ইনসাইড বাংলাদেশ

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

প্রকাশ: ১২:১৭ পিএম, ০৩ অগাস্ট, ২০২২


Thumbnail সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

উত্তর বঙ্গোপসাগরে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হওয়ার কারণে সাগরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এজন্য মাছ ধরার ট্রলার ও নৌকাকে উপকূলের কাছাকাছি থাকতে বলা হয়েছে।

বুধবার (৩ আগস্ট) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ড. মো. আবুল কালাম মল্লিক এ তথ্য জানান।

এ আবহাওয়াবিদ বলেন, উত্তর বঙ্গোপসাগরে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে। এর প্রভাবে আমাদের উপকূলীয় জেলাগুলোসহ সমুদ্রবন্দরে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। 

তিনি বলেন, গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালার কারণে এই সতর্ক সংকেত দেওয়া হয়েছে। এই সতর্ক সংকেত আজ সকাল ১০টা থেকে দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সবাইকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

আগামী ২৪ ঘণ্টার বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাসে আবুল কালাম মল্লিক বলেন, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট এবং রংপুর বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

অন্যদিকে, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টিপাত হতে পারে। এই সময়ে রাত এবং দিনের তাপমাত্রার তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না।

সমুদ্রবন্দর   সতর্ক সংকেত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দক্ষিণ সিটির শতভাগ কোরবানির বর্জ্য অপসারণ

প্রকাশ: ০৯:১২ এএম, ১৮ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) ৭৫টি ওয়ার্ডের সব ওয়ার্ড হতে কোরবানির পশুর শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে। সোমবার রাত সোয়া ১২টায় ৬২ নম্বর ওয়ার্ডের বর্জ্য অপসারণের মধ্য দিয়ে কোরবানি দেওয়া সব পশুর শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করা হয়।

সোমবার রাত ১২টা পর্যন্ত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১১টি স্থায়ী-অস্থায়ী কোরবানির পশু হাটের মধ্যে ৬টি হাট হতে শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে বলে জানান দক্ষিণ সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের।

এর আগে ৬ ঘণ্টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণের দাবি করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন।


দক্ষিণ সিটি করপোরেশন   উত্তর সিটি কর্পোরেশন   বর্জ্য  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

আড়তদাররা ইচ্ছেমতো দামে কিনলেন পশু চামড়া!

প্রকাশ: ০৮:৫৮ এএম, ১৮ জুন, ২০২৪


Thumbnail

প্রতি বছরের ন্যায় এবারও কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করে দিয়েছিল সরকার। ট্যানারি মালিকসহ সবার সঙ্গে আলোচনা করে দাম নির্ধারণ করা হলেও বাজারে এর কোনো প্রতিফলন দেখা যায় নি সিন্ডিকেট ভাঙার জন্য সরকারি বিভিন্ন সংস্থা হুঙ্কার দিলেও ঈদের দিনে কোনো প্রতিষ্ঠানকে মাঠে পাওয়া যায়নি। সুযোগে আড়তদাররা ইচ্ছেমতো দামে চামড়া কিনেছেন খুচরা মৌসুমি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, বছর ঢাকায় গরুর লবণযুক্ত চামড়ার দাম গত বছরের তুলনায় সর্বোচ্চ পাঁচ টাকা বাড়িয়ে ৫৫-৬০ টাকা বর্গফুট আর ঢাকার বাইরে সর্বোচ্চ সাত টাকা বাড়িয়ে প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত চামড়ার দাম ৫০ থেকে ৫৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

চলতি বছর গরুর চামড়ার দাম নির্ধারণের সময় বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেছিলেন, দাম নির্ধারণে ছোট মাঝারি আকারের গরুর চামড়া ২০ বর্গফুট হয় বলে হিসাব করে মূল্য ঠিক করা হয়েছে। ঢাকায় এক লাখ টাকা দামের একটি গরুর চামড়া যদি ২০ বর্গফুট হয়, তখন ওই গরুর চামড়ার দাম হবে ১১০০-১২০০ টাকা। কিন্তু বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। পোস্তায় এক লাখ টাকা গরুর কাঁচা চামড়া বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকায়। যদিও ব্যাপারীরা কাঁচা চামড়া বলে অজুহাত দাঁড় করিয়েছেন। কিন্তু একটি চামড়ায় ১০০ টাকার লবণ লাগে। শুধু এক লাখ টাকা নয়, দেড় লাখ টাকা গরুর চামড়া বিক্রি হয়েছে মাত্র ৫৫০ টাকায়। এছাড়া লাখ টাকা গরুর চামড়া ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যা সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে চার থেকে পাঁচগুণ কম।

সোমবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, যারা কোরবানি দিয়েছেন তারা কাঁচা চামড়া বিক্রির লোক খুঁজে পাচ্ছেন না। যারা বিক্রি করতে পেরেছেন তারাও নামমাত্র দাম পেয়েছেন আবার অনেকে কাঙ্ক্ষিত দাম ক্রেতা না পেয়ে মাদরাসা এতিমখানার লোকজনকে বিনা পয়সায় দিয়েছেন


চামড়া   কোরবানি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিলেটে বন্যা: অনেকে দিতে পারেনি পশু কোরবানি

প্রকাশ: ০৮:২৯ এএম, ১৮ জুন, ২০২৪


Thumbnail

অবিরাম বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে সিলেট নগরীসহ সুনামগঞ্জ জেলা প্লাবিত হয়েছে। ঈদের দিন আকস্মিকভাবে সৃষ্ট বন্যায় ভোগান্তিতে পড়েছেন সিলেটের মানুষজন।

ঘরবাড়ি রাস্তাঘাটে হাঁটু থেকে কোমর পানি থাকায় অনেকেই ঈদের নামাজ আদায় করতে পারেননি। সেই সঙ্গে কুরবানির পশুকে বন্যার পানি থেকে রক্ষা করতে দিশেহারা হয়ে পড়েন অনেকেই। সোমবার (১৭ জুন) ভোররাতে সিলেটের বেশ কয়েকটি এলাকায় প্লাবন হওয়ার পর অনেকেই ঈদের নামাজ পড়তে কুরবানি দিতে পারেননি।

ভারি বর্ষণে সিলেট নগরীর শাহজালাল উপশহর, দরগামহল্লা, পায়রা, সুবিদবাজার, বনকলাপাড়া, চৌহাট্টা, জিন্দাবাজার, কাজলশাহ, মেডিকেল রোড, বাগবাড়ি, কালীবাড়ি, হাওলাদারপাড়া, সোবহানীঘাট, উপশহর, যতরপুর, তেরোরতন, সোনারপাড়া, কেওয়াপাড়া, সাগরদিঘিরপার, পাঠানটুলা, মিয়া ফাজিলচিশত, জালালাবাদ, হাউজিং এস্টেট, শাহী ঈদগাহ, ঘাসিটুলা, হাওয়াপাড়া, মীরাবাজার, শিবগঞ্জ, মাছিমপুর, জামতলা তালতলা এলাকায় পানি থই থই করছে। রাস্তাঘাট কোথাও হাঁটু পর্যন্ত, কোথাও কোমর পর্যন্ত ডুবে আছে।

সোমবার নগরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে বিভিন্ন এলাকার মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করে এমনটা জানা যায়। আজ মঙ্গলবার (১৮ জুন) পরিস্থিতির তেমন  উন্নতি হয়নি। তবে বৃষ্টি কমেছে।

সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজিব গণমাধ্যমকে জানান, রোববার সকাল ৬টা থেকে সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত সিলেটে ১৭৩ দশমিক মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আরও দুদিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে।

এদিকে সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। সুরমা নদীর পানি সুনামগঞ্জ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৬ সেন্টিমিটার ওপ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানিতে তলিয়ে গেছে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের বেশ কয়েকটি এলাকার। এসব এলাকার বাসা বাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে।

এছাড়াও জেলার ছাতক, দোয়ারাবাজার, সুনামগঞ্জ সদর তাহিরপুর উপজেলার অন্তত ৩০ গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছেন। জেলার অন্তত শতাধিক অভ্যন্তরীণ সড়ক লিয়ে যাওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা।


সিলেট   বন্যা   কোরবানি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বঙ্গবন্ধু সেতুতে ঈদযাত্রার ৮ দিনে কত টাকার টোল আদায়?

প্রকাশ: ০৮:২৪ এএম, ১৮ জুন, ২০২৪


Thumbnail

প্রিয় মানুষের সাথে আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে ঈদের ছুটিতে বাড়ি ফিরে উত্তরাঞ্চলের অনেক মানুষ। এতে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়ে যাওয়ায় বঙ্গবন্ধু সেতুতেও বাড়ে টোল আদায়ের হার।

বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিস সূত্রে জানা যায়, গত রোববার (৯ জুন) রাত ১২টা থেকে রোববার (১৬ জুন) রাত ১২ টা পর্যন্ত ৮ দিনে বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৩৯৮টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এ থেকে টোল আদায় হয়েছে ২৩ কোটি ৮৩ লাখ ৭৮ হাজার ৪৫০ টাকা।

এর মধ্যে টাঙ্গাইলের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব অংশে ১ লাখ ৬৯ হাজার ৬৮৫টি যানবাহন পারাপার হয়। এর বিপরীতে টোল আদায় হয়েছে ১২ কোটি ৭৫ লাখ ৩৮ হাজার ২০০ টাকা।

অপরদিকে সিরাজগঞ্জে সেতুর পশ্চিম অংশে ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৬১টি যানবাহন থেকে টোল আদায় হয়েছে ১১ কোটি ৭৯ লাখ ২৮ হাজার ৪০০ টাকা।

এদিকে প্রায় ২৬ বছরে সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে শুক্রবার রাত ১২টা পর্যন্ত। এ সময় বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ৫৩ হাজার ৭০৮টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এ থেকে টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৮০ লাখ ৬৩ হাজার ৪০০ টাকা। যা সেতু উদ্বোধনের পর টোল আদায়ে সর্বোচ্চ নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষ।


বঙ্গবন্ধু সেতু   টোল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দেশীয় গবাদিপশুতে চাহিদা পূরণ, অবিক্রিত ২৩ লাখ

প্রকাশ: ০৯:০৬ পিএম, ১৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

এবার কোরবানি ঈদে সারা দেশে মোট ১ কোটি ৬ লাখ ২১ হাজার ২২৮ গবাদিপশু বিক্রি হয়েছে। যা গত বছরের চেয়ে ১১ লাখ ৭৮ হাজার ২২৮ টি বেশি। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্যানুসারে, এবার মোট মজুদ ছিলো ১ কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার ৩৬৭টি পশু। সে অনুযায়ী ২৩ লাখ ৫৯ হাজার ১৩৯টি পশু অবিক্রিত থেকে গেছে। 

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্যানুসারে, এবার মোট মজুদ ছিলো ১ কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার ৩৬৭টি পশু। এবার সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে ও ময়মনসিংহ বিভাগে সবচেয়ে কম পশু বিক্রি হয়েছে। এ বছর ঢাকায় ২৫ লাখ ২০ হাজার, চট্টগ্রামে ১৯ লাখ ৭৪ হাজার আর রাজশাহীতে ২৩ লাখ পশু বিক্রি হয়। গত বছর কোরবানি ঈদে ৯৪ লাখ ৪৩ হাজারের বেশি পশু বিক্রি হয়।

এদিকে এ ঈদে ১ কোটি ১০ লাখ পিস পশুর চামড়া সংরক্ষণের লক্ষ্য ট্যানারি মালিকদের। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রস্তুতি থাকলেও চিন্তা রয়েছে অতিরিক্ত বর্জ্য নিয়ে। কারণ কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগারের সক্ষমতা এখনও কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় পৌঁছায়নি। 

ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদ বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে ১২ বিলিয়ন ডলার আমরা রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছি। কিন্তু আমি মনে করি এটা কোনোভাবে বাস্তবসম্মত না। কারণ যেখানে কোম্পানিগুলো এমপ্লায়েন্স হতে পারছে না, সেখানে এই বাস্তবায়নটা বড় চ্যালেঞ্জ।’  

প্রতি বছরের মতো এবারও শিল্পনগরীর বড় সমস্যা চামড়ার কঠিন বর্জ্য। সরেজমিনে দেখা যায়, সাভার চামড়া শিল্পনগরীর কঠিন বর্জ্য নির্ধারিত প্লটের বাইরে ফেলা হচ্ছে রাস্তার দু ধারে। ভেঙে গেছে সীমানা প্রাচীরও। কোরবানির বাড়তি চাপ সামাল দিতে শঙ্কা বাড়ছে আগের চেয়ে বেশি। 

গবাদিপশু   প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর   কোরবানি ঈদ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন