আগামী ২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের প্রথম পাতাল
মেট্রোট্রেন নির্মাণ কাজের
শুভ উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রতি
১০০ সেকেন্ড পরপর চলবে এই মেট্রোট্রেন (এমআরটি লাইন-১)। ঢাকার জনসংখ্যার হিসাব এবং বাস্তবতার নিরিখে এটি নির্মাণ করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার
(৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর ইস্কাটনে ডিএমটিসিএলের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান
প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন
সিদ্দিক।
তিনি
বলেন, এমআরটি লাইন-৬ এ
আমরা যে কন্ট্রোল সেন্টার
থেকে পরিচালনা করছি, সেটা এখন সাড়ে
৩ মিনিট পরপর চলতে পারে।
এটাকে আমরা কমিয়ে আনতে
পারব। অন্যদিকে এমআরটি লাইন-১ এ
১০০ সেকেন্ড দিয়ে শুরু করব। এটাকে
হেডওয়ে বলে। ১০০ সেকেন্ডের
মধ্যে একটার পর আরেকটা ট্রেনে
আসবে, এটি আর কমানোর
সুযোগ নেই।
তিনি আরও বলেন,
আমরা ৬টি কোচ দিয়ে
এমআরটি লাইন-৬ শুরু
করেছি এবং আরও দুটি
কোচ সংযোজনের সুযোগ রেখেছি। অর্থাৎ এটি ৮টিতে উন্নীত
করা যাবে। এমআরটি লাইন-৬ শুরু
৮টি কোচ দিয়ে চলবে।
এখানে কোচ বৃদ্ধি করার
বিষয়টি আর প্রয়োজন হচ্ছে
না। ইন্টারন্যাশনাল ৮টি কোচ দিয়ে
শুরু করে, আমরাও ৮টি
কোচ দিয়ে শুরু করব। জনসাধারণের
যেন ভোগান্তি না হয় সেজন্য
আমরা সে কথা মাথায়
রেখে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এখানে ব্যবহার করছি।
ডিএমটিসিএল
ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, পাতাল স্টেশনগুলো আমরা ওপেন কাট
পদ্ধতিতে করব। রাস্তার অর্ধেক
অংশ প্রথমে খনন করা হবে।
ওই অংশে আমাদের সমস্ত
যন্ত্রপাতি নিচে নামানো হবে
এবং তার ওপর দিয়ে
স্টিলের পাত দিয়ে ঢেকে
দেওয়া হবে যান চলাচলের
জন্য। ওই পাতের ওপর
দিয়ে ৪০ মেট্রিক টন
ক্ষমতা সম্পন্ন গাড়ি চলাচল করতে পারবে। এই
অংশ গাড়ি চলা চলার জন্য
খুলে দেওয়ার পর আমরা রাস্তার
অপর অংশে কাটব এবং
সেখানে একইভাবে কাজ শুরু করব।
এই কাজের জন্য সর্বোচ্চ ৬
মাস সময় লাগবে। পরে
মাটির নিচে যে কাজ
চলতে থাকবে, সেটি ওপর থেকে
আর অনুমান করা যাবে না।
আবার টিভিএম মেশিন দিয়ে যখন টানেল কাটা
হবে, তখন এটিও ওপর
থেকে কোনভাবে বোঝা যাবে না।
পাতাল
ট্রেনের নির্মাণ কাজের জন্য এরই মধ্যে
৯২ দশমিক ৯৭২৫ একর জমি
অধিগ্রহণ করা হয়েছে। ২০২৬
সালে এ প্রকল্পের কাজ
শেষ হবে। প্রকল্প ব্যয়
ধরা হয়েছে ৫২ হাজার ৫৬১
দশমিক ৪৩ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ সরকার এবং জাইকা এর
অর্থায়ন করবে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।