২০০৪ সালের
২১ আগস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনার সমাবেশে চালানো গ্রেনেড ঘটনায় ২৪ জন নিহত হন এবং আহত হন কয়েকশ নেতাকর্মী।
নৃশংস ওই হামলার
ঘটনায় করা মামলায় বিচারিক আদালত থেকে ডেথ রেফারেন্স, আসামিদের করা আপিল ও জেল আপিলের
বিষয়ে হাইকোর্টের শুনানি শুরু হয়েছে আজ।
সোমবার (৫ ডিসেম্বর)
হাইকোর্টের বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে বেঞ্চে
এ আপিলের বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। এদিন আসামিদের সাজা বহালের জন্য আর্জি জানান রাষ্ট্রপক্ষ।
গত ৩০ অক্টোবর
কার্যতালিকায় থাকা মামলাটি হাইকোর্টের বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর
রহমানের সমন্বয়ে বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আজ রাষ্ট্রপক্ষের
শুনানিতে ছিলেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এ
এম) আমিন উদ্দিন।
এ মামলায় ২০১৮ সালের ১০
অক্টোবর বিচারিক আদালত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও বিএনপি
নেতা আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনের মৃত্যুদণ্ড
দেন। একই সঙ্গে বিএনপির
সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান (বর্তমানে
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান) তারেক রহমানসহ ১৯ জনের যাবজ্জীবন
কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে মামলার
রায় প্রয়োজনীয় নথিসহ হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখায়
এসে পৌঁছে।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা আপিল শুনানি
মন্তব্য করুন
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি এ
জে মোহাম্মদ আলী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহির রাজিউন)।
বৃহস্পতিবার (০২ মে) সকালে সিঙ্গাাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে
চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম
সজল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ জে মোহাম্মদ আলী ১৯৮০ সালে মোহাম্মদ আলী হাইকোর্টে এবং ১৯৮৫ সালে
আপিল বিভাগে অনুশীলনের জন্য তালিকাভুক্ত হন। ২০০১ সালের ২৩ অক্টোবর তিনি অতিরিক্ত অ্যাটর্নি
জেনারেল নিযুক্ত হন। ২০০৫ সালের ৩০ এপ্রিল দেশের ১২তম অ্যাটর্নি জেনারেল হিসাবে নিযুক্ত
হন।
তিনি ২৪ জানুয়ারী ২০০৭ সালে অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এ, জে, মোহাম্মদ আলী সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটির সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী সুপ্রিম কোর্ট বার
মন্তব্য করুন
২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে করা মামলায় জামিন পেয়েছেন
নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জন।
বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত
হোসেনের আদালত এ জামিন মঞ্জুর করেন।
এদিন সকালে ড. ইউনূস পূর্বশর্তে জামিন আবেদন করেন। এরপর এ মামলায়
হাজিরা দিতে বেলা ১১টা ২০ মিনিটে আদালতে পৌঁছান তিনি।
এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন-গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক
মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক
পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও পরিচালক এস. এম হাজ্জাতুল
ইসলাম লতিফী, অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলী, অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম
শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান
ও প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক কামরুল ইসলাম।
এর আগে গত ১ ফেব্রুয়ারি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক
গুলশান আনোয়ার ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। পরে গত ২ এপ্রিল ঢাকা মহানগর
দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত চার্জশিট আমলে গ্রহণ
করেন। একইসঙ্গে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ বদলি করেন।
গত বছরের ৩০ মে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের
২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩
জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে দুদক। সংস্থার উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী
হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
মন্তব্য করুন
২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে করা মামলায় নোবেলজয়ী ড.
মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য আজ বৃহস্পতিবার
(০২ মে) দিন ধার্য করা হয়েছে। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেনের
আদালতে অভিযোগ গঠন শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন-গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক
মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক
পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও পরিচালক এস. এম হাজ্জাতুল
ইসলাম লতিফী, অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলী, অ্যাডভোকেট জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম
শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান
ও প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক কামরুল ইসলাম।
এর আগে গত ১ ফেব্রুয়ারি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক
গুলশান আনোয়ার ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। পরে গত ২ এপ্রিল ঢাকা মহানগর
দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত চার্জশিট আমলে গ্রহণ
করেন। একইসঙ্গে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ বদলি করেন।
গত বছরের ৩০ মে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের
২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩
জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে দুদক। সংস্থার উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী
হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
মন্তব্য করুন
বরিশালের বানারীপাড়ায় ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে বিস্ফোরক আইনের মামলার আসামী বিএনপি ও এর অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের ৫ নেতা-কর্মী বেকসুর খালাস পেয়েছেন।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) বরিশাল অতিরিক্ত ১ম জেলা ও দায়রা জজ আয়শা নাসরিন এর আদালতে অভিযোগ সন্দেহাতীত ভাবে প্রমানিত না হওয়ায় তাদের বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
খালাস প্রাপ্তরা হলেন, বানারীপাড়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সাইদুল ইসলাম, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সুমন সরদার, পৌর যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক সিরাজ ফকির, পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জসিম আকন ও সাবেক ছাত্রদল কর্মী কামরুল বেপারী। এছাড়া মামলার ১ নম্বর আসামী পৌর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি তুহিন মৃধা ওই সময় বরিশালের মাদক নিরাময় কেন্দ্র হলি কেয়ার রিহ্যাব সেন্টারে ভর্তি থাকায় চার্জশীট থেকে তার নাম বাদ দেওয়া হয়েছিল।
এদিকে খালাসপ্রাপ্তরা আদালতে ন্যায় বিচার পেয়েছেন জানিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের ৪ নভেম্বর বানারীপাড়া থানায় বিস্ফোরক বিশেষ আইনে দায়ের হওয়া এ মামলার বাদী ছিলেন উপজেলার বেতাল গ্রামের আওয়ামী লীগ কর্মী কবির হোসেন মৃধা।
মন্তব্য করুন
তাপপ্রবাহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হাইকোর্ট
মন্তব্য করুন