ইনসাইড বাংলাদেশ

শেখ কামালের সমাধিতে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা

প্রকাশ: ১০:২১ এএম, ০৫ অগাস্ট, ২০২২


Thumbnail শেখ কামালের সমাধিতে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা

সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় ছেলে, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, ক্রীড়া সংগঠক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ শেখ কামালের ৭৩তম জন্মবার্ষিকী আজ শুক্রবার (০৫ আগস্ট)।

এ উপলক্ষে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে সকাল ৮টা ৩৫ মিনিটে তার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তরফ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন ও পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে তারা ১ মিনিট দাঁড়িয়ে নিরবতা পালন করেন। এরপর মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। পরে নেতারা শেখ কামালের সমাধিতে ফুল ছিটিয়ে দেন।

এ সময় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলাম হানিফ, কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমসহ ও আওয়ামী লীগ, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

এরপর একে-একে যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগসহ অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা তার সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। 

শেখ কামাল   সমাধি   প্রধানমন্ত্রী   আওয়ামী লীগ   শ্রদ্ধা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

‘ভিসানীতিতে নয়, জেনারেল আজিজকে অন্য আইনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র’

প্রকাশ: ০২:১৫ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র যে ভিসানীতি ঘোষণা করেছিল তার অধীনে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়নি। অন্য আইনের অধীনে তাকে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আয়োজিত ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। এ সময় তিনি বলেন, এটা পাবলিকলি জানানোর আগে আমাদের সেখানকার মিশনকে জানানো হয়েছিল।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার এমনিতেই দুর্নীতির বিরুদ্ধে। আর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমরাও দুর্নীতির ব্যাপারে খুব সোচ্চার।

✪ আরও পড়ুন: তিন অভিযোগে জেনারেল আজিজের বিরুদ্ধে স্যাংশন দিল যুক্তরাষ্ট্র

তিনি বলেন, জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ সেনাবাহিনীর লোক। তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হবে কিনা সেটা তারাই ভাববেন। যুক্তরাষ্ট্র যেমন সব পাশ কাটিয়ে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চায়, আমরাও সেটা এগিয়ে নিতে চাই। আর যেই ভিসানীতি তারা নিয়েছিল, সেটা তো আমার জানামতে কাউকে দেয়নি। দিলে যারা পুলিশ পিটিয়ে মেরেছে, বিচারপতির বাসায় আগুন দিয়েছে তাদের ওপরই দেয়া উচিত।

এর আগে সোমবার (২০ মে) দিবাগত রাতে ইউনাইটেড স্টেট ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট’র ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদে ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞার কথা জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, জেনারেল আজিজ আহমেদের কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠাণের প্রতি জনগণের বিশ্বাসকে ক্ষুণ্ন করেছে। আজিজ আহমেদ তার ভাইকে বাংলাদেশে অপরাধমূলক কার্যকলাপের জন্য জবাবদিহিতা এড়াতে বেশ কিছু ক্ষেত্রে দুর্নীতিতে জড়িত ছিলেন। সামরিক চুক্তির বিষয়ে আজিজ তার ভাইয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছিলেন এবং তার ব্যক্তিগত স্বার্থে সরকারি নিয়োগের বিনিময়ে ঘুষ গ্রহণ করেছিলেন।

✪ আরও পড়ুন: যদি কেউ অভিযোগ প্রমাণ করতে পারে আমি মেনে নিতে প্রস্তুত: আজিজ

আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও আইনের শাসন শক্তিশালী করতে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার পুনরায় নিশ্চিত করা হলো। সরকারি সেবা আরও স্বচ্ছ ও নাগরিকদের সেবা লাভের সুযোগ তৈরি, ব্যবসা ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং মুদ্রা পাচার ও অন্যান্য অর্থনৈতিক অপরাধের অনুসন্ধান ও বিচার নিশ্চিতে সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী প্রচেষ্টায় সহায়তা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের সাবেক সেনাবাহিনী প্রধান, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১ (সি) ধারার আওতায় অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর। এই পদক্ষেপের ফলে আজিজ আহমেদ এবং তার পরিবারের সদস্যরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে অযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।


পররাষ্ট্রমন্ত্রী   ড. হাছান মাহমুদ   গণতন্ত্র   জেনারেল আজিজ   জেনারেল অবসরপ্রাপ্ত আজিজ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যদি কেউ অভিযোগ প্রমাণ করতে পারে আমি মেনে নিতে প্রস্তুত: আজিজ

প্রকাশ: ০১:৫৯ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদে তার পরিবারের সদস্যদের ওপর স্যাংশন দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এরপরই বলেছেন এ ঘটনায় তিনি অবাক হয়েছেন এবং যদি কেউ অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেন তবে তিনি তার মেনে নিতে প্রস্তুত। 

সোমবার (২০ মে) রাতে ইউনাইটেড স্টেট ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে তথ্য জানানো হয়।

এদিকে এঘটনার পর গণমাধ্যমে নিজের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ।

তিনি বলেন, ‘আমাকে যে কারণে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে, তার কী কোনো ভিত্তি আছে? তারা বলেছে, আমি আমার পদ-পদবী দিয়ে আমার ভাইকে নাকি সহযোগিতা করেছি।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘আমি কোনো অপরাধ করিনি যে, শাস্তি পেতে হবে। এখন আমি ইউনিফর্মের বাইরে কেউ যদি প্রমাণ করতে পারে আমি সেনা প্রধান হিসেব থাককালীন সময়ে আমি আমার কোন ভাইকে বা আত্ময়িকে কোন সুবিধা দিয়েছি, কেউ যদি এটা প্রমাণ করতে পারে তবে যেকোন শাস্তি আমি মেনে নিতে রাজি আছি।

উল্লেখ্য, এর বাংলাদেশ সময় সোমবার মধ্যরাতের পর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে আজিজ আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদেরকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অযোগ্য বলে ঘোষণা করে দেশটি।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের ওই বিবৃতিতে বলা হয়, আজিজের কর্মকান্ড বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান ও প্রক্রিয়ার প্রতি জনগণের বিশ্বাসকে ক্ষুণ্ন করতে ভূমিকা রেখেছে।


সাবেক সেনাপ্রধান   নিষেধাজ্ঞা   মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

তিন অভিযোগে জেনারেল আজিজের বিরুদ্ধে স্যাংশন দিল যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

গতকাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সাবেক সেনা প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে স্যাংশন দিয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞার ফলে জেনারেল আজিজ এবং তার পরিবারের সদস্যরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তাদের যে সম্পত্তি আছে সেগুলো জব্দ করা হবে এবং মার্কিন অর্থনৈতিক নেটওয়ার্কের আওতায় যে সমস্ত দেশগুলো আছে সেই সমস্ত দেশে তার ভ্রমণ এবং সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হবে।

উল্লেখ্য যে, জেনারেল আজিজ আহমেদ ২০১৮ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং তিনি সেনাপ্রধান থাকা অবস্থায় ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি আল জাজিরায় ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ শিরোনামে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়। বিতর্কিত সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান, তাসনিম খলিল এবং জুলকার নাইম যৌথভাবে এই অনুসন্ধানী প্রামাণ্যচিত্রটি তৈরি করেছিল। ওই অনুসন্ধানের প্রামাণ্যচিত্রটি সেসময় সারা দেশে আলোচনার ঝড় তুলেছিল। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল প্রামাণ্য চিত্রের বক্তব্য সঠিক নয়।

তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার বিষয়গুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, প্রামাণ্যচিত্রের ভিত্তিতেই সাবেক সেনা প্রধানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষেত্রে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট যে বিবৃতি প্রকাশ করেছে, সেই বিবৃতিতে তিনটি কারণের কথা উল্লেখ করা হচ্ছে।

প্রথম কারণ বলা হয়েছে যে, জেনারেল আজিজ সেনাপ্রধান থাকা অবস্থায় ব্যাপক রকম দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এই জড়িত থাকার ফলে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের নিরপেক্ষতা, জবাবদিহিতা ক্ষুণ্ণ হয়েছে এবং এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য অন্তরায়।

দ্বিতীয়ত, স্টেট ডিপার্টমেন্টের বক্তব্যে দাবি করা হয়েছে যে, তিনি তার ভাইদের অপরাধ কর্মকাণ্ডকে ঢাকা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন এবং তাদেরকে অপরাধ থেকে দায়মুক্তি দেওয়ার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়েছিলেন।

তৃতীয়ত, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের অভিযোগে বলা হয়েছে যে, তিনি সেনাবাহিনীর কেনা কাটায় তার ভাইদেরকে কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্য বিপুল পরিমাণ দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করেছিলেন।

উল্লেখ্য যে, আল জাজিরার প্রতিবেদনে এই বিষয়গুলোই উল্লেখ করা হয়েছিল এবং ১ ফেব্রুয়ারীর ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল যে, আজিজ আহমেদের তিন ভাই একটি হত্যা মামলায় দণ্ডিত ছিল এবং এদের মধ্যে একজন তোফায়েল আহমেদ জোসেফ রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে মার্জনা পান এবং পরবর্তীতে তিনি তার নাম পরিবর্তন করে হাঙ্গেরীতে ব্যবসা পরিচালনা করেন।

এছাড়াও অন্য দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধেও আল জাজিরার প্রতিবেদনে বেশ কিছু অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছিল। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল যে, ২০১৮ সালে নির্বাচনে জেনারেল আজিজ আহমেদ বর্তমান সরকারকে জেতানোর জন্য সহায়তা করেছিলেন। উল্লেখ্য যে, ২০০৪ সালে আজিজ আহমেদের তিন ভাই একটি হত্যা মামলায় দন্ডিত হয়েছিলেন। এরা ছিলেন আনিস আহমেদ এবং হারিছ আহমেদ এবং তোফায়েল আহমেদ জোসেফ।

ওই প্রতিবেদনে যে সমস্ত অভিযোগ অভিযোগগুলো উত্থাপন করা হয়েছিল, মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের স্যাংশনের কারণ সম্পর্কিত ব্যাখ্যায় সেই তথ্যগুলোকেই তৈরি করা হয়েছে। তবে একাধিক কূটনৈতিক সূত্র বলছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ ব্যাপারে যথেষ্ট অনুসন্ধান করে তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতেই এই স্যাংশনটি জারি করেছে।


সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ   অল দ্য প্রাইম মিনিস্টার্স মেন   জেনারেল আজিজ আহমেদ   মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

১২টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ১৭ শতাংশ: ইসি সচিব

প্রকাশ: ০১:৩১ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

দ্বিতীয় দফায় চলছে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। সারাদেশে ১৫৬টি উপজেলায় ১৩,১৫৫টি কেন্দ্রের মধ্যে ১০ হাজার কেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১৬.৯ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ১৭ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব জাহাংগীর আলম। 

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুর ১টায় এ তথ্য জানান তিনি।  

উল্লেখ্য, দ্বিতীয় ধাপের ১৫৬ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ৩টি পদে ১৮২৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৬০৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬৯৩ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৯৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আবার এসব পদে ২২ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এরইমধ্যে বিজয়ী হয়েছেন। দুটি উপজেলায় তিনটি পদে সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় লাভ করেছেন।

বিস্তারিত আসছে...


ইসি সচিব   জাহাংগীর আলম   নির্বাচন কমিশন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

অপরাধ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির উন্নয়ন করতে হবে: প্রধান বিচারপতি

প্রকাশ: ০১:০৬ পিএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

সমাজে অপরাধের ধরন পাল্টেছে, তাই অপরাধ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির উন্নয়ন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। 

মঙ্গলবার (২১ মে) রাজধানী সুত্রাপুরের আলোচিত আশিকুর রহমান অপু হত্যা মামলার আপিল শুনানির এক পর্যায়ে প্রধান বিচারপতি এসব কথা বলেন।

আদালতে আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সারোয়ার আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সারওয়ার হোসেন বাপ্পী।

প্রধান বিচারপতি বলেন, সমাজে অপরাধের ধরন পাল্টেছে। এখন আগের সেই সামাজিক অবস্থা নেই। তাই অপরাধ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির উন্নয়ন (ক্রাইম কন্ট্রোল ম্যাকানিজম ডেভেলপ) করতে হবে।

কিশোর গ্যাং প্রসঙ্গ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, সমাজে বেপরোয়া 'কিশোর গ্যাং' নিয়ে খবর হয়েছে। এক্ষেত্রে শিশুকে শিশু বললেই হবে না। একসময় এরাই অপরাধে জড়ায়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- বেঞ্চের অপর তিন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী এবং বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন। 


প্রধান বিচারপতি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন