ইনসাইড বাংলাদেশ

নরসিংদীতে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আরও এক জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৪:৪০ পিএম, ২৬ মে, ২০২৩


Thumbnail নিহত ছাত্রদল কর্মী আশরাফুল।

নরসিংদীতে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ছাত্রদল কর্মী আশরাফুল (২২) নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৬ মে) সকাল সাড়ে ৮টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মৃত্যু হয় তার।

আশরাফুলকে উদ্ধার করে নিয়ে আসা আকাশ জানান, গতকাল নরসিংদী জেলা ছাত্রদলের বঞ্চিত নেতাকর্মীদের মোটরসাইকেল শোডাউনের সময় সংঘর্ষে আশরাফুল ও সাদেকুর রহমান সাদেক নামে দুই জন গুলিবিদ্ধ হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সাদেকুর রহমান সাদেক চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। আর আজ শুক্রবার (২৬ মে) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০২ নম্বর ওয়ার্ডের দুই নাম্বার বেডে মারা যায় আশরাফুল। 

ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সাদেকুর রহমান। 

আকাশ আরও জানায়, নিহত সাদেকুর রহমান সাদেকের মাথায় ও পিঠে গুলি লেগেছিল এবং আশরাফুলের পেটে গুলি লাগে।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, নরসিংদী থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দুইজনকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়েছিল। আনার সাথে সাথেই চিকিৎসক সাদেকুর রহমান নামে একজনকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর আজ সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশরাফুল নামে আরো এক যুবকের মৃত্যু হয়।


নরসিংদী   ছাত্রদল   দুই গ্রুপ   সংঘর্ষ   মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কালাইয়ে মাদক ও জুয়া মামলায় গ্রেফতার ৪

প্রকাশ: ০৪:৪৪ পিএম, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

জয়পুরহাটে কালাই উপজেলায় পৃথক মামলায় দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টায় আদালতে মাধ্যমে তাদের জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে শুক্রবার রাতে উপজেলার আতাহার ও মান্দাই থেকে পৃথকভাবে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ বিষয়টা নিশ্চিত করেছেন কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াসিম আল বারী।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন, উপজেলার জিন্দারপুর ইউনিয়নের আতাহার (খা পাড়া) গ্রামের দিলবরের ছেলে নাঈম হাসান নাহিদ (২০) ও একই উপজেলার উদয়পুর ইউনিয়নের মান্দাই গ্রামের মৃত আফসার আলীর ছেলে ময়েন উদ্দীন মণ্ডল (৪০) বলে সংশ্লিষ্ট সুত্র জানা গেছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, জেলার জিন্দারপুর ইউপির আতাহার গ্রামের একটি বাড়ীর সামনে মাদক বিক্রয় করার জন্য হেয়ারিং রাস্তার উপরে দাঁড়িয়ে ছিল নাঈম হাসান নাহিদ। খবর পেয়ে সেখান থেকে ১১০ পিচ ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ তাকে গ্রেফতার করেন পুলিশ। যার আনুমানিক মূল্য ২২ হাজার টাকা মাত্র। এদিকে, জেলার উদয়পুর ইউপির মান্দাই বটগাছের নিচে মাদকদ্রব্য বিক্রয় করার জন্য অবস্থান করছেন ময়েন উদ্দীন মণ্ডল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান পুলিশ। পুলিশের উপস্থিতি টের পাইয়া সেখান থেকে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলেও তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সেসময় তার নিকটে ৩০ (ত্রিশ) পিচ ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট পাওয়া যায়। যার আনুমানিক মূল্য ৬ হাজার টাকা মাত্র। ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে তাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়াও জুয়া মামলায় আরও ০২ জন আসামীকে গ্রেফতার করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

এ বিষয়ে কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াসিম আল বারী বলেন, দীর্ঘদিন ধরে নাহিদ ও ময়েজ নামে দু' ব্যক্তি মাদক ব্যবসা করে আসছেন। গোপন সংবাদের ভিক্তিতে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়াও জুয়া মামলায় আরও দু'জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের পৃথক মামলা দিয়ে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। 


কালাই   মাদক   জুয়া   মামলা   গ্রেফতার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ

প্রকাশ: ০৪:৪১ পিএম, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

কলেজ ফান্ডের অর্থ লোপাট, স্বজনপ্রীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, নিয়মিত কলেজে উপস্থিত না থাকাসহ ডজনখানেক অভিযোগ উঠেছে নওগাঁ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ আল শাফায়ত শামীমের বিরুদ্ধে। অনিয়ম—দুর্নীতির অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চেয়ে গত বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতি ও নওগাঁ জেলা প্রশাসক, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।

কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীদের সংগঠন ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথি মেডিসিন এন্ড সাজার্ারি (ডিএইচএমএস) পেশাজীবী পরিষদের ২৫ সদস্যের স্বাক্ষরিত ওই লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, নওগাঁ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালটি ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই আব্দুল্লাহ আল শাফায়ত শামীম কলেজটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন। কলেজের অনুমোদনের পর ২০১৫—১৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে এ পর্যন্ত ৮৪৭জন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ভর্তি ও মাসিক বেতন বাবদ জমা নেওয়া টাকা থেকে অন্তত ২০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ। এছাড়া কলেজ ভবন নির্মাণের নামে প্রত্যেক শিক্ষক কাছ থেকে ৩ লাখ টাকা ও প্রত্যেক কর্মচারীর কাছ থেকে ২ লাখ করে টাকা আদায় করা টাকা ও শিক্ষক কল্যাণ পরিষদের নামে সংগ্রহ করা প্রায় ২ কোটি টাকা আত্মাসাৎ করেন আব্দুল্লাহ আল শাফায়াত। কলেজ ফান্ডের অর্থ লোপাটের বিষয়ে একাধিকবার অভিযোগ করা সত্ত্বেও কলেজ পরিচালনা পর্ষদ তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। লিখিত অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, স্বজনপ্রীতির অভিযোগও রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ আল শাফায়াতের বিরুদ্ধে। কলেজের অধিকাংশ শিক্ষক—কর্মচারী বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড অনুমোদিত নিয়োগ পেলেও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কলেজ ফান্ড থেকে দেওয়া বেতন—ভাতা দেওয়ার ক্ষেত্রে বৈষম্য করে থাকেন। তাঁর স্বজন ও পছন্দের শিক্ষক কর্মচারীরা নিয়মিত বেতন—ভাতা পেলেও অনেক শিক্ষক—কর্মচারীর ৪৪ থেকে ৫৭ মাস পর্যন্ত বেতন—ভাতা বকেয়া রয়েছে। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের এসব অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও বেতন—বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলেও ওইসব শিক্ষক—কর্মচারীদের প্রাতিষ্ঠানিকভাবে হয়রানি, চাকরিচ্যুতি করা ও নানাভাবে ভয়ভীতি দেখানো হয়।

অভিযোগকারী ও কলেজ সংলগ্ন নওগাঁ পৌরসভার পিরোজপুর এলাকার বাসিন্দা রায়হান আলী বলেন, স্বজনপ্রীতি আর অনিয়ম কাকে বলে তার চূড়ান্ত উদাহরণ হলো নওগাঁ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ। তাঁর বাবা জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি উপজেলার বাসিন্দা হলেও এবং কলেজের নামে একখন্ড জমি দান না করলেও তাঁকে কলেজ পরিচালনা পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য করা হয়েছে। এছাড়া তাঁর শালিকা হাফিজা আক্তার ও ভায়রা রুহুল আমিনকে প্রভাষক হিসেবে চাকরি দিয়েছেন। এছাড়া তাঁর চাচা শ^শুরের ছেলে কামরুল ইসলাম কলেজের কলেজের প্রশাসনিক শাখার একটি পদে চাকরি করেন। বলা যায়, নওগাঁ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল একটি পারিবারিক প্রতিষ্ঠান। অহিদুজ্জামান নামে নওগাঁ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের এক প্রভাষক অভিযোগ করেন, কলেজের প্রতিষ্ঠার সময় থেকে তিনি ওই কলেজে প্রভাষক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। কলেজ অনুমোদনের পর থেকে চলতি মাস পর্যন্ত ৬৬ মাসের বেতন বকেয়া রয়েছে তাঁর। বার বার বকেয়া বেতন চেয়ে আবেদন করেও তা পাননি। উপরোন্তু চলতি মাসের জুন মাসে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ তাঁকে জানান, তাঁকে কলেজ কর্তৃপক্ষ বহিষ্কার করেছে। তাঁর কলেজে আসার প্রয়োজন নেই। অহিদুজ্জামান বলেন, আমাকে যে বহিষ্কার করা হয়েছে তাঁর কোনো কাগজ এখন পর্যন্ত আমি পাইনি। অথচ আমাকে কলেজে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। ৭ লাখ টাকার ওপরে বকেয়া বেতন—ভাতা পাওনা রয়েছে সেটাও দেওয়া হচ্ছে না। এ স্ত্রী—সন্তান নিয়ে আমি মানবেতর জীবন—যাপন করছি। অহিদুজ্জামানের মতো আরও চার শিক্ষক ও তিন কর্মচারীকে অনিয়মতান্ত্রিকভাবে বহিস্কার করা হয়েছে বলে তিনি জানান।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নওগাঁ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ আল শাফায়াত শামীম বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা। কলেজের কয়েকজন শিক্ষক ও কর্মচারী অনুমতি ছাড়াই দিনের পর দিন অনুপস্থিত থাকায় কলেজ কলেজ পরিচালনা পর্ষদ তাঁদের বহিষ্কার করেছেন। বহিষ্কৃত শিক্ষক—কর্মচারীরা এখন আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। নওগাঁর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) এস,এম জাকির হোসেন বলেন, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করে তার সত্যতা পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।


নওগাঁ   দুর্নীতি   অনিয়ম   অভিযোগ   কলেজ   অধ্যক্ষ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ভুরুঙ্গামারী থেকে নিখোঁজ হওয়া ২ স্কুলছাত্র গাজীপুর থেকে উদ্ধার

প্রকাশ: ০৪:৩৫ পিএম, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী থেকে নিখোঁজ হওয়া দুই স্কুলছাত্রকে গাজীপুরের কালিয়াকৈর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। 

 

এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) ভূরুঙ্গামারী উপজেলার পাটেশ্বরী বরকতিয়া দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র আইয়ুব আলী (১৩) ও ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র নিরব (১১) বাড়ি থেকে বিদ্যালয়ে যাবার পথে নিখোঁজ হয়। তারা পরস্পর চাচাতো ভাই এবং আন্ধারীঝাড়ের বারুইটারী গ্রামের বাসিন্দা। পরে অনেক খোঁজাখুঁজির পর না পেয়ে শুক্রবার সন্ধ্যায় পরিবারের পক্ষ থেকে ভূরুঙ্গামারী থানায় নিখোঁজের জিডি এন্ট্রি করা হয়।

 

আইয়ুব আলীর চাচা মাইদুল ইসলাম জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় জিডি করার পর রাতে অজ্ঞাত মোবাইল নম্বর থেকে গাজীপুরের কালিয়াকৈর থেকে নিখোঁজ ছেলে দুটিকে উদ্ধারের খবর জানানো হয়। বর্তমান ছেলে দুটি গাজীপুরের কোনা বাড়িতে তাদের চাচা মোকছেদুলের বাড়িতে রয়েছে। শনিবার সকালে ছেলে দুটিকে আনার জন্য আইয়ুব আলীর ফুফা গাজীপুরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে। 

 

ভূরুঙ্গামারী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন জানান, এ ব্যাপারে ভূরুঙ্গামারী থানায় নিখোঁজের বিষয়ে জিডি এন্ট্রি করা হয়েছে। পরে ছেলে দু’টিকে পাওয়া গেছে। তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই নিখোঁজ হবার প্রকৃত রহস্য জানা যাবে।


কুড়িগ্রাম   নিখোঁজ   উদ্বার   গাজীপুর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পটুয়াখালী থেকে বিএনপির রোডমার্চ পিরোজপুরের পথে

প্রকাশ: ০৪:৩১ পিএম, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

সরকার পতনের একদফা দাবিতে পটুয়াখালী থেকে বরিশাল অভিমুখে রোডমার্চ শুরু করেছে জেলা বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনগুলো।

শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় জেলার কৃষি অবতরণ বিমানবন্দর থেকে উদ্বোধনী সমাবেশের মাধ্যমে এ রোডমার্চ শুরু হয়।

জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুর রশিদ চুন্নু মিয়ার সভাপতিত্বে উদ্বোধনী সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব হাংশু সরকার কুট্টি।

এই রোডমার্চে পটুয়াখালী থেকে বাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল নিয়ে হাজার হাজার দলীয় নেতাকর্মীরা যোগ দিয়েছেন। রোডমার্চ পায়রা ব্রিজ, বাকেরগঞ্জ পার হয়ে বরিশালের দিকে এগিয়ে যাবে।

পরে পিরোজপুরে রোডমার্চের সমাপনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এতে বক্তব্য রাখবেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান ও নজরুল ইসলাম খান, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মজিবুর রহমান সওরায়ার সহ বিএনপির নেতারা।

এদিকে পটুয়াখালী থেকে হাজার হাজার নেতাকর্মী রোডমার্চে অংশ নিয়েছেন। নেতাকর্মীরা জানান, বর্তমান সরকারের পদত্যাগসহ নির্দলীয় সরকারের অধীন নির্বাচনের দাবিতে তাদের এই কর্মসূচি।


পটুয়াখালী   রোডমার্চ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নির্বাচনের আগে ৫২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কিনবে পুলিশ

প্রকাশ: ০৪:০৩ পিএম, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

রাসায়নিকযুক্ত মাল্টি ইমপ্যাক্ট টিয়ার শেল ও ফ্ল্যাশ ব্যাং গ্রেনেডসহ ৫২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কিনতে দরপত্র আহ্বান করেছে পুলিশ সদর দপ্তর। একে রুটিন কেনাকাটা বলছে পুলিশ। তবে নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচনকে সামনে রেখে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিতেই কেনা হচ্ছে এসব সরঞ্জাম। 

শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বেসরকারি টেলিভিশনের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়।

জানা গেছে, এক চিঠিতে তিনটি প্যাকেজে এ দরপত্র আহ্বান করে পুলিশ সদর দপ্তর। এর মধ্যে প্রথম প্যাকেজে কেনা হবে ৩০ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড। যার দাম ধরা হয়েছে প্রায় ২০ লাখ টাকা। দ্বিতীয় প্যাকেজে একই মূল্যে কেনা হবে ১৫ হাজার মাল্টি ইমপ্যাক্ট টিয়ার গ্যাস গ্রেনেড। 

আর তৃতীয় প্যাকেজে ৭ হাজার ফ্ল্যাশ ব্যাং গ্রেনেড কেনা হবে, যার মূল্য প্রায় ১০ লাখ টাকা।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পিআর বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইনামুল হক সাগর গণমাধ্যমকে বলেন, ‘যে কেনাকাটা হচ্ছে, এগুলো আমাদের নিয়মিত ক্রয়প্রক্রিয়ার অংশ। এগুলো আগেও কেনা হয়েছে’।

এদিকে নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা মনে করছেন, নির্বাচন সামনে রেখে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর অবস্থা মোকাবিলায় প্রশাসন বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা নিচ্ছে।

ঋণপত্র খোলার ১২০ দিনের মধ্যে এসব প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম বাংলাদেশ পুলিশের কাছে সরবরাহ করবে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান।

নির্বাচন   সাউন্ড গ্রেনেড   পুলিশ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন