নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:১২ পিএম, ১৯ জানুয়ারী, ২০১৮
এ বছর বলিউডের সব থেকে বড় বাজি ‘ঠগস অফ হিন্দুস্থান’। মুক্তি পাবে দিওয়ালিতে। প্রথমবারের মত অমিতাভ- আমিরের একসঙ্গে পর্দায় উপস্থিতি! সব মিলিয়ে বলাই বাহুল্য বছর সবচেয়ে বড় ধামাকা হতে চলেছে এ সিনেমা।
রুপকথার ডাকাতদের গল্প অনেকেই শুনেছেন। ‘পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান’- এর ক্যাপ্টেন জ্যাক স্প্যারোর অভিযানও অজানা নয়। এবার হিন্দুস্তানের ঠগীদের কাহিনী বড় পর্দায় আসছে। আর সেখানে অভিনয় করছে বলিউড সেরারা। ১৮৩৯- এ লেখা ফিলিপ মেডোস টেইলরের উপন্যাস ‘কনফেশন অফ আ ঠগ’ অবলম্বনে তৈরি হচ্ছে পরিচালক বিজয়কৃষ্ণ আচারিয়ার ছবি ‘ঠগস অফ হিন্দুস্তান’। ব্রিটিশ অধ্যুষিত ভারতের পটভূমিকায় লেখা এই উপন্যাসের কেন্দ্রে রয়েছে আমির আলি নামের এক ঠগী হিরোর গল্প। পর্যটকদের লুঠ করাই ছিল যাদের পেশা।
আমির আলির বাবা-মাকে লুঠ করে হত্যা করে একদল নৃশংস ডাকাত। তাদের মধ্যে ইসমাইল নামের এক ঠগীর মায়া পড়ে যায় ছোট্ট আমিরের ওপর। আমিরকে দত্তক নিয়ে তাদের মতো করেই মানুষ করে ইসমাইল। ধীরে ধীরে ঠগীদের আদব-কায়দা রপ্ত করে আমির। কালক্রমে আমির হয়ে ওঠে এক কুখ্যাত ঠগী। ৭০০ জনকে খুন করার তকমা লেগে যায় তার ওপর। কিন্তু মাঝেমধ্যেই আমিরকে তাড়া করে বেড়ায় তার অতীত। ঠগী থেকে কীভাবে ব্রিটিশ-রাজের বিরুদ্ধে এক দেশপ্রেমিক বিপ্লবীতে পরিণত হয় আমির, সেই কাহিনীই রয়েছে ‘ঠগস অফ হিন্দুস্তান’।
আমির আলির চরিত্রে দেখা যাবে আমির খানকে। আমিরের পালিত বাবা ইসমাইলের চরিত্রে অভিনয় করছেন অমিতাভ বচ্চন! অর্থাৎ ২০১৮- র সবথেকে বড় ছবির সবথেকে বড় চমক, এই প্রথম একসঙ্গে দেখা যাবে বলিউডের শাহেনশাহ এবং মিঃ পারফেকশনিস্টকে! চমক আরও আছে। যশরাজ ফিল্মস প্রযোজিত ‘ঠগস অফ হিন্দুস্তান’-এর বাজেট ২১০ কোটি! অন্ততঃ এখনও অবধি সেরকমই জানা গেছে। বাজেট বেড়ে গেলেও আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই।
ইউরোপের মালটা দ্বীপে সমুদ্রের ওপর জাহাজের বিশাল সেট বানিয়ে হয়েছে ‘ঠগস অফ হিন্দুস্তান’-এর ক্লাইম্যাক্স দৃশ্যের যুদ্ধের শুটিং। এছাড়াও মুম্বাই এবং থাইল্যান্ডেও ছবির কিছু দৃশ্য শুট হচ্ছে। ১৮৬০-এর সময়কে বোঝানোর জন্য কোন ত্রুটিই রাখছেন না পরিচালক। এর আগে যশরাজের ব্যানারেই ‘তশান’ বা ‘ধুম থ্রি’ পরিচালনা করেছিলেন বিজয়কৃষ্ণ আচারিয়া। স্পেশাল এফেক্টস বা অ্যাকশন দৃশ্যে তখনই তাঁর দক্ষতা দেখিয়েছিলেন তিনি। এবার তাঁর সামনে রয়েছে ‘বাহুবলী’ র নজির। কোনও রকম আপোস যে তিনি করবেন না সে তো বলাই বাহুল্য! অতএব প্রযোজক আদিত্য চোপড়া পরিচালকের আবদার মতো অ্যাকশন ডিরেক্টর থেকে শুরু করে, স্পেশাল এফেক্টস, ভিএফএক্স, সবকিছুর জন্যই হলিউড থেকে কলাকুশলী নিয়ে এসেছেন।
আমির খান এবং অমিতাভ বচ্চনের পাশাপাশি এই ছবিতে রয়েছেন দুই নায়িকা। আমিরের ঠগী গ্যাং-এর এক দুর্ধর্ষ তলোয়ারবাজ মেয়ের ভূমিকায় রয়েছেন ‘দঙ্গল’ -এর গীতা ফোগট ওরফে ফতিমা সানা শেখ। ফতিমার চরিত্রটি আবার আমিরের প্রেমে হাবুডুবু। কিন্তু আমিরের মন জয় করেন এক ব্রিটিশ সুন্দরী। এই ভূমিকায় দেখা যাবে ক্যাটরিনা কাইফকে। দুই নায়িকার সঙ্গে আমিরের এই রোমান্স যে ছবিতে অতিরিক্ত মশলা যোগ করবে তাতে আর সন্দেহ কী! অবশ্য মশলা তো ইতিমধ্যেই যোগ হয়েছে ফতিমা- আমিরের অফস্ক্রিন সম্পর্কে! আমিরের সুপারিশেই নাকি এতবড় প্রজেক্টে ফতিমার প্রবেশ, এমনটা বলতেও ছাড়ছেন না নিন্দুকেরা! কারণ ওই চরিত্রে প্রথমে আলিয়া ভাটের কথা ভেবেছিলেন নির্মাতারা। যদিও পরিচালক বিজয়কৃষ্ণের দাবি, ফতিমা অত্যন্ত সাবলীল অভিনেত্রী। প্রশিক্ষণ নিয়ে তলোয়ার চালনাতেও নাকি তিনি এখন ওস্তাদ হয়ে উঠেছেন!
অন্যদিকে ক্যাটরিনা প্রযোজক আদিত্যকে বলেছেন,‘ধুম থ্রি’ তে আমিরের পাশে তাঁর নাকি কিছুই করার ছিলনা। এই ছবিতে যেন তাঁর চরিত্র গুরুত্ব পায়। শোনা যাচ্ছে ক্যাট-সুন্দরীর আবদার রেখে চিত্রনাট্যে কিছু অদলবদলও ঘটিয়েছেন আদিত্য চোপড়া!
সে যাই হোক, ছবির বাজেট, অমিতাভ-আমিরের একসঙ্গে প্রথম কাজ, আমির-ফতিমা গুজব, উপরন্তু অমিতাভ-আমিরের তাক লাগানো লুকস, সব নিয়ে আপাতত আগ্রহের কেন্দ্রে ‘ঠগস অফ হিন্দুস্তান’। ২০১৮-র দিওয়ালিতে যে ধামাকা হতে চলেছে সেটা এখনই নিশ্চিত ভাবে বলা যায়। ‘দঙ্গল’- এর পর এটাই হবে আমিরের পূর্ণাঙ্গ ছবি। মিঃ পারফেকশনিস্ট যুদ্ধজয়ে কোনরকম ছাড় দিবে না কাউকে।
তারপরও জানা যাচ্ছে, আমিরের চরিত্রে নাকি প্রথমে হৃতিক রোশনকে ভাবা হয়েছিল। কোনও এক অজ্ঞাত কারণে হৃতিক প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন!‘বাহুবলী’ র প্রস্তাব যেভাবে হৃত্বিক ফিরিয়েছিলেন আর কী! তারপর তো ইতিহাস সৃষ্টি করল ‘বাহুবলী’ আর গোপনে হাত কামড়ে, মাথার চুল ছিঁড়লেন হৃত্বিক। এক্ষেত্রেও সেই ইতিহাসেরই পুনরাবৃত্তি হবে, এমনটাই আশঙ্কা করছেন হৃতিক অনুরাগীরা, এবং আশায় বুক বাঁধছেন ‘ঠগস অফ হিন্দুস্তান’- এর গ্যাং-মেম্বাররা! অপেক্ষা এখন আগামী দিওয়ালির।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরইচ
মন্তব্য করুন
ভারতীয় সংগীতশিল্পী ও অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুর। জীবন থেকে কঠিন এক শিক্ষা পেলেন তিনি। ঢাকার মঞ্চে তিনি যখন গান গাইছেন। তখন পৃথিবীর মঞ্চ ছেড়ে তার মা মিনতি ঠাকুর না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। বিষয়টি জানতে পেরেও গান থামান নি এই শিল্পী। শ্রোতাদের গেয়ে শুনিয়েছেন মায়ের প্রিয় গান ‘তুমি রবে নীরবে’
চলতি বছরের এপ্রিল মাসের শেষে মোনালির মাকে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার দুটো কিডনিই কাজ করছিল না, ডায়ালাইসিস চলছিল। শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
মায়ের একটি ছবি শেয়ার করে ইনস্টাগ্রামে মোনালি লিখেছেন, ‘শেকল ছিঁড়ে গেছে, অবশেষে কষ্টের অবসান।’
বলিউডের অনেক সিনেমার গানে প্লেব্যাক করেছেন মোনালি। তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য গানগুলো হলো— ‘জারা জারা টাচ মি’ (রেস), ‘গুডনাইট’ (দিল কাবাডি), ‘খুদায়া খায়ের’ (বিল্লু), ‘গোলামাল’ (গোলমাল থ্রি) প্রভৃতি। শুধু গান নয়, বলিউডের বেশকিছু সিনেমাতে অভিনয়ও করেছেন এই গায়িকা।
এর আগে একটি কনসার্টে অংশ নিতে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বাংলাদেশে এসেছিলেন মোনালি। রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার বিষয়টি অনেক আগেই ঠিক হয়ে ছিল।
মন্তব্য করুন
নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ।
১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে অনুষ্ঠিত হয় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এবারের নির্বাচন। এতে নিপুণ ও মাহমুদ কলি প্যানেলের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মিশা-ডিপজল প্যানেল। সারা দিন ভোট গ্রহণ শেষে পরদিন ২০ এপ্রিল সকালে ঘোষিত ফলাফলে জানা যায়, নিপুণের প্যানেলের শোচনীয় পরাজয় হয়েছে। ভোটের ফলাফল ঘোষণার সময় উপস্থিতও ছিলেন নিপুণ। এরপর তিনি ডিপজল ও মিশাকে ফুলের মালা পরিয়ে দেন। মিশা ও ডিপজল তাঁদের পরিয়ে দেওয়া মালা নিপুণকে পরিয়ে দেন।
শিল্পী সমিতির নির্বাচনে হেরে সেদিন গণমাধ্যমের কাছে নিপুণ জানিয়েছিলেন, ‘ভেবেছিলাম ডিপজল সাহেবের বিপরীতে আমি যখন দাঁড়াব, ভোট পাব সর্বোচ্চ ৫০টি। সেখানে ভোট পেলাম ২০৯টি। হেরেছি মাত্র ১৬ ভোটে। এতেই প্রমাণিত হলো যে শিল্পী সমিতির ভাইবোনেরা আমাকে কতটা ভালোবাসেন। এত সম্মান দেওয়ার জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জানাই।’ এমনকি সেদিন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়ার জন্য নিজেকেই কৃতিত্ব দেন নিপুণ।
নির্বাচনের চার সপ্তাহে এসে সব সমীকরণ যেন পাল্টে গেল। নিপুণ করেছেন হাইকোর্টে রিট। আর সেই খবর শুনে মিশা সওদাগর হুংকার ছুড়েছেন। ডিপজল বলছেন, ‘কেস খেলবা আসো। যেটা খেলার মন চায়, সেটাই খেলো।’
রিট করা প্রসঙ্গে এত দিন পর এসে নিপুণ বলছেন, ‘ভোট শেষ হওয়ার পর সন্ধ্যা সাতটা থেকে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান ও আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানের কথাবার্তা রহস্যজনক মনে হয়েছে। তা ছাড়া যতই রাত বাড়ছিল, ততই ভোটকেন্দ্র ও বাইরের পরিবেশ আমার কাছে হুমকিস্বরূপ মনে হচ্ছিল। সেদিনের এমন পরিবেশ আমি আগে কখনো দেখিনি এফডিসিতে। পুরো আঙিনা তারা দখলে নিয়েছিল।’
রিট করার পেছনে অভিযোগ হিসেবে নিপুণ আরও বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশন বাতিল ভোটের সংখ্যা সঠিক দেননি। আমার জানামতে, ৮১টি ভোট বাতিল হয়েছে। কিন্তু তারা ৪০টি ভোট বাতিল দেখিয়েছে। এ নিয়ে স্পষ্ট করে কোনো কিছুই আমাদের প্যানেলকে জানায়নি নির্বাচন কমিশন।’ তাহলে অনিয়ম জেনেও কেন বিজয়ী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেন—এমন প্রশ্নে নিপুণের বক্তব্য এ রকম, ‘ওই সময় সেটি করা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। তা ছাড়া মিশা-ডিপজল প্যানেলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন, আপিল বোর্ডের যোগসাজশে ভেতরে-ভেতরে এত বড় অনিয়ম চলে আসছিল, সেটি ফলাফল প্রকাশের অনেক সময় পর স্পষ্ট হয়েছে।’
মন্তব্য করুন
বলিউড তারকা শাহরুখ খান অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে বেশি মেলামেশা করতে পছন্দ করেন। এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেছিলেন অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে প্রীতি বলেছেন, অসুন্দর মহিলাদের সঙ্গে শাহরুখ বেশি কথা বলেন। একটি জিনিস আমায় অবাক করত। আমরা কোথাও গেলে সে শুধু অসুন্দর মহিলাদের ডাকত।
এর উত্তরে শাহরুখ বলেন, ‘আমার তাদের সুন্দর লাগত। আমার সব মহিলাদের সুন্দর লাগে। আমি চাই, সারা জীবন মহিলারা আমায় ঘিরে থাকুন। মহিলারা সচেতন, ভদ্র, নম্র, সুন্দরী। মহিলাদের গায়ের গন্ধ সুন্দর, তাদের কণ্ঠস্বর সুন্দর, তারা সুন্দর। আমার মহিলাদের খুব ভাল লাগে। আর আমি এটা লুকোই না। কিন্তু আমার এই ভালবাসায় কোনও শারীরিক টান নেই। বা সম্পর্ক তৈরি করারও কোনও উদ্দেশ্য নেই।’
বলিউডের একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রীতি জিনতা। এখনও তার ভক্তসংখ্যা নেহাতই কম নয়। যদিও দীর্ঘদিন ধরেই বিরতিতে ছিলেন এই অভিনেত্রী।
মন্তব্য করুন
‘অনুরাধা ভারতের একজন বিখ্যাত সংগীতশিল্পী। তাঁর সঙ্গে গাইতে পারাটা অনেক সম্মানের। আমি মনে করি, এটি আমার ছোট্ট সংগীতজীবনে আর্কাইভ হয়ে থাকবে। আমার ক্যারিয়ারে নতুন পালক যোগ হবে।’ ভারতীয় শিল্পী অনুরাধা পাড়োয়ালের সঙ্গে দ্বৈত গান প্রসঙ্গে এমন মন্তব্য করেছেন আসিফ আকবর।
‘চিরদিনের জীবনসঙ্গিনী’ গানটির কথা লিখেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী গীতিকার কবির বকুল। এর সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন রাজা কাশেফ। এটি প্রকাশ হয়েছে ফ্রান্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বিলিভ মিউজিক থেকে।
কিছুদিন আগে ভারতের মুম্বাইতে গিয়েছিলেন আসিফ। সেই সফরেই গানটিতে ভয়েস দিয়েছিলেন তিনি। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। গাজীপুরে চিত্রায়িত সেই ভিডিওতে আসিফের সঙ্গে মডেল হয়েছেন যুক্তরাজ্যপ্রবাসী সাবা বশির।
মন্তব্য করুন
‘কান চলচ্চিত্র উৎসব’ এর ৭৭তম আসরে লাল গালিচার অতি পরিচিত নাম ঐশ্বরিয়া রাই। বচ্চন বধূর স্টাইল স্টেটমেন্ট হামেশাই থাকে চর্চায়। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কানের রেড কার্পেটে কালো-সোনালী গাউনে জাদু ছড়িয়েছেন তিনি। তবে উৎসবের দ্বিতীয় দিন (শুক্রবার) অভিনেত্রীর সাজপোশাক দেখে নেটপাড়ায় শুরু হয় সমালোচনা।
কানের প্রথম অ্যাপিয়ারেন্সের জন্য ঐশ্বরিয়া বেছে নিয়েছিলেন ফাল্গুনী এবং শেন পিককের কালো-সোনালী গাউন। তবে শুক্রবার (১৭ মে) তার দেখা মিলল সুবজ-রুপালী গাউনে। নাটকীয় পোশাকের লম্বা টেইল এবং সুউচ্চ হাতা রীতিমতো নজর কেড়েছে। অভিনেত্রীর এই লুক দেখে অনেকেই মজা করে লিখেছেন, ‘আরাধ্যার স্কুল প্রোজেক্ট নাকি? কে ঐশ্বরিয়াকে স্টাইল করছে?’ অনেকে আবার গেম অফ থ্রনসের ছায়া খুঁজে পেয়েছেন অ্যাশের পোশাকে।
এবারের কান উৎসবে ‘কাইন্ডস অফ কাইন্ডনেস’-এর প্রিমিয়ারে দেখা মিলল অ্যাশের। কানের রেড কার্পেটে সাজপোশাক নিয়ে এই প্রথমবার কটাক্ষের মুখে ঐশ্বরিয়া, এমনটা নয়। তবে কোনোদিনই পালটা জবাব দেননি নায়িকা।
কান সফরের দ্বিতীয় দিনে মায়ের পাশে নজর কাড়লেন আরাধ্যা। নীল রঙের পোশাকে ঐশ্বরিয়া ছিলেন সাবলীল। মায়ের পাশে আরাধ্যার দেখা মিলল হলুদ রঙের পোশাকে। একদম নো-মেকআপ লুকে দেখা মিলেছে আরাধ্যাকে।
মন্তব্য করুন
নির্বাচনে হেরে ফুলের মালা দিয়ে হাসিমুখে বিজয়ী প্রার্থীদের বরণ করে নিয়েছিলেন নিপুণ। তবে নিপুণ কী যেন পুষে রেখেছিলেন মনে মনে। যার ফলাফল দেখা গেল শিল্পী সমিতির নির্বাচন সম্পন্নের কয়েক সপ্তাহ পরেই। জানা গেছে, ফুলের মালা দিয়ে যাঁদের বরণ করে নিয়েছিলেন, সেই সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ পুরো কমিটির কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে বুধবার (১৫ মে) হাইকোর্টে রিট করেছেন নিপুণ