নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:২০ পিএম, ২৬ জানুয়ারী, ২০১৮
ব্যবসায়ের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য অনুযায়ী কোনো প্রতিষ্ঠানের সংস্কৃতি নির্ধারিত হয়। সংস্কৃতি নির্ধারণে দায়িত্বশীল ব্যবস্থাপক আদর্শ নেতৃত্বের পরীক্ষা দিয়ে থাকেন। এই চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়নেই ব্যবস্থাপকের সার্থকতা।
প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জনের উদ্দেশ্যে একটি নির্দিষ্ট সংস্কৃতি নির্ধারণ করা হয়। যেমন প্রতিটি সংবাদমাধ্যমই নিজস্ব এবং ভিন্ন সংস্কৃতি চর্চা কর। করপোরেট ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেও তেমনটি প্রযোজ্য।
প্রতিষ্ঠানের পথচলার শুরুতেই সাংস্কৃতিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোম্পানির জরুরি কৌশলগত নির্দেশনাসমূহ এবং বহির্মুখী চাহিদা পূরণ করে এমন বিষয়গুলোকেই সংস্কৃতিক লক্ষ্য নির্ধারণ করার সময় অগ্রাধিকার দিতে হয়। লক্ষ্যগুলোকে অবশ্যই নির্দিষ্ট এবং বাস্তবায়নযোগ্য হবে।
কোম্পানির তহবিল, ঐতিহ্য, স্বীকৃত মূল্য, সহ-সংস্কৃতি, নেতৃত্বের ধরণ, দলগত গতিশীলতা এ সব কিছু সংস্কৃতি নির্ধারণের নিয়ামক। প্রতিষ্ঠানের সংস্কৃতি নির্দিষ্ট করতে হলে প্রথমেই চলমান সংস্কৃতিটি বুঝতে হবে। নতুন সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠানে কতটা প্রভাব বিস্তার করে তা যাচাই করে দেখতে হবে। প্রয়োজনে স্টেকহোল্ডার এবং প্রভাবশালী সদস্যদের সাথে কথা বলতে হবে।
সংস্কৃতিটির সঙ্গে প্রতিষ্ঠানে কর্মকর্তারা কতটা যোগাযোগ করতে পেরেছে এবং তাদের নিয়ন্ত্রণে এটি কতটা কার্যকর সবটাই হতে হবে পরিকল্পিত ও পরীক্ষিত। এমনকি ভোক্তা শ্রেণীর জন্য ইউনিক সেলিং পয়েন্ট(ইউএসপি) সহ যে কোন সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠানকে কিভাবে প্রভাবিত করছে তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে এই সংস্কৃতি। এই প্রক্রিয়া ব্যর্থ হলে প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা, উদ্দেশ্য, শৃঙ্খলা, কর্তৃত্ব ধসে পরবে। এমনকি ব্যবসায় বিনিয়োগ সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্তও হতে পারে।
অবস্থান, বাণিজ্যের ধরণ, নেতৃত্ব এবং অরগানাইজেশনাল ডিজাইন সবকিছুই সংস্কৃতির অন্তর্ভুক্ত। এই অনুষঙ্গ গুলোই প্রতিষ্ঠানকে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থকে পৃথক করে স্বকীয়তা দেয়।
সূত্র: হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ
বাংলা ইনসাইডার/ডিজি/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা তৃতীয়
ধাপের সংশোধিত ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে (তিন পার্বত্য জেলা
বাদে ২১টি জেলা) লিখিত পরীক্ষার উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪৬ হাজার ১৯৯ জন।
সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত দেড়টায় এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। গণশিক্ষা
মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান জানান, তৃতীয় ধাপের পরীক্ষায় ৪৬ হাজার
১৯৯ জন প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে।
এর আগে রোববার (২১ এপ্রিল) দুপুরে এই পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়।
পরে রাতে মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, প্রকাশিত প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের
ফলে ত্রুটি ধরা পড়েছে। মেঘনা ও যমুনা সেটের পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্র মূল্যায়নে কারিগরি
ত্রুটি পরিলক্ষিত হওয়ায় এ দুই সেটের ফল আজ রাত ১২টার পর প্রকাশ করা হবে। সেই সংশোধিত
ফল রাতে প্রকাশ করা হয়।
গত ২৯ মার্চ এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন
৩ লাখ ৪৯ হাজার ২৯৩ জন
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mopme.gov.bd এবং
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.dpe.gov.bd -তে ফলাফল পাওয়া যাবে। উত্তীর্ণ
পরীক্ষার্থীরা মোবাইলেও মেসেজ পাবেন।
মৌখিক পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান পরবর্তীতে জানানো হবে। গত বছরের
১৪ জুন এ নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়।
প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ফল প্রকাশ
মন্তব্য করুন