নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৪৪ পিএম, ১৩ জুন, ২০১৮
আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা। এরপরই রাশিয়াতে উঠতে ‘গ্রেটেস্ট শো অন আার্থ ফুটবল বিশ্বকাপের পর্দা। বিশ্বকাপের ২১তম আসরকে ঘিরে রাশিয়ার রাজধানী মস্কো সেজেছে এক নতুন সাজে। রাশিয়া বিশ্বকাপ আয়োজনের সর্বশেষ প্রস্তুতি কেমন? এক প্রতিবেদনে তাই জানিয়েছে বিবিসি:
বিশ্বকাপের সব প্রস্ততি সম্পন্ন
ফিফা-২০১৮ বিশ্বকাপের সব প্রস্ততি প্রায় শেষ, এখন শুধু চলছে সময়ের অপেক্ষা। ইতিমধ্যে সব দলগুলো ও তাঁদের সমর্থকরা পৌছে গেছে রাশিয়ায়। রাশিয়া বিশ্বকাপের প্রতি মূহুর্তের খবর জানানোর জন্য পৌছেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোও। বিশ্বকাপের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে রাশিয়ার খরচ হয়েছে ৬৭০ কোটি ডলার।
উদ্বোধনী ম্যাচ মস্কোতে
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এবারের বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচটি। লুঝনিকি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে স্বাগতিক রাশিয়া ও সৌদি আরব। বাংলাদেশ সময় রাত ৯ টায় অনুষ্ঠিত হবে এই ম্যাচটি।
প্রথম ম্যাচের উত্তেজনা
ইতিমধ্যেই প্রথম ম্যাচকে সামনে রেখে রাশিয়ান ভক্তদের মাঝে ব্যাপক উত্তেজনা বিরাজ করছে। দেশ বিদেশ থেকে আগত প্রচুর দর্শক এসে ভিড় জমিয়েছে মস্কোতে। লোকে লোকরণ্য শহর মস্কোর পরিবেশ হয়ে উঠেছে উৎসবমুখর । বাংলাদেশ থেকেও ব্যাপক ভক্ত ও সমর্থক পৌছে গেছে।
ভক্তদের উন্মাদনা
বিশ্বকাপ শুরুর আনন্দে ভক্তরা পোস্টার, প্লে কার্ড ও রঙ বেরঙের ফেস্টুন ও ছবি দিয়ে ভরিয়ে দিয়েছে পুরো শহর। ট্রেন, বাস ও বিভিন্ন গণপরিবহণ গুলোতে ও দলবেধে উৎসব করতে দেখা যাচ্ছে।
মস্কোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা
এদিকে ভক্ত ও সমর্থকদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিতে দেশটি কড়া নজরদারী দিচ্ছে। বিভিন্ন হোটেল কিংবা রেস্টুরেন্ট গুলোতে দেয়া হচ্ছে বিশেষ নিরাপত্তা। স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের সার্বক্ষণিক সহায়তা মিলছে সব জায়গাগুলোতেই।
বাংলা ইনসাইডার/জেডআই/জেডএ
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্র চীন শি জিনপিং অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন
মন্তব্য করুন
লোকসভা নির্বাচন আসাম বাঙালি মুসলমান
মন্তব্য করুন
গাজার দক্ষিণাঞ্চলের খান ইউনিসের নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্স নামক একটি হাসপাতালের কাছে গণকবর থেকে অন্তত ৩৯২ মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আপাতত সেখানে তল্লাশি কার্যক্রম শেষ করেছে গাজা কর্তৃপক্ষ। মূলত তিনটি গণকবর থেকে এসব মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ফিলিস্তিনের সিভিল ডিফেন্সের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হাসপাতাল থেকে উদ্ধার করা মরদেহের মধ্যে ১৬৫টি চিহ্নিত করা হয়েছে।
চলতি মাসের শুরুর দিকে খান ইউনিস থেকে সেনা প্রত্যাহার করে ইসরায়েল। এরপরই সেখানে গণকবরের সন্ধান মেলে। এদিকে হামাসের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফাহ'র দিকে অগ্রসর হচ্ছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী।
তবে এই অভিযানের ফলে মানবিক বিপর্যয় দেখা দিতে পারে বলে সতর্ক করেছে মিশরসহ বিভিন্ন দেশ। একই সতর্কতা উচ্চারণ করেছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাও। তবে সেদিকে কোনো কর্ণপাত করছেন না ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে ক্রমেই বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠছে। কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, ইলিনয়, জর্জিয়াসহ বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিক্ষোভ দমনে দেশজুড়ে কয়েকশ শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
প্রতিবাদের সূত্রপাত নিউইয়র্কের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে। সেখানে বিক্ষোভ দমনে পুলিশ ব্যাপক ধরপাকড় চালালে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। মাত্র কয়েকদিনের ব্যবধানে ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, ইলিনয়সহ বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে সোচ্চার হয়ে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা। যুদ্ধবিরতি, গণহত্যা বন্ধ এবং ইসরাইলকে ঢালাও সমর্থনের বিরুদ্ধে স্লোগানে উত্তাল ক্যাম্পাসগুলো।
বিক্ষোভ দমনে ব্যাপক তৎপরতা চালাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী। গ্রেফতারের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের লাঠিচার্জের মতো ঘটনাও ঘটেছে। তবে এতো কিছুর পরও কোনোভাবেই আন্দোলন ঠেকাতে পারছে না প্রশাসন।
গাজায় যুদ্ধবিরতির পক্ষে এই আন্দোলনকে ইহুদিবিরোধী হিসেবে আখ্যা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কিছু ইসরাইলপন্থি এবং ইহুদি সংগঠন। এই বিক্ষোভ তাদের নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে ফেলেছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
গাজায় সংঘাত বন্ধের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনে ব্যাপক হারে নৈতিক সমর্থন জানাচ্ছে মার্কিনীরা। এমন পরিস্থিতিতে ইসরাইলকে বাইডেন প্রশাসনের নতুন সহায়তা ঘোষণায় বিক্ষোভ আরও জোরালো হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্ববিদ্যালয় ইসরাইল বিক্ষোভ
মন্তব্য করুন
গাজার দক্ষিণাঞ্চলের খান ইউনিসের নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্স নামক একটি হাসপাতালের কাছে গণকবর থেকে অন্তত ৩৯২ মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আপাতত সেখানে তল্লাশি কার্যক্রম শেষ করেছে গাজা কর্তৃপক্ষ। মূলত তিনটি গণকবর থেকে এসব মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ফিলিস্তিনের সিভিল ডিফেন্সের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হাসপাতাল থেকে উদ্ধার করা মরদেহের মধ্যে ১৬৫টি চিহ্নিত করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে ক্রমেই বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠছে। কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, ইলিনয়, জর্জিয়াসহ বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিক্ষোভ দমনে দেশজুড়ে কয়েকশ শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।