ইনসাইড বাংলাদেশ

উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা শিল্পায়নকে ত্বরান্বিত করে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ২৭ জুন, ২০২২


Thumbnail উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা শিল্পায়নকে ত্বরান্বিত করে: প্রধানমন্ত্রী

উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা শিল্পায়নকে ত্বরান্বিত করে উল্লেখ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার সারাদেশে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন করছে। যা ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে বলে জানান তিনি।

তিনি বলেন, ‘আমরা রেল যোগাযোগ পুনরুজ্জীবিত ও নতুন নতুন রেলপথ স্থাপন এবং সেতু নির্মাণের পাশাপাশি ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে নদীগুলো খনন করছি। উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা শিল্পায়নকে ত্বরান্বিত করে এবং বাণিজ্য ও ব্যবসা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।’

সোমবার (২৭ জুন) সকালে সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যার্থে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান কতৃর্ক প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে আর্থিক অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।

বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে অনুদানের চেক হস্তান্তর করেছে। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তার মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস অনুদান গ্রহণ করেন।

সমগ্র বাংলাদেশেই তার সরকার, ব্রীজ এবং উন্নত সড়ক ব্যবস্থা গড়ে তুলে যোগাযোগের একটা নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, এসবের পাশাপাশি নদীগুলো ড্রেজিং করে নৌপথ ও আমরা সচল করেছি। আমাদের পূববর্তী বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রায়ই বন্ধ করে দিয়েছিল। আমরা সেটা আবার নতুন করে চালুর পাশাপাশি নতুন নতুন রেল লাইনও করে দিচ্ছি। যার ফলে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাও বাড়ছে। 

তিনি বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং শিল্পায়নের মাধ্যমে ব্যবসা-বাণিজ্যকে আমরা আরো গতিশীল করার জন্য বিরাট সুযোগ সৃষ্টি করে দিচ্ছি।

নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণের সাফল্যের উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের দেশেরই এক ব্যক্তির প্ররোচণায় বিশ্বব্যাংক যখন পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধ করে দেয়, পাশাপাশি অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগিরাও সরে দাঁড়ায়, তখন আমি ঘোষণা দিয়েছিলাম নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করবো। তখন দেশের জনগণের পাশাপাশি আপনারাও অনেকে আমার পাশে এসে দাঁড়িয়ে সবধরনের সহযোগিতা করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। সে জন্য আমি আপনাদেরকে ধন্যবাদ জানাই।

দেশের জনগণই তার ‘সবচেয়ে বড় শক্তি’ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তাদের সাহস এবং সহযোগিতা এবং তারা পাশে থাকাতে আমরা আমাদের নিজস্ব টাকায় এই পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছি। আমাদের দক্ষিণাঞ্চলের বিশাল অঞ্চল যেটি দীর্ঘদিন অবহেলিত ছিল সেখানে এখন শিল্পায়নের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এই অঞ্চলের মানুষের আর্থিক উন্নতি হবে। সেখানেও আপনাদের উৎপাদিত পণ্যের বাজারজাত করার একটি ক্ষেত্র তৈরি হবে। মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়বে এবং এই অঞ্চলের ২১টি জেলার মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়ে যাবে।

প্রথমবার সরকারের আসার পর তার সরকার যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু বহুমুখী সেতু নির্মাণ করেছিল যেখানে বিদ্যুৎ, রেল এবং গ্যাস সংযোগও প্রদান করা হয়। পদ্মা সেতুটাও সেভাবেই করা হয়েছে, মাল্টিপারপাস। সেখানেও গ্যাস, বিদ্যুৎ, রেল সংযোগের সঙ্গে অত্যাধুনিক ওয়াইফাই সু্ুিবধাও থাকবে।

৪৫টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান মোট ৩০৪ কোটি ৪১ লাখ টাকার অনুদান প্রদান করে।

প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সাবেক মন্ত্রীর ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ০৯:১৫ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

সাবেক প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। রোববার (১২ মে) চট্টগ্রামের অর্থঋণ আদালতের বিচারক মুজাহিদুর রহমান এই আদেশ দেন।

নিষেধাজ্ঞা প্রাপ্তরা হলেন– মুজিবুর রহমান, জাহিদুল ইসলাম, কামরুল ইসলাম ও ওয়াহিদুল ইসলাম।

মুজিবুর রহমান সাবেক মন্ত্রীর মালিকানাধীন সানোয়ারা ডেইরি ফুডস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। অন্য তিনজন একই প্রতিষ্ঠানের পরিচালক।

বিষয়টি আদালতের বেঞ্চ সহকারী রেজাউল করিম গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করে বলেন, ৩০ কোটি টাকা খেলাপি ঋণের মামলায় উত্তরা ব্যাংকের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত সাবেক মন্ত্রীর চার ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন। তারা যাতে দেশ ছেড়ে যেতে না পারেন, সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ঢাকার বিশেষ পুলিশ সুপার (অভিবাসন) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

উত্তরা ব্যাংক থেকে যে ৩০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছে, তার বিপরীতে ব্যাংকে কোনো সম্পত্তি বন্ধক নেই। বিবাদীদের ব্যক্তিগত নিশ্চয়তা ও ট্রাস্ট রিসিটের ভিত্তিতে এই ঋণ মঞ্জুর করেছিল ব্যাংক, বলে জানান বেঞ্চ সহকারী।

সাবেক মন্ত্রী   নুরুল ইসলাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিএনপি এখন অদৃশ্য শক্তির ওপর নির্ভর হয়ে পড়ছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৯:০৩ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

নির্বাচন মিস করে বিএনপি এখন অদৃশ্য শক্তির ওপর নির্ভর করা শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

রোববার (১২ মে) বিকেলে কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় এ মন্তব্য করেন তিনি।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অত্যন্ত পরিচ্ছন্নভাবে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। দেশরত্ন শেখ হাসিনার জয়কে সাধুবাদ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রসহ বন্ধুপ্রতীম সকল রাষ্ট্র। তারা সরকারের সঙ্গে চলমান সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করতে চায়।

উপজেলা নির্বাচন নিয়ে সাংবাদিকদের করা প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের পরাজয় বলে দেয় নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে। শেখ হাসিনার সরকার দেশে অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচনে বিশ্বাসী। যার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রয়েছে। 

গত কয়েক দিনে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ১৩৮ সদস্যকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ ক্ষেত্রে মিয়ানমারেরও তাঁদের ফেরত নেওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ রয়েছে।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, রোহিঙ্গাদের কারণে আমাদের সবদিকেই সমস্যা হচ্ছে। তবে, উখিয়া-টেকনাফের ৩৩টি আশ্রয় ক্যাম্প সীমান্ত থেকে দূরে হওয়ায় রাখাইনের সংঘাতের প্রভাব এখানে পড়ছে না। সব ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কঠোর হাতে দমন করা হচ্ছে। এরপরও অন্য দেশের বোঝা আমরা দীর্ঘদিন মাথায় নিয়ে থাকতে পারি না। এদের নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় প্রত্যাবাসনে প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির দ্বিতীয় সভা উপলক্ষে কক্সবাজারে অবস্থান করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সকল সদস্য। সভায় বসার আগে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করছেন স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. এ কে আব্দুল মোমেন, নাহিম রাজ্জাক, নুরুল ইসলাম নাহিদ, হাবিবুর রহমান ও জাতীয় সংসদের হুইপ সাইমুম সারওয়ার কমল এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

বিএনপি   পররাষ্ট্রমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সোমবার রাতেই দেশে ফিরছে এমভি আব্দুল্লাহ

প্রকাশ: ০৭:৪৭ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

সোমালি জলদস্যুর কবল থেকে মুক্ত হওয়া বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ বঙ্গোপসাগরের জলসীমায় পৌঁছেছে। সোমবার এটি বাংলাদেশের জলসীমায় প্রবেশ করবে।

রোববার (১২ মে) জাহাজটির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান এসআর শিপিং লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মেহেরুল করিম এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, রোববার বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে জাহাজটি কুতুবদিয়া থেকে প্রায় ৩৫০ নটিক্যাল মাইল দূরে ছিল। জাহাজটি যে গতিতে চলছে তাতে আগামীকাল সন্ধ্যা বা রাতের মধ্যে কুতুবদিয়ায় পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

জাহাজের চতুর্থ প্রকৌশলী তানভীর আহমেদ জানান, জাহাজটি এখন দেশের উপকূলের কাছাকাছি রয়েছে। সবাই বাড়িতে পৌঁছে আত্মীয়স্বজনদের সাথে দেখা করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।

কুতুবদিয়ায় আসার পর নাবিক ও ক্রু সদস্যদের একটি নতুন ব্যাচ জাহাজটিতে পাঠানো হবে। বর্তমানে জাহাজে যে ২৩ জন ক্রু আছেন তাদের মঙ্গলবার একটি লাইটার জাহাজে করে কেএসআরএম লাইটার জেটি সদরঘাটে আনা হবে এবং সেখান থেকে তারা নিজ নিজ বাড়িতে যাবেন।

সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে এমভি আব্দুল্লাহ আমদানি করা ৫৬ হাজার টন চুনাপাথর নিয়ে এসেছে। কার্গোর কিছু অংশ কুতুবদিয়ায় খালাস করা হবে এবং বাকি পণ্য খালাসের জন্য জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে আসবে।

উল্লেখ্য, সোমালি জলদস্যুদের হাতে অপহরণের দীর্ঘ ১ মাস পর গত ১৩ এপ্রিল সোমালিয়ার সময় রাত ১২টা এবং বাংলাদেশ সময় রাত ৩টায় মুক্তি পায় এমভি আবদুল্লাহ জাহাজসহ ২৩ নাবিক। এর আগে জলদস্যুদের মুক্তিপণের টাকা পৌঁছানো হয় একটি বিশেষ এয়ারক্রাফটের মাধ্যমে। এই এয়ারক্রাফট থেকে দস্যুদের নির্ধারিত স্থানে তিনটি ব্যাগভর্তি ডলার পৌঁছানো হয়।

মুক্তির পর জাহাজটি দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। ২১ এপ্রিল বিকাল সাড়ে ৪টা নাগাদ সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আল হারমিয়া বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছে জাহাজটি।

এমভি আব্দুল্লাহ   বঙ্গোপসাগর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

৫শ’ টাকার লোভে শিশুকে ব্রহ্মপুত্রে ফেলে দিলো কিশোর


Thumbnail

জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে পাঁচ বছর বয়সী শিশু মুজাহিদ পাঁচশ’ টাকার একটি নোট নিয়ে বাড়ির পাশে এক দোকানে কিছু কিনতে যাচ্ছিল। এসময় তার কাছ থেকে টাকা কেড়ে নিতে কৌশলে এক কিশোর ব্রহ্মপুত্রের কাছে টাকা কেড়ে নিয়ে শিশুটিকে নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এরপর থেকে নিখোঁজ শিশু মুজাহিদ। দুইদিনেও তার খোঁজ মেলেনি।

আজ রোববার (১২ মে) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার বিশ্বাস।

এর আগে, শুক্রবার (১০ মে) দুপুরে উপজেলার সানন্দবাড়ী এলাকার পাটাধোয়া পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে ওই এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে মোঃ শামিম হোসেনকে (১৫) আটক করে পুলিশ। ইতোমধ্যে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে এ ঘটনায় দায় স্বীকার করেছে ওই কিশোর।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে মুজাহিদ তার বাবা-মায়ের অগোচরে ঘর থেকে ৫০০ টাকার একটি নোট নিয়ে পাশের এক দোকানে যায়। এসময় শামীম টাকার লোভে শিশু মুজাহিদের পিছু নেয় এবং টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্য বেড়ানোর কথা বলে তাকে বাড়ির নিকটবর্তী ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে নিয়ে যায়। সেখানে নিয়ে মুজাহিদের কাছ থেকে কৌশলে টাকা নিতে না পেরে শামীম জোরপূর্বক ৫শ’ টাকা কেড়ে নিয়ে তাকে সানন্দবাড়ি ব্রহ্মপুত্র নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। এ ঘটনার পর থেকে ভয়ে শামিম গা ঢাকা দেয়। পরে নিখোঁজ মুজাহিদের স্বজনরা শামিমকে সন্দেহ করে পুলিশকে জানালে দেওয়ানগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে তাকে আটক করা হয়।

দেওয়ানগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার বিশ্বাস বলেন, শামিমকে দেওয়ানগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে আটক করা হয়েছে। শনিবার ঘটনাস্থলে নিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে মুজাহিদকে নদে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়ার কথা স্বীকার করেছে। ছোট ছেলে মুজাহিদ, সাঁতার জানে না। ধারণা করা হচ্ছে, মুজাহিদের মৃত্যু হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় মামলা করা হলে আদালতে প্রেরণ করা হয় শামিমকে।


ব্রহ্মপুত্র নদ   ৫শ’টাকার লোভ   শিশু   কিশোর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ভারতের হাইকমিশনারের সাথে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ০৬:১০ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুর রহমান এর সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার সৌজন্য সাক্ষাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

রোববার (১২ মে)  দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রীর দপ্তর কক্ষে এ সৌজন্য সাক্ষাত অনুষ্ঠিত হয়।

সৌজন্য সাক্ষাতকালে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সেক্টরে দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট অভিন্ন ইস্যু রয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমাদের এসকল ইস্যু খুঁজে বের করে একসাথে কাজ করতে হবে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের উন্নয়নে প্রযুক্তি হস্তান্তর, ক্যাপাসিটি বিল্ডিং, প্রশিক্ষণ, গবেষণাসহ এ সংক্রান্ত অভিন্ন ইস্যুতে একসাথে কাজ করলে দু’দেশই লাভবান হবে বলে এসময় আলোচনা করা হয়। 

ভারতের হাইকমিশনার   মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন