টেক ইনসাইড

‘ডিজিটাল প্রযুক্তি ও সংযুক্তি বাংলাদেশের জীবনধারা বদলে দিয়েছে’

প্রকাশ: ০৭:০৭ পিএম, ০১ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান বলেছেন, ‘ডিজিটাল প্রযুক্তি এবং ডিজিটাল সংযুক্তি শিল্প-বাণিজ্য ও শিক্ষাসহ জীবনের সকল ক্ষেত্রে অভাবনীয় রূপান্তর করে বাংলাদেশ জনগণের প্রচলিত জীবনধারা বদলে দিয়েছে।’ 

তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের শক্তিশালী ভিত্তির ওপর ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে কাজ করছে সরকার। তিনি ডিজিটাল অবকাঠামো উন্নয়নে অবদান রাখার পাশাপাশি স্মার্ট মানব সম্পদ তৈরিতে উদ্ভাবনী রিসার্চ এণ্ড ডেভেলপমেন্ট খাতে জেডটিই ও হুয়াইওসহ বিশ্বের খ্যাতিমান প্রযুক্তি জায়ান্টদের প্রতি বাংলাদেশে অবদান রাখার সুযোগ কাজে লাগাতে এগিয়ে আসার আহবান জানান। তিনি বাংলাদেশে কাঙ্খিত মানের নিরবচ্ছিন্ন মোবাইল সেবা নিশ্চিত করতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জনাব মোস্তাফা  জব্বার এর এই সংক্রান্ত ইতোপূর্বে প্রদত্ত নির্দেশনার বিষয়গুলো টেলিকম প্রযুক্তি ও সেবাদানকারী সংশ্লিষ্টদের স্মরণ করিয়ে দেন।

বুধবার (১ মার্চ) ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বার্সেলোনায় অনুষ্ঠিত মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস ২০২৩ এ বিভিন্ন প্রযুক্তি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের স্টল পরিদর্শনকালে প্রযুক্তি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে ও জেডটিই এবং মোবাইল অপারেটর  টেলিনর, ও ভিওন গ্রুপ কর্মকর্তাদের সাথে সাইড লাইনে পৃথক পৃথক বৈঠকে সচিব এ আহবান জানান।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব বাংলাদেশের টেলিকম খাতের সার্বিক অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশের ডিজিটাল প্রযুক্তি  ও ডিজিটাল সংযোগ খাত বিনিয়োগের একটি থ্রাস্ট সেক্টর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হসিনার গতিশীল নেতৃত্বে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ উপদেষ্টা সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়- এর দিকনির্দেশায় এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জনাব মোস্তাফা  জব্বার এর নিরন্তর প্রচেষ্টায় যুগান্তকারী অগ্রগতি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন বিশ্বের বিস্ময় বলে উল্লেখ করেন তিনি। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন স্মার্ট  বাংলাদেশ ভিশন বাস্তবায়নে ফাইভজিসহ শক্তিশালী ডিজিটাল অবকাঠামো তৈরি এবং শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর করতে কাজ করছে সরকার উল্লেখ করে সচিব বলেন,  উচ্চগতির ইন্টারনেটসহ মোবাইল ও টেলিযোগাযোগ সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর নেতৃত্বে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ কাজ করছে।

‘দরিদ্রতামুক্ত বিশ্বের জন্য মানুষকে ক্ষমতায়িত করতে আগামী দিনের প্রযুক্তি উন্মোচিত হোক আজ’- স্লোগান নিয়ে সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) স্পেনের বার্সেলোনায় জমকালো উদ্বোধন হয়েছে এবারের মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসের। স্পেনের রাজা ফিলিপ প্রায় দেড় লাখ মানুষের সামনে উদ্বোধন ঘোষণা করেন। দেশটির প্রেসিডেন্ট প্রেডো সানচেজও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

বিশ্বের প্রায় ২০০ দেশের দেড় লাখ প্রযুক্তিপ্রেমী মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অংশ গ্রহণ করেন। রাজা ফিলিপ সবাইকে স্বাগত জানান। 

তিনি আগামী দিনের জন্য প্রযুক্তির মানবিক ব্যবহার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমাদের প্রযুক্তির সঙ্গেই এগিয়ে যেতে হবে আরও বহুদূর। উদ্ভাবক এবং সেবাদাতাদের মনে রাখতে হবে, সেই প্রযুক্তি যেন মানুষের সভ্যতাকে মানবিকতা থেকে সরিয়ে হৃদয়হীন যান্ত্রিক না করে তোলে। 

স্পেনের প্রেসিডেন্টও একই আহ্বান জানিয়ে বলেন, এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় যখন প্রযুক্তির ব্যবহারে মানবকল্যাণ নিশ্চিত করতে হবে। অনুষ্ঠানে বিশ্বের তথ্যপ্রযুক্তি ও টেলিযোগাযোগ সেবাদাতা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সংগঠন জিএসএমএর চেয়ারম্যান হোসে মারিয়া আলভারেজ প্যালেট লোপেজসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 

জিএসএমএ চেয়ারম্যান বলেন, এবারের মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসের চরিত্র আগের চেয়ে একটু আলাদা, যার প্রতিফলন মূল প্রতিপাদ্যেই আছে। এবারের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘দারিদ্রমুক্ত বিশ্ব গড়তে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার’ নিশ্চিত করা। 

প্রায় ১০ হাজার প্রতিষ্ঠানের প্রদর্শনী কেন্দ্র দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে থাকলেও সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ রয়েছে বিশ্বের বড় বড় তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের প্যাভিলিয়নগুলোর দিকে। স্যামসাং, জেডটিই, হুয়াওয়ে, অরেঞ্জ, টি মোবাইল, ইনটেল, মাইক্রোসফট, অ্যাপল, এরিকসনের প্যাভিলিয়নগুলোতে বেশ ভিড়। নতুন ধরনের ডিভাইস, নতুন ধরনের প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন, এমনকি আগামীতে কী ধরনের প্রযুক্তি আসছে, সে বিষয়গুলোও তুলে ধরা হয়েছে প্রদর্শনী কেন্দ্রগুলোতে। একেকটি প্যাভিলিয়ন যেন প্রযুক্তির একেকটি পৃথক পৃথিবী। জেডটিইর প্যাভিলিয়নে বড় আকারের স্মার্ট সিটির প্রদর্শনী সবাইকে মুগ্ধ করেছে। স্যামসাংয়ের প্রদর্শনী কেন্দ্রে কীভাবে তৈরি হয়েছে সর্বশেষ মডেলের স্মার্টফোন এস টোয়েন্টি-৩, তার পুরো উৎপাদন প্রক্রিয়া দেখানো হয়েছে। ইনটেল দেখিয়েছে আগামী প্রজন্মের কম্পিউটারের সম্ভাব্য প্রসেসর। অরেঞ্জ দেখিয়েছে অদূর ভবিষ্যতের স্মার্ট প্রযুক্তির সঙ্গে মানুষের আবেগ কীভাবে মিশে যাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জাদুস্পর্শে।

এবারের আয়োজনের আরও একটি বিশেষ দিক হচ্ছে, আগামী দিনে যে স্মার্ট প্রযুক্তির দুনিয়া গড়ে তোলা হবে, তার একটি রূপরেখা ‘ভেলোসিটি’র সংযোজন। ভেলোসিটি হচ্ছে বিশ্বের প্রযুক্তি উদ্ভাবক এবং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি সমন্বিত উদ্যোগ। যার উদ্যোক্তারা এবারের মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসের মূল আয়োজকের ভূমিকায় রয়েছেন। ভেলোসিটি উদ্যোগের মূল বক্তব্য হচ্ছে, চলতি বছরের শেষেই প্রায় ১০০ কোটি মানুষ যুক্ত হবে ফাইভজিতে। আগামী বছর থেকে দেশে দেশে দ্রুত দৃশ্যমান হবে স্মার্ট প্রযুক্তির ব্যবহার। কোনো দেশই যেন সেই এগিয়ে যাওয়ার পথে পিছিয়ে না থাকে, সেটাই নিশ্চিত হবে ভেলোসিটি উদ্যোগের মধ্য দিয়ে। দেশে দেশে ভাষা, ঐতিহ্য, জাতিগত ভেদাভেদ থাকলেও স্মার্ট মানুষের চিন্তা, অনুভূতির ভেতরে যেন ঐকতান থাকে, স্মার্ট সিটিগুলোর চেহারায় যেন একই বিন্যাসের প্রতিফলন ঘটে, সেটাই নিশ্চিত হবে ভেলোসিটি উদ্যোগের মাধ্যমে।

বৈঠককালে জেডটিই কর্পোরেশনের  সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মি: মেই, হুয়াওয়ে এর এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বাণিজ্য বিষয়ক প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন গুয়েনসহ টেলিনর এবং ভিওন গ্রুপের সিনিয়র কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিটিআরসি কমিশনার ড. মুশফিক মান্নান চৌধুরী, বিটিআরসির ডিজি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাসিম পারভেজ এবং টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মোহাম্মদ আবু তালেব এই সময় উপস্থিত ছিলেন।


ডাক   টেলিযোগাযোগ   সচিব   আবু হেনা মোরশেদ জামান   বার্সেলোনা   স্পেন  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

একদশকের মধ্যে বিলুপ্ত হবে স্মার্টফোন, দাবি মেটার বিজ্ঞানীর

প্রকাশ: ০৯:২৬ এএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

বর্তমানে মানুষের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে স্মার্টফোন। কিন্তু আগামী ১০/১৫ বছরের মধ্যেই নাকি বিলুপ্ত হয়ে যাবে স্মার্টফোন। তখন এটি আর মানুষের হাতে হাতে দেখা যাবে না। সম্প্রতি এমনটাই দাবি করেছেন মেটার শীর্ষ এআই বিজ্ঞানী ইয়ান লেকুন। 

তিনি বলেন, শেষপর্যন্ত আমরা যেটা চাই, সেটা হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন অ্যাসিস্ট্যান্ট। যেগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সাহায্য করবে। আর সেই কারণেই আমাদের পকেটে থাকে স্মার্টফোন। কিন্তু আজ থেকে দশ বা পনেরো বছরের মধ্যেই আমাদের আর স্মার্টফোনের প্রয়োজন পড়বে না। তখন এসে যাবে অগমেন্টেড রিয়েলিটি গ্লাসেস।

লেকুনের দাবি, ওই বিশেষ ধরনের চশমা আর ব্রেসলেটই সব কাজ করে দেবে। ফলে স্মার্টফোনের প্রয়োজন শেষ হয়ে যাবে।

স্মার্টফোন নিয়ে এমন ভবিষ্যদ্বাণী লেকুনেরই প্রথম নয়। এর আগে নোকিয়ার প্রধান নির্বাহী (সিইও) পেক্কা লান্ডমার্ক ২০২২ সালে বলেছিলেন, ২০৩০ সালের মধ্যেই স্মার্টফোন আর প্রাসঙ্গিক থাকবে না। বরং শরীরেই বসানো থাকবে নানা যন্ত্র! 

প্রসঙ্গত, বছরের শুরুতেই ‘অসাধ্য সাধন’ করেছে ধনকুবের ইলন মাস্কের সংস্থা নিউরোলিঙ্ক। মানব মস্তিষ্কে বসানো হয়েছে একটি ‘ব্রেইন ইন্টারফেস’ অর্থাৎ চিপ। যা মানব মস্তিষ্কের সঙ্গে কম্পিউটারের সরাসরি যোগাযোগ গড়ে তুলতে পারে। সেই ব্যক্তি তার মস্তিষ্ককে ব্যবহার করে অর্থাৎ ‘টেলিপ্যাথি’র মাধ্যমে ভিডিও গেম বা অনলাইন দাবা খেলতে পারছেন! এটি নিত্যনতুন উদ্ভাবনে আগের সবকিছুকেই টেক্কা দিচ্ছে। ফলে স্মার্টফোনের অবলুপ্তি সংক্রান্ত এমন ভবিষ্যদ্বাণীকে উড়িয়ে দিতে পারছে না কেউ।



মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

ভারতে পরিষেবা বন্ধের দাবি হোয়াটসঅ্যাপের, কারণ কী?

প্রকাশ: ০৭:০৯ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। বার্তা আদান প্রদানের জন্য বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় এই মাধ্যমটি। সারাবিশ্বের পাশাপাশি ভারতেও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এই হোয়াটসঅ্যাপ। তবে সম্প্রতি ভারত থেকে পরিষেবা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে মেটার জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি। দিল্লি হাইকোর্টে একটি মামলার শুনানিতে এমনটাই দাবি করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
 
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) আদালতে হোয়াটসঅ্যাপের আইনজীবী বলেছেন, সাধারণ মানুষ গোপনীয়তার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। ব্যবহারকারীদের সকল বার্তা এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্ট করা হয়। এই এনক্রিপশন ভাঙলে তা ব্যবহারকারীদের সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গের সামিল হবে।
 
ভারতের ২০২১ সালের তথ্য প্রযুক্তি আইনে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায়কে কোন তথ্য দিচ্ছে তা চিহ্নিত করতে হবে। অর্থাৎ কোনো তথ্যের মূল উৎস কিংবা কোন মেসেজ কোথা থেকে শুরু হয়েছে সেটা খুঁজে বের করার জায়গা রাখতে হবে। কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দিলে মেসেজের তথ্য চিহ্নিত করার সুযোগ রাখতে হবে। এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করেছিল হোয়াটসঅ্যাপ। যার শুনানির দিন ধার্য হয় আগামী ১৪ আগস্ট। তার আগেই হোয়াটসঅ্যাপ দিল্লি হাইকোর্টকে তাদের অবস্থান জানিয়ে দিলো।
 
হোয়াটসঅ্যাপের দাবি, এই ধারা মানতে গেলে বিপুল সংখ্যক মেসেজ নির্দিষ্ট কিছু বছরের জন্য স্টোর করে রাখতে হবে হোয়াটসঅ্যাপকে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি দিল্লি হাইকোর্টকে জানিয়েছে, এর জন্য মেসেজের কমপ্লিট চেন রাখতে হবে কারণ কখন কোন মেসেজ নিয়ে জানতে চাওয়া হবে তার ঠিক নেই। এমন পদ্ধতি বিশ্বের কোথাও নেই।
 
এদিকে, ভারতের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বলছে, হোয়াটসঅ্যাপ ভারতে ব্যবহারকারীদের মৌলিক অধিকারকে লঙ্ঘন করছে। মন্ত্রণালয়টির দাবি, যদি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১ বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জন্য ভুয়া তথ্যের উৎস খোঁজার কাজ কঠিন হয়ে পড়বে।
 
উল্লেখ্য, মোদি সরকার ২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১-এর গাইডলাইন প্রকাশ করেছে। সেখানে টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপের মতো বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোকে নিয়ম মেনে চলার কথা বলা হয়।


হোয়াটসঅ্যাপ   ভারত   মেটা  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

আজ দিবাগত রাতে এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট সেবা

প্রকাশ: ০৮:৪৬ এএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট পরিষেবা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে।

গতকাল বুধবার (১৭ এপ্রিল) ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্‌লস (বিএসসিপিএলসি)-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিএসসিপিএলসির সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানো যাচ্ছে, কুয়াকাটায় দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌ল রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। এ কারণে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এই কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে।

বিএসসিপিএলসি জানিয়েছে, এতে গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটে ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে অন্য সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে।


ইন্টারনেট   বিএসসিপিএলসি  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

১ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট

প্রকাশ: ০৭:১৪ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৫)। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ফলে ইন্টারনেট ধীরগতির কারণে ভোগান্তিতে পড়বেন গ্রাহকরা। 

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসির (বিএসসিপিএলসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মির্জা কামাল আহম্মদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মির্জা কামাল আহম্মদ বলেন, সাবমেরিন ক্যাবলের (সি-মি-উই-৫) রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। 

তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে (সি-মি-উই-৪) সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে বলে জানিয়েছে বিএসসিপিএলসি।

ইন্টারনেট সেবা   সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

আবারও হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রামে বিভ্রাট

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ০৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আবারও মেটার মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রাম বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। ফলে বিশ্বজুড়ে থমকে গেছে এই দুই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পরিষেবা। বার্তা আদান-প্রদানে সমস্যার মুখে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা।

তবে কী কারণে এই বিভ্রাট, তা নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো বিবৃতি দেয়নি মেটা। এক মাসের মধ্যেই দু’বার মেটার বিভিন্ন পরিষেবা বিভ্রাটের সম্মুখীন হলো।

বুধবার (৩ এপ্রিল) রাত পৌনে ১২টা নাগাদ সমস্যার শুরু হয়। অনেক ব্যবহারকারী লক্ষ করেন তারা হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব সংস্করণে লগইন করতে পারছেন না। মোবাইল অ্যাপ থেকে মেসেজ পাঠানোর চেষ্টা করলেও তা ব্যর্থ হন তারা।

এ ছাড়া সমস্যা দেখা দেয় ইনস্টাগ্রামেও। ব্যবহারকারীরা বার বার তাদের ফিড রিফ্রেশ করলেও নতুন কোনো পোস্ট দেখতে পারছিলেন না। তবে ফেসবুকের পরিষেবা ঠিকই ছিল। সেখানেই অনেকে জানান, হোয়াটসঅ্যাপ এবং ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা বিভ্রাট সংক্রান্ত সমস্যার কথা।


হোয়াটসঅ্যাপ   ইনস্টাগ্রাম   মেটা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন