কালার ইনসাইড

সুরের মূর্ছনায় ঢাকা মাতালেন এ আর রহমান

প্রকাশ: ১০:০৬ এএম, ৩০ মার্চ, ২০২২


Thumbnail সুরের মূর্ছনায় ঢাকা মাতালেন এ আর রহমান

সুরের মূর্ছনায় ঢাকা মাতালেন ভারতীয় সুরসম্রাট ও অস্কারজয়ী সংগীত পরিচালক এ আর রহমান। যে ‘হোম অব ক্রিকেট’ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ক্রিকেটযুদ্ধে নেমে পড়েন খেলোয়াড়রা, সেই মাঠেই গতকাল উঠল সুরের ঝংকার। একের পর এক ‘মোকাবেলা সুবহানাল্লাহ... ও ও ও লায়লা’, ‘রঙ দে বাসন্তী...’ ‘পিয়া পিয়া... জিয় জিয়’ বিখ্যাত গান গেয়ে মাত করে দেন ভারতীয় এই সংগীত কিংবদন্তি। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্টেডিয়ামে উপস্থিত হয়ে উপভোগ করেন এ আর রহমানের গান। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান ও তার সহধর্মিণী আফরোজা বেগম এবং বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীর ও তার সহধর্মিণী সাবরিনা সোবহানও উপস্থিত থেকে কনসার্ট উপভোগ করেন।

অস্কারজয়ী সুরকার এ আর রহমান জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শুধু একজন মহান মানুষই নন, তিনি ছিলেন একটি প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে এসে আমার খুব ভালো লাগছে যে এমন একজন মানুষের জন্মশতবার্ষিকীতে আমি প্রোগ্রাম করছি। বাংলাদেশে এসে আমি মুগ্ধ। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।’ 

প্রসঙ্গত, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড আয়োজন করে ‘ক্রিকেট সেলিব্রেটস মুজিব ১০০’। মনোমুগ্ধকর জমকালো এ অনুষ্ঠানের প্রধান পৃষ্ঠপোষক দেশের শীর্ষ শিল্প পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপ। গতকাল অনুষ্ঠান শুরু হয় বিকাল পৌনে ৫টায়। দুই পর্বে বিভক্ত অনুষ্ঠানে দুবার জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়।

প্রথম পর্বে পারফর্ম করেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড মাইলস ও ফোকসম্রাজ্ঞী মমতাজ। দ্বিতীয় পর্বের প্রধান আকর্ষণ এ আর রহমান। ভারতীয় সংগীত জাদুকর গতকাল স্টেজে ওঠেন রাত ৯টা ৪০ মিনিটে। তাঁর প্রথম গানটি ছিল ‘জয় হো’! দেশাত্মবোধক গান দিয়ে শুরু করেন। একের পর এক নিজের জনপ্রিয় গানগুলো পরিবেশন করে স্টেডিয়ামভর্তি দর্শককে মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখেন।

বিকালে প্রথমে পারফর্ম করেন বাংলাদেশের বিখ্যাত ব্যান্ড মাইলস। ‘চাঁদ তারা সূর্য নও তুমি, নও পাহাড়ি ঝরনা’, ‘নীলা তুমি কি জানো না আমার হৃদয়ের ঠিকানা’, ‘ফিরিয়ে দাও, আমার এ প্রেম তুমি ফিরিয়ে দাও’, ‘ধিকি ধিকি আগুন জ্বলে, বুকের নদী বইয়া জ্বলে...’ মাইলসের গানে মাতোয়ারা হয় পুরো স্টেডিয়াম। 

স্বাধীনতার ৫০ বছর এবং জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী একসঙ্গে মিলিয়ে বাংলাদেশের ফোকসম্রাজ্ঞী মমতাজ গাইলেন ‘জয় মুজিবুর, জয় স্বাধীনতা, বাংলাদেশের জয়! আমরা হারিনি...’। দ্বিতীয় গানটি ছিল বিরহের ‘আমাকে পোড়াইতে তেমার এত আয়োজন’। মমতাজের বিখ্যাত সেই গান ‘আমার ঘুম ভাঙায়া গেল গো মরার কোকিলে’ তো ছিলই। ‘নান্টু ঘটকের কথা শুই না, অল্প বয়সে করলাম বিয়া... পোলা তো নয় সে যে আগুনেরই গোলা’ গানের তালে তালে স্টেডিয়ামভর্তি দর্শককে নাচিয়ে ছেড়েছেন। এছাড়া ‘বন্ধু তুই লোকাল বাস’ গান গেয়ে মঞ্চ মাতান। 

অনুষ্ঠানটি শুরু হয়েছিল জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে। বৃষ্টির কারণে এ আর রহমান মঞ্চে ওঠেন আড়াই ঘণ্টা দেরিতে। বাংলাদেশের শিল্পীদের সংগীত পরিবেশন শেষে সন্ধ্যায় শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টি। টানা এক ঘণ্টা বৃষ্টির কারণে স্টেডিয়ামে পানি জমে যায়। অনুষ্ঠান হবে কি না এ শঙ্কা তৈরি হয়েছিল। তবে বৃষ্টিতে ভিজেও প্রিয় শিল্পীর গান শোনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন দর্শক। শেষ পর্যন্ত এ আর রহমান মঞ্চে ওঠার পর যেন দর্শকের সংশয় দূর হয়। ভারতীয় কিংবদন্তির মনোমুগ্ধকর গান শুনেই ঘরে ফেরেন ভক্তরা।

এ আর রহমান   বিসিবি   প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সিনেমায় অভিনয়ের জন্য পারিশ্রমিক নেই না: শাহরুখ খান

প্রকাশ: ০৭:৫১ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

বলিউডের সুপারস্টার শাহরুখ খান। সিনেমায় অভিনয়ের ক্ষেত্রে এক পয়সাও নেন না বলিউডের এই বাদশাহ। ভারতের সাংবাদিক রজত শর্মার ‘আপ কি আদালত’ অনুষ্ঠানে এসে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। যেই ভিডিও ইতোমধ্যেই ভাইরাল।

ভিডিওটিতে শাহরুখের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়, ‘সিনেমায় অভিনয়ের জন্য আপনার পারিশ্রমিক কেমন?’। উত্তরে শাহরুখ বলেন, ‘আমি বিভিন্ন শো’র জন্য পারিশ্রমিক নেই, এন্ডোর্সমেন্টের জন্য নেই, লাইভ শো’র জন্য নেই। কিন্তু কখনোই সিনেমায় অভিনয়ের জন্য পারিশ্রমিক নেই না। গেল ২০ বছরে কোনো নির্মাতা এই কথা বলতে পারবে না যে, আমি সিনেমায় অভিনয়ের জন্য তাদের কাছে অর্থ চেয়েছি। আমি নির্মাতাদের বলি- আপনারা সিনেমায় আমাকে নিন। যদি লাভ হয় আমাকে দিয়েন। না হলে আমাকে দেওয়ার প্রয়োজন নেই।’

এমন উত্তরের পর তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘তাহলে তার আয়ের উৎস কী?’। এ সময় অভিনেতা আরও বলেন, ‘সিনেমায় অভিনয়ের জন্য আমি পারিশ্রমিক না নিলেও আমি সিনেমার বাইরে এত কাজ করি যে, তা দিয়েই আমার সংসার চলে যায়। কারণ সিনেমায় অভিনয় আমার কাছে পূজা করার মতো। এই কাজ করে আমি কখনোই পারিশ্রমিক নেই না।’


সিনেমা   অভিনয়   পারিশ্রমিক   শাহরুখ খান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মারা গেছেন ডা. খোদেজা বেগম মৃধা

প্রকাশ: ০৫:৩৭ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিশিষ্ট ডা. খোদেজা বেগম মৃধা মৃত্যুবরণ করেছেন। গত রবিবার (১২ মে) রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

প্রয়াত ডা. খোদেজা বেগম মৃধা কবি, সাহ্যিতিক ও গীতিকার জোবেদা খাতুনের জেষ্ঠ্য কন্যা ছিলেন। মৃতকালে তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। 

মরহুমার ভাই তবলা বাদক জাহাঙ্গীর মির্জা বাবুলের মহাখালীর নিজ বাড়িতে তার কুলখানি গতকাল শনিবার অনুষ্ঠিত হয়। কুলখানিতে দেশের বহু ব্যক্তিত্বদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন মরহুমার ভাগনি আঁখি আলমগীর, কবি খোশনূর আলমগীর, ফটো সাংবাদিক মোস্তাফিজুর রহমান মিন্টু এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।


ডা. খোদেজা বেগম মৃধা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফারিণের সঙ্গে নতুন গান গাইতে আগ্রহী তাহসান

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রথমবারের মতো হানিফ সংকেতের ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদিতে ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ সংগীতশিল্পী তাহসান খান গান গেয়েছিলেন। পেশাদার সংগীতশিল্পী না হয়েও তাহসানের সঙ্গে খুব চমৎকারভাবেই গানটি গেয়েছিলেন ফারিণ। এরপর তা ভক্তদের কাছে ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

ফারিণের সঙ্গে নতুন করে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তাহসান খান। শুক্রবার (১৭ মে) গণমাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে তাহসান জানান, ভালোবাসার জন্য বছরের পর বছর ধরে গান করেন তিনি।

সংগীতশিল্পী তাহসান বলেন, আমাকে এবং তাসনিয়া ফারিণকে একসঙ্গে গান করার জন্য বলা হয়েছিল এবং কবির বকুল ভাইকে ধন্যবাদ জানাই তিনি সুযোগটা করে দিয়েছিলেন। আমরা ভেবেছি নতুন গান নিয়ে আরও কাজ করবো তবে এখন না। আমাদের যখন মনে হবে গানটা প্রকাশ করার সময় হয়ে গিয়েছে ঠিক তখন আমরা কাজ করবো।

রঙে রঙে রঙিন হব গানের বিষয়ে তাহসান বলেন, মানুষ যে গান ভালোবাসে এটা তারই বহিঃপ্রকাশ। কারণ আমাকে অনেকদিন পর এবার অনেকে বলেছে, ভাই গানটা খুব ভালো লেগেছে। তবে ঈদকে কেন্দ্র করে সামনে ব্যস্ততা রয়েছে আমার নতুন গান আসবে।


ফারিণ   তাহসান  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মায়ের পৃথিবীর মঞ্চ ছাড়ার সময়ে ঢাকার মঞ্চে মোনালি

প্রকাশ: ০৩:০৪ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারতীয় সংগীতশিল্পী অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুর। জীবন থেকে কঠিন এক শিক্ষা পেলেন তিনি। ঢাকার মঞ্চে তিনি যখন গান গাইছেন। তখন পৃথিবীর মঞ্চ ছেড়ে তার মা মিনতি ঠাকুর না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। বিষয়টি জানতে পেরেও গান থামান নি এই শিল্পী। শ্রোতাদের গেয়ে শুনিয়েছেন মায়ের প্রিয় গানতুমি রবে নীরবে

চলতি বছরের এপ্রিল মাসের শেষে মোনালির মাকে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার দুটো কিডনিই কাজ করছিল না, ডায়ালাইসিস চলছিল। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

মায়ের একটি ছবি শেয়ার করে ইনস্টাগ্রামে মোনালি লিখেছেন, ‘শেকল ছিঁড়ে গেছে, অবশেষে কষ্টের অবসান।

বলিউডের অনেক সিনেমার গানে প্লেব্যাক করেছেন মোনালি। তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য গানগুলো হলো— ‘জারা জারা টাচ মি’ (রেস), ‘গুডনাইট’ (দিল কাবাডি), ‘খুদায়া খায়ের’ (বিল্লু), ‘গোলামাল’ (গোলমাল থ্রি) প্রভৃতি। শুধু গান নয়, বলিউডের বেশকিছু সিনেমাতে অভিনয়ও করেছেন এই গায়িকা।

এর আগে একটি কনসার্টে অংশ নিতে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বাংলাদেশে এসেছিলেন মোনালি। রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বিষয়টি অনেক আগেই ঠিক হয়ে ছিল।


মা   পৃথিবী   মোনালি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

ফুলের মালা দিয়ে বরণের পরও কেন নিপুণের রিট

প্রকাশ: ০২:০৮ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ।

১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে অনুষ্ঠিত হয় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এবারের নির্বাচন। এতে নিপুণ মাহমুদ কলি প্যানেলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মিশা-ডিপজল প্যানেল। সারা দিন ভোট গ্রহণ শেষে পরদিন ২০ এপ্রিল সকালে ঘোষিত ফলাফলে জানা যায়, নিপুণের প্যানেলের শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। ভোটের ফলাফল ঘোষণার সময় উপস্থিতও ছিলেন নিপুণ। এরপর তিনি ডিপজল মিশাকে ফুলের মালা পরিয়ে দেন। মিশা ডিপজল তাঁদের পরিয়ে দেওয়া মালা নিপুণকে পরিয়ে দেন।

শিল্পী সমিতির নির্বাচনে হেরে সেদিন গণমাধ্যমের কাছে নিপুণ জানিয়েছিলেন, ‘ভেবেছিলাম ডিপজল সাহেবের বিপরীতে আমি যখন দাঁড়াব, ভোট পাব সর্বোচ্চ ৫০টি। সেখানে ভোট পেলাম ২০৯টি। হেরেছি মাত্র ১৬ ভোটে। এতেই প্রমাণিত হলো যে শিল্পী সমিতির ভাইবোনেরা আমাকে কতটা ভালোবাসেন। এত সম্মান দেওয়ার জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই।এমনকি সেদিন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য নিজেকেই কৃতিত্ব দেন নিপুণ।

নির্বাচনের চার সপ্তাহে এসে সব সমীকরণ যেন পাল্টে গেল। নিপুণ করেছেন হাইকোর্টে রিট। আর সেই খবর শুনে মিশা সওদাগর হুংকার ছুড়েছেন। ডিপজল বলছেন, ‘কেস খেলবা আসো। যেটা খেলার মন চায়, সেটাই খেলো।

রিট করা প্রসঙ্গে এত দিন পর এসে নিপুণ বলছেন, ‘ভোট শেষ হওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটা থেকে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানের কথাবার্তা রহস্যজনক মনে হয়েছে। তা ছাড়া যতই রাত বাড়ছিল, ততই ভোটকেন্দ্র বাইরের পরিবেশ আমার কাছে হুমকিস্বরূপ মনে হচ্ছিল। সেদিনের এমন পরিবেশ আমি আগে কখনো দেখিনি এফডিসিতে। পুরো আঙিনা তারা দখলে নিয়েছিল।

রিট করার পেছনে অভিযোগ হিসেবে নিপুণ আরও বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন বাতিল ভোটের সংখ্যা সঠিক দেননি। আমার জানামতে, ৮১টি ভোট বাতিল হয়েছে। কিন্তু তারা ৪০টি ভোট বাতিল দেখিয়েছে। নিয়ে স্পষ্ট করে কোনো কিছুই আমাদের প্যানেলকে জানায়নি নির্বাচন কমিশন।তাহলে অনিয়ম জেনেও কেন বিজয়ী সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেনএমন প্রশ্নে নিপুণের বক্তব্য রকম, ‘ওই সময় সেটি করা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। তা ছাড়া মিশা-ডিপজল প্যানেলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, আপিল বোর্ডের যোগসাজশে ভেতরে-ভেতরে এত বড় অনিয়ম চলে আসছিল, সেটি ফলাফল প্রকাশের অনেক সময় পর স্পষ্ট হয়েছে।


ফুল   মালা   নিপুণ   রিট  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন