দিকে যে সমস্ত নীতি এবং উদ্যোগগুলো গ্রহণ করতে যাচ্ছে, তার মধ্যে একটি হল অভিবাসীদের কার্যক্রম সীমিতকরণ।