ইনসাইড বাংলাদেশ

সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর অবরোধ প্রত্যাহার পরিবহন শ্রমিকদের

প্রকাশ: ০৯:০২ এএম, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২


Thumbnail সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর অবরোধ প্রত্যাহার পরিবহন শ্রমিকদের

সিলেটে সাড়ে ৩ ঘণ্টা অবরোধের পর,  পরিবহন শ্রমিকদের অবরোধ প্রত্যাহার করেছে। পরিবহন শ্রমিক নেতাদের মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে এই অবরোধের ডাক দেয় পরিবহন শ্রমিক।

পরিবহন শ্রমিক নেতাদের মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে সিলেটের সবগুলো প্রবেশদ্বারসহ নগরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফলে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্সসহ ঘরমুখো বিভিন্ন শ্রেণির-পেশার মানুষ।

বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যার পর শুরু হওয়া এ অবরোধ রাত সাড়ে ১০টায় পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকের পর প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন। সে সময় নগরের বিভিন্ন প্রবেশ পয়েন্ট অবরোধ করে রেখছিল পরিবহন শ্রমিকরা। পরে রাত পৌনে ১১টার দিকে শ্রমিকরা অবরোধ প্রত্যাহার করে নেন।

অবরোধ প্রত্যাহারের তথ্য নিশ্চিত করে সিলেট জেলা বাস মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতি ময়নুল ইসলাম বলেন, প্রশাসনের আশ্বাসে আমরা অবরোধ প্রত্যাহার করে নিয়েছি। প্রশাসন আমাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ষড়যন্ত্রমূলক মামলা প্রত্যাহারের আশ্বাস দিয়েছেন।

সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (গণমাধ্যম) সুদ্বীপ দাস বলেন, রাতে দক্ষিণ সুরমার বাস টার্মিনাল এলাকায় পরিবহন শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠকে বসেছিলেন। বৈঠকের পর তারা অবরোধ তুলে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তবে অবরোধ প্রত্যাহারের ঘোষণা দিলেও রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত সিলেট থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু হয়নি।

এর আগে সন্ধ্যায় সিলেট নগরের সবগুলো প্রবেশদ্বারসহ দক্ষিণ সুরমার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে জননেতা আব্দুস সামাদ আজাদ চত্বর, হুমায়ুন রশীদ চত্বর, নগরের টিলাগড় পয়েন্ট, কিনব্রিজ, মদিনা মার্কেট, তেমখি, আম্বরখানা, চৌহাট্টা, শাহজালাল উপশহর, নয়াসড়কসহ সবকটি পয়েন্টে শ্রমিকরা জড়ো হয়ে সড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা অথবা ট্রাক আড়াআড়ি ভাবে রেখে ব্যারিকেড দিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তারা মামলা প্রত্যাহার ও মহানগর পুলিশের কমিশনারের অপসারণের দাবিসহ বিভিন্ন স্লোগান দেন শ্রমিকরা।

পুলিশ সূত্র জানায়, গত ১৪ সেপ্টেম্বর দক্ষিণ সুরমা থানায় শ্রমিক নেতাদের বিরুদ্ধে মারপিট ও টাকাপয়সা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেন লেগুনা শ্রমিক মো. শাহাব উদ্দিন। এতে আসামি করা হয় সিলেট জেলা বাস মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ময়নুল ইসলাম, সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি জাকারিয়া আহমদ, হিউম্যান হুলার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি রুহুল মিয়া মইনসহ চার শ্রমিক নেতাকে।

এছাড়াও অজ্ঞাত আরও ২০/২৫ জনকে আসামি করা হয়। এ মামলার প্রতিবাদে পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই আন্দোলনে নামেন শ্রমিকরা। এর নয়দিন আগে ৫ দফা দাবিতে ধর্মঘট পালন করেন পরিবহন শ্রমিকরা।

এ বিষয়ে সিলেট জেলা বাস মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ময়নুল ইসলাম বলেন, আমাদের নামে মামলা হয়েছে জেনে কিছু শ্রমিক নেতা এসএমপি কমিশনারের সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় তিনি তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছেন। যা আমাদের শ্রমিকরা মেনে নেয়নি। তারা বিভিন্ন স্থানে সড়ক অবরোধ করে ও টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছে। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়েছে। মামলা প্রত্যাহার ও এসএমপি কমিশনারের অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলমান থাকবে।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকে যানবাহন বন্ধ রেখে সিলেট নগরের বিভিন্ন মোড়ে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন তারা। ফলে সন্ধ্যা থেকে দূরপাল্লার বাসসহ সিলেটে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। আচমকা এমন কর্মসূতে দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা। অনেকেই বাসের কাউন্টারগুলোতে এসে বসে থাকতে দেখা যায়।

দক্ষিণ সুরমা থানা পুলিশ সূত্র জানায়, পরিবহন শ্রমিকদের দুটি গ্রুপ রয়েছে। দুই গ্রুপের বিরোধের জেরে থানায় পাল্টাপাল্টি মামলা হয়েছে। একটি মামলায় পরিবহন শ্রমিক সংগঠনের নেতাদের আসামি করা হয়েছে।

সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি জাকারিয়া আহমদ বলেন, নেতাদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদে আমরা রাজপথে কর্মবিরতি পালন করছি। যতক্ষণ না এই মামলা প্রত্যাহার হবে ততক্ষণ আমরা রাজপথে অবস্থান করবো।

দুই দিনের ছুটির কারণে বৃহস্পতিবার মানুষের বাড়ি ঘরে যাওয়ার কথা। শ্রমিকদের অবরোধের জন্য মুমূর্ষু রোগী নিয়ে যেতে পারেনি অনেকে। কিন্তু মামলার এতদিন পর হঠাৎ করে আজকের দিনটি কেন বেছে নেওয়া হলো।

সাধারণ মানুষরা বলছেন, পরিবহন শ্রমিকদের আন্দোলন অযৌক্তিক।

পরিবহন শ্রমিক   অবরোধ   প্রত্যাহার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ট্রেনের শিডিউলে ভয়াবহ বিপর্যয়, ঠিক হতে লাগবে আরও দু’দিন

প্রকাশ: ০৩:৫০ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানীর কমলাপুর থেকে উত্তর পশ্চিমাঞ্চলগামী প্রতিটি ট্রেনই ছাড়ছে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা দেরিতে। গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনায় লাইনচ্যুত বগির উদ্ধারকাজ শেষ হলেও এখনো স্বাভাবিক হয়নি রেল চলাচল। ভ্যাপসা গরমে দীর্ঘ অপেক্ষায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা। শিডিউল ঠিক হতে আরও দুয়েকদিন লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

রোববার (৫ মে) দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, কমলাপুরের প্ল্যাটফর্ম জুড়ে মানুষের ভিড়। দীর্ঘ অপেক্ষায় চোখে মুখে ক্লান্তির ছাপ যাত্রীদের। কাঙ্ক্ষিত ট্রেনের জন্য কারও অপেক্ষা ৫ ঘণ্টার, কারও অপেক্ষা ছাড়িয়েছে ৮ ঘণ্টারও বেশি।

উত্তরবঙ্গের ট্রেন ধূমকেতু, বুড়িমারী, রংপুর এক্সপ্রেসের যাত্রীদের অপেক্ষা যেন শেষই হওয়ার নয়। দাঁড়িয়ে থেকে ক্লান্ত মানুষ। উপায় না পেয়ে শুয়ে পড়েন অনেকেই।
 
ভ্যাপসা গরমে দীর্ঘ অপেক্ষায় ভোগান্তি চরমে উঠেছে। শিশুদের নিয়ে বেশি বিপাকে অভিভাবকরা। বসার জায়গা সংকট আর মালপত্র নিয়ে ভোগান্তি দূর পথের যাত্রীদের।
 
স্টেশনে আসার পর যাত্রীরা জানতে পারেন রংপুর এক্সপ্রেস ১০ থেকে ১২ থেকে ঘণ্টা দেরিতে ছাড়বে। বাকিগুলোর যাত্রাতেও দেরি ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা। এতে অনেকেই বাড়ির পথ ধরতে রওনা দেন বাস কাউন্টারে। কেউ আবার টিকিট ফেরত দিয়ে বুঝে নেন টাকা। যাত্রীরা বলছেন, রেল কর্তৃপক্ষের একটু স্বদিচ্ছার অভাবেই তীব্র গরমে এই অসহনীয় দুর্ভোগ তাদের।
 
দেশের তিন হাজার কিলোমিটার রেলপথে ৪ ধরনের সিগন্যাল বিদ্যমান, যার ৮০ শতাংশই পুরনো অ্যানালগ পদ্ধতির।

ট্রেন   শিডিউল বিপর্যয়   কমলাপুর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাবার কৌশল

প্রকাশ: ০৩:৪১ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

বজ্রপাতে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এ অবস্থায় বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার কৌশল জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন।

রোববার(৫ মে) আবহাওয়ার সব শেষ খবর জানাতে আগারগাঁওয়ে ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।

বজ্রপাতে প্রাণহানির বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মনোয়ার হোসেন জানান, সারা দেশে বজ্রপাত অনেক বেড়ে গেছে। বজ্রপাত এখন যে অবস্থায় গেছে। সে জন্য সরকার একে জাতীয় দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই বজ্রপাতে শুধু মানুষ নয়, অনেক পশুপাখিও প্রাণ হারাচ্ছে। এ মৌসুমে বৃষ্টিপাত ও বজ্রঝড় হয়। সেই সঙ্গে বজ্রপাতের খুবই আশঙ্কা রযেছে। নানা কারণে বজ্রপাত বেড়ে গেছে। সেটা হচ্ছে ক্লাইমেট চেঞ্জ হওয়ার কারণে হতে পারে, ওজন স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণেও হতে পারে। আবার বৃক্ষ, পাহাড় ও পরিবেশ বিভিন্ন কারণে বিনষ্ট হওয়ার কারণেও হতে পারে।

বজ্রপাত থেকে বাঁচার কৌশল উল্লেখ করে তিনি বলেন, পৃথিবীব্যাপীই এই কৌশল অনুসরণ করা হয়। সেটা হলো বিদ্যুৎ চমকাতে দেখার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে যদি বজ্রপাতের শব্দ শুনতে পান তাহলে বুঝবেন সেটা আপনার দিকে আসছে বা সেটার দ্বারা আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। আর যদি দেখেন বিদ্যুৎ চমকানোর ৩০ সেকেন্ড পর শব্দটা পেয়েছেন তাহলে বুঝবেন সেটা আপনার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। সে সময় যদি নিরাপদ আশ্রয়ে না থাকেন তাহলে এক আঙুলের ওপর ভর করে বসে পড়তে হবে। এবং সেটা দ্বারা অনেক ক্ষয়ক্ষতি কমতে পারে। মানুষকে এটা বেশি বেশি করে জানাতে হবে।

তিনি আরও বলেন, বজ্রপাতের সময় যেন মানুষ ঘর থেকে বের না হয়। যদি বাইরে থাকে তবে গাছ বা বিদ্যুতের খুঁটির কাছে যেন না থাকে।

চলমান দাবদাহের বিষয়ে মনোয়ার হোসেন বলেন, সোমবার রাজশাহী ও খুলনায় দাবদাহ চলমান থাকার আশঙ্কা রয়েছে। তবে রাজধানীসহ অন্যান্য বিভাগীয় অঞ্চলে তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। ঢাকার তাপপ্রবাহ মৃদু থেকে মৃদু হয়ে সোমবার থেকে দাবদাহ পুরোপুরি কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মে মাসের মাঝামাঝি সময়ের পর ফের বাড়তে পারে তাপমাত্রা, তবে তা দীর্ঘ সময়ের জন্য বা বিস্তর এলাকার জন্য হবে না।


বজ্রপাত   আবহাওয়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

তিন দিন ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে শাহজালালে ফ্লাইট ওঠানামা

প্রকাশ: ০৩:৩২ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এখন থেকে ৩ ঘণ্টা করে বন্ধ থাকবে ফ্লাইট ওঠানামা।

রোববার (৫ মে) সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. কামরুল ইসলাম।

তিনি জানান, পাঁচ থেকে সাত মে বিমানবন্দরে রানওয়ের রক্ষণাবেক্ষণসহ বেশ কয়েকটি কাজের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই তিন দিন মধ্যরাতে তিন ঘণ্টার জন্য ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ থাকবে। এই সময়টাতে রানওয়ের মার্কিং করা, বৈদ্যুতিক ও রক্ষণাবেক্ষণের কিছু কাজ করা হবে।

বিমানবন্দরের সূত্র জানায়, এই তিন ঘণ্টায় বিমানবন্দরে নিয়মিতভাবে সৌদি এরাবিয়ান এয়ারলাইনস, মালয়েশিয়ান এয়ারওয়েজ, থাই এয়ারওয়েজ, কুয়েত এয়ারওয়েজ, কাতার এয়ারওয়েজ ও ক্যাথে প্যাসিফিকের ফ্লাইট থাকে। তাদের এই তিন দিন ফ্লাইটের সময় এগিয়ে বা পিছিয়ে নিতে বলা হয়েছে।

এর আগে, ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ফ্লাইট ব্যবস্থাপনায় সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং যাত্রীসেবা মানোন্নয়নে রানওয়ের সেন্ট্রাল লাইনে আরও লাইট স্থাপনের জন্য দুই মাস পাঁচ ঘণ্টার জন্য রানওয়ে বন্ধ করা হয়েছিল। এসব রুটিন কাজ বিমানবন্দরের।

শাহজালাল বিমানবন্দর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশ: ০৩:১৫ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

রোববার (৫ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে মন্ত্রীর বরাত দিয়ে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ফেসবুকে শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এরমধ্যে ২০ দিন নতুন কারিকুলামের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, তবে শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।

এর আগে, গত ৩০ এপ্রিলও মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে শিক্ষামন্ত্রী একই ধরনের কথা বলেছিলেন। ওইদিন তিনি বলেছিলেন, যদি শিক্ষাদিবস কমে যায়, তাহলে শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও স্কুল খোলা রাখা হতে পারে। যদিও একদিন পর শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল শুক্রবার ক্লাস নেওয়ার চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে দেওয়া ছুটি শেষে আজ রোববার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস শুরু হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় আগেই ঘোষণা দিয়েছে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও ক্লাস চলবে।

শিক্ষামন্ত্রী   মহিবুল হাসান চৌধুরী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সেনাবাহিনীকে আরও আধুনিক ও যুগোপযোগী হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশের উন্নয়নের পাশাপাশি সেনাবাহিনীকে আরও আধুনিক, দক্ষ ও যুগোপযোগী বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (৫ মে) সকালে ঢাকা সেনানিবাসে নবনির্মিত আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি (এএফআইপি) ভবন এবং আর্মি সেন্ট্রাল অডিটরিয়াম-সেনাপ্রাঙ্গণের উদ্বোধন করে তিনি এসব কথা বলেন।

আরও পড়ুন: এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় বসবাসকারীদের উন্নত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতে আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজির জন্য এ নতুন ভবনের নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়া, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সভা, সেমিনার, অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে আর্মি সেন্ট্রাল অডিটরিয়াম-সেনাপ্রাঙ্গণ।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘বর্তমান সরকার দেশের অন্যান্য সেক্টরের উন্নয়নের পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে গড়ে তুলেছে অত্যন্ত আধুনিক, দক্ষ ও সময়োপযোগী বাহিনী হিসেবে।’

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা, স্বাস্থ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী, তিন বাহিনী প্রধান, ঢাকা সেনানিবাসের ঊর্ধ্বতন সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তা, বিভিন্ন পদবির অফিসারেরা উপস্থিত ছিলেন।


সেনানিবাস   প্রধানমন্ত্রী   সেনাবাহিনী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন