ইনসাইড বাংলাদেশ

নিউ মার্কেট এলাকায় সংঘর্ষ: হেলমেট পরা অস্ত্রধারীসহ ছাত্রলীগের ছয়জন শনাক্ত

প্রকাশ: ১১:৪৩ এএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২২


Thumbnail নিউ মার্কেট এলাকায় সংঘর্ষ: হেলমেট পরা অস্ত্রধারীসহ ছাত্রলীগের ছয়জন শনাক্ত

রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনার বিভিন্ন ভিডিও ফুটেজে ও গণমাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুরিয়ার সার্ভিসের কর্মী নাহিদ হোসেনকে কুপিয়ে রক্তাক্ত করা হেলমেটধারী তরুণকে শেষ পর্যন্ত শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। তাঁর নাম বাশার ইমন। তিনি ঢাকা কলেজের স্নাতক (সম্মান) দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। কলেজের আন্তর্জাতিক ছাত্রাবাসের আবাসিক ছাত্র ইমন ক্যম্পাসে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। 

ইমনকে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বাহিনী। তার খোঁজে রোববার (২৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ঢাকা কলেজের আন্তর্জাতিক ছাত্রাবাসে অভিযান চালানো হয়েছিল। তার অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত করে কিছু বলতে চাইছেন না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা।

এদিকে নিউমার্কেট এলাকায় গত মঙ্গলবার সংঘর্ষের ঘটনায় ইমন ছাড়াও হেলমেটধারী আরেকজনকে শনাক্ত করতে পেরেছে পুলিশ। তাঁর নাম শাহাদাৎ হোসেন। সেদিন স্টিলের পাইপ হাতে হামলা ও সংঘর্ষে অংশ নিতে দেখা গিয়েছিল তাকে। শাহাদাৎ ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের কর্মী। কলেজের উত্তর ছাত্রাবাসের আবাসিক এই শিক্ষার্থীর বাড়ি নেত্রকোনায়। তিনি স্নাতক (সম্মান) অর্থনীতি বিভাগের ছাত্র। শাহাদাৎ ঢাকা কলেজ শাখা ছাত্রলীগের বিলুপ্ত আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জসীম উদ্দিনের অনুসারী হিসেবে ক্যাম্পাসে পরিচিত।

অন্যদিকে ধারালো অস্ত্র হাতে নাহিদকে কোপানো বাশার ইমন ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক সামাদ আজাদ ওরফে জুলফিকারের অনুসারী।

এ নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনায় মোট ছয়জনকে শনাক্ত করতে পেরেছে পুলিশ। তাঁরা সবাই ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী এবং ছাত্রলীগের নেতাকর্মী। ইমন ও শাহাদাৎ ছাড়া বাকি চারজন হলেন কাইয়ুম, সুজন সরকার, শাহীন সাদেক মীর্জা ও কাউসার হামিদ ওরফে সাদা কাউসার। এর মধ্যে শাহীন কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত হওয়া আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। এই ছয়জনের মধ্যে কাইয়ুম, সুজন ও ইমন কুরিয়ার সার্ভিসের কর্মী নাহিদ হোসেনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় সরাসরি জড়িত। ঘটনার বিভিন্ন ফুটেজ বিশ্লেষণ, প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজনের বক্তব্য এবং গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) ফারুক হোসেন বলেন, নিউমার্কেটের সংঘর্ষের ঘটনায় ধারালো অস্ত্রধারী ছয়জনকে শনাক্ত করা হয়েছে। সংঘর্ষ, ভাঙচুর এবং দুজনকে হত্যার ঘটনায় আরও যাঁরা জড়িত, তাঁদের সবাইকে শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।

উল্লেখ্য, সোমবার (১৮ এপ্রিল) রাত ১২টার দিকে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিউমার্কেটের ব্যবসায়ী ও দোকান কর্মীদের সংঘর্ষ শুরু হয়। প্রায় আড়াই ঘণ্টা চলে এ সংঘর্ষ। এরপর রাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলেও মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ১০টার পর থেকে ফের দফায় দফায় শুরু হয় সংঘর্ষ, যা চলে সন্ধ্যা পর্যন্ত।

এতে উভয়পক্ষের অর্ধশতাধিক আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান নাহিদ হাসান নামে এক ডেলিভারিম্যান। এরপর বৃহস্পতিবার ভোরে ঢাকা মেডিকেলে মো. মুরসালিন নামে আহত এক দোকান কর্মচারীর মৃত্যু হয়।

নিউ মার্কেট   সংঘর্ষ   ছাত্রলীগ   শনাক্ত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ডোনাল্ড লু সফরে মার্কিনপন্থী সুশীলরাও কেন উপেক্ষিত?

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সহকারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডোনাল্ড লু বাংলাদেশ সফর করছেন। দু’দিনের সফরে প্রথম দিনে তিনি বাংলাদেশের সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন। পিটার ডি হাসের বাসভবনে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক ছিল একটি বড় ধরনের চমক। অতীতে দেখা গেছে, যে কোন মার্কিন প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফর করলেই একগুচ্ছ সুশীলের সঙ্গে বৈঠক করতেন। সেই সুশীলরা সকলেই পরিচিত ছিল। এর আগেও ডোনাল্ড লু, আফরিন আখতার বাংলাদেশ সফর করে যে সমস্ত সুশীলদের সাথে দেখা করেছিলেন এবার তাদেরকে এড়িয়ে গেছেন।

গত দুই বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যে সমস্ত কর্মকর্তারা এসেছিলেন তারা বাংলাদেশের সুশীল সমাজের যে সমস্ত প্রতিনিধিদের সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, বদিউল আলম মজুমদার, ড. স্বাধীন মালিক, ড. আসিফ নজরুল, পরিবেশ আন্দোলনের নেত্রী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, মানবাধিকার কর্মী আদিলুর রহমান খান, তৃতীয় মাত্রার বিতর্কিত উপস্থাপক জিল্লুর রহমান, মতিউর রহমান, নুরুল কবিরের মত ব্যক্তিদেরকে। যারা সকলেই আওয়ামী বিরোধী এবং বিএনপি পন্থী হিসেবে পরিচিত। এদের কেউ কেউ স্বাধীনতাবিরোধীও বটে। এই সমস্ত বিরোধী পক্ষের সুশীলদেরকে নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বৈঠক করত এবং এই ধরনের বৈঠকগুলোর পরে সরকারের বিরুদ্ধে নানা রকম বিষোদগার করা হত।

তবে এবার ডোনাল্ড লুর বৈঠকে এই সুশীলদের কাউকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশ নীতিতে বড় পরিবর্তন বলেই মনে করছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা। গতকালের বৈঠকে যে সমস্ত সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাদের মধ্যে ছিলেন ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম, বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওম্যান সলিডারিটির নির্বাহী পরিচালক কল্পনা আক্তার, মানবাধিকার কর্মী মহম্মদ নুর খান, চাকমা সার্কেলের রানী ও মানবাধিকার কর্মী ইয়ানিয়ান, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সংগঠক সোয়ানুর রহমান, তরুণ সংগঠক মাহমুদা আক্তার মনীষা।

এটি সম্পূর্ণ নতুন একটি সুশীল প্রতিনিধি দল যারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সাক্ষাৎ করল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই সুশীল পরিবর্তন কেন এ নিয়ে কূটনৈতিক অঙ্গনে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে বদিউল আলম মজুমদার, আদিলুর রহমান খান ও জিল্লুর রহমানের মতো ব্যক্তিদের সঙ্গে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎকার না হওয়াটাকে অনেকে বিস্ময়কর মনে করছে।

কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, নির্বাচনের পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ নীতিতে তার অবস্থান পাল্টেছে। বাংলাদেশ কৌশল পরিবর্তন করার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে মার্কিন নীতিও পরিবর্তন হয়েছে। এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। বাংলাদেশের বাজারে যেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান থাকে সে জন্য দেশটির তৎপরতা লক্ষণীয়। ডোনাল্ড লু সালমান এফ রহমানের সঙ্গে বৈঠকেও মার্কিন কম্পানিগুলোর অর্থছাড় বিষয়েও আলোচনা করেছেন।

সবকিছু মিলিয়ে নতুন সরকারের সঙ্গে নতুনভাবে কাজ করতে আগ্রহী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এ কারনেই এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আগে যারা তাদের মিত্র ছিল সেই মিত্রদেরকে পরিবর্তন করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন নতুন সুশীলদের সঙ্গে সম্পর্ক করছেন। যারা এতদিন ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে গলাবাজি করত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ সংরক্ষণই যাদের দায়িত্ব ছিল তারা এখন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অপাংতেয় হয়ে গেছে। আর এটি বোধহয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় শিক্ষা। যুক্তরাষ্ট্রের যারা বন্ধু হয় তাদের শত্রুর দরকার হয়না।


ডোনাল্ড লু   সুশীল সমাজ   বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কুড়িগ্রামে পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু


Thumbnail

কুড়িগ্রামের উলিপুরে পুকুরে খেলতে গিয়ে পানিতে ডুবে লিপন (৬) ও মেহেদী হাসান (৮) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বেগমগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. বাবলু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

 

বুধবার (১৫ মে) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের সরকারপাড়া এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটেছে। নিহত লিপন ওই এলাকার রাশেদের ছেলে ও মেহেদী হাসান মাঈদুলের ছেলে।

 

স্থানীয়রা জানান, পুকুরের পানিতে গাছের গুঁড়িতে উঠে দুই শিশু খেলছিল। খেলতে খেলতে একসময় গাছের গুঁড়ির নিচে পড়ে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যায়। পরে স্থানীয়রা টের পেয়ে পুকুর থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে। 

উলিপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মর্তুজা বলেন, ‘এ বিষয়ে থানায় অপমৃত্যুর (ইউডি) মামলা দায়ের করা হবে।’


পানিতে ডুবে মৃত্যু   শিশু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ০১:২৫ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা যুদ্ধ চাই না, আমরা শান্তি চাই। এ সকল সংঘাতের অবসান হোক এই কামনা করি। বুধবার (১৫ মে) সকালে 'আইসিপিডি-৩০ গ্লোবাল ডায়ালগ অন ডেমোগ্রাফিক ডাইভারসিটি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট' শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইসরায়েলের নারী ও শিশু প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত। প্রতিনিয়ত তারা মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছে। আমরা আশা করি জাতিসংঘসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা সেখানে সবার জন্য, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করণে আরও কার্যকরী ব্যবস্থা নিবে।

তিনি বলেন, আমরা ক্ষমতায় এসে আইসিপিডির ১৫টি মূলনীতি বাস্তবায়নে জাতীয় জনসংখ্যা নীতি-২০১২ প্রণয়ন করি। মাতৃমৃত্যু ও নবজাতকের মৃত্যুহার কমানো, মা ও নবজাতকের স্বাস্থ্যসেবা, শিশু ও কিশোর-কিশোরীর প্রজনন স্বাস্থ্যসহ পুষ্টি ও পরিবার পরিকল্পনার ব্যাপক কর্মসূচি শুরু করি।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, বাংলাদেশকে আমি ২০৪১ সালের মধ্যে বাল্যবিবাহমুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছিলাম। সে লক্ষ্যে কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে। সরকারি নানা উদ্যোগে বাল্যবিয়ের হার কমে আসছে। নানাভাবে সচেতনতা সৃষ্টি করা হচ্ছে।


শেখ হাসিনা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জলবায়ু নিয়ে একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে আলোচনা করেছি: ডোনাল্ড লু

প্রকাশ: ০১:২২ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় কীভাবে একসঙ্গে কাজ করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু।

বুধবার (১৫ মে) দুপুরে সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

লু আরও বলেন, আমাদের চমৎকার আলোচনা হয়েছে। পরিবেশ সুরক্ষায় আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় কীভাবে একসঙ্গে কাজ করা যায় সেটি নিয়ে আলোচনা করেছি। 

এছাড়া ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করার কথাও জানান তিনি।



ডোনাল্ড লু   জলবায়ু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সম্পর্ক কীভাবে সুদৃঢ় করব সেটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে: সাবের হোসেন চৌধুরী

প্রকাশ: ০১:০৩ পিএম, ১৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, সামনের দিকে সম্পর্ককে কীভাবে আরও সুদৃঢ় করব সেটা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লুর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।

বুধবার (১৫ মে) দুপুরে সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লুর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, আমরা ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলেছি। অতীতের কোনো বিষয় নিয়ে কথা হয়নি।


সাবের হোসেন চৌধুরী   ডোনাল্ড লু  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন