কালার ইনসাইড

দেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছাতে অবদান রাখবে চলচ্চিত্র সংসদ: তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশ: ০১:৩১ এএম, ২০ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘দেশকে জাতির পিতা এবং  মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছাতে আমাদের চলচ্চিত্র অবদান রাখবে এবং চলচ্চিত্র সংসদ সেখানে নেতৃত্ব দেবে।’

রোববার (১৯ মার্চ) সন্ধ্যায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালা মিলনায়তনে বাংলাদেশে চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলনের ৬০ বছর ও ফেডারেশন অভ ফিল্ম সোসাইটিজ অভ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বছরব্যাপী আয়োজন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বাংলাদেশে চলচ্চিত্র শিল্পের যাত্রা শুরু হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে ১৯৫৭ সালে ঢাকায় চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। সময়ের আবর্তে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে চলচ্চিত্র শিল্প আজ ঘুরে দাঁড়াচ্ছে।'’

তিনি বলেন, ‘আমাদের বহু চলচ্চিত্র অনেক আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছে। গত বছরের শেষ দিকে কলকাতায় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবে দুপুর একটায় আমাদের সিনেমা দেখার জন্য  সকাল নয়টা থেকে এক মাইল লম্বা লাইন হয়েছে। বন্ধ হয়ে যাওয়া সিনেমা হল চালু হচ্ছে, সিনেপ্লেক্সের সংখ্যা বাড়ছে। সিনেমা হল সংস্কার ও নির্মাণে এক হাজার কোটি টাকার সহজ ঋণ তহবিল গঠন করা হয়েছে।’

করোনায় সব থমকে না গেলে সিনেমা শিল্প ইতিমধ্যে আরো এগিয়ে যেতো উল্লেখ করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, আগামী এক বছরের মধ্যে চলচ্চিত্র শিল্প আরও দৃঢ় অবস্থানে আসবে এবং দেশের সীমানা পেরিয়ে বিশ্ববাজারে আরও সমাদৃত হবে বলে আমাদের প্রত্যাশা। 

চলচ্চিত্রকার মোরশেদুল ইসলামকে উদ্ধৃত করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তিনি ঠিকই বলেছেন, চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলন  রাজপথের আন্দোলন নয়, নিজেকে পরিশীলিত করার, চলচ্চিত্র শিল্পকে এগিয়ে নেওয়ার আন্দোলন। এবং শুধু চলচ্চিত্র ক্ষেত্রেই নয়,  সারাদেশেই সাংস্কৃতিক আন্দোলন প্রয়োজন যা আমাদের তরুণদের কুসংস্কারমুক্ত পথ দেখাবে।’

অনুষ্ঠানে দেশের চলচ্চিত্র ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ‘ছয় দশকের সেরা চলচ্চিত্র সংসদ সম্মাননা’ হিসেবে শতাধিক চলচ্চিত্র সংসদের মধ্য থেকে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সংসদকে হীরক সম্মাননা এবং ১৪ টি সংসদকে সুবর্ণ সম্মাননা প্রদান করা হয়।

ফেডারেশন অব ফিল্ম সোসাইটিজ অভ বাংলাদেশ’র সভাপতি লাইলুন নাহার স্বেমির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে চলচ্চিত্রকার সালাউদ্দিন জাকী বিশেষ অতিথি এবং শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। বক্তব্য রাখেন বর্ষপূর্তি উৎসব জাতীয় কমিটির আহবায়ক চলচ্চিত্রকার মোরশেদুল ইসলাম এবং ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বেলায়াত হোসেন মামুন। 'জলের গান' ব্যান্ডের সংগীত দিয়ে অনুষ্ঠানের সূত্রপাত ঘটে। 

চলচ্চিত্র সংসদের ৬০ বছর এবং ফেডারেশনের ৫০ বছর পূর্তি জাতীয়ভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে ফেডারেশনের বছরব্যাপি কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে চলচ্চিত্র সংসদকর্মীদের নির্মিত চলচ্চিত্রের উৎসব, নীতিনির্ধারণী সেমিনার, আন্তর্জাতিক সেমিনার, ১০টি জেলায় চলচ্চিত্র কর্মশালার আয়োজন, চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলন বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ, দেশের ৫০ বছরের নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র উৎসব, স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ ও নৌ-ভ্রমণ। 

উল্লেখ্য, দেশে চলচ্চিত্র শিক্ষা বিস্তার, চলচ্চিত্র সাহিত্যের বিকাশে অবদান রাখা বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলন ১৯৬৩ সালে যাত্রা শুরু করে এবং ১৯৭৩ সালের ২৪ অক্টোবর ফেডারেশন অভ ফিল্ম সোসাইটিজ অভ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়। ফেডারেশনের প্রথম সভাপতি ছিলেন চলচ্চিত্রাচার্য আলমগীর কবির। 


তথ্য   সম্প্রচারমন্ত্রী   ড. হাছান মাহমুদ   চলচ্চিত্র ফেডারেশন  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কলকাতায় এখনো নুসরাত ফারিয়াকে অডিশন দিতে হয়!

প্রকাশ: ১০:১২ পিএম, ০২ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

ঢাকা ও কলকাতা-দুই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতেই কাজ করেন চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া। তবে ঢাকার চেয়ে তাকে কলকাতার কাজেই বেশি দেখা যায়। কিছুদিন আগে সেখানে গিয়েছিলেন একটি বিজ্ঞাপনের শুটিং করতে। জানিয়েছেন একাধিক নতুন সিনেমার খবরও। শিগগিরই সেগুলো শুরু করবেন এই চিত্রনায়িকা। তবে এতো বছর ধরে কাজ করার পরেও এখনো বিভিন্ন সিনেমার জন্য অডিশন দিতে হয় এই অভিনেত্রীকে। 

সম্প্রতি এক গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে এমনটাই জানান তিনি। নুসরাত ফারিয়া বলেন, ‘অনেকদিন ধরেই আমি কলকাতায় কাজ করছি। এর মধ্যে ঢাকা ও কলকাতা মিলিয়ে ২০টির মতো সিনেমায় অভিনয় করেছি। অভিজ্ঞতাও কম হয়নি বলা যায়। কিন্তু এখনো কলকাতার বড় প্রযোজনা সংস্থা বা বড় নির্মাতার সিনেমার জন্য আমাকে অডিশন হয়। তারপর সেখানে কাজের জন্য নির্বাচিত হতে হয়।’ 

তবে এই অডিশনকে নেতিবাচক নয়, বরং ইতিবাচক হিসেবেই নেন এই অভিনেত্রী। তিনি বলেন, ‘অডিশনের বিষয়টা খুব ভালো। আমি সাপোর্ট করি। কারণ আমি কী গল্প, কী চরিত্র করছি তার একটা স্বচ্ছতা থাকে। আমাদের দেশে সব ক্ষেত্রে এই প্রক্রিয়া নেই।’


নুসরাত ফারিয়া  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

নগর বাউল জেমসের ৫৯তম জন্মদিন আজ

প্রকাশ: ১১:১৮ এএম, ০২ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

ব্যান্ড সংগীতের দুনিয়ায় জনপ্রিয় শিল্পী জেমসের আজ শুভ জন্মদিন। গানের নেশায় ঘর ছাড়া এ সংগীত শিল্পী দেখতে দেখতে পার করলেন জীবনের ৫৯ তম বসন্ত।

জেমসের পুরো নাম ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস। তবে সংগীতাঙ্গনে তিনি নগর বাউল এবং ভক্তদের কাছে ‘গুরু’ নামেও পরিচিত।

বাংলা ব্যান্ড সংগীতের জীবন্ত কিংবদন্তি এই তারকার জন্ম ১৯৬৪ সালের ২ অক্টোবর আজকের দিনে। নওগাঁ জেলায় জন্ম নিলেও জেমস শৈশবে বেড়ে উঠেছেন চট্টগ্রামে। পরিবারের দ্বিমতে সংগীতচর্চা শুরু করেন জেমস। ১৯৮০ সালে জেমস প্রতিষ্ঠা করেন ব্যান্ড ‘ফিলিংস’। সাত বছর পর এই ব্যান্ডের হয়ে প্রথম অ্যালবাম ‘স্টেশন রোড’ প্রকাশ করেন। এর কিছু গান দারুণ সাড়া পায়। পরের বছর ‘অনন্যা’ শীর্ষক একটি একক অ্যালবাম নিয়ে আসেন তিনি। যা তাকে সংগীত ইন্ডাস্ট্রিতে প্রতিষ্ঠিত করে।

এরপর ১৯৯০ সালে ‘জেল থেকে বলছি’, ১৯৯৬ ‘নগর বাউল’, ১৯৯৮ সালে ‘লেইস ফিতা লেইস’, ১৯৯৯ সালে ‘কালেকশন অব ফিলিংস’ অ্যালবামগুলো প্রকাশ পায়। এরপর ‘ফিলিংস’ ভেঙে জেমস গড়ে তোলেন নতুন লাইনআপে ব্যান্ড ‘নগর বাউল’। এই ব্যান্ড ‘দুষ্টু ছেলের দল’ এবং ‘বিজলি’ অ্যালবাম দুটির মধ্যেই আটকে যায়।

জেমসের উল্লেখযোগ্য অ্যালবামগুলোর মধ্যে রয়েছে স্টেশন রোড (১৯৮৭), জেল থেকে বলছি (১৯৯০), নগর বাউল (১৯৯৬), লেইস ফিতা লেইস (১৯৯৮), কালেকশন অব ফিলিংস (১৯৯৯), দুষ্টু ছেলের দল (২০০১) প্রভৃতি।

জেমসের গাওয়া একক অ্যালবামগুলোর মধ্যে রয়েছে অনন্যা (১৯৮৮), পালাবি কোথায় (১৯৯৫), দুঃখিনী দুঃখ করোনা (১৯৯৭), ঠিক আছে বন্ধু (১৯৯৯), আমি তোমাদেরই লোক (২০০৩), জনতা এক্সপ্রেস (২০০৫), তুফান (২০০৬), কাল যমুনা (২০০৯)। 

২০০৫ সালে বলিউডে গ্যাংস্টার চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেন। চলচ্চিত্রে তার গাওয়া ‘ভিগি ভিগি’ গানটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় এবং এক মাসেরও বেশি সময় গানটি বলিউড টপচার্টের শীর্ষে ছিল। ২০০৬ সালে আবারও বলিউডের ছবিতে কণ্ঠ দেন। ২০০৭ সালে তিনি ‘লাইফ ইন এ মেট্রো’ চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেন। চলচ্চিত্রে তাঁর গাওয়া গান দুটি হল রিশতে এবং আলবিদা। আর তাতেই বাজিমাত।

চলচ্চিত্রে সর্বশেষ এই শিল্পীকে ২০১৭ সালে ‘সত্ত্বা’ ছবিতে গাইতে দেখা যায়। এই ছবির ‘তোর প্রেমেতে অন্ধ আমি’ গানটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে এবং সেই বছর জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও অর্জন করে।


নগর বাউল   জেমস   জন্মদিন  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

এবার সেলিব্রেটি ক্রিকেট লিগ নিয়ে কড়া সমালোচনা করলেন দীঘি

প্রকাশ: ০৯:২৬ এএম, ০২ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

দেশের তারকাদের নিয়ে আয়োজিত সিসিএলের মারামারির ঘটনা এখন ‘টক অব দ্য টাউন’-এ পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে সমালোচনা যেমন হচ্ছে, তেমনি হাস্যরসেও মজেছে নেটিজেনদের বড় একটা অংশ।

রোববার (০১ অক্টোবর) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমার মুক্তি উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে সিসিএল নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন দীঘি।

দীঘি বলেন, ‘সিসিএল- এ সিনেমার আর্টিস্ট কয়জন আছে, আমাদের বড় পর্দার আর্টিস্ট কয়জন ছিলো? সেলিব্রেটি ক্রিকেট লিগ হওয়া উচিত ছিলো সেলিব্রেটিদের নিয়েই। আমি যাকে দেখবো, তাকেই যেন চিনতে পারি! এখানে যদি ডিওপি, এডিটর, এডি- এরা যদি ঢুকে পড়ে তাহলে তাদের খেলা কেনই বা দেখবে মানুষ?’

সিসিএলে বড়পর্দার অভিনয়শিল্পীদের সংখ্যা কম ছিল উল্লেখ করে এই চিত্রনায়িকা বলেন, ‘সিসিএলে দেখেছি ছোট পর্দার অনেক মানুষ। ছোট পর্দার মানুষ থাকা কোনো খারাপ না, তারাও সেলিব্রেটি। কিন্তু বড় পর্দা থেকে মানুষ না নেয়াটা খারাপ। বড় পর্দার মানুষ টিমে থাকলে তাকে বসিয়ে রেখে অন্যান্য মানুষকে খেলানোটা খারাপ।’

দীঘি আরও বলেন, “সামনে এরকম টুর্নামেন্ট হলে আয়োজকদের আরও বেশি দায়িত্বশীল হওয়া উচিত। পুলিশ প্রটেকশান রাখা উচিত এবং সেলিব্রেটি ক্রিকেট লিগ বলতে আমরা যেটা বুঝি, সামনে টুর্নামেন্ট হলে আমি সেখানে আরো বেশি সেলিব্রেটি মুখ দেখতে চাই। কারণ আমার বাবা প্রথমদিন খেলা দেখতে গিয়ে বলেছে, এটা কোনোভাবেই সেলিব্রেটি ক্রিকেট লীগ হতে পারে না।’’

উল্লেখ্য, শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাতে মারামারির ঘটনার জেরে সেলিব্রেটি ক্রিকেট লিগ (সিসিএল) সাময়িক স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছে আয়োজক কর্তৃপক্ষ।

 

 

 

 


সেলিব্রেটি ক্রিকেট লিগ   সিসিএল   দীঘি   সমালোচনা  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ মুক্তি পাবে ১৩ অক্টোবর

প্রকাশ: ০৮:৩৯ এএম, ০২ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনীনির্ভর সিনেমা ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ আগামী ১৩ অক্টোবর সারাদেশে মুক্তি পাবে।

রোববার (১ অক্টোবর) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বায়োপিকের ট্রেলার প্রদর্শনকালে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এ ঘোষণা দেন।

অনুষ্ঠানে মুক্তির তারিখ জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, এটি একটি সিনেমা নয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের বায়োপিক। ১৫ আগস্টের ঘটনা কখনও চিত্রায়িত হয়নি, কিন্তু এই সিনেমায় সেই দৃশ্য চিত্রায়িত হয়েছে। সেই মর্মান্তিক দৃশ্যের মাধ্যমেই সিনেমাটি শেষ হয়েছে। এই দৃশ্য দেখা খুবই কষ্টের।   

তিনি আরও বলেন, এই সিনেমাটি জাতির জন্য ইতিহাসের একটি দলিল। বঙ্গবন্ধুর চরিত্রের আরিফিন শুভ ও ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের চরিত্রে নুসরাত ইমরোজ তিশা অসম্ভব অভিনয় করেছেন। এছাড়া অন্য শিল্পীরাও খুব ভালো অভিনয় করেছেন। আমি আজ অনেক খুশি, চার বছরের পরিক্রমায় সিনেমাটি মুক্তির তারিখ ঘোষণা করতে যাচ্ছি। আসছে ১৩ অক্টোবর বাংলাদেশে মুক্তি দিতে যাচ্ছি সিনেমাটি।

ভারতের খ্যাতিমান পরিচালক শ্যাম বেনেগালের সিনেমায় বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত চিত্রনায়ক আরিফিন শুভ। শেখ হাসিনা চরিত্রে অভিনয় করেছেন নুসরাত ফারিয়া এবং বঙ্গবন্ধুর স্ত্রী ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের চরিত্রে নুসরাত ইমরোজ তিশা।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে সিনেমাটির কাজ শুরু হয়। নির্মাণ কাজ শেষে চলতি বছরের ৩১ জুলাই সিনেমাটি বাংলাদেশে আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পায়। বাংলাদেশ ও ভারত সরকারের যৌথ প্রযোজনায় সিনেমাটি নির্মিত হয়েছে।


বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান   মুজিব: একটি জাতির রূপকার   আরিফিন শুভ   নুসরাত ফারিয়া   তিশা   শ্যাম বেনেগাল  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

জানা গেল সিসিএল-এ মারামারির আসল কারণ

প্রকাশ: ০৯:৪৯ এএম, ০১ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

সম্প্রতি তারকাদের অংশগ্রহণে ‘সেলিব্রেটি ক্রিকেট লিগ’-এ মারামারির ঘটনা নিয়ে চলছে তুমুল সমালোচনা। শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) চলছিল গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় দিনের খেলা। কিন্তু হঠাৎ দ্বন্দ্ব তৈরি হয় খেলার মাঠে, চলে দু’পক্ষের মারামারি। এবার মারামারির আসল কারণ জানালেন নির্মাতা শিহাব শাহীন।

শিহাব শাহীন গণমাধ্যমকে বলেন, মূলত টিজ করার ঘটনা থেকেই এই মারামারির সূত্রপাত। খেলা চলাকালে যেটা হয় আর কী, একে অন্যকে টিজ করার ঘটনা ঘটে থাকে। ওই ম্যাচেও এমনটাই হয়েছে। একে অন্যকে খোঁচাখুঁচি করছিল। সে কারণে উত্তেজিত হয়ে পড়েন তারা। এরপরই মারামারির ঘটনা ঘটে। তবে অন্যদের সঙ্গে যদি খেলা হতো তবে তারা ঠিকই চুপচাপ বসে থাকত। কিন্তু নিজেরা মধ্যে হওয়াতে খোঁচাখুঁচিটা একটু বেশি হয়েছে।

কে প্রথমে গায়ে হাত তুলেছিলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে শিহাব শাহীন বলেন, ওদের মধ্যে অনেক চিৎকার-চ্যাঁচামেচি, ঝগড়াঝাটি হয়েছে। আমিও মাঠেই ছিলাম, তবে অনেক কিছুই দেখিনি। তাই গায়ে হাত তোলার ব্যাপারটা কতখানি কী হয়েছে, সেটা বলতে পারছি না।

এ দিকে প্রতিপক্ষ দলের দুই প্লেয়ার মোস্তফা কামাল রাজ ও শরীফুল রাজের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন রানার ফাস্টিসের রাজ রিপা। এমনকি তাকে ক্যারিয়ার শেষ করে দেবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে জানান।

এ প্রসঙ্গে নির্মাতা মোস্তফা কামাল রাজ বলেন, খেলায় উত্তেজনার বশে অনেক কিছুই ঘটে যায়। এবং সেটা সেখানেই শেষ হয়ে যায়। এটা এমনই একটি ঘটনা। রাজ রিপা আমার নামে যে অভিযোগ করেছে সেগুলো সত্য নয়।

উল্লেখ্য, ম্যাচটিতে মোস্তফা কামাল রাজের গিগাবাইট স্কোরারস ছয় ওভারে সংগ্রহ করেছিল ১১৯ রান। অন্যদিকে প্রতিপক্ষ দীপংকর দীপনের রানার ফাস্টিস দ্বিতীয় ইনিংসে নির্ধারিত ওভারে ১১২ রান করতে সক্ষম হয়। ৭ রানে ম্যাচটি জিতে গিগাবাইট স্কোরারস। এরপরই শুরু হয় তারকাদের মারামারির।


সিসিএল   তারকা   মারামারি   শিহান শাহীন   মোস্তফা জামাল রাজ   শরীফুল রাজ   রাজ রিপা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন