ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

যুদ্ধের বর্ষপূর্তিত: বড় হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

প্রকাশ: ১০:১৭ এএম, ০২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩


Thumbnail

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের এক বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি। যুদ্ধের বর্ষপূর্তিতে রাশিয়া নতুন করে ইউক্রেনে বড় হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওলেকসি রেজনিকভ।

বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার ফ্রান্সের গণমাধ্যম বিএফএমের সঙ্গে আলাপচারিতায় এ কথা বলেন ওলেকসি রেজনিকভ। তাঁর দাবি, ওই হামলা চালাতে রাশিয়ার প্রায় ৫ লাখ মানুষকে সামরিক বাহিনীতে যুক্ত করা হয়েছে।

গত সেপ্টেম্বরে রাশিয়ার ৩ লাখ নাগরিককে সামরিক বাহিনীতে যুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তবে রেজনিকভের ভাষ্য, রুশ সামরিক বাহিনীতে নতুন করে যুক্ত করা এবং যুদ্ধের জন্য মোতায়েন করা সেনার সংখ্যা আরও অনেক বেশি।

বুধবার ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘খাতা-কলমের হিসাবে রাশিয়া ৩ লাখ মানুষকে সামরিক বাহিনীতে নিযুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছিল। তবে সীমান্তে তারা কী পরিমাণ সেনা সদস্য মোতায়েন করেছে তা আমরা দেখতে পাচ্ছি। আমাদের হিসাবে এটা রাশিয়ার ঘোষণার চেয়ে অনেক বেশি।’

ইউক্রেন রাশিয়ার হামলা প্রতিহত করার প্রস্তুতি নেবে বলে জানিয়েছেন রেজনিকভ। তিনি বলেন, তাঁর বিশ্বাস, ২০২৩ সাল হবে ইউক্রেনের জন্য সামরিক বিজয়ের বছর। বিগত মাসগুলোতে ইউক্রেন বাহিনী যা অর্জন করেছে তা হারাতে পারে না।

সম্প্রতি ইউক্রেনের গোয়েন্দারা জানিয়েছিলেন, বসন্ত শেষ হওয়ার আগেই দেশটির দনবাস অঞ্চল দখল করতে রুশ সেনাদের নির্দেশ দিয়েছেন পুতিন। এরপরই রেজনিকভ রাশিয়ার সম্ভাব্য নতুন হামলা নিয়ে আশঙ্কার কথা বললেন।

দনবাস দখলে পুতিনের অভিলাষ নিয়ে একই কথা বলেছেন পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর প্রধান জেনস স্টলটেনবার্গ। এ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে গত সোমবার তিনি বলেন, রাশিয়া তৎপরতার সঙ্গে নতুন অস্ত্র ও বেশি বেশি গোলাবারুদ জোগাড় করছে। অস্ত্রের উৎপাদনও বাড়াচ্ছে। পাশাপাশি ইরান ও উত্তর কোরিয়ার মতো দেশগুলো থেকে আরও অস্ত্র সংগ্রহ করছে।



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

দুইজন বাদে সব নতুন মুখ নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করলেন এরদোয়ান

প্রকাশ: ০৯:৪৩ এএম, ০৪ জুন, ২০২৩


Thumbnail

দুইজন বাদে সব নতুন মুখ নিয়ে নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর তার গঠিত মন্ত্রিসভা প্রকাশ্যে এসেছে।

আল জাজিরার খবর অনুসারে, সাবেক অর্থনৈতিক প্রধান এবং আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত সাবেক ব্যাংকার মেহমেত সিমসেককে কোষাধ্যক্ষ এবং অর্থমন্ত্রী নিয়োগ করেছেন এরদোয়ান। 

তৃতীয় মেয়াদে এরদোয়ান শনিবার শপথ নেন। এরপর তিনি মন্ত্রিসভা গঠন করেন। অধিকাংশ মন্ত্রিসভায় নতুন মুখ যুক্ত করেছেন এরদোয়ান। শুধুমাত্র স্বাস্থ্য এবং সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী পরিবর্তন করেননি।

খবর অনুসারে, নবনিযুক্ত কোষাধ্যক্ষ এবং অর্থমন্ত্রী মেহমেত সিমসেক ২০০৯ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত তুরস্কের অর্থমন্ত্রী ছিলেন। ২০১৮ সাল পর্যন্ত তিনি উপ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সমগ্র তুরস্কের অর্থ বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন। ওই বছর তুর্কি মুদ্রা ক্রাশ করলে তিনি পদত্যাগ করেন। বর্তমান তুরস্কে জীবনযাপনের ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এই অবস্থায় এরদোয়ানের নিয়োগ করা অর্থমন্ত্রী দেশের অর্থব্যবস্থায় অনেক সংস্কার আনবেন বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। 

এরদোয়ানের নিয়োগ করা উল্লেখযোগ্য মন্ত্রীবৃন্দ হলো- পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াসার গুলার, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলি ইয়ারলিকায়া, শিক্ষামন্ত্রী ইউসুফ তেকিন, বিচারমন্ত্রী ইলমাজ তাঙ্ক, ব্যবসা বিষয়ক মন্ত্রী ওমের বোলাত।



মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

সৌদি আরবসহ উপসাগরীয় দেশগুলো নিয়ে নৌজোটের পরিকল্পনা ইরানের

প্রকাশ: ০৯:৩৯ এএম, ০৪ জুন, ২০২৩


Thumbnail

ইরান জানিয়েছে, সৌদি আরবসহ উপসাগরী দেশগুলোর সঙ্গে ( সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, কুয়েত, ওমানবাহরাইনতারা নৌজোট গড়বে। এই জোটের মধ্যে থাকবে ভারত এবং পাকিস্তানও।এই জোটের আকার কেমন হবে, সে বিষয়ে তিনি বিস্তারিত জানাননি। তবে তিনি বলেছেন, শীঘ্রই এই জোট গঠন করা হবে।

মধ্যপ্রাচ্যের ভূরাজনৈতিক আবহে পরিবর্তনের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। সাত বছর পর ইরান সৌদি আরব সম্প্রতি কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ঘোষণা এসেছে। এছাড়াও ইরান-সৌদির সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের আচমকা ঘোষণায় মধ্যস্থতা করে তাক লাগিয়ে দিয়েছে চীন। সংযুক্ত আরব আমিরাত ২০২০ সালে ইসরাইলের সঙ্গে স্বাভাবিকীকরণ চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলো। দেশটি গত বছর ইরানের সঙ্গে তাদের আগের সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করেছে।

অনেকেই ইরান-সৌদি সম্পর্কের নতুন মোড়কে এই অঞ্চলে চীনের একটি নীরব কূটনৈতিক অভ্যুত্থান বলে অভিহিত করছেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, এটা মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের মোড়লগিরির অধ্যায়ের ইতি টানবে।


সৌদি আরব   ইরান   মধ্যপ্রাচ্য  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ট্রেন দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন মোদি

প্রকাশ: ০৮:১৮ পিএম, ০৩ জুন, ২০২৩


Thumbnail ট্রেন দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন মোদি।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওড়িশা রাজ্যের বালাসোরে ট্রেন দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। শনিবার ( ৩ জুন) এই পরিদর্শনে গিয়ে তিনি বলেছেন, ‘এই দুর্ঘটনায় দায়ীদের ‘কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে’।’ খবর  এনডিটিভির।

মোদি বলেন, ‘এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় যারা তাদের পরিবারের সদস্যদের হারিয়েছেন সরকার তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে।’

এক দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে ভারতের সবচেয়ে মারাত্মক রেল দুর্ঘটনা এটি। এতে অন্তত ২৬১ জন নিহত এবং ৯০০ জন আহত হয়েছেন। সেখানে কটক জেলার একটি হাসপাতালে আহতদের সঙ্গেও দেখা করেছেন মোদি।  

শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ওড়িশার বালাসোরে দুটি যাত্রীবাহী ও একটি মালবাহী ট্রেন দুর্ঘটনায় কবলিত হয়। বলা হচ্ছে, মানুষের ভুলের কারণে এমন ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে। মর্মান্তিক এ ঘটনায় আহত ও নিহতদের উদ্ধারে ১৮ ঘণ্টা সময় লেগেছে উদ্ধারকারীদের।


ট্রেন   দুর্ঘটনাস্থল   পরিদর্শন   মোদি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন এরদোয়ান

প্রকাশ: ০৮:০৭ পিএম, ০৩ জুন, ২০২৩


Thumbnail প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন এরদোয়ান।

টানা তৃতীয় মেয়াদে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। শনিবার স্থানীয় সময় দুপুরে শপথ নেন এই বর্ষীয়ান নেতা।

শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে ন্যাটো মহাসচিব ইয়েন্স স্টলটেনবার্গ, বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন, ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো, হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান ও আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ানসহ ৭৮টি দেশ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

শপথ অনুষ্ঠানে এরদোয়ান বলেছেন, ‌তিনি সংবিধান, আইনের শাসন, গণতন্ত্র ও আতাতুর্কের মূলনীতি মেনে চলবেন। তিনি ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্রের নীতিও মানবেন। আজকেই মন্ত্রিপরিষদ সদস্যদের নাম ঘোষণা করবেন এরদোয়ান।

জানা যায়, শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পর এরদোয়ান দেশটির আনিতকবীর অঞ্চলে কামাল আতাতুর্কের সমাধিস্থল পরিদর্শন করবেন। পরে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগদানকারী রাষ্ট্রপ্রধানদের জন্য একটি নৈশভোজেরও আয়োজন করা হবে।

২৮ মে দ্বিতীয় দফা ভোটে এরদোয়ান ৫২ শতাংশের বেশি ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। 

সূত্র: আল জাজিরা


প্রেসিডেন্ট   শপথ   এরদোয়ান  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

কি হচ্ছে ওয়াশিংটনে

প্রকাশ: ০৬:০২ পিএম, ০৩ জুন, ২০২৩


Thumbnail

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সক্রিয় একটি শক্তিশালী লবিস্ট গ্রুপ তারা সরকারকে কোণঠাসা করতে এবং সরকারকে হেয় প্রতিপন্ন করতে হোয়াইট হাউস কেন্দ্রিক প্রচারণা চালাচ্ছে। এখন শুধু মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর নয়, হোয়াইট হাউসে এখন সরকারবিরোধী এবং বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু হয়েছে। আর এই অপপ্রচারের সক্রিয়ভাবে যুক্ত রয়েছেন কয়েকজন যারা হোয়াইট হাউসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ। কূটনৈতিক মহল মনে করছেন, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ব্যাপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রাসী অবস্থানের পিছনে রয়েছে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে শক্তিশালী লবিস্ট গ্রুপ। যারা এমন সব তথ্য-উপাত্ত দিচ্ছে যাতে মার্কিন প্রশাসন বাংলাদেশের ব্যাপারে অনেকটাই অতি উৎসাহ প্রদর্শন করছেন। 

এই সমস্ত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন ড. মঈন খানের ভাগ্নি ফারাহ আহমদ। ফারাহ আহমদ এখন হোয়াইট হাউসে একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি একজন মেধাবী ব্যক্তি হিসেবে জো বাইডেনের একজন পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন এবং এই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তিনি বাংলাদেশের বিষয় নিয়ে অতি উৎসাহ দেখাচ্ছেন। মার্কিন নাগরিক এই বিএনপি নেতার কন্যা হোয়াইট হাউসে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন। এছাড়া ওসমান সিদ্দিকী ‍যিনি বিএনপির সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. ওসমান ফারুকের ভাই তিনি হোয়াইট হাউসে জো বাইডেনের একজন পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি আওয়ামী লীগ বিরোধী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরোধী অবস্থানে আছেন এবং এ নিয়ে তিনি হোয়াইট হাউসে বাংলাদেশকে নেতিবাচক ভাবে উপস্থাপনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। 

বাংলাদেশের তথাকথিত গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যা, রাজনৈতিক দলের ওপর নিপীড়ন, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হরণ ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে তিনি সোচ্চার এবং বিভিন্ন সময়ে এসব নিয়ে কথাবার্তা বলছেন। যার ফলে হোয়াইট হাউসে এখন একটি বাংলাদেশ বিরোধী আবহ তৈরি হয়েছে। এছাড়াও বিএনপি এখন জো বাইডেনের পুত্র হান্টার বাইডেনকে লবিস্ট নিয়োগ দিয়েছেন। হান্টার বাইডেন একজন পেশাদার লবিস্ট এবং তিনি বিএনপির একজন লবিস্ট হিসেবে সরকারবিরোধী বিভিন্ন অবস্থান তুলে ধরছেন। 

উল্লেখ্য যে হান্টার বাইডেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এর প্রথম স্ত্রী নেলিয়ার দ্বিতীয় পুত্র। তিনি হেজ ফান্ড, ভেঞ্চার ক্যাপিটা এবং প্রাইভেট ইকুইটি ফান্ড ইনভেস্ট হিসেবে কাজ করেন। কিন্তু মূল কাজ হলো একজন লবিস্ট হিসেবে তিনি প্রশাসন এবং অন্যান্য বিষয়গুলো নিয়ে লবিং করেন। বিএনপি তাকে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে লবিস্ট হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে এবং তিনি আগামী নির্বাচন মতাপ্রকাশ, স্বাধীনতা সুশাসন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে লবিং করছে। 

বিভিন্ন সূত্রগুলো বলছে, সাম্প্রতিক সময় যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে নেতিবাচক অবস্থান গ্রহণ করছে তার পিছনে হোয়াইট হাউসের একটি সুস্পষ্ট অবস্থান এবং ভূমিকা রয়েছে। আর এই নেতিবাচক অবস্থান এবং ভূমিকা তৈরীর ক্ষেত্রে এই ব্যক্তিরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং বিশেষ করে মার্কিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসকে আরও সক্রিয় হতে হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। 

ওয়াশিংটন   জো বাইডেন   বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন